আজঃ বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

চাকরির বয়সসীমা উন্মুক্ত রাখার দাবি রব্বানীর

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা উন্মুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছেন ডাকসু ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী।

শনিবার (১১ মে) চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে শিক্ষার্থীদের সমাবেশে তিনি এ দাবি করেন।

গোলাম রাব্বানী বলেন, আজ বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত বিশ্বে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা দক্ষ জনশক্তিতে যাদের রোল মডেল মনে করি সেই চীনসহ আমাদের সার্কভুক্ত দেশ পাকিস্তানছাড়া সকল দেশেই চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ থেকে ৪৫ এর মধ্যে৷ ইন্ডিয়ান লিগ্যাল সিস্টেম, ইন্ডিয়ান এডমিনিস্ট্রেশন সিস্টেম আমরা সবসময় অনুসরণ করি। তাহলে চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কেন ভারতের মতো আমাদের দেশেও ৩৫ হবে না?

তিনি বলেন, সরকারের বাধা কোথায়, কষ্ট কোথায়, ক্ষতি কোথায় সেটা আমার মাথায় আসেনা। অনেকে মনে করে চাকরিতে দেরি করে প্রবেশ করলে আবার নতুন করে অবসরে যাবার বয়সও বাড়াতে হবে। কিন্তু আমরা স্পষ্ট করতে চাই, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হলেও চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর প্রয়োজন নেই। অন্তত আমাদের আশার প্রদীপটা জ্বালিয়ে রাখতে দেন। মানুষের মাঝে যতক্ষণ শ্বাস আছে ততক্ষণ আশা আছে। আমরা আশায় বাঁচতে চাই৷ আমরা কোনো অন্যায্য সুবিধা বা অন্যায্য দাবি জানাচ্ছি না।

রাব্বানী বলেন, আমি শিক্ষামন্ত্রী ও জনপ্রশাসন মন্ত্রীর নিকট অনুরোধ জানাবো আপনারা ছাত্রদের এই দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নিকট যান। তাকে বোঝান, ছাত্রসমাজ চায় চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করা হোক। কথায় কথায় আমরা যে সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়ার উদাহরণ দেই তাদের দেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৪৫ বছর। সবচেয়ে ভালো হয় চাকরিতে বয়সের প্রবেশসীমা উন্মুক্ত রাখলে৷ তা না হলে অন্তত ৩৫ বছর করা হোক।

এর আগে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশের সকল পর্যায়ে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা আজ থেকে ৩৩ বছর আগে ১৯৯১ সালে ২৭ বছর থেকে ৩০ বছরে উন্নীত করা হয়, যখন বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ছিলো ৫৭ বছর। বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়ে ৭৩ বছর। তাই চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা বৃদ্ধি করা যৌক্তিক।


আরও খবর



খুলনা কোস্ট গার্ডের অভিযান: আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক-২

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

খুলনার রূপসায় যৌথ অভিযানে ০১ টি বিদেশী পিস্তল, ০২ টি ওয়ান শুটার গান, ০৩ টি হাত বোমা, ০২ টি ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্রসহ ০২ জন দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড।

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর সকালে কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মোঃ সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় যে, খুলনা জেলার রূপসা উপজেলাধীন খেজুর তলা ঘাট সংলগ্ন এলাকায় একটি দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী দল তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে গত ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ বুধবার রাত আনুমানিক ২১৩০ ঘটিকায় উক্ত এলাকায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশন রূপসা কর্তৃক একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালীন উক্ত এলাকা হতে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী আসিফ মাহমুদ (২৯) এবং তার বিশ্বস্ত সহযোগী শেখ মাহমুদ হাসান (৩৮) কে তল্লাশি করতঃ ০১টি অবৈধ বিদেশী 9mm পিস্তল এবং ০২টি ফাঁকা ম্যাগাজিন জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে আটককৃত সন্ত্রাসীদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য মোতাবেক আভিযানিক এলাকায় তাদের আরও কয়েকটি আস্তানা রয়েছে বলে জানা যায়। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে রূপসা থানা পুলিশের সাথে একাধিক আস্তানায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে আরও ০২টি ওয়ান শুটার গান, ০৩টি দেশীয় তাজা হাত বোমা ও বিপুল পরিমাণ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, জব্দকৃত অস্ত্র ও আটককৃত ব্যক্তিদের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সকল আলামতসহ রূপসা থানায় হস্থান্তর করা হয়।


আরও খবর



ময়মন‌সিংহ মে‌ডি‌কেল ক‌লে‌জের ১৩ চিকিৎসকের ইন্টার্নশিপ স্থগিত

প্রকাশিত:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের হুমকি প্রদানসহ নানা অভিযোগে ১৩ জনের ইর্ণ্টাণ প্রশিক্ষণ সাময়িক স্থগিত করা হ‌য়ে‌ছে। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) এক অফিস আদেশে এই তথ্য জানিয়েছেন ময়মন‌সিংহ মে‌ডি‌কেল ক‌লেজ হাসপাতাল প্রশাসন।

হাসপাতালের পরিচালক ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফেরদৌস এবং উপ-পরিচালক ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির সদস্য সচিব ডা. মো. জাকিউল ইসলাম সই করা এক আ‌দে‌শে এ তথ‌্য জানা গে‌ছে। 

ইন্টার্ন প্রশিক্ষণ স্থগিত হওয়া চিকিৎসকরা হলেন, ম-৫৪ ব্যাচের ডা. প্রতীক বিশ্বাস, ডা. লতিফুল কবির কৌশিক, ডা. সুনীতি কুমার, ডা. শামীম রেজা, ডা. নাইমুর রশীদ, ডা. মেহেদী হাসান রোমান, ডা. এটিবি রুবেল, ম-৫৫ ব্যাচের ডা. ফায়াদুর রহমান আকাশ, ডা. কামরুল হাসান, ডা. আবু রায়হান, ডা. সাখাওয়াত হোসেন সিফাত, ডা.অর্নব কুন্ড ও ডা. কাশফি তাবরিজ।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান গ্রহণ, আন্দোলন বানচালের উদ্দেশ্যে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদেরকে হুমকি প্রদান, ভয়ভীতি প্রদর্শন, বিগত স্বৈরাচারী সরকারের অপরাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং বিভিন্ন সময়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন ক্যাম্পাস ও তৎসংলগ্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, হোস্টেলে মাদক বাণিজ্য ও মাদক সেবন ইত্যাদি অপরাধে নিম্নলিখিত ইন্টার্ণ চিকিৎসকগণকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সাধারণ শিক্ষার্থী, ইন্টার্ন চিকিৎসকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে হাসপাতালের ডিসিপ্লিনারি কমিটির এক জরুরী সভায় পরবর্তী সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত ইন্টার্ন প্রশিক্ষণ সাময়িক স্থগিত করা হল।

এতে আরও বলা হয়, অভিযুক্ত ইন্টার্ন চিকিৎসকগণ হাসপাতালের ডিসিপ্লিনারী কমিটির নিকট আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত এবং সরাসরি উপস্থিত হয়ে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পাবেন।


আরও খবর



মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীয় সংগীতকে নিয়ে কটাক্ষ, ৪৮ নাগরিকের নিন্দা

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের ৪৮ জন নাগরিক মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধানের মূলনীতি ও জাতীয় সংগীতকে কটাক্ষ করার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন। শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে এ বিবৃতি পাঠানো হয়।

বিবৃতিতে তারা বলেন, শিক্ষার্থী-জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরশাসকের পতনের পর মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় সংগীতসহ ব্যাপক জনসাধারণের আবেগ ও অনুভূতির বিষয়কে কটাক্ষ করে একটি গোষ্ঠী নানামুখী অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে। জাতীয় সংগীত বা মুক্তিযুদ্ধের অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার যেকোনো প্রচেষ্টা নিতান্তই উদ্দেশ্যমূলক।

বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সঙ্গে লক্ষ করছি, অসৎ-রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে একটি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং তার সঙ্গে সম্পর্কিত জনরায়ে প্রতিষ্ঠিত বিষয়সমূহ, এমনকি জাতীয় সংগীত নিয়ে প্রশ্ন তোলার ধৃষ্টতা দেখাতে পরিকল্পিত প্রচার শুরু করেছে। মাত্র কয়েক দিন আগে জামায়াতে ইসলামীর আমির জাতিকে অতীতের সবকিছু ভুলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জামায়াতের আমির অতীত বলতে যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকেই বোঝাতে চেয়েছেন, তা আরও পরিষ্কার হয় ৩ সেপ্টেম্বর সংবাদ সম্মেলনে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর সংবিধান ও জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবির মধ্য দিয়ে।

আমান আযমীর বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে ৪৮ নাগরিক বলেন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অর্থ এই নয় যে, যেখানেসেখানে যা খুশি তাই বলা যায়। যে উদ্দেশ্যে তিনি ৩ সেপ্টেম্বরের সংবাদ সম্মেলন ডেকেছিলেন, তার বাইরে গিয়ে সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জাতীয় সংগীত ও সংবিধানের মূলনীতির প্রতি কটাক্ষ করে তিনি বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের আবেগের জায়গায় আঘাত করেছেন।

জাতীয় সংগীত বা মুক্তিযুদ্ধের অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা উদ্দেশ্যমূলক উল্লেখ করে ওই বিবৃতিতে বলা হয়, সাবেক ওই সেনা কর্মকর্তা (আমান) গুমের শিকার হয়ে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত গোপন আটককেন্দ্র আয়নাঘর-এ দীর্ঘ ৮ বছর বন্দী ছিলেন। গুমের শিকার ব্যক্তিদের মুক্তিসহ রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচারের দাবিতে আমরা বরাবরই সোচ্চার ছিলাম, এখনও আছি। আমরা চাই সাবেক ওই সেনা কর্মকর্তাসহ যারা আয়নাঘর-এ আটক ছিলেন, নিপীড়ন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তারা সবাই ন্যায়বিচার যেন পান।

বিবৃতিতে বলা হয়, এর সঙ্গে জাতীয় সংগীত কিংবা মুক্তিযুদ্ধের অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার যেকোনো অপচেষ্টা নিতান্তই উদ্দেশ্যমূলক। যারা ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ কিংবা জাতীয় সংগীত নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চেষ্টা করছেন কিংবা অসত্য তথ্য প্রচার করছেন, তাদের এ ধরনের বক্তব্য থেকে বিরত থাকার জন্য বিবৃতিতে আহ্বান জানানো হয়।

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সুলতানা কামাল, রাশেদা কে চৌধূরী, খুশী কবির, পারভীন হাসান, আনু মুহাম্মদ, জেড আই খান পান্না, ইফতেখারুজ্জামান, শামসুল হুদা, সুব্রত চৌধুরী, শহিদুল আলম, রেহনুমা আহমেদ, মণীন্দ্র কুমার নাথ, সালেহ আহমেদ, শাহনাজ হুদা, সামিনা লুৎফা, মাহা মির্জা প্রমুখ রয়েছেন।


আরও খবর



কমছে নদীর পানি, ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে বন্যা পরিস্থিতির

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদীগুলোর পানি ধীরগতিতে কমছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে ভারী বৃষ্টিপাত হয়নি। আগামী ২৪ ঘণ্টায়ও ভারী বৃষ্টিপাতের আভাস নেই। ফলে দেশের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

শুক্রবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান এসব তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, বিগত ২৪ ঘণ্টায় পূর্বাঞ্চলীয় কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফেনী জেলার ভারতীয় ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী অঞ্চলে এবং ত্রিপুরা রাজ্যে ভারী বৃষ্টি হয়নি। ফলে উজানে নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, ফেনী ও চট্টগ্রাম জেলার বন্য পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টায়ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, পূর্বাঞ্চল, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাতের আভাস নেই। ফলে দেশে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার মনু, ধলাই ও খোয়াই নদীর পার্শ্ববর্তী নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সঙ্গে ফেনী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলার মুহুরী, গোমতী ও হালদা নদীর পার্শ্ববর্তী নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে আজ সকাল থেকে হালদা নদীর পানি কমতে শুরু করে। এতে ওই এলাকায় বন্য পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোজ্জামেল হক চৌধুরী।

তিনি বলেন, পানি নামছে ধীরে। অনেকেই ত্রাণ ও বোট নিয়ে এসেছেন। তবে বড় বোট নামানো যাচ্ছে না। আবার রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় সড়ক পথেও সব এলাকায় যাওয়া যাচ্ছে না।

তবে উজান থেকে নেমে আসা পানিতে নতুন করে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও জোরারগঞ্জের নুতন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে বলে খবর এসেছে।


আরও খবর



জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে কবিতা উৎসব ও কবিদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্মরণে কবিতা উৎসব ও স্থানীয় কবিদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৫ আগষ্ট) দুপুরে জয়পুরহাট প্রেসক্লাবের আয়োজনে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠানে প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জয়পুরহাট জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার এক্সিকিউটি ম্যাজিস্ট্রেট  মাহমুদুল হাসান।

জয়পুরহাট প্রেসক্লাবের  ক্রীড়া,  সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক আল মামুনের সঞ্চালনায় এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা তথ্য অফিসার ইব্রাহিম হোসেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের মহাসচিব রবিউল ইসলাম সোহেল, বঙ্গশ্রী সাহিত্য পাঠাগারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বেগম জাহেদা কামাল, জেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাশরেকুল আলম, সভাপতি রাশেদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানাসহ আরও অনেকেই।

কবিতা উৎসব শেষে প্রকৃতি কবি আবু সিদ্দিক সরদার ও প্রেমের কবি সারাবান তহুরাকে কবি সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

শেষে কবিতা উৎসবে অংশ গ্রহণকারীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

নিউজ ট্যাগ: জয়পুরহাট

আরও খবর