আজঃ মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিশুদ্ধ পানি বিক্রির আড়ালে ৫ কোটি টাকার ইয়াবা ও অস্ত্রপাচার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রাম লোহাগাড়া উপজেলায় একটি কাভার্ডভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবাসহ একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৪০ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের রেঞ্জ বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে চেক পোস্টে বসিয়ে তল্লাশি চালানোর সময় তাদের গ্রেফতার করা হয়।

আটককৃতরা হলেন, কাভার্ড ভ্যানের চালক মো. ফরিদ মিয়া (২৫) ও হেলপার মো. নুর হোসেন সবুজ (২৭)।

লোহাগাড়া থানার ওসি মো. আতিকুর রহমান জানান, কক্সবাজার থেকে একটি বড় ইয়াবার চালান ঢাকা নিয়ে যাওয়ার খবরে চেক পোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চারিয়ে স্কচটেপ মোড়ানো ১৬টি পোটলা উদ্ধার করা হয়। এতে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবা পাওয়া যায়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৪ কোটি ৮০ লাখ  টাকা। 

তিনি আরও জানান, এসময় কাভার্ডভ্যানের চালক ফরিদ মিয়ার দেহ তল্লাশি করে একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও হেলপার নুর হোসেন সবুজের দেহ তল্লাশি করে ৪০ রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি প্লাষ্টিকের বক্স পাওয়া যায়। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করে, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার আড়ালে ইয়াবা ও অস্ত্র সরবরাহ করেন তারা। 

এ ঘটনায় লোহাগাড়া থানায় মাদক দ্রব্য ও অস্ত্র আইনে দুটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

 


আরও খবর



বজ্রপাতে তিন জেলায় ৬ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে নারীসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজারে দুই, রাঙামাটিতে তিন এবং খাগড়াছড়িতে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।

কক্সবাজার: কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার দুই ইউনিয়নে বৃষ্টি থেকে লবণ রক্ষা করতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই চাষির মৃত্যু হয়েছে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার মগনামা ইউনিয়নের কোদাইল্লাদিয়া এলাকার জমির হোসেনের ছেলে মো. দিদার হোসেন (২৫) এবং রাজাখালী ইউনিয়নের ছড়িপাড়ার জামাল উদ্দিনের ছেলে আরাফাতুর রহমান (১৩)।

স্থানীয়দের বরাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাইফুল ইসলাম জয় বলেন, ভোর থেকে পেকুয়ায় থেমে থেমে বজ্রপাতসহ গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় বৃষ্টি থেকে রক্ষা করতে মাঠে থাকা লবণ পলিথিনে ঢেকে রাখতে যান দিদার হোসেনসহ পরিবারের আরও ২-৩ জন। এক পর্যায়ে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান দিদার।

তিনি বলেন, প্রায় একই সময়ে রাজাখালী ইউনিয়নের ছড়িপাড়ায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বৃষ্টি থেকে লবণ রক্ষা করতে গিয়ে করতে গিয়েছিল কিশোর আরাফাতুর রহমান। তিনিও একইভাবে বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন। মৃতদের লাশ স্বজনরা বাড়ি নিয়ে গেছে বলেও জানান পেকুয়ার ইউএনও।

রাঙামাটি: রাঙামাটির সদর ও বাঘাইছড়ি উপজেলায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে; এ সময় আরো অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন।

নিহতরা হলেন- শহরের সিলেটি পাড়ার বাসিন্দা মো. নজির (৫০) এবং বাঘাইছড়ি উপজেলার রূপাকারী ইউনিয়নের মুসলিম ব্লক এলাকার বাসিন্দা বাহারজান বেগম (৫৫) এবং সাজেকের লংথিয়ান পাড়ার তনিবালা ত্রিপুরা (৩৭)।

রূপকারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যাসমিন চাকমা বলেন, ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের মুসলিম ব্লক এলাকার লাল মিয়ার স্ত্রী বাহারজান বেগম গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার বলেন, অনেক দিন পর আজ সকালে বজ্রপাতসহ বৃষ্টি হয়। এতে রূপাকারী ইউনিয়নে বাহারজান নামে একজন এবং সাজেকে তনিবালা ত্রিপুরা নামের আরেক নারী নিহত হয়।

উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএনও।

তিনি বলেন, এ ছাড়া সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার একটি চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দেয়ার সময় বজ্রপাতে সাতজন আহত হয়েছেন।

রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শওকত আকবর বলেন, সকালে শহরের সিলেটি পাড়া থেকে নজিরকে হাসপাতালে আনা হয়। তিনি বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন।

খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলায় বৃষ্টির মধ্যে আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ইয়াছিন আরাফাত উপজেলার বড়নাল ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের ইব্রাহিম পাড়ার বাসিন্দা ইউসুফ মিয়ার ছেলে।

স্বজনদের বরাতে বড়নাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, বৃষ্টির সময় উঠানের পাশেই আম কুড়াতে যায় দুই ভাই। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ছোট ভাই প্রাণে বেঁচে গেলেও বড় ভাই ইয়াছিন আরাফাত ঘটনাস্থলেই মারা যায়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ডেজী চক্রবর্তী বলেন, নিহতের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: বজ্রপাতে মৃত্যু

আরও খবর



৭৫ বছরের মধ্যে রেকর্ড বৃষ্টিপাত, ডুবলো সংযুক্ত আরব আমিরাত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গত ৭৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের সাক্ষী হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত দেশটিতে বৃষ্টিপাত হয়েছে। ১৯৪৯ সালের পর থেকে দেশটি কখনোই আর এতো বৃষ্টি প্রত্যক্ষ করেনি।

প্লাবিত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনেক এলাকা। তলিয়ে গেছে দুবাইয়ের প্রধান সড়কগুলো। এমনকি দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কিছু অংশও পানির নীচে চলে যায়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে আল শাকলা এলাকায়। আল আইনের ওই অঞ্চলটিতে ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে ২৫৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে ২০১৬ সালে একক অঞ্চল হিসেবে শুয়াইব স্টেশনে ২৮৭.৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছিলো। এই অবস্থায় বিপর্যয় এড়াতে পরিবারের সব সদস্যদের একসাথে থাকার পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

সামনে আরো বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে শঙ্কা করছে আমিরাতের আবহাওয়া দপ্তর। তারা জানিয়েছে, আবহাওয়ার রেকর্ড লিপিবদ্ধ করার পর থেকেই এ পর্যন্ত এবারই সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। কোথাও কোথাও গাছপালাও ভেঙে পড়েছে।

এমন বৃষ্টিপাতের ফলে দেশটির বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণও বেড়েছে। সেই সাথে দেশটির মাটির অভ্যন্তরের পানির রিজার্ভের পরিমাণও বাড়বে বলে প্রত্যাশা করছেন স্থানীয় বিশেষজ্ঞরা।


আরও খবর



মেঘনা নদীতে কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আশরাফুল আলম সজিব, ভোলা

Image

ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিন রুমে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে হাইমচর সংলগ্ন আবাল বিল চর এলাকার মেঘনায় এ আগুন লাগে বলে নিশ্চিত করেছেন ওই লঞ্চের ম্যানেজার শাহাবুদ্দিন।

প্রত্যক্ষদর্শী লঞ্চযাত্রী লিটন জানান, সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর লঞ্চটি চাঁদপুরের হাইমচরের মাঝের চর নামক এলাকার মধ্য মেঘনায় গেলে ইঞ্জিন রুমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এ সময় লঞ্চে থাকা যাত্রীদের চিৎকারে লঞ্চটিকে দ্রুত তীরে নিয়ে যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হয়। অনেক চেষ্টার পর লঞ্চের স্টাফরা আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। ইতোমধ্যে লঞ্চের ইঞ্জিন পুড়ে গেছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানা যায়নি। পরে কর্ণফুলী-৪ নামের অপর একটি লঞ্চ ঘটনাস্থলে গিয়ে যাত্রীদের উদ্ধার করে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।

বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুরের উপপরিচালক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রীবাহী কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন লাগলে নদীর পাড়ে লঞ্চটি তাৎক্ষণিক ভিড়িয়ে দেওয়া হয়। কর্ণফুলী-৩ এর যাত্রীদের কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের মাধ্যমে ফেরত আনা হচ্ছে এবং বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ডুবোচর পড়ায় কর্ণফুলী-৩ লঞ্চটি এখনো স্পটেই রয়েছে।

কর্ণফুলী-৪ এর মাস্টার মোবারক হোসেন বলেন, সুন্দরভাবে প্রায় সবাইকেই আমাদের লঞ্চে নিয়ে নিয়েছি। যাত্রীদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।


আরও খবর



মোজাম্বিকে নৌকা ডুবে ৯০ জনের বেশি নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মোজাম্বিকের উত্তর উপকূলে একটি নৌকা ডুবে ৯০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

নামপুলা প্রদেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নৌকাটিতে ১৩০ জন ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মধ্যে পাঁচজনকে উদ্ধার করা গেছে। 

নামপুলার একজন মন্ত্রী জানিয়েছেন যে দেশটিতে দেখা দেওয়া কলেরার প্রাদুর্ভাব থেকে বাঁচতে নিহতরা অন্য কোথাও পালিয়ে যাচ্ছিলেন। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে বলেও জানান তিনি। অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে নৌকাটি ডুবে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওতে দেখা যায় একটি সৈকতে বেশ কজনের লাশ পড়ে আছে। তবে ওই ভিডিওর সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।  

গত বছরের জানুয়ারি থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এরমধ্যে নামপুলা প্রদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইউনিসেফের হিসেবে, চলামন প্রাদুর্ভাব গত ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে মোজাম্বিকে অন্তত ১৩ হাজার ৭০০ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছে। এরমধ্যে ৩০ জন মারা গেছেন।


আরও খবর



সব রেকর্ড ভেঙে চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৪৩.৭ ডিগ্রি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

চুয়াডাঙ্গায় সোমবার (৩০ এপ্রিল) ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা ১৯৮৯ সালের পর দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এর আগে রোববার (২৯ এপ্রিল) ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় এ জেলায়।

এর আগে ২০১৪ সালের ২১ মে চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগে ২০০৫ সালে ২ জুন চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া ২০১২ সালে ৪ জুন চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিলো ৪২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জানা গেছে, চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের শুরু থেকে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়ে আসছে চুয়াডাঙ্গায়। টানা ১৯ দিন তীব্র থেকে অতি তীব্র দাবদাহে হাসপাতালগুলোতে বেড়েই চলেছে জ্বর, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আজ বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস প্রতিষ্ঠার পর সর্বোচ্চ।

তিনি আরও বলেন, আপাতত দু-একদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বা একইরকম থাকবে।


আরও খবর