আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় মোট ২২ মামলা, গ্রেপ্তার ৩২

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ এপ্রিল ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ এপ্রিল ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
ওসি জানান, নতুন মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে পৌরসভা ভাঙচুর ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগের মামলা, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারের

হেফাজতে ইসলামের হরতাল চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আরও তিনটি মামলা করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহিংসতার ঘটনায় এ নিয়ে মোট ২২টি মামলা করা হলো। নতুন তিনটি মামলার সবকটি সদর মডেল থানায় করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রহিম এ তথ্য জানিয়েছেন।

ওসি জানান, নতুন মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে পৌরসভা ভাঙচুর ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগের মামলা, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের মামলা ও জেলা গণগ্রন্থাগার ভাঙচুরের মামলা।

পুলিশ জানিয়েছে, ২২টি মামলায় ১০৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অজ্ঞাতনামা প্রায় ২৩ হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে। এ সহিংসতার ঘটনায় এ পর্যন্ত ৩২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ।

এদিকে, হামলার ঘটনার সময় বেশকিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। পুলিশ এসব ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে হামলাকারীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছে।

হেফাজতে ইসলামের ডাকা হরতালকে কেন্দ্র করে গত ২৮ মার্চ রবিবার রণক্ষেত্রে পরিণত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া। সকাল থেকেই হরতাল সমর্থকেরা বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। এ সময় তারা বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুরসহ অগ্নিসংযোগ করা হয়।


আরও খবর



মশা নিধনে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মশা নিধন কারো একার পক্ষে সম্ভব নয় উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করতে হবে। প্রতিকার থেকে প্রতিরোধ উত্তম উল্লেখ করে তিনি বলেন, মশা নিধনে সবচেয়ে কার্যকর পন্থা হচ্ছে মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করা যাতে মশার উৎপাদন না হয়। সেজন্য জনপ্রতিনিধি ও জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি।

বুধবার (২০ মার্চ) ঢাকার উত্তরায় ১২নং সেক্টর খালপাড়ে সিটি করপোরেশনের মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলরগন উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন ধরনের মশা যেমন কিউলেক্স মশা, অ্যানোফিলিস মশা ও এডিস মশার প্রজননস্থল ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় আমাদেরকে সেদিকে লক্ষ্য রেখে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চালাতে হবে। অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়া রোগ, কিউলেক্স মশা ফাইলেরিয়া এবং এডিস মশা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের জন্য দায়ী উল্লেখ করে তিনি বলেন, মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে মশার প্রজননস্থল ধ্বংসই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা।

মন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরের বিভিন্ন খালে বাসাবাড়ির সুয়ারেজ বর্জ্যের কারণে পানি দূষিত হচ্ছে এবং কচুরিপানার ফলে প্রচুর মশা উৎপাদন হচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ঢাকাকে পাঁচটি ক্যাচমেন্ট এরিয়াতে ভাগ করে বর্জ্য নিষ্পত্তি করার জন্য সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট স্থাপন করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী এরই মধ্যে দাসেরকান্দিতে একটি প্লান্ট উদ্বোধন করেছেন এবং উত্তরাতেও একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী উত্তরা ১২ নং সেক্টরে লেক পরিষ্কার করার যে উদ্যোগ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র নিয়েছেন তাকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করার জন্য এই ধরনের খাল বা লেক যেখানে কচুরিপানা এবং দূষিত পানির কারণে মশার উৎপাদন বেশি হয় তা সবাইকে মিলে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের এই লেক ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে পরিষ্কার করা হবে বলেও জানান তিনি।

এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে এ বছরের জানুয়ারি মাস থেকে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তুতি সভা করা হয়েছে এবং সিটি করপোরেশনগুলোর সক্ষমতা পর্যালোচনা করে যেখানে যতটুকু দরকার মন্ত্রণালয় থেকে সহযোগিতা করা হয়েছে। মন্ত্রী আবারও এডিস মশা নির্মূলে জনপ্রতিনিধি এবং জনগণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, নিজ বসতবাড়ি এবং নিজ এলাকা পরিষ্কার করার দায়িত্ব আমাদের সবার তাহলেই প্রাণঘাতী ডেঙ্গু জ্বর থেকে আমরা নিজেদেরকে রক্ষা করতে পারবো।


আরও খবর



দ্বিতীয়বার ময়মনসিংহের নগরপিতা হলেন ইকরামুল হক টিটু

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ঘড়ি প্রতীকের মেয়রপ্রার্থী ইকরামুল হক টিটু প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে বড় ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। আজ শনিবার দিনভর ইভিএমে ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা শুরু করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন চৌধুরী। ময়মনসিংহের টাউন হলের তারেক স্মৃতি মিলনায়তন থেকে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। 

আরও পড়ুন>> কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র তাহসীন বাহার

ময়মনসিংহের ১২৮টি কেন্দ্রের ফলাফলে ঘড়ি প্রতীকের মেয়র প্রার্থী ইকরামুল হক টিটু পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৯৫৯ (এক লাখ পয়ত্রিশ হাজার নয়শত উনষাট) ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হাতি  প্রতীকের সাদেকুল হক খান টজু পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৩৯৫ (চৌত্রিশ হাজার তিনশত পঁচানব্বই) ভোট। ১০ হাজার ৬৪৩ (দশ হাজার ছয়শ তেতাল্লিশ) ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী এহতেশামুল আলম। লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম ১ হাজার ২৭৬ (এক হাজার দুইশত ছিয়াত্তর) ভোট পেয়ে চতুর্থ হয়েছেন। পঞ্চম হয়েছেন হরিণ প্রতীকের প্রার্থী কৃষিবিদ রেজাউল করিম। তিনি পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫৮ (এক হাজার চারশ আটান্ন) ভোট।

ইকরামুল হক টিটু জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৮ সালে তিনি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রথম প্রশাসক এবং ২০০৯-২০১৮ সাল পর্যন্ত বিলুপ্ত পৌরসভার মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি ২০১৯ সালে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রথম মেয়র হিসাবে নির্বাচিত হন।


আরও খবর



খাজানা ও মেইনল্যান্ড চাইনিজ ব্লু সিলগালা

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর উত্তরায় খাজানা রেস্টুরেন্ট ও পার্টি সেন্টার এবং মেইনল্যান্ড চাইনিজ ব্লু রেস্তোরাঁ সিলগালা করে দিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। রোববার (১০ মার্চ) সকালে অভিযান চালিয়ে অনিয়ম পাওয়ায় এই পদক্ষেপ নেয় রাজউক।

রাজউক কর্মকর্তারা জানান, বিনা অনুমোদনেই চলছে খাজানা রেস্টুরেন্ট ও পার্টি সেন্টার। একতলা এই রেস্তোরাঁ রাজউকের বাণিজ্যিক প্লট। এর পার্শ্ববর্তী বহুতল ভবনগুলোতে আগুন লাগার শঙ্কায় এই অভিযান চালানো হয়। এ সময় পার্শ্ববর্তী কিচেনে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও অভিযান চালায় রাজউক। অভিযানের সময় প্রতিষ্ঠানটির মালিক কোনো প্রকার লিগ্যাল দলিল কিংবা ট্রেড লাইসেন্স দেখাতে পারেননি। রেস্তোরাঁটি পরিচালনার অনুমোদনও নেই।

রাজউক জানায়, ত্রুটি সংশোধনের জন্য ১৫ দিনের সময় দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কোনো কার্যক্রম চালাতে পারবে না রেস্তোরাঁটি। এমনকি ভবনটি সিলগালও করে দেয়া হয়।

এছাড়া সিয়াম টাওয়ারে মেইনল্যান্ড চাইনিজ ব্লু রেস্তোরাঁয় অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকলেও জরুরি প্রয়োজনে ছাদে কিংবা অন্য কোথাও নেই জমায়েত হওয়ার কোনো ব্যবস্থা। ১৪ তলার অনুমোদিত ভবনে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা ১৫ তলায়। নেই রাজউকের অনুমোদন। ফলে এই রেস্তোরাঁও সিলগালা করে দেয় রাজউক।


আরও খবর



রেস্তোরাঁয় অভিযানকে বাড়াবাড়ি বলছে মালিক সমিতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। বিশেষ করে অনুমতি না নিয়ে যেসব ভবনে ব্যাঙের ছাতার মতো রেস্তোরাঁ করা হয়েছে সেখানে অভিযান চালাচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সংস্থা। একে বাড়াবাড়ি বলছে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি।

বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেছেন, আইন-শৃঙ্খলা কর্মে নিয়োজিত বাহিনী সমূহ যেমন- আনসার, পুলিশ ও এলিট ফোর্স র‍্যাব তাদের নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট। এটা হয়তো একটু বাড়াবাড়ি। কেননা নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে সরকার একটি কর্তৃপক্ষই গঠন করেছেন। তাদের কাজটি করতে দিতে হবে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগরে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ইমরান হাসান বলেন, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডের দায় কেউ এড়াতে পারে না। পুরো ভবনটাই ছিল অনিয়মে ভরা, ভবনটির অনুমোদন দিয়েছে রাজউক। রেস্তোরাঁ সেক্টরটি তদারকি করে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদফতর, সিটি করপোরেশন, কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর। এছাড়া সংযুক্ত আছেন জেলা প্রশাসক-প্রশাসনসহ অনেক অধিদফতর ও সংস্থা।

তিনি বলেন, ওই ঘটনায় ৪৬ জনের প্রাণহানির পর রাজউক ও সিভিল ডিফেন্সের টনক নড়েছে। ঘটনার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঢাকা শহরের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে গ্যাসের সিলিন্ডার জব্দ করছে এবং স্টাফদের আটক করছে। এটি সমস্যার সমাধান নয়।

তিনি আরও বলেন, তিতাস গ্যাসের পর্যাপ্ততা নেই। আবার লাইন সংযোগ থাকলেও লাইনে গ্যাস নেই। এখন বিকল্প ব্যবস্থা গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার বা লাকড়ি ব্যবহার। লাকড়ি ব্যবহার করলে কিচেনসহ পুরো রেস্টুরেন্ট কালো হয়ে যায়, পরিবেশ ঠিক থাকে না। পুরো বিষয়টি নিয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই। ভবিষ্যতের জন্য নির্দিষ্ট একটি গাইডলাইন তৈরি করতে হবে যাতে ব্যাঙের ছাতার মতো রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠতে না পারে।


আরও খবর



সমরাস্ত্র প্রদর্শনী-২০২৪ পরিদর্শন করছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে সম্মিলিত সামরিক বাহিনীর সমরাস্ত্র প্রদর্শনী-২০২৪ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২৪ মার্চ) রাজধানীর তেজগাঁও পুরাতন বিমান বন্দরের জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর এই সমরাস্ত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর বিভিন্ন স্টল ও প্যাভেলিয়ন ঘুরে দেখেন এবং সমরাস্ত্রগুলো পরিদর্শন করেন। এসময় প্রধানমন্ত্রীকে স্টল ও সমরাস্ত্রের পরিচিতি ব্রিফ করা হয়। তিনি সশস্ত্র বাহিনীর অবদান সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর নির্মিত স্টল পরিদর্শন করেন। প্রধানমন্ত্রী এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।

এসময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সেনাপ্রধান, নৌবাহিনীর প্রধান, বিমান বাহিনী প্রধান, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, সংসদ সদস্য, সংশ্লিষ্ট সচিব, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক মিশনের প্রধান এবং পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে ২৬ থেকে ৩০ মার্চ সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সমরাস্ত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে এ সমরাস্ত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর