আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি, গভীর নিম্নচাপের আভাস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দক্ষিণপূর্ব ও আন্দামান বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ বা গভীর নিম্নচাপের রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কিছু এলাকায় শীতের তীব্রতা ধীরে ধীরে বাড়ছে। ভোরে কুয়াশাও পড়ছে। তবে মধ্যাঞ্চল ও অন্যান্য অঞ্চলে শীত আসতে কিছুটা সময় লাগবে। দক্ষিণাঞ্চলে শীত পড়বে আরও পরে।

পূর্বাভাসে বলা হয়, লঘুচাপের বাড়তি অংশ উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার এবং এর কাছাকাছি এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। তবে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেবে কিনা সেটি এখনই বলা যাচ্ছে না। কারণ, মাত্র লঘুচাপ হয়েছে, এরপর অনেকগুলো ধাপ পার হয়ে লঘুচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। সুতরাং ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না।


আরও খবর



হবিগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের হুরগাও গ্রামের হারুন মিয়া হত্যা মামলায় সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। ২১ বছর পর এ মামলার রায় এলো।

হবিগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ-১-এর বিচারক মো: আজিজুল হক মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- জালাল মিয়া, রুহুল আমিন, কুতুব আলী, ফজল মিয়া, রফিক মিয়া, জাকির হোসেন, আব্বাছ উদ্দিন।

আর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ছায়েদ মিয়া, মিজান মিয়া, আব্দুল মতলিব, কালা মিয়া, জিয়াউল হক, আয়াত আলী, ইছাক মিয়া, কুতুব আলী, জজ মিয়া, ইব্রাহিম মিয়া।

২০০৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি হুরগাও গ্রামে গ্রাম্য বিরোধের জের ধরে হারুন মিয়াকে হত্যা করা হয়। একই দিন তার চাচাতো ভাই সুমন আহমেদ ৪৭ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২১ বছরে রাষ্ট্রপক্ষ ৩৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনকে আদালতে উপস্থাপন করে। আসামিদের মধ্যে আটজন বিভিন্ন সময় স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করায় তাদেরকে হত্যা মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

রায় ঘোষণার সময় একজন ছাড়া সব আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাদেরকে সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট সালেহ উদ্দিন আহমেদ।


আরও খবর



আজ ঢাকায় কখন বৃষ্টি হবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কয়েক দিনের তীব্র তাপপ্রবাহের পর স্বস্তির বৃষ্টি দেখা দিয়েছে দেশের কয়েক জেলায়। আজ সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকাতেও বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়া অফিস বলছে, যশোর, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, পাবনা ও রাজশাহী জেলাসমূহের ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ এবং খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা দেশের পূর্বাঞ্চলের কিছু জায়গা হতে প্রশমিত হতে পারে।

আগামী সপ্তাহে বৃষ্টিপাতের ফলে সারা দেশে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা রয়েছে। পরবর্তী ৫ থেকে ৬ দিন দমকা হাওয়া, ঝোড়ো বাতাস ও বজ্র ঝড়সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এরপর আবারও আসতে পারে তাপপ্রবাহ।


আরও খবর



তালতলীতে হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

তালতলী(বরগুনা)প্রতিনিধি:

বরগুনার তালতলীতে পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোকে মোঃ নয়া মিয়া ফকির (৫০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শ্রমিক মোঃ  নয়া  মিয়া ফকির একই গ্রামের আমির আলী ফকিরের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামের হাসান মিয়ার বাড়িতে পুকুর খননের কাজ করতে যান মো. নয়া মিয়া ফকির। তিনি পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোক করেন। এ সময় স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।

নিহতের ভাই সোবাহান ফকির বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় সকালে পুকুর খননের কাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোক করেন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন বলে জানান কর্তব্যরত চিকিৎসক।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুমন কুমার পোদ্দার বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।


আরও খবর



অস্থির আলুর বাজার, কেজিতে বেড়েছে ১২ টাকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

ঈদের পর অস্থির হয়ে উঠেছে আলুর বাজার। কেজিতে ১২-১৫ টাকা বেড়ে আলুর দাম হাফ সেঞ্চুরিতে ঠেকেছে। এর নেপথ্যে সিন্ডিকেটের কারসাজি বলে অভিযোগ করেছেন দোকানদার ও ক্রেতারা। রাজধানীর বেশ কয়েকটি খুচরা বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

ক্রেতারা বলছেন, আলুর বাজার সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এই সময় সাধারণত আলু ২০ টাকা কেজি থাকার কথা। কিন্তু সেই আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকায়। অথচ সরকার আলুর দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে ২৯ টাকা। 

কচুক্ষেত্র বাজারের আলু বিক্রেতা আমিনুল বলেন, রমজানের আগে থেকে বাড়তি দামে আলু বিক্রি করছি। এখন আলুর মৌসুম। তারপরও আলু বিক্রি করছি ৪৫-৪৮ টাকা। কোথাও ৫০-৫২ টাকায় বিক্রি করছে। তিনি বলেন, শুধু ঈদের ছুটিতে প্রতিকেজি আলুর দাম বেড়েছে ১০-১৫ টাকা। বাজারের এই অস্থিরতার পেছনে সিন্ডিকেটের কারসাজি রয়েছে বলে অভিযোগ তার।

আলু ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, মৌসুমের শুরুতেই দাম ৫০ টাকা হওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। মজুতদাররা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অস্থিতিশীল করছেন বাজার। দাম নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবিও করেন তারা।

জয়নাল নামের এক ক্রেতার অভিযোগ, ঈদের আগে ৩৮ টাকার আলু এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৫০ টাকা ছাড়িয়ে। হঠাৎ করে আলুর দাম ১২ টাকা কেজিতে বেড়ে যাওয়ার কোনো কারণ দেখছি না।

আলুর দরে অস্থির হলেও অন্যান্য সবজির দাম বাড়েনি। বরং ঈদের পর কিছু সবজির দাম কমেছে। বাজারের ঘুরে দেখা গেছে, চিচিংগা ৫০ টাকা, করলা ৫৫-৬০ টাকা, কাঁচা পেপে ৫৫ টাকা, কাঁচা কলা ৪০ টাকা হালি, মিষ্টি কুমড়া ৩২ টাকা কেজি, সব ধরনের বেগুন ৫৫-৬০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ৮০-৮৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লাল শাক আগে দরে ১০ টাকা প্রতি আঁটি বিক্রি হচ্ছে। লেবু ৪০-৪৫ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে। সবচেয়ে স্বস্তি টমোটতে। শেষ সিজনে টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৪০ টাকা কেজি দরে। গাজর ৮০-৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে শসা ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, কচুর লতি ৭০ টাকা বান্ডিল, কচুর মুখি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া এক পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়।

ঈদের পর মাছের দাম একটু চড়া। ঈদের ছুটি ও সরবরাহ কম থাকার সব ধরনের মাছের দাম কেজি ২০-৫০ টাকা বেড়েছে। দেশি রুই ঈদের পর ১০-১৫ টাকা বেড়ে ৩৫০-৩৬০ (মিডিয়াম) টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে দুই কেজির বেশি ওজনের রুই বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা কেজি। একইভাবে কাতলা মিডিয়াম ৩৮০-৩৯০, পাংগাস ২২০ টাকা, সরপুঁটি ২৪০, তেলাপিয়া ২৪০, টেংরা দেশি ৫৫০-৫৭০ টাকা, দেশি মিক্স মাছ ৩৮০-৩৯০ টাকা, কই মাছ ৩৯০, পাবদা ৪৩০ টাকা, গলদা চিংড়ি বড় ১০০০ টাকা, ছোট ও মাঝারি বোয়াল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬২০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি। আর মলা মাছ ৪০০ টাকা, মাঝারি সাইজের পাবদা মাছ ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


আরও খবর



ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

১০ দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম আবার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

আজ বৃহস্পতিবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষর করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন এ দাম আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে কার্যকর হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৩৮৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা।

এর আগে গত ৮ এপ্রিল দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়ানো হয়। এতে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম হয় ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ২০৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ২২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৮০ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

গত ৬ এপ্রিল ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের ৯৪ হাজার ৭৭০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ৭৮ হাজার ৯৬৫ টাকা।


আরও খবর