আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধুর দুর্নীতিবিরোধী বক্তব্য পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা নিয়ে হাইকোর্টের রুল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ মে 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ মে 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দুর্নীতিবিরোধী বক্তব্যগুলো কেন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্তি করা হবে না; তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত আলী চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুলসহ নির্দেশনা দেন।

বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনকে পর্যবেক্ষণ করতেও বলেছেন হাইকোর্ট। আর আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদফতরের মহাপরিচালককে প্রয়োজনীয় অডিও-ভিডিও যদি থাকে; তা আদালতে হলফ আকারে প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন। সবাইকে আগামী ৪ জুন রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আন্না খানম কলি।


আরও খবর



রাজধানীর হাসপাতাল ও ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় লাইসেন্সবিহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে র‍্যাব-৩। এ সময় চারটি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় সোমবার (১১ মার্চ) সকাল থেকে শুরু হওয়া এই অভিযান চলে বিকেল পর্যন্ত।

র‍্যাব-৩-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, র‍্যাব-৩ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার মাধ্যমে রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। ভুল চিকিৎসার মাধ্যমে নানাভাবে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনদের নানা দুর্ভোগে ফেলছে। সাধারণত রাজধানীর বিভিন্ন নামকরা সরকারি হাসপাতালের দালালদের মাধ্যমে প্রতারিত হয়ে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনেরা এ সকল হাসপাতালে চিকিৎসা ও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে এসে প্রতারিত হয়।’

তিনি আরও বলেন, এ সকল অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়ায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিম্নমানের অবকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করে। অদক্ষ চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও আয়াদের মাধ্যমে ভুল চিকিৎসা দিয়ে রোগীদের নানা ধরনের ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয়। তাছাড়া হাসপাতালের পরিবেশ অত্যন্ত নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর। বিভিন্ন চিকিৎসা সরঞ্জামাদি এবং নমুনাসমূহ ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে সংরক্ষিত হয় যাতে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়।’

এ ধরনের অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে র‍্যাবের অভিযান চলমান থাকবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, খিলগাঁও এলাকায় বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে সীমান্তিক ক্লিনিকের মালিক মো. সামসুদ্দীনকে ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ল্যাব টেকনিশিয়ান মাহবুব আলমের শিক্ষাগত সনদ না থাকায় ৭ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই হাসপাতালে পরিবেশ ও নার্কোটিক্স ছাড়পত্র নেই। ওষুধ রাখার স্টোর নোংরা, ওটি ও এক্স-রে রুম অস্বাস্থ্যকর এবং ডিউটি ডাক্তার ১৫ জনের বদলে ১০ জন, নার্স ৩০ জনের বদলে ১২ জন ও ফায়ার লাইসেন্স ছিল না।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, একই এলাকার পিপলস্ হসপিটালের মালিক মো. মনোয়ারুল হককে ৪ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা হয়েছে। এই হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্সের মেয়াদ নেই, ব্লাড ব্যাংকের লাইসেন্স না থাকা এবং পরিবেশ ও নার্কোটিক্স ছাড়পত্র না থাকা, ওটি ও এক্স-রে রুম অস্বাস্থ্যকরসহ অপ্রতুল ডাক্তার ও নার্স দিয়ে চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে।’

আজ বিকেলে রাজধানীর মুগদা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ফ্রেন্ডস কেয়ার হাসপাতালে’ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে হাসপাতালের মালিক শফিকুর রহমান এবং সাকুর আহমেদকে ৫ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করে র‌্যাব। তাদের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ ছিল। মুগদার সুরাইয়া হাসপাতালে’ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে হাসপাতালের মালিক মো. সিরাজুল ইসলামকে ২ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।


আরও খবর



২১৭ বার করোনার টিকা নিয়েছেন যে ব্যক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জার্মানির ৬২ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ২১৭ বার করোনা ভাইরাস প্রতিরোধী টিকা নিয়েছেন। গত আড়াই বছরে তিনি নিজ উদ্যোগে এসব টিকা নেন। তবে এতে কোনো শারীরিক সমস্যা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর পাওয়া যায়নি। বিবিসি জানায়, সম্প্রতি এই ঘটনা প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক চিকিৎসা সাময়িকী দ্য ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজ।

সংবাদমাধ্যমে ঘটনাটি প্রকাশিত হওয়ার পর জার্মানির এরলানগেন-ন্যুরেমবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ওই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার আমন্ত্রণ জানান। ওই ব্যক্তি বেশ আগ্রহী হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন এবং গবেষকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। ওই ব্যক্তি জানান, গত ২৯ মাসে মোট ২১৭ বার করোনা টিকার ডোজ নিয়েছেন তিনি। এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বোধ করেননি।

এরলানগেন-ন্যুরেমবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. কিলিয়ান স্কোবার বিবিসিকে  বলেন, সংবাদপত্রে ওই ব্যক্তির খবর প্রকাশের পর আমরা তার সম্পর্কে জানতে পারি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার আমন্ত্রণ জানাই। তিনি বেশ আগ্রহের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা করেছেন। ওই ব্যক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার পর তার রক্ত ও লালার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়।’

ড. স্কোবার বলেন, আমাদের ধারণা ছিল, একের পর এক টিকা গ্রহণের ফলে হয়তো তার রক্তের শ্বেত রক্ত কণিকাগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু রক্ত কণিকায় কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা যায়নি। এমনকি তিনি এ পর্যন্ত কোভিডেও আক্রান্ত হননি।’

স্কোবার আরও জানান, করোনা থেকে সুরক্ষা পেতে পর্যায়ক্রমে তিন ডোজ টিকাই যথেষ্ট। ওই ব্যক্তি সৌভাগ্যবান। তার শারীরিক অবস্থা এমন যে বার বার টিকা নেওয়ার পরও কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগতে হয়নি।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে এত বেশি টিকা নেওয়ার পক্ষপাতী নন গবেষকেরা। বর্তমান গবেষণা বলে, করোনা থেকে সুরক্ষায় তিন ডোজ টিকাই যথেষ্ট। এর চেয়ে বেশি টিকার দরকার নেই, কারণ সবার শারীরিক অবস্থা এক রকম নয়।


আরও খবর



পতাকার আদলে ধানক্ষেত, প্রশংসায় ভাসছেন স্কুলশিক্ষক

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় মহান স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকার আদলে ধান ক্ষেত সাজিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন মোঃ আবু জাফর (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষক।

ওই স্কুল শিক্ষক উলিপুর পৌর এলাকার নাওডাঙা বাকরের হাট গ্রামের মোঃ আবু বক্করের ছেলে। তিনি উলিপুর মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বলে জানা গেছে। স্বাধীনতার মাসে ধান ক্ষেতের মাঝে চারা গাছ দিয়ে ফুটে উঠা জাতীয় পতাকার প্রতিচ্ছবি দেখতে উৎসুক জনতা ভীড় করছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, আবু জাফরের এক একর ৩০ শতক জমিতে ধান চাষ করেছেন। এর মধ্যে ক্ষেতের এক শতক জমি জুড়ে ফুটে উঠেছে সবুজ রঙের চারা দিয়ে জাতীয় পতাকার প্রতিচ্ছবি জমির আইলের পাশ দিয়ে বেগুনি ধান গাছের চারা রোপন করে ফুটিয়ে তুলেছেন পতাকার খুঁটি। বিরি-১০৪ জাতের ধানের সবুজ চারাকে পতাকার জমিন ও জিঙ্ক সমৃদ্ধ বেগুনি ধানের চারাকে বৃত্ত ও পতাকার খুঁটি স্বরুপ সারিবদ্ধ ভাবে রোপন করেছেন তিনি। প্রথমের দিকে ধান গাছের পাতায় সমৃদ্ধ রঙ না আসায় স্পষ্ট চিত্র বুঝা না গেলেও বর্তমানে ধান গাছের পরিপক্বতার কারণে দৃশ্যমান হয়েছে ক্ষেতটি। এমন ব্যতিক্রমি পতাকার আদলে ধান ক্ষেত দেখতে প্রতিদিন লোকজন ছুটে আসছেন সেখানে।

আবু জাফর বলেন,আমি শিক্ষকতার পাশাপাশি কৃষি চাষাবাদ করে থাকি। দেশের প্রতি ভালোবাসা ও মমত্ব প্রকাশে মানুষজন বিভিন্নভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চায়। তেমনি আমিও চেষ্টা করছিলাম মাত্র। স্বাধীনতার মাসে জাতীয় পতাকার আদলে করা ধানক্ষেতটি দৃশ্যমান হওয়ায় মানুষজনের দেখার আগ্রহ বেড়েছে।

ধান ক্ষেত দেখতে আসা লিটন মিয়া বলেন, মানুষজন দেশের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ থেকেই মুলত ব্যতিক্রমী কাজ করে থাকে। আবু জাফর ভাইয়ের জাতীয় পতাকার আদলে করা ধানক্ষেতটি সত্যি প্রশংসনীয়। এমন দৃশ্য দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। এটি দেখে অনেকের মাঝে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে বলে জানান তিনি।

শিক্ষার্থী মোঃ রাজু মিয়া বলেন, আমি বিভিন্ন কারুকার্য যেমন বইয়ের পাতা ও কাপড়ের তৈরি, পাথরের তৈরি সাজানো পতাকা দেখেছি। তবে ধানের চারা লাগিয়ে যে জাতীয় পতাকার প্রতিচ্ছবি বানানো যায় তা প্রথম দেখলাম সত্যি ভালো লাগলো।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্ত বলেন, একজন কৃষক দেশের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে জমিতে জাতীয় পতাকার আদলে যে শস্যচিত্র ফুটিয়ে তুলেছে সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। কৃষকদের পরামর্শ ও সহযোগিতায়

কৃষি বিভাগ সব সময় পাশে থাকবে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



তৃতীয় ওয়ানডে থেকে ছিটকে গেলেন তানজিম

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলংকার বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে দুঃসংবাদ পেল বাংলাদেশ। ইনজুরির কারণে টাইগার পেসার তানজিম হাসান সাকিব ছিটকে গেছেন।

রোববার চট্টগ্রামে অনুশীলনের সময় হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট পেয়েছেন সাকিব। প্রথম দুই ম্যাচে ৪ উইকেট পেয়েছেন ডানহাতি ফাস্ট বোলার।

সাকিবের চোটের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে বিসিবির নির্বাচক হান্নান সরকার জানিয়েছেন, জাতীয় দলের অনুশীলনে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট পেয়েছেন তানজিম সাকিব। সে কারণে তৃতীয় ওয়ানডেতে আর তার খেলা হচ্ছে না। ফলে ঢাকায় ফিরিয়ে নেওয়া হবে ২১ বছর বয়সী এ পেসারকে। সেখানে তার পায়ের চিকিৎসা করানো হবে।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




দুই সিটির ভোট গ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের (মসিক) সাধারণ নির্বাচন ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়র পদে উপনির্বাচন শেষ হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ইভিএমে চলে ভোট গ্রহণ। এখন চলছে গণনা।

দুই সিটিতে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ৯ নেতা লড়ছেন। মসিকে মোট প্রার্থী ২২২ জন। এর মধ্যে মেয়র প্রার্থী ৫ জন। এ ছাড়া ৩২টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৮ এবং ১১টি সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৬৯ জন প্রার্থী। মেয়র ও কাউন্সিলর পদে ভোটাররা নির্বাচন করবেন ৪৪ জনকে। সিটির ১১ নম্বর ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ায় ৩২টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন হবে।

মেয়র প্রার্থীরা হলেন সদ্য পদত্যাগী মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইকরামুল হক টিটু (দেয়াল ঘড়ি), জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম (ঘোড়া), শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু (হাতি), কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাবেক সদস্য কৃষিবিদ ড. রেজাউল হক (হরিণ) এবং জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম স্বপন মণ্ডল (লাঙল)।

কুমিল্লা মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ড ও ১০৫টি কেন্দ্র নিয়ে এই সিটি করপোরেশন। মেয়র পদে লড়ছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ৪ নেতা। তারা হলেন কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বাস প্রতীকের প্রার্থী ডা. তাহসিন বাহার সূচনা, টানা দুবারের সাবেক মেয়র ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মো. মনিরুল হক সাক্কু, স্বেচ্ছাসেবক দল থেকে বহিষ্কৃত ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার এবং মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হাতি প্রতীকের প্রার্থী নূর-উর রহমান মাহমুদ তানিম।


আরও খবর