আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বলিউডে অভিষেকের আগেই সুহানার বিপত্তি

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

শিগগিরই বলিউডে পা রাখতে চলেছেন বলিউড-বাদশার কন্যা সুহানা খান। জোয়া আখতারের দ্য আর্চিজ় সিরিজের মাধ্যমে বলিউডে অভিনেত্রী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন তিনি। তবে তার আগেই ঘটল বড়সড় বিপত্তি। নাচতে গিয়ে উল্টে পড়ে গেলেন তিনি। পায়ে চোট পেয়ে প্রায় কান্নাকাটিই জুড়লেন সুহানা।

সুপারস্টার বাবার মেয়ে হিসেবে নয়, নিজের দক্ষতায় বলিউডে প্রতিষ্ঠা পেতে চান সুহানা। তার জন্য কম পরিশ্রমও করছেন না তিনি। শরীরচর্চা থেকে শুরু করে অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নেওয়া কোনো কিছুতেই খামতি রাখছেন না শাহরুখ-কন্যা। এমনকি, ব্যালে প্রশিক্ষণ নেওয়াও শুরু করেছেন তিনি। ব্যালে অনেকটা পশ্চিমি দুনিয়ার শাস্ত্রীয় নাচের মতো। সেই নাচের প্রশিক্ষণ যে বেশ কঠিন, তা বোঝা গিয়েছে একাধিক হলিউড ছবি দেখেই।

আরও পড়ুন<< বিদ্যুৎ বিভাগের ওপর খেপলেন শ্রীলেখা

কিন্তু নাছোড়বান্দা সুহানা, ওই নাচ শিখেই ছাড়বেন তিনি। যেমন বলা, তেমন কাজ! ব্যালে শেখা শুরু করলেন শাহরুখ-কন্যা। ওই নাচ করতে গিয়েই যত বিপত্তি। নাচের স্টুডিওতেই উল্টে পড়ে যান সুহানা। চোটও পান পায়ে। স্টুডিওর মেঝেতে বসেই কান্নাকাটি জুড়লেন শাহরুখ-কন্যা। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে নিজের পায়ের ছবি পোস্টও করেছেন তিনি। সঙ্গে কান্নাকাটির ইমোজি। নাচ করতে গিয়ে পড়ে গিয়ে যে বেশ আঘাত পেয়েছেন তিনি, তা স্পষ্ট সেই ছবি থেকে।

বলিউডে অভিনেত্রী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার আগেই নিজের ঝুলিতে এক বিশ্বখ্যাত প্রসাধনী সংস্থার চুক্তি ভরেছেন সুহানা খান। সেই সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে তাঁকে দেখা গিয়েছে বিজ্ঞাপনেও। এ বার স্রেফ দ্য আর্চিজ় মুক্তির অপেক্ষা। শাহরুখ-কন্যাকে পর্দায় দেখতে মুখিয়ে রয়েছেন অনুরাগীরাও।

নিউজ ট্যাগ: সুহানা খান

আরও খবর



একনেকে ২৫ প্রকল্পের অনুমোদন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে দুটি নতুন সড়ক নির্মাণসহ নতুন পুরাতন মিলে মোট ২৫টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এগুলো বাস্তবায়নে ১৪ হাজার ৭৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা মোট ব্যয় ধরা হয়েছে।

এরমধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ১২ হাজার ৪০৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, বৈদেশিক ঋণ সহায়তা থেকে এক হাজার কোটি এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থা থেকে ৬১৯ কোটি ৩৮ লাাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা সচিব সত্যজিত কর্মকার, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম, কৃষি পানি পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) ফজলুল হক এবং তথ্য ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন।

একনেক অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে- স্মল হোল্ডার এগ্রিকালচার কম্পিটিটিভনেস প্রজেক্ট (এসএসিপি)। এছাড়া গোপালগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন (দ্বিতীয় পর্যায়)। ক্লাইমেট অ্যান্ড ডিজাস্টার রেজিলিয়েন্স স্মল স্কেল ওয়াটার রিসোর্সেস ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প। মেঘনা নদীর ভাঙ্গন থেকে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার নলের চরে নির্মিত অবকাঠামোসমূহ রক্ষার্থে প্রতিরক্ষামূলক কাজ। ঢাকা জেলার কেরাণীগঞ্জে শুভাড্যাখাল পুন:খনন এবং খালের উভয় পাড়ের উন্নয়ন ও সুরক্ষা (প্রথম পর্যায়)। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলায় মহানন্দা নদী ড্রেজিং ও রাবার ড্যাম নির্মাণ। বাগেরহাট কালেক্টরেটের নতুন ভবন নির্মাণ। হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী শিশুপার্ক আধুনিকীকরণ। পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়ক হতে মাদানী এভিনিউ পর্যন্ত সংযোগকারী দুটি সড়ক উন্নয়ন। সিলেট সড়ক বিভাগাধীন সিলেট (তেলিখাল)-সুলতানপুর-বালাগঞ্জ সড়কে বড় ভাঙ্গা সেতু নির্মাণ। মুন্সিগঞ্জ সড়ক বিভাগের আওতায় রামেরকান্দা-লাকিরচর সংযোগ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প। আরও আছে এস্টাবলিস্টমেন্ট অব ফাইভ হান্ড্রেড বেডেড হসপিটাল ও এনসিলারি ভবন ইন যশোর, কক্সবাজার,পাবনা আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডায়াগনস্টিক ইর্মেজিং ব্যবস্থার আধুনীকিকরণ। শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়ন (কম্পোনেন্ট-২): দেশের ৮টি বিভাগীয় শহরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডায়াগনস্টিক ইমের্জিং ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো ও একাডেমিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ এবং লিভিং নো অব বিহাইন্ড: ইমপ্রুভিং স্কিল এন্ড ইকোনমিক অপারচ্যুনেটিস ফর দ্য ইউমেন অ্যান্ড ইয়ূথ ইন কক্সবাজার প্রজেক্ট।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, সর্বজনীন পেনশনের ব্যবস্থা করায় প্রধানমন্ত্রীকে আজ একনেকের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। কেননা এটা একটি জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র হওয়ায় এ ধরনের কাজ সাহসী পদক্ষেপ। সেই সঙ্গে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানানো হয়। কেননা আমরা ব্রিকসে যোগ দিতে চাই। সে পথ সুগম হয়েছে। ইমিমধ্যে বাংলাদেশ নিউ ডেভলপমেন্টের শেয়ার কিনে সদস্য পদ লাভ করেছি। এতে ব্রিকসে যুক্ত হওয়া সহজ হবে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি অনেক টেকসই। কেননা এক লাফে উন্নতিও হয় না, আবার এক লাফে নেমেও যায় না। এটাই আমাদের অর্ন্তনিহিত শক্তি।


আরও খবর
পাবনার মানুষ অনেক বঞ্চিত : রাষ্ট্রপতি

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সুন্দরবনের নৌযান বহরে যুক্ত হলো অত্যাধুনিক আরও ৬টি নতুন জলযান

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আবু বকর সিদ্দিক, মোংলা প্রতিনিধি

Image

বিদেশি পর্যটক ও রাষ্ট্রীয় অতিথিদের ভ্রমণের জন্য এবার সুন্দরবনের নৌযান বহরে যুক্ত হয়েছে ৬টি অত্যাধুনিক জলযান। এরমধ্যে রয়েছে আবাসন সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন দুইটি লঞ্চও। সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের জন্য এম.ভি বন বিহারিণী আর সুন্দরবন পশ্চিম বনবিভাগের জন্য এম.ভি বন মালা লঞ্চ দুইটি হস্তান্তর করা হয়েছে। হস্তান্তরের পর ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে এ লঞ্চ দুইটির উদ্ধোধনও করা হয়।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় মোংলার ফুয়েল জেটিতে লঞ্চ দুইটি বনবিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর ও এর উদ্বোধন করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার।

এছাড়া সুন্দরবনের সকল ধরনের অপরাধ দমনে বনবিভাগের স্মার্ট পেট্রোলিং টিমের জন্য দুইটি ফাইবার বডি ট্রলার ও দুটি ওপেন টাইপ স্পিডবোট হস্তান্তর করেন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। সুন্দরবন ব্যবস্থাপনা সহায়তা (দ্বিতীয় পর্যায়ে) শীর্ষক কারিগরি প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হয় এসব জলযান।


জলযান হস্তান্তর ও উদ্বোধনকালে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেন, সুন্দরবন সুরক্ষা ও পর্যটকদের জন্য আধুনিক সুযোগ সুবিধা প্রদানে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেও সুন্দরবনকে অনেক ভালোবাসেন। আমি এ মন্ত্রণালয়ে শপথ নেয়ার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী আমাকে বনের রানী বলে ডাকেন। তাই তার এই অনুপ্রেরণায় সুন্দরবন শব্দটা আমার কানে আসলেই সাথে সাথে ছুটে যাই সেখানে। আমার নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নের পাশাপাশি সুন্দরবন সুরক্ষা ও বন অপরাধ দমনে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করে চলেছি।

তিনি আরো বলেন, ২০১১সাল থেকে সুন্দরবন সুরক্ষা প্রকল্পের আওতায় বনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য আধুনিক সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি ও বনপ্রহরীদের জন্য আধুনিক জলযান তৈরি করা হয়েছে।

পরে উপমন্ত্রী সুন্দরবনে যুক্ত হওয়া নতুন লঞ্চ বন বিহারিণীতে করে বনের করমজল ও ঢাংমারী যান। সে সময় উপমন্ত্রী বনের অভ্যন্তরে চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এ সময় তার সাথে ছিলেন মোংলা উপজেলা চেয়ারম্যান আবু তাহের হাওলাদার, সুন্দরবন বিভাগের খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দে, সুন্দরবন ব্যবস্থাপনা সহায়তা দ্বিতীয় পর্যায় শীর্ষক কারিগরি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন, সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মদ নূরুল করিম এবং করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবিরসহ অন্যান্যরা।


আরও খবর



হালুয়াঘাট সীমান্ত এলাকা থেকে ২১ ভারতীয় মহিষ জব্দ

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্ত এলাকা থেকে ২১টি ভারতীয় মহিষ জব্দ করেছে হালুয়াঘাট থানা পুলিশ। শনিবার বিকেলে উপজেলার ভুবনকুরা ইউনিয়নের কুমারগাতা গ্রামের বাবুল মিয়ার বাড়ি থেকে মহিষগুলো জব্দ করা হয়।

ভুবনকুড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. সুরুজ মিয়া বলেন, শনিবার ভোরে কড়ইতলা সীমান্ত এলাকা দিয়ে কুমারগাতা গ্রামের হিরা, গোলাপ, শহিদুল্লাহ, বাবুল মিয়া ২৫টি ভারতীয় মহিষ নিয়ে আসেন। পরে সেগুলো ট্রাকে করে অন্য এলাকায় পাঠানোর সময় স্থানীয়রা আমাকে জানান। পরে স্থানীয় প্রশাসনকে জানালে পুলিশ কুমারগাতা গিয়ে বাবুল মিয়ার হেফাজত থেকে ২১টি মহিষ উদ্ধার করে। তবে, বাকি চারটি মহিষ চোরাকারবারিরা হয়তো অন্য কোথাও লুকিয়ে রেখেছে।

তিনি আরও বলেন, কুমারগাতা গ্রাামের হিরা, গোলাপ, শহিদুল্লাহ, বাবুল মিয়া পেশাদার গরু-মহিষ চোরাকারবারি। এদের সঙ্গে ভারতীয় গরু-মহিষ চোরাকারবারিদের যোগাযোগ আছে।

হালুয়াঘাট থানার ওসি সুমন চন্দ্র রায় বলেন, সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতীয় মহিষ আনা হয়েছে, এমন খবর পেয়ে পুলিশ কুমারগাতা গ্রামের বাবুল মিয়ার বাড়ি থেকে ২১টি মহিষ জব্দ করে থানায় নিয়ে আসি। তবে, কেউ কেউ মহিষের মালিকানা দাবি করছে। সেগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যাচাই-বাছাইয়ের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



ভোটে মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন সাংবাদিকরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নির্বাচনী কাজে সীমিত পর্যায়ে মোটরসাইকেল ব্যবহারে সাংবাদিকদের অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এক্ষেত্রে মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন, ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) আগের নীতিমালায় সংশোধন এনে এমন নির্দেশনা জারি করেছে ইসি।

নির্বাচন আয়োজনকারী সংস্থাটির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক জানিয়েছেন, নীতিমালার ৬ নম্বর নির্দেশনায় সংশোধন আনা হয়েছে। আগে যেখানে বলা হয়েছিল সাংবাদিকরা ভোটের কাজে মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন না।

সংশোধনের পর এখন বলা হলো- সাংবাদিকদের যাতায়াতের জন্য যৌক্তিক সংখ্যক গাড়ির স্টিকার প্রদান করা হবে। প্রয়োজনীয়তার নিরীখে ও বাস্তবতার আলোকে স্থানীয় প্রশাসন (রিটার্নিং অফিসার, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ সুপার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার সমন্বিতভাবে) প্রকৃত সাংবাদিকদের ভোটকেন্দ্রে গমনাগমন করে সংবাদ সংগ্রহের লক্ষ্যে সীমিত পর্যায়ে মোটরসাইকেল ব্যবহারের অনুমতি দিতে পারবেন। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিককে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের নিয়োগপত্র, প্রেস আইডির কপি, এনআইডির কপি এবং যে মোটরসাইকেল ব্যবহার করা হবে সেই মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশনের কাগজপত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য কাগজপত্র রিটার্নিং/সহকারী রিটার্নিং অফিসারের নিকট জমা দিতে হবে।

রিটার্নিং অফিসার বা রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোটরসাইকেল ব্যবহারের অনুমতি দেবেন। কোনো সাংবাদিকের জন্য গাড়ির স্টিকার প্রদান করা হলে স্টিকারের ক্রমিক নম্বর রেজিস্ট্রারে লিখে রাখতে হবে।

এছাড়া নীতিমালার অন্যান্য বিষয় আগের মতোই আছে।


আরও খবর
পাবনার মানুষ অনেক বঞ্চিত : রাষ্ট্রপতি

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




নাগরিকদের অধিকার চর্চার সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে: জাতিসংঘ মহাসচিব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিশ্বে সাধারণ নাগরিকদের অধিকার চর্চার সুযোগ সংকুচিত হয়ে আসছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বিবৃতিতে আজ বৃহস্পতিবার তিনি এই মন্তব্য করেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্র, আইন, শাসনব্যবস্থা ও মানবাধিকারের উপর ভিত্তি গড়ে ওঠে সমৃদ্ধ, সহনশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ সমাজব্যবস্থা। তেমন সমাজই স্বাধীনতার কাণ্ডারি। এমন সমাজ টেকসই উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা এবং মানুষের মর্যাদা ও অধিকার সুরক্ষায় সচেষ্ট।

আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন দেশে বিদ্যমান গণতন্ত্রের প্রতিশ্রুতিকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এই অস্থির ও সমস্যা-সংকুল সময়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা যেসব হুমকির মুখোমুখি হয়, সে বিষয়ে আমরা অবগত রয়েছি।

অধিকতর ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব গঠনে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য জনগণকে বিষিয়ে তুলছে, জনগোষ্ঠীসমূহের মাঝে মেরুকরণ ঘটাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাঝে বিশ্বাসের অবক্ষয় ঘটাচ্ছে। আমাদের অবশ্যই মানবাধিকার সুরক্ষা ও জেন্ডার সমতা অর্জনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। অবশ্যই প্রতিটি পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় তরুণদের অর্থবহ অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে।


আরও খবর