আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধু কন্যার অবকাঠামো উন্নয়নে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে: ইকবালুর রহিম

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার স্বপ্ন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া স্বপ্ন বাস্তবায়নে উন্নত মানের শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চায়। একটি শিক্ষিত জাতি দেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যায়। সেই লক্ষে বঙ্গবন্ধু কন্যা কাজ করে যাচ্ছেন।

রোববার দুপুর আড়াই থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৭ কোটি ৬৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৩টি প্রতিষ্ঠানে আধুনিক শিক্ষা ভবন ২টির উদ্বোধন ও একটির ভিত্তি প্রস্তর করেন। প্রত্যেকটি শিক্ষা ভবন ২ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা করে ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে দিনাজপুর সদর উপজেলার রাণীগঞ্জ রজত বসাক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বিতল একাডেমিক আধুনিক শিক্ষা ভবন ও সদর উপজেলার পূর্ব পারগাঁও প্রাণ কুমার উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বিতল একাডেমিক ভবন এবং শশরা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪তলা ভীতসহ নব-নির্মিত প্রথম তলা একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের পৃথক ভাবে প্রধান অতিথি বক্তব্যে জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষাকে বিশ্বের দরবারে নিয়ে যেতে শিক্ষার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের আমলে শিক্ষাকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছিল। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামো উন্নয়ন, তথ্য প্রযুক্তি মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের উপবৃত্তি, বিনামুল্যে বইসহ সার্বিক ভাবে শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়ন করায় শিক্ষার পরিবেশ ফিরে এসেছে। শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা বিদ্যুতের আলোয় পড়াশোনা করছে। আর তা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য।

এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ শাহীনুর ইসলাাম, দিনাজপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইমদাদ সরকার, সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল আউয়াল, ভাইস চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম সোহাগ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. শামীম আলম সরকার বাবু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মমিনুল ইসলাম, ২নং সুন্দরবন ইউনিয়ন পরিষদের সভাপতি আব্দুল লতিফ, ৩নং ফাজিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অভিজিত বসাক, ৫নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোকসেদ আলী রানা, আওয়ামী লীগ নেতা এস এম খালেকুজ্জামান রাজু, মোতাহার হোসেন, মিজানুর রহমান, হেলাল উদ্দীন প্রমুখ।


আরও খবর



জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখছেন পরীমণি

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি ক্যারিয়ারজুড়েই নানা কারণে বিতর্কের মুখে পড়েছেন। কখনো বিয়ে-বিচ্ছেদ কাণ্ডে আলোচনার সৃষ্টি করেছেন, আবার কখনো জেলে গিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন।

তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, কেন জেলে গিয়েছিলেন সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয় তার কাছে। তবুও জেলজীবনের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, সেটা নিয়ে বই লিখবেন। যেখানে তিনি কারাবাসের দিনগুলোর গল্প তুলে ধরবেন।

পরীমণি বলেন, আমি কাউকে খুন করিনি, জঙ্গি হামলা করিনি, আমার বাসায় কোনো বোমা ছিল না। আমি আসলে কী করেছি এটাই জানি না। ভালো বিষয় হলো, এখান থেকে অনেক কিছু শিক্ষা নিয়েছি। জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখেছি।

পরী মনে করেন স্ট্রেট ফরোয়ার্ড বলেই ব্যক্তিজীবনে তার লড়াইটা কঠিন ছিল সবসময়।

এ বিষয়ে অভিনেত্রীর ভাষ্য, একটু স্ট্রেট ফরোয়ার্ড বলে হয়তো আমার সঙ্গে এমনটা হচ্ছে। তবে এখন আমি জানি মানুষ কী পছন্দ করে আর কী পছন্দ করে না। মানুষ চায় নিজের গলাবাজির নিচে সবার গলাবাজি থাকুক। সবাই চায় আমি আস্তে কথা বলি, অন্যেরা যা চায় সেটা করি। সমাজের চাপানো কিছু নিয়ম আছে, সেগুলো মেনে চললেই তুমি লক্ষ্মী মেয়ে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনা প্রসঙ্গে পরীমণি বলেন, আমাকে নিয়ে যত নেগেটিভ কথা হয়েছে, ঠিক ততটুকু পজিটিভ কথাও হয়েছে। আমি যখন জেল থেকে বের হই তখন মানুষজন আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে, বিশেষ করে মেন্টালি। তাদের সঙ্গে আমার কিন্তু রক্তের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা আমার কাজের জন্যই আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল।

নিউজ ট্যাগ: পরীমণি

আরও খবর



সব বাধা ডিঙিয়ে আল-আকসায় তারাবিতে ফিলিস্তিনিদের ঢল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর ঝুঁকি। কারণ ইসরাইলি সেনারা বন্দুক হাতে দাঁড়িয়ে আছে আল-আকসা মসজিদের ভেতরে বাইরে। কোনো কারণ ছাড়া গুলি করছে। এতে প্রতিদিন শত শত ফিলিস্তিনি নিহত হচ্ছেন। এত নির্যাতনের পর তারা দমে যায়নি। বরং যেটুকু শক্তি আছে তার সঙ্গে সাহসকে সঙ্গি করে স্বাধীনতার সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। তার প্রমাণ আবার মিলল আল-আকসা মসজিদে তারাবির জামায়াতে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি নারী-পুরুষের অংশগ্রহণের মধ্যমে।

জানা যায়, রমজানের প্রথম দিন পূর্ব জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে নামাজ পড়তে আসেন হাজার হাজার ফিলিস্তিনি।

সোমবার (১১ মার্চ) ইসরায়েলি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম স্থানে নামাজ আদায় করেন তারা। ভেতরে প্রবেশের সুযোগ না পেয়ে বাইরে জামাতে সালাত আদায় করেন অনেকে। ওয়াফার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।

ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি আল-আকসা মসজিদে নামাজ আদায় করেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা ওয়াফাকে জানিয়েছে, অনেক যুবককে মসজিদে প্রবেশ করতে বাধা দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

এর আগে, রোববার (১০ মার্চ) রমজানের প্রথম তারাবি পড়তে গেলে ফিলিস্তিনিদের বাধা দেয় নিরাপত্তাকর্মীরা। এমনকি লাঠিচার্জ আর ধরপাকড়ও চালায়। তৈরি হয় ব্যাপক বিশৃঙ্খলা।

গত মাসে এক বিবৃতিতে ফিলিস্তিনিদের রমজানের শুরুতে আল আকসায় মিছিল করার আহ্বান জানিয়েছিলেন হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া। মসজিদ কম্পাউন্ডে নতুন করে কড়াকড়ির ঘোষণা দেয় ইসরায়েলি প্রশাসন।

প্রসঙ্গত, আল-আকসা মসজিদ মুসলমানদের কাছে ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান। ইহুদিরা এলাকাটিকে টেম্পল মাউন্ট বলে। প্রাচীনকালে দুটি ইহুদি মন্দিরের স্থান এখানে ছিল বলে দাবি তাদের।

১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ জয়ের মধ্য দিয়ে আল আকসার নিয়ন্ত্রণ হারায় মুসলমানরা। জায়গাটি দখল করে ইসরায়েল। এর আগে, এটি জর্ডানের শাসকদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। বর্তমানে আকসা কমপ্লেক্স ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মসজিদ পরিচালিত হয় জর্ডান-ফিলিস্তিনের একটি ওয়াকফ প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে।

বর্তমানে এ মসজিদে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত। এর প্রবেশপথগুলোতে মোতায়েন করা থাকে ইহুদি দখলদার সেনা। ইসরায়েলের মুসলিম বাসিন্দা এবং পূর্ব জেরুজালেমে বসবাসরত ফিলিস্তিনিরা মসজিদুল আকসায় প্রবেশ ও নামাজ আদায় করতে পারেন। যদিও গাজার অধিবাসীদের জন্য বিধিনিষেধ অনেক বেশি কঠোর।


আরও খবর



রাজনীতিতে পাওলি দাম, লড়বেন নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সিনেজগতের তারকাদের বর্তমানে রাজনৈতিক ময়দানে অবাধ বিচরণ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে রাজনীতি আর গ্ল্যামারদুনিয়া যেন ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। পাওলি দামকেও এবার দেখা যাবে রাজনীতিকের ভূমিকায়। তবে রিয়েল লাইফে নয়, রিল লাইফে।

শুরু হচ্ছে অরিত্র সেনের নতুন ওয়েব সিরিজ জুলি’-র শুটিং। এতে পাওলি ছাড়াও অন্যান্য মুখ্য চরিত্রে রয়েছেন কৌশিক সেন, শ্রুতি দাস ও গৌরব চট্টোপাধ্যায়রা। নারীর ক্ষমতায়নের কাহিনির মুখ্য ভূমিকায় দেখা যাবে পাওলি দামকে। কালী সিজন টু’-এর সাফল্যের পর আবার অরিত্র সেনের পরিচালনায় নতুন ওয়েব সিরিজ জুলি’তে দেখা যাবে এই অভিনেত্রীকে।

মানব পাচারচক্রে জড়িয়ে যৌনপল্লিতে ঠাঁই পাওয়া জুলি’র রাজনীতিতে ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ের গল্প বলবে এই সিরিজ। জুলি’র চরিত্রে অভিনয় করছেন পাওলি দাম। স্থানীয় নেতার মেয়ের বিরুদ্ধে তার লড়াই। এই চরিত্রে থাকছেন শ্রুতি দাস। এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের চরিত্রে দেখা যাবে কৌশিক সেনকে। সিবিআই অফিসারের ভূমিকায় থাকছেন গৌরব চট্টোপাধ্যায়। এছাড়াও ইন্টারেস্টিং চরিত্রে রয়েছেন অর্ণ মুখোপাধ্যায় ও সুজয়প্রসাদ চট্টোপাধ্যায়।

‘জুলি’র শুটিং শুরু হচ্ছে মার্চের শেষার্ধে। আড্ডাটাইমস’-এ এই ৭ এপিসোডের লিমিটেড সিরিজ প্রকাশ পাবে এই গ্রীষ্মেই।

পরিচালক অরিত্র সেন জানালেন, জুলি’র চোখ দিয়ে দেখা এই গল্প একটা অন্য পার্সপেক্টিভ যোগ করবে। সেই সঙ্গে প্রান্তিক মানুষদের মেনস্ট্রিম রাজনীতিতে নিজের জায়গা করে নেওয়ার যে লড়াই, সেটা দেখাতে চেয়েছি। দুর্বার’-এর সঙ্গে আমার যোগাযোগ আছে, ওদের কাজের সঙ্গেও যুক্ত থেকেছি। এই প্রান্তিক মানুষদের মূলস্রোতে টিকে থাকা এবং ভেসে থাকার যে প্রতিদিনকার যুদ্ধ, সেটা দেখেছি। সেখান থেকেই জুলি’র চরিত্রটা ডেভেলপ করেছি, যে কিনা আজকের দিনের দলীয় রাজনীতির সঙ্গে যুদ্ধ করতে পারবে। অরিত্রর তত্ত্বাবধানে এই সিরিজের গল্প, কনসেপ্ট এবং চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন অভ্র চক্রবর্তী, শান্তনু মিত্র নিয়োগী, অনুপ্রিয়া দত্ত, আরণ্যক চট্টোপাধ্যায়।


আরও খবর



এবার ধানমন্ডির কেয়ারি ক্রিসেন্ট সিলগালা

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সাত মসজিদ রোডের কেয়ারি ক্রিসেন্ট ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। অভিযান চালিয়ে ভবনটি থেকে তিনজনকে পুলিশ হেফাজতেও নেওয়া হয়েছে।

আজ (সোমবার) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি দল ভবনটিতে অভিযান চালানোর পর তা সিলগালা করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।

এর আগে, এই ভবনে অভিযান চালানো হবে এমন খবরে নোটিশ টানিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় ভবনটির সব রেস্টুরেন্ট।

ভবনের মূল গেটের সামনে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় নোটিশ। নোটিশে লেখা ছিল, সকল চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এবং খাবার হোটেল বন্ধ থাকবে। শুধু দ্বিতীয় তলার মার্কেট এবং নিচ তলার দোকানগুলো খোলা থাকবে। আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন>> ধানমন্ডির টুইন পিক টাওয়ারের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা

পরে সেখানে অভিযান শুরু হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। অভিযান শেষ হওয়ার পর ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।

অভিযানের সময় ভবনটির দ্বিতীয় তলা থেকে ওপরের দিকের সব রেস্টুরেন্ট তালা লাগানো অবস্থায় পাওয়া যায়। কথা বলার জন্য ভবন সংশ্লিষ্টদের ডাকা হলেও তারা কেউ আসেননি। বাধ্য হয়ে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠেন অভিযান সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



শুটিংয়ে মশার পিঁয়াজু, মশার শরবত: শাহনাজ খুশি

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ গোটা নগরবাসী। বাসা-অফিস, হাট-বাজার, স্কুল ও জনসমাগমস্থল কোথাও মশার হাত থেকে নিস্তার মিলছে না। যার প্রভাব পড়ে জনজীবনে। শুটিং করতে গিয়েও মশার যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ অভিনয়শিল্পীরা। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও নানা বিরূপ অভিজ্ঞতার গল্প শেয়ার করছেন তারা।

ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি রবিবার (১৭ই মার্চ) বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লিখেছেন, শুটিংয়ে মশার পিঁয়াজু, মশার শরবত, মশার মুড়ি, মশার জিলাপি, মশার ঘুগনি, এখন মশা মিলিয়ে চা খাব! এভাবেই বেঁচে থেকে আবার ভোট দেব!

মশা নিয়ে শাহনাজ খুশির এই স্ট্যাটাস ছড়িয়ে পড়েছে সহকর্মীদের মাঝেও। তারা বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন সেই পোস্টে। ইবতেশাম নাসিম মৌ লিখেছেন, স্ট্যাটাস হাসির কিন্তু মর্ম আবার মেজাজ খারাপের।’ জবাবে শাহনাজ খুশি বলেন, আর বইলো না বইন! জান পুরা শেষ।’

আবীর হাসান আখন্দ লিখেছেন, মশার কারণে নামাজ, ইফতার সবই এলোমেলো।’ শরিফুল ইসলাম তন্ময় নামে একজন লেখেন, উত্তরা শুটিং হাউসগুলোতে বেশি মশা। বিরক্ত লাগে।’

বিএম সাদেক লিখেছেন, মশার জ্বালায় তারাবি নামাজটাও শান্তিতে পড়া যায় না।’ রবিউল ইসলাম রবিন লিখেছেন, মশা আছে, মেয়র নাই!

প্রসঙ্গত, শাহানাজ খুশি একজন বাংলাদেশী টেলিভিশন অভিনেত্রী ও মডেল। তিনি বাংলা টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করার জন্য সুপরিচিত। তিনি নাট্যকার, অভিনেতা ও লেখক বৃন্দাবন দাসের স্ত্রী।


আরও খবর