আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ০১ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ইমতিয়াজ আপন (৩৭) নামের এক ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। শনিবার দুপুরে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ভাদুঘর তেলের পাম্পের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

ইমতিয়াজ আপন ব্রাহ্মণবাড়িয়া টি এ রোড সোনালী ব্যাংক শাখার সিনিয়র অফিসার ক্যাশ এর দায়িত্বরত ছিলেন। নিহত ইমতিয়াজ কসবা খাড়েরা ইউনিয়নের হাড্ডা গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে। বর্তমানে পৌরশহরের দাতিয়ারা এলাকায় বসবাস করতেন।

টি এ রোড শাখার ম্যানেজার শেখ মাজাহারুল হক বলেন, তিনি নিজের মোটরসাইকেলের জন্য পাম্প থেকে তেল নিয়ে ফেরার পথে একটি ট্রাক চাপা দেয়। পরে স্থানীয়রা তাকে গুরুত্বর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরো জানান লাশ গ্রামের বাড়ি কসবাতে পাঠানো হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার বিষয়ে আমরা কিছু জানিনা। দুর্ঘটনা ঘটনার সাথে সাথে হয়তো লাশ নিয়ে চলে গেছেন এজন্য খবর পাইনি।


আরও খবর



মালয়েশিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে বাংলাদেশিসহ নিহত ৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালয়েশিয়ার পাহাং রাজ্যের কুয়ান্তানের জালান পেকান-কুয়ান্টানে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে বাংলাদেশিসহ ৩ বিদেশি নাগরিক নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) পাহাং কন্টিনজেন্ট পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে (আইপিকে) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বার্নামা ও স্টার অনলাইন এ খবর জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার মধ্যরাতে মালয়েশিয়ার পাহাং রাজ্যের কুয়ান্তানের জালান পেকান-কুয়ান্তানে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে তিন বিদেশি ডাকাত নিহত হয়। এদের মধ্যে রয়েছে এক বাংলাদেশি নাগরিক। নিহতরা দেশটিতে বেশ কয়েকটি সোনার দোকানে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত সেন্ট্রো গ্যাং-এর সদস্য বলে সন্দেহ পুলিশের।

নিহতদের মধ্যে দুজন ভিয়েতনামের নাগরিক বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে মালয়েশিয়ান পুলিশ। তাদের আনুমানিক বয়স ৩৪ থেকে ৪৪ বছর। আরেকজন বাংলাদেশের নাগরিক, যার বয়স ৩৮। তবে তাদের নাম-পরিচয় বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।

ভিয়েতনামের দুই নাগরিক ভ্রমণ ভিসায় মালয়েশিয়া এসেছেন মর্মে নথিপত্র পাওয়া গেছে। এছাড়া বাংলাদেশি নাগরিকের কাছে মালয়েশিয়ান ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিলো। গাড়িটি তার নামেই রেজিস্ট্রেশন করা ছিল বলে জানিয়েছেন পাহাং ইয়াহইয়া ওথমান।

গত বছরের জুন থেকে সক্রিয় ছিল উল্লেখ করে পাহাং পুলিশ প্রধান দাতুক সেরি ইয়াহইয়া ওথমান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সপ্তাহান্তে এবং সরকারি ছুটির দিনে যখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত বন্ধ থাকে তখন তারা সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিরক্ষা ভেঙে প্রবেশ করে।’

ইয়াহইয়া বলেন, আমরা দুটি গ্রাইন্ডার মেশিন, দুটি ড্রিল, দুটি প্যারাং, একটি কর্ডলেস ড্রিল সহ একটি বাক্স, একটি ক্রোবার, হাতুড়ি, স্ক্রু ড্রাইভার, গ্লাভস এবং একটি টুল ব্যাগ পেয়েছি। দুটি সেট ভুয়া গাড়ির রেজিস্ট্রেশন প্লেট উদ্ধার করা হয়েছে।’

পাহাং পুলিশ প্রধান দাতুক সেরি ইয়াহইয়া ওথমান বলেছেন, সেলাঙ্গর এবং পাহাং অপরাধ তদন্ত বিভাগের সদস্যদের একটি দল সোমবার যৌথ অভিযানে নামে। সে সময় সন্দেহভাজন গাড়িটি পুলিশের গাড়ির পেছনে ধাক্কা দেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গাড়িটি তল্লাশি করতে গেলে সন্দেহভাজনরা তাদের লক্ষ্য করে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়। পুলিশও আত্মরক্ষার জন্য পাল্টা গুলি চালালে তারা নিহত হন।’

ঘটনাস্থল থেকে প্রোটন ওয়াজা টাইপের গাড়িটি জব্দ করা হয়েছে। গাড়ি থেকে সাত রাউন্ড গুলিসহ একটি গ্লক-১৭ টাইপ পিস্তল জব্দ করা হয়। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে চুরির কাজে ব্যবহৃত আরও কিছু সরঞ্জাম পাওয়া গেছে। যার মধ্যে দুটি ম্যাচেট ব্লেড রয়েছে। নিহত ব্যক্তিরা পেকান এলাকায় অপরাধ করার পরিকল্পনা করছিল বলে ধারণা করেছে পুলিশ।


আরও খবর



কাতার সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কাতারে সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

বুধবার (৬ মার্চ) তিনি দেশে ফিরেছেন বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।

সফরকালে সেনাপ্রধান কাতারের রাজধানী দোহায় ৪-৫ মার্চ অনুষ্ঠিত দোহা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ডিফেন্স এক্সিবিশন অ্যান্ড কনফারেন্স (ডিআইএমডিএক্স-২০২৪)-এ অংশগ্রহণ করেন।

এ সম্মেলনে স্ব-স্ব স্থলবাহিনীগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি, পেশাদারি সম্পর্ক উন্নয়ন, আঞ্চলিক নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার, সংঘাতপূর্ণ সমস্যাগুলো মোকাবিলা, যৌথ প্রশিক্ষণ এবং স্থলবাহিনীগুলোর আধুনিকায়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বিষয়ে আলোচনা হয়।

পাশাপাশি সেনাপ্রধান কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ (সশস্ত্র বাহিনী প্রধান) এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আগত সেনাপ্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেন। তিনি ৩ মার্চ সরকারি সফরে কাতার যান।


আরও খবর



পরিচালকের সঙ্গে গোপন প্রেমে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন রামায়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

প্রায় দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে দক্ষিণী সিনেমায় অভিনয় করে আসা রামায়া কৃষ্ণানের গোপন প্রেম এখনও চর্চিত সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে। বাহুবলির মা হিসেবে পরিচিত এই অভিনেত্রী বিয়ের আগেই এক পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। যা গড়ায় গর্ভপাতের মতো ঘটনাতে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮ এর এক প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৯৯ সালে দক্ষিণী পরিচালক কে এস রবিকুমারের সঙ্গে প্রথম সিনেমায় কাজ করেন রামায়া। এরপর একটা সময় ঘণিষ্ঠতা বাড়ে দু’জনের। বিবাহিত পরিচালকের সঙ্গে অভিনেত্রীর সম্পর্কের খবর গোপন ছিল না অন্দরমহলে। সকলেই জানতেন তাদের প্রেমের কথা। কে এসের অনেক সিনেমাতেই কাজ করেন রামায়া। সেখান থেকেই দুজনের সম্পর্ক গড়ায় পরিণয়ে।

এরপর একসময় অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন অভিনেত্রী। বিষয়টি জানতে পারেন রবিকুমারের স্ত্রী। হুমকি দেন রামায়াকে। যে কারণে সন্তানের জন্ম ও পরিচয় দিতে অস্বীকার করেন পরিচালক। ফলে একপর্যায়ে এসে গর্ভপাতের সিদ্ধান্ত নেন রামায়া। আর সেজন্য নাকি কে এস রবিকুমারের থেকে ৭৫ লক্ষ টাকাও চেয়ে নেন অভিনেত্রী।

যদিও গণমাধ্যমের কাছে বিভিন্নসময় প্রেম-গর্ভপাতের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন দুজনেই। তবে দক্ষিণী সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে তাদের এই গোপন সম্পর্কের’ খবর এখনও চর্চিত হয় বিভিন্ন সময়ে।

পরবর্তীতে ২০০৩ সালে পরিচালক কৃষ্ণা বামসির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন অভিনেত্রী। তাদের সংসারে একটি পুত্রসন্তানও রয়েছে। যার নাম হৃত্বিক কৃষ্ণান। বর্তমানে কৃষ্ণা বামসির সঙ্গেই সুখের সংসার এই অভিনেত্রীর।

প্রসঙ্গত, রামায়া কৃষ্ণান দক্ষিণের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী। দক্ষিণের এই অভিনেত্রী দুই যুগের বেশি সময় ধরে কাজ করছেন। নিজের ক্যারিয়ারে প্রায় ২৬০টি সিনেমা করে ফেলেছেন তিনি। রামায়াকে সর্বশেষ দেখা গেছে রজনীকান্তের সঙ্গে জেলার’ চলচ্চিত্রে।


আরও খবর



ঢামেকে র‌্যাবের অভিযান, দালাল চক্রের ৫৮ জন আটক(ভিডিও)

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসা রোগীদের ভর্তিসহ বিভিন্ন কাজে হয়রানি করে টাকা নেয়া ও ব্যয়বহুল বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানোর অভিযোগে দালাল চক্রের অন্তত ৫৮ সদস্যকে আটক করেছে র‍্যাব।

এরপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ একমাসের সাজা দেওয়া হয়েছে। তবে রোগীর কয়েকজন স্বজনকেও আটক করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার বেলা ১১টার পরে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন-৩ (র‍্যাব)- এর একটি দল ঢাকা মেডিকেলে অভিযান চালায়। এসময় বহির্বিভাগ, জরুরি বিভাগ, নতুন ভবন এবং বাগান গেটের প্রশাসনিক ব্লকসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে দালাল সন্দেহে তাদের ৫৮ জনকে আটক করা হয়।

র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজের রোগীদের ঘিরে গড়ে ওঠা দালাল চক্রের ৫৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরা রোগীদের জিম্মি করে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে পাঠাতো। এছাড়া এই হাসপাতালেই সিট দেয়ার নামে টাকা নিতো চক্রের সদস্যরা।

সব হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম কমাতে র‍্যাবের অভিযান চলমান থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢামেকের দালালদের মধ্যে চতুর্থ শ্রেণিসহ সংশ্লিষ্ট কিছু স্টাফের নাম এসেছে। তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শুধু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই ১৫০ থেকে ২০০ দালাল আছে বলেও জানান র‌্যাবের এক কর্মকর্তা।

দালালচক্রের হাতে নাজেহাল হওয়া ভুক্তভোগীদের করা অভিযোগের ভিত্তিতে, সাদা পোশাকে র‍্যাব সদস্যরা ঢাকা মেডিকেলে রেকি করে। এরপর ভ্রাম্যমাণ নিয়ে অভিযান চালানো হয়।

এর আগে গত বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগর এলাকায় সরকারি চার হাসপাতালের সামনে থেকে দালাল চক্রের ৪১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ওই চার হাসপাতাল হলো- শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান এবং ঢাকা শিশু হাসপাতাল।


আরও খবর



হাজারী গলিতে জেলা প্রশাসনের অভিযান

বিপুল পরিমাণ নস্ট ইনসুলিন ও টিটেনাস ভ্যাক্সিন জব্দ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

হাজারী গলিতে তিনটি ঔষুদের দোকানে অভিযান চালিয়ে ৯ লাখ টাকার নস্ট ইনসুলিন ও টিটেনাস ভ্যাক্সিন জব্দ করা হয়েছে।

শনিবার (১৬ মার্চ) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং কোতোয়ালি থানা পুলিশ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করেন।

এসময় হাজারী গলির ছবিলা কমপ্লেক্সে অবস্থিত প্যাসিফিক ট্রেডার্স নামের একটি দোকান থেকে ৩ লাখ টাকার নস্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়।

প্রতিটি ইনসুলিন এর গায়ে ইনসুলিন ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করার নির্দেশনা থাকলেও কক্ষ তাপমাত্রায় ফেলে রাখা হয়েছিল ইনসুলিন গুলো, যার ফলে এগুলোর কার্যকরীতা অনেক আগেই নস্ট হয়ে গেছে।

মূলত বেশি লাভের আশায় ব্যবসায়ীরা সঠিক তাপমাত্রায় ইনসুলিনগুলো সংরক্ষণ না করে পাইকারি দরে বিক্রি করত। এসময় দোকান মালিক পল্লব বিশ্বাসকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এরপর একই অভিযোগে নিরুপমা ড্রাগ হাউজ এবং রাজীব ড্রাগ হাউজে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে দুটি দোকান থেকে আনুমানিক আরো ৬ লাখ টাকার নস্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়।

পাশাপাশি রাজীব ড্রাগ হাউজে প্রচুর পরিমাণ টিটিনাস এর টিকা পাওয়া যায়, যেগুলোও ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত, কিন্তু ফেলে রাখা হয়েছে সাধারণ তাপমাত্রায়।


আরও খবর