আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বলাৎকারকে ধর্ষণ অপরাধ হিসেবে গণ্য করতে হাইকোর্টে রিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারার অধীনে কোনও নারী পুরুষের দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হলে তাকে ধর্ষণ বলে গণ্য করা হয়। নারী ভুক্তভোগীরা দণ্ডবিধির এই বিধানের অধীনে

বলাৎকারকে পুরুষ ধর্ষণ হিসেবে বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনীর জন্য আদেশ দিতে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারা সংশোধন করে 'নারী' শব্দের স্থলে 'ব্যক্তি' ব্যবহারের অনুরোধ করেছেন।

সমাজকর্মী ড. সৌমেন ভৌমিক, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তাসমিয়া নুহাইয়া আহমেদ ও একটি মানবাধিকার সংগঠনের পরিচালক ড. মাসুম বিল্লাহ সম্মিলিতভাবে আজ বৃহস্পতিবার জনস্বার্থে এই রিট আবেদন করেন।

আবেদনে আইন মন্ত্রণালয়কে আইনজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারা সংশোধনের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রতিমাসে হাইকোর্টে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ারও অনুরোধ জানানো হয়।

রিট আবেদনের বরাত দিয়ে আবেদনকারীদের আইনজীবী তাপস কান্তি বল বলেন, দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারার অধীনে কোনও নারী পুরুষের দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হলে তাকে ধর্ষণ বলে গণ্য করা হয়। নারী ভুক্তভোগীরা দণ্ডবিধির এই বিধানের অধীনে অপরাধের জন্য বিচার চাইতে পারেন। তবে, ভুক্তভোগী পুরুষ হলে এ ধরনের অপরাধে ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায়বিচার ও প্রতিকার পাওয়ার কোনও সুযোগ নেই বর্তমান আইনে। দেশে পুরুষ নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে, তবে আইনি সীমাবদ্ধতার কারণে তারা ন্যায়বিচার পাচ্ছেন না।

আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে হাইকোর্ট রিট আবেদনটির শুনানি করতে পারেন বলে জানান তিনি।

নিউজ ট্যাগ: বলাৎকার

আরও খবর



ভারতকে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব ১৬ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

ভারতকে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ে খেলা ১-১ গোলে সমতায় থাকার পর টারইব্রেকারে ভারতকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশের কিশোরীরা। বাংলাদেশের গোলরক্ষক ইয়ারজান বেগম তিনটি শট ঠেকিয়েছেন।

প্রথমার্ধে ভারত ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। ৭০ মিনিটে বাংলাদেশের মরিয়ম বিনতে আন্না গোল করে সমতা আনেন। কোনো দল আর গোল করতে না পারায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ১-১ এ। ফাইনালের ভাগ্য নির্ধারণ হলো টাইব্রেকারে।

শুরু থেকেই চাপ প্রয়োগ করে খেলতে থাকে ভারতের মেয়েরা। বাংলাদেশ ছিল এলোমেলো। ভুল পাস ও সমন্বয়হীনতায় শুরুর দিকে ছন্নছাড়া ছিল সাইফুল বারী টিটুর দল। সে সুযোগ কাজে লাগিয়ে চতুর্থ মিনিটেই এগিয়ে যায় ভারত।

মাঝ মাঠ থেকে উড়ে আসা বল ঠিকঠাকমতো ডিফেন্স করতে পারেননি বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। বল বের করে নিয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন আনুসকা কুমারী। তিনি বাম দিকে ঢুকে কোনাকুনি শটে বল জালে জড়িয়ে দেন দ্বিতীয় পোস্ট দিয়ে।

বিরতির বাঁশির দুই মিনিট আগে বাংলাদেশ সমতায় ফেরার ভালো সুযোগ পেয়েছিল। সাথীর কর্নার রুখে দেন ভারতের গোলরক্ষক মুন্নী । তবে ৭০ মিনিটে বদলি অনন্য মুরমু বিথীর কর্নার থেকে গোল করেন বাংলাদেশের মরিয়ম বিনতে আন্না।

বাংলাদেশ একাদশ: ইয়ারজান বেগম, অর্পিতা বিশ্বাস, শিউলি রায়, আরিফা আক্তার, সাথী মুনদো, আলপি আক্তার, ক্রানুচিং মারমা (অনন্যা মুরমু বিথি), ফাতেমা আক্তার (মমিতা) ও সুরভী আকন্দ প্রীতি।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




দুই দশক পর র‍্যাবের খাঁচায় কক্সবাজারের ‘আজরাইল’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

দীর্ঘ দুই দশক পলাতক থাকার পর কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। র‍্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল বঙ্গোপসাগরের সোনাদিয়া দ্বীপের একটি গোপন আস্তানা থেকে তাকে গ্রেফতার করে।

আজরাইল মহেশখালীর আলোচিত জিয়া বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড এবং নবনিয়োগ শাখার (রিক্রুটমেন্ট উইং) প্রধান হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে ৪ হত্যা মামলা ও ৪ হত্যাচেষ্টাসহ কমপক্ষে ১০ মামলার রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজারের মহেশখালীতে খুন, ডাকাতি, অপহরণ, ঘের দখল-পালটা দখলের অন্ধকার জগতে লোকমান ওরফে আজরাইল এক সুপরিচিত নাম। সশস্ত্র সন্ত্রাসী তৎপরতা ও লক্ষ্যবস্তুর প্রতি নৃশংসতার ভয়াবহতায় ধীরে ধীরে মহেশখালীর মূর্তিমান আতঙ্কের নামান্তর হয়ে উঠলেও নানান কৌশলে ছিলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধরাছোঁয়ার বাইরে। ২০০৬ সাল থেকে অপরাধ জগতে সদর্প পদচারণার পর অবশেষে গ্রেফতার হলেন লোকমান। তাকে মহেশখালী থানার দুটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মহেশখালী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে মর্মে র‍্যাব সূত্রে জানা যায়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৮ ডিসেম্বর লোকমান ও তার বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরা পরিকল্পিত হামলা চালিয়ে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার জেলার প্রথম শহিদ শরীফ চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে এবং কালামারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বরত চেয়ারম্যান ও মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ওসমান গনিকে কুপিয়ে ও গলায় গুলি চালিয়ে হত্যা করেন। এছাড়া ২০১১ সালের ২১ মে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জলদস্যু দমনে সহায়তা করার সন্দেহে কুরআনের হাফেজ আব্দুল গফুরকে কুপিয়ে হত্যা করার পর তার দ্বিখণ্ডিত মস্তক হতে হাত দিয়ে মগজ বের করে নেন তারা।

লোকমান ও তার সহযোগিদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ থেকে রেহাই মেলেনি মহেশখালীর মাছ ব্যবসায়ী, উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ওসমান গনিরও৷ নিজেদের আধিপত্য নিশ্চিত করতে ২০১২ সালের ২৯ মার্চ কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয় তাকে। একই বছরের ১১ জুন কুপিয়ে ও বুকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মৎস্যজীবী বেলাল হোসেনকে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, লোকমান উপজেলার সক্রিয় প্রধান ডাকাত গ্রুপ জিয়া বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। একজন ক্রমিক খুনি (সিরিয়াল কিলার) হিসেবে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বিদের দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি ভাড়াটে খুনি হিসেবেও তিনি নিয়মিত দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ঘের দখলকারী হিসেবে তার এবং তার দলের পরিচিতি স্থানীয়ভাবে সর্বজনবিদিত।

গ্রেফতার অভিযানে নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকা র‍্যাব-১৫ কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন শামীম বলেন, দীর্ঘদিন নিবিড় অনুসরণের পর আমরা আসামি লোকমানকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। কক্সবাজারে সক্রিয় বিভিন্ন নামে বাহিনীগুলোর সশস্ত্র ক্যাডারদের আইনের আওতায় আনতে র‍্যাবের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।

নিউজ ট্যাগ: কক্সবাজার

আরও খবর



পদোন্নতি পেয়ে আইজি হলেন 'টুয়েলভথ ফেল' খ্যাত মনোজ শর্মা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পদোন্নতি পেয়েছেন ভারতের টুয়েলভথ ফেল খ্যাত আইপিএস অফিসার মনোজ শর্মা। দেশটির মহারাষ্ট্র পুলিশের ডিআইজি ছিলেন তিনি। তাকে পদোন্নতি দিয়ে আইজি করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এ বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে। ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৫ সালের ব্যাচের আইপিএসদের পদোন্নতি অনুমোদন করেছে কেন্দ্র।

এ খুশির খবর নিজের এক্স (পূর্বতন টুইটার) হ্যান্ডলে জানিয়েছেন মনোজ নিজেই। আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক্স-এ মনোজ জানিয়েছেন, কীভাবে আইপিএস হিসাবে তাঁর যাত্রা শুরু। বলেছেন অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করে আইজি হওয়ার উড়ানের কথা।

এ যাত্রাপথে যাঁরা তাঁর পাশে ছিলেন তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মনোজ। নিজের কর্মরত অবস্থার ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। এর আগে গত বছর ২৭ অক্টোবর মুক্তি পায় বিক্রান্ত মাসে অভিনীত ছবি টুয়েলভ্‌থ ফেল। লেখক অনুরাগ পাঠকের টুয়েলভ্‌থ ফেল উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ছবির গল্প আসলে আইপিএস মনোজ শর্মার জীবনীচিত্র।

কীভাবে দ্বাদশ অনুত্তীর্ণ ছেলের জীবনের মোড় ঘুরে গিয়েছিল একটি ঘটনায়, তারই বর্ণনা করেছেন মনোজের বন্ধু অনুরাগ। ছবির মুখ্যচরিত্রে অভিনয় করেছেন বিক্রান্ত মাসে। দ্বাদশ পাস না করেও জীবনে সফল হওয়ার এ কাহিনি মন ছুঁয়ে গেছে দর্শকের।


আরও খবর



বাবার পাশেই দাফন হবে জবি ছাত্রী অবন্তিকার

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকার জানাজা শনিবার (১৬ মার্চ) বিকেল ৩টায় কুমিল্লা সরকারি কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে কুমিল্লা নগরীর শাসনগাছা কবরস্থানে বাবার পাশেই দাফন করা হবে তাকে।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফাইরুজ অবন্তিকার মামা লুৎফুর আনোয়ার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, আমরা এখন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে আছি। এখানে তার ময়নাতদন্ত চলছে। ময়নাতদন্ত শেষ হলে মরদেহ নিয়ে যাব। বিকেল ৩টায় কুমিল্লা সরকারি কলেজ মাঠে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে শাসনগাছা কবরস্থানে বাবার কবরের পাশেই সমাহিত করা হবে তাকে।

এর আগে শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাত ১০টার দিকে কুমিল্লা জেলা সদরের নিজ বাসায় গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ফাইরুজ অবন্তিকা। পরে তাকে তাৎক্ষণিক উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

উল্লেখ্য, ফাইরুজ আবন্তিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। আত্মহত্যা চেষ্টার আগে ফেসবুকে দেয়া দীর্ঘ এক পোস্টে তিনি এ ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও তার সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: ফাইরুজ অবন্তিকা

আরও খবর



পিরোজপুরে আইনজীবীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

পিরোজপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভা চলাকালীন বহিরাগত সন্ত্রাসীদের আক্রমণে পাঁচজন আইনজীবীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখমের ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার পিরোজপুর কোর্ট চত্ত্বরে জেলা আইনজীবী সমিতির আয়োজনে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক খান বাদশার সভাপতিত্বে ও অ্যাডভোকেট সরদার ফারুক আহমেদের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট চন্ডী চরণ পাল, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এম ডি আউয়াল, অ্যাডভোকেট আহাসানুল কবির বাদল, অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন, অ্যাডভোকেট দিলীপ কুমার মাঝি, জিপি অ্যাডভোকেট প্রেমানন্দ হালদার, অ্যাডভোকেট শ.ম হায়দার, অ্যডভোকেট শওকত, অ্যাডভোকেট তরুণ ভট্টাচার্য।

এসময় বক্তারা হামলাকারী ও হুকুম দাতাদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

উল্লখ্য, গত ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার  জেলা আইনজীবী সমিতির তলবি সভা এবং এডহক কমিটি গঠণকে কেন্দ্র করে আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আলাউদ্দিন খানের নির্দেশে বহিরাগতদের হামলায় ৫জন আইনজীবী গুরুতর আহত হয়। ওই দিন দুপুরে সভা চলাকালীন বহিরাগত সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে অ্যাডভোকেট তরুণ ভট্টাচার্য ও আহাসানুল কবির হিমুসহ আরো ১জনকে আহত করে। আহত ৩জনকে জেলা হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে নেয়া হয়। পরবর্তীতের আহতদের দেখতে যাওয়ার পথে আরও দুই আইনজীবী রাজ্জাক খান বাদশা ও সাইদুর রহমান টিটুকে আহত করে পালিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।

এ ঘটনায় পিরোজপুর সদর থানায় গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আইনজীবী সামতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলাউদ্দিন খান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ হুমায়ূণ তালুকদার, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শাজাহান হাওলাদার, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলাউদ্দিন হাওলাদারসহ অজ্ঞাত ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।


আরও খবর