আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

হাইতিতে বন্যা ও ভূমিধসে ৪২ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রবল বর্ষণে ক্যারিবীয় দ্বীপ রাষ্ট্র হাইতিতে ৪২ জন মারা গেছেন। সপ্তাহব্যাপী ভারী বৃষ্টিপাতে কয়েক হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত। আহত অন্তত ৮৫ জন। সোমবার (৫ জুন) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে দেশটির বেসামরিক সুরক্ষা সংস্থা।

আরও পড়ুন: প্রথম দিনে দেশে এলো ৭৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ

তীব্র বৃষ্টিপাতে হাইতির কয়েকটি নদীর পানি উপচে পড়ছে। এ পরিস্থিতিতে আকস্মিক বন্যা, পাহাড় এবং ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। এমন দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৩ হাজার, নিখোঁজ ১১ জন।

আরও পড়ুন: ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ শুরু

হাইতির প্রধানমন্ত্রী এরিয়েল হেনরি টুইট বার্তায় বলেন, সরকার, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এক হয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে।

বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় মৃত্যু বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বন্যাকবলিত এলাকায় কাজ করছে জরুরি পরিষেবাগুলো। এক টুইটে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (ডব্লিওএফপি) জানায়, আমরা দ্রুত বাস্তুচ্যুত লোকদের জন্য খাবার সরবরাহ শুরু করবো। পরিস্থিতি কবে নাগাদ স্বাভাবিক হতে পারে আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানা যায়নি। ক্যারিবীয় এই দেশটি আন্তর্জাতিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল। 


আরও খবর



বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কড়া সমালোচনা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আন্দোলনে বাধা দেওয়া, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সরকার পরিবর্তনে নাগরিকদের অক্ষমতা, রাজনৈতিক অংশগ্রহণে গুরুতর ও অযৌক্তিক বাধাসহ বাংলাদেশে সরকারে আছে মারাত্মক দুর্নীতি। এছাড়া দেশের ভিতরে এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলোর ওপর আছে সরকারের কঠোর বিধিনিষেধ। সরকারের তরফ থেকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, জোরপূর্বক গুম, নিষ্ঠুর নির্যাতন, অমানবিক ও অবমাননাকর আচরণ ও শাস্তি দেওয়া হয়। আছে জীবনের প্রতি হুমকি। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে গুরুতর সমস্যা, রাজনৈতিক বন্দি ও আটক। জাতীয় নিরাপত্তায় হুমকি এমন অজুহাতে মিথ্যা অভিযোগসহ বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে।

২০২৩ সালে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর ওপর ভিত্তি করে বার্ষিক মানবাধিকার রিপোর্টে এসব পরিস্থিতি তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে ওই বছরে বাংলাদেশে যেসব ঘটনা ঘটেছে তা পুনঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের সময় গত রাতে এই রিপোর্ট প্রকাশ পায়।

এতে বলা হয়েছে, ওই বছরও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির চেয়ারপারসনকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়। তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি। পক্ষান্তরে তাকে চিকিৎসা নিতে হয়েছে বাংলাদেশের হাসপাতালে।

খালেদা জিয়া সম্পর্কে এতে আরও বলা হয়, ২০১৮ সালে ২০০৮ সালের দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের মামলায় তাকে ১০ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে। ২০১৯ সালে তাকে জেলখানা থেকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। ২০২০ সালে সেখান থেকে তাকে স্থানান্তর করে গৃহবন্দি করা হয়। রাজনৈতিক বন্দি ও আটক ব্যক্তিদের বিষয়ে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক ও দেশের ভিতরকার আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তার তথ্যপ্রমাণে ঘাটতি আছে। এ থেকে বোঝা যায় যে, তাকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে সরিয়ে দেয়ার জন্য রাজনৈতিক ছক সাজানো হয়েছে। পক্ষান্তরে প্রসিকিউটররা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বেশ কিছু দুর্নীতির মামলা প্রত্যাহার করেছেন।

সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার বিষয়ে এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংবিধান সংবাদ মাধ্যম ও মিডিয়ার সদস্যসহ সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিয়েছে। কিন্তু সরকার এই অধিকারে ঘন ঘন হস্তক্ষেপ করেছে। এক্ষত্রে মত প্রকাশের স্বাধীনতায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সীমাবদ্ধতা আছে। সরকারের হয়রানি অথবা প্রতিশোধ নেওয়ার ভয়ে সরকারের সমালোচনার ক্ষেত্র মিডিয়ার সদস্যরা ও ব্লগাররা নিজেরাই সেন্সর করেছেন। এতে তুলে ধরা হয়েছে সরকারি পর্যায়ে দুর্নীতি ও অনিয়মের চিত্র, বিচারের ক্ষেত্রে হয়রানি, খেয়ালখুশিমতো গ্রেপ্তারসহ নানা রকম নিষ্পেষণের কথা।

রিপোর্টে বলা হয়, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যেসব যুদ্ধাপরাধ ও নৃশংসতা সংঘটিত হয়েছে তার বিচার করার জন্য ২০১০ সালে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। সেই আদালত শাস্তি দিয়েই যাচ্ছে। এর মধ্যে আছে মৃত্যুদণ্ড। এ প্রক্রিয়াকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে, আদালত বিশেষত বাছাই করে অভিযুক্ত করেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যদের। এতে খেয়ালখুশিমতো ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সহ বেআইনি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে বলা হয়েছে, পুলিশের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ তার তদন্ত নিজেরাই করেছে। তারা এমন সব ঘটনা ঘটিয়েছে যেখানে তাদের শারীরিক মারাত্মক প্রহারে মানুষ আহত হয়েছে অথবা মারা গেছেন। নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের হাতে কতজন মানুষ মারা গেছেন তার মোট কোনো সংখ্যা সরকার প্রকাশ করেনি। এমনকি এসব ঘটনার স্বচ্ছ তদন্তও করেনি। এই তদন্ত যারা করেছেন তাদের স্বাধীনতা ও পেশাগত মান নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে মানবাধিকার বিষয়ক গ্রুপগুলো।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, সারা বছরেই আইন প্রয়োগকারীরা তল্লাশি বা রেইড দিয়েছে কথিত সন্ত্রাস বিরোধী কর্মকাণ্ড, মাদক ও অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের বিরুদ্ধে। কোনো কোনো ঘেরাওয়ের কালে, গ্রেপ্তারকালে সন্দেজজনক কিছু মৃত্যু ঘটেছে। একই ঘটনা ঘটেছে অন্য আইন প্রয়োগকারীদের অপারেশনেও। রিপোর্টে আরও বলা হয়, আগের বছরের তুলনায় বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কমে যায় গত বছর। মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন আইন ও শালিশ কেন্দ্র রিপোর্ট করেছে যে, জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, অথবা হেফাজতে থাকা অবস্থায় হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন আটজন। এর মধ্যে দুজন আইন প্রয়োগকারী এজেন্সির গুলিতে নিহত হয়েছেন। তিনজন নিহত হয়েছেন নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়ার আগে বা হেফাজতে নেওয়ার পর শারীরিক নির্যাতনে।

এতে উল্লেখ করা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে স্বাধীনতা যুদ্ধ, জাতীয় সঙ্গীত বা জাতীয় পতাকার  বিরুদ্ধে প্রাপাগাণ্ডা ছড়ানোর কারণে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান আছে। সরকারের সমালোচনাকারীদের বিরুদ্ধে সারাবছরই সরকার ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। আইনমন্ত্রী রিপোর্ট করেছেন যে, সারাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কমপক্ষে ৭০০০ মামলা মুলতবি আছে।


আরও খবর



নির্বাচনের পর প্রথম ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মতো ঢাকায় আসছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। তিন দিনের সফরে আগামী ২১ এপ্রিল তাদের ঢাকায় আসার কথা রয়েছে।

মার্কিন এই প্রতিনিধিদলের সদস্যদের মধ্যে থাকবে বাণিজ্য প্রতিনিধি কার্যালয়ের (ইউএসটিআর) দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী ব্রেন্ডান লিঞ্চ।

এ সময় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর এটি হবে বাংলাদেশে প্রথম কোনো মার্কিন প্রতিনিধিদলের সফর।

প্রতিনিধিদলের এ সফরে বাণিজ্য সম্প্রসারণ ছাড়াও শ্রম আইন সংস্কার, তথ্য আইনের সুরক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ের জটিলতা দূর করতে দুই পক্ষ আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।

এতে ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে শ্রম সংস্কার, মেধাস্বত্ব ও তথ্য সুরক্ষা আইনের ওপর জোর দেওয়া হবে বলে পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



ইরানের হামলা থেকে ইসরায়েলকে বাঁচাতে মার্কিন রণতরী প্রেরণ

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের সম্ভাব্য হামলা থেকে ইসরায়েলকে বাঁচাতে অবস্থান পরিবর্তন করেছে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন রণতরী প্রস্তুতির অংশ হিসেবে অবস্থান পরিবর্তন করতে শুরু করেছে।

মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস আইজেনহাওয়ার সহ নৌবাহিনীর আরও যুদ্ধযান বর্তমানে লোহিত সাগর ও ভূমধ্যসাগরে অবস্থান করছে।

হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি বলেন, মিত্র ইসরাইলের ওপর ইরানের যেকোনো হামলা রুখে দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত মার্কিন বাহিনী। আর তা জানান দিতে মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত মার্কিন রণতরী স্থান পরিবর্তন করেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, আমরা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষায় নিবেদিত। আমরা ইসরায়েলকে সমর্থন করব। আমরা ইসরায়েলকে রক্ষা করতে সাহায্য করব। ইরান হামলা চালিয়ে সফল হতে পারবে না।


আরও খবর



শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় চামেলীকে অব্যাহতি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শৃঙ্খলার পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলীকে পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজের স্বাক্ষর করা এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ একটি সুসংগঠিত ও সুশৃঙ্খল সংগঠন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির গঠনতন্ত্রের ৪৭(৯) ধারা মোতাবেক ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলীকে সংগঠনের শৃঙ্খলার পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কারণে পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।


আরও খবর
বিএনপির ৭৫ নেতাকে বহিষ্কার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪