আজঃ মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

চাঁদে জমি কিনলেন সাতক্ষীরার দুই তরুণ শিক্ষার্থী

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কল্পরাজ্য চাঁদে জমি কিনে তিন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের ক্রেতাসঙ্গী হলেন সাতক্ষীরার দুই তরুণ শিক্ষার্থী। এতে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছেন তারা। যে চাঁদ নিয়ে মানবজাতির এত কল্পনা, এত গবেষণা এবং যেখানে পৃথিবীর প্রথম মানব হিসেবে পা পড়েছে অ্যাপোলো-১১ এর নীল আর্মস্ট্রং, আলবার্ট অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্সের- সেই চাঁদে এক ইঞ্চি জমি কিনতে পারা ভাগ্যের ব্যাপার বলে মনে করেন তারা। এই চাঁদেই জমি কিনেছেন ভারতের বড় বড় শিল্পপতি ও বলিউড তারকারা।

বুধবার ক্রয় করা জমির কাগজপত্র, পর্চা এবং জমির নিশানা সংবলিত দলিল হাতে পেয়েছেন এই দুই শিক্ষার্থী। তাদের দাবি বাংলাদেশে তারাই প্রথম দুই শিক্ষার্থী যারা চাঁদে জমি কিনবার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন। এই দুই তরুণ শিক্ষার্থী হলেন এসএম শাহীন আলম ও শেখ শাকিল হোসেন।

শাহীন আলমের বাড়ি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর ইউনিয়নের সুন্দরবন লাগোয়া গ্রাম পাতাখালিতে। তিনি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স নিয়ে লেখাপড়া করছেন।

জমির অপর ক্রেতা শেখ শাকিল আহমেদ সাতক্ষীরা সদর উপজেলার জোড়দিয়া গ্রামের বাসিন্দা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স নিয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে লেখাপড়া করছেন। ক্রয়কৃত ১ একর জমির যৌথ মালিক তারা।

তারা জানালেন, মাত্র ৫৫ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে দুই বন্ধু চাঁদে ১ একর জমি কিনেছেন। সেখানে জমির মূল্য প্রতি একর ২৪.৯৯ ডলার থেকে ৪৯৯ ডলার পর্যন্ত। বাংলাদেশি মুদ্রার হিসাবে তা দাঁড়ায় ২১২৫ টাকা থেকে ৪২৪৩৭ টাকা। লুনার অ্যাম্বাসি (চান্দ্র দূতাবাস) এর মালিক ডেনিস হোপের কাছ থেকে এই জমি ক্রয় করেন তারা।

কিছুদিন আগে জমি কেনার আগ্রহ প্রকাশ করে দুই বন্ধু সেখানে চিঠি লিখেছিলেন এবং ডলার জমা দিয়েছিলেন। এর জবাবে বুধবার চাঁদের গ্রামীণ এলাকার ১ একরের একখণ্ড জমির মালিকানা সংবলিত কাগজপত্র তারা হাতে পেয়েছেন। একই সঙ্গে রয়েছে জমির অন্যান্য ডকুমেন্টও।

আনন্দ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে দুই বন্ধু এসএম শাহীন আলম ও শেখ শাকিল হোসেন জানান, আমরাই সম্ভবত প্রথম বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, যারা চাঁদে জমি কিনেছি। আমরা ভাগ্যবান এ কারণে, সেখানে তিন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ, জিমি কার্টার ও রোনাল্ড রিগ্যানের মতো নেতাদের জমি রয়েছে। এছাড়া বিশ্বের বড় বড় ধনী, শিল্পপতি এবং বলিউড তারকারাও চাঁদের জমির মালিক হয়েছেন।

বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামে থাকা এই দুই যুবক জমি কিনে নিজেদের আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়ার কথাই ভাবছেন। এখন তাদের অপেক্ষা আগামীতে কবে-কখন, কীভাবে চাঁদে গিয়ে বাড়ি করতে পারবেন তা নিয়ে।

এসএম শাহীন আলম  বলেন, জমি কিনতে পারা একটি বিজয় বলে মনে করছি। শেখ শাকিল হোসেন বলেন, কল্পনার চাঁদের মাটি এখন আমাদের হাতের মুঠোয়। আমরা উচ্ছ্বসিত।


আরও খবর



এখন সময় এসেছে নগ্ন পুরুষদের বাহবা পাওয়ার : বিদ্যা বালান

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রীদের একজন বিদ্যা বালান। ২০২২ সালে অভিনেতা রণবীর সিং যখন নগ্ন ফটোশুট করেছিলেন তখন একমাত্র নায়িকা হিসেবে প্রকাশ্যে প্রশংসা করেছিলেন তিনি।

সময় গড়িয়েছে, বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও থেমেছে। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আবারও রণবীর প্রসঙ্গে প্রশ্নের মুখে পড়েছিলেন বিদ্যা। যেখানে অভিনেতাদের নগ্ন ফটোশুট নিয়ে অকপটেই কথা বলেছেন অভিনেত্রী।

বিদ্যা বালান বলেন, এখনো একই কথা বলব। আপনি যেকোনো প্রাপ্তবয়স্কদের পাঠ্য পত্রিকা দেখুন, প্লেবয় বা ডেবোনেয়র-এ আমরা সবসময় নারীদের নগ্ন ছবি দেখি। সেটা কোনো পুরুষ বা সমকামীর ভালো লাগতে পারে। কিন্তু আমাদের মতো যারা, তারা কী করবেন? আমাদেরও শখ থাকতে পারে, ইচ্ছা থাকতে পারে। তাই যা বলেছিলাম, এখনো তাই বলছি। আমার ভালো লেগেছিল। নগ্ন নারীদের অনেক বাহবা দিয়েছি, এখনো হরহামেশাই দিয়ে থাকি। এবার মনে হয় সময় এসেছে, নগ্ন পুরুষদের বাহবা পাওয়ার।

সাধারণ মানুষের মতো বলিউডের অনেক তারকাকেই বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক জড়াতে দেখা যায়। এ বিষয়ে বিদ্যা বালানের অভিমত কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে বিদ্যা বালান বলেন, আমি এটা মানি যে, বিয়ের বাইরেও প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হতে পারে। আমি যদি এই বিষয়টিকে খাবারের সঙ্গে তুলনা করি, তা হলে বলব, রোজ রোজ ডাল-ভাত খেয়ে আমাদের একটা একঘেঁয়েমি চলে আসে। তাই আমরা নুডলস বা অন্য কিছুর দিকে ঝুঁকি। কিন্তু একটা সময় আসে, যখন আমরা খাঁটি ডাল-ভাতের মর্ম বুঝি।

বিদ্যার পরবর্তী সিনেমা দো আউর দো পেয়ার। যেখানে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের বিষয় উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বিদ্যা বালান বলেন, আমাদের সিনেমায় শুধু বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক দেখানো হয়নি। এর বাইরের বিষয়ও আছে। আমরা নিজেদের প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গেও প্রতারণা করি।

নিউজ ট্যাগ: বিদ্যা বালান

আরও খবর



ফের জি কে শামীমের জামিন ঘিরে প্রতারণা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের জামিন ঘিরে প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ায় তার আইনজীবী নিখিল কুমার সাহার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এক সপ্তাহের জন্য আদালতে প্রবেশ করতে মানা করা হয়েছে তাকে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী এক সপ্তাহ কোনো মামলার শুনানিতে অংশ নিতে পারবেন না অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার সাহা। একই সঙ্গে অর্থ পাচারের মামলায় জি কে শামীমের জামিন আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন আদালত।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) জি কে শামীমের জামিনের আদেশ কার্যতালিকার ৪ নাম্বার সিরিয়ালে ছিল, যা দেখে অবাক হয়ে যান প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, এটি কীভাবে আদেশের জন্য আসে, এ বিষয়ে শুনানিই তো হয়নি।

পরে আইনজীবী নিখিল কুমার সাহাকে এজলাসে ডাকেন প্রধান বিচারপতি। তিনি আইনজীবীকে ডেকে জিজ্ঞেস করেন, এটা কি করে হলো? এর কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি আইনজীবী নিখিল কুমার। এ সময় প্রধান বিচারপতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চালাকি করেন? কটা টাকার জন্য এসব করেন! কেন করেন?’

পরে নিখিল কুমার সাহাকে এক সপ্তাহ মামলা না লড়তে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি। এ সময় তিনি পাল্টা যুক্তি দিতে চাইলে প্রধান বিচারপতি সাফ জানিয়ে দেন, বেশি কথা বললে এক বছর নিষিদ্ধ করা হবে। এর আগেও জি কে শামীমের জামিন ঘিরে প্রতারণার ঘটনা ঘটেছিল হাইকোর্টে। ২০২০ সালে মার্চ মাসে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে হাইকোর্ট থেকে জামিন পান বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা ও আলোচিত ঠিকাদার জিকে শামীম। পরে অনুসন্ধানে জানা যায়, মাসখানেক আগে করা জামিন আবেদনে পুরো নাম উল্লেখ করেননি তিনি। যদিও জামিন আদেশে ঠিকই লেখা ছিল পুরো নাম।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে আলোচিত ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের সময় আটক সাবেক যুবলীগ নেতা ও প্রভাবশালী ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে তিনি জি কে শামীমকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিল আদালত। ২০১৯ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে নাটকীয় এক অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়েছিল।


আরও খবর



তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন, চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড তাপমাত্রা ৪২.২

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

গত কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র তাপদাহ রূপ নিয়েছে অতি তীব্র তাপদাহে। এতে জনজীবনে বেড়েছে অস্বস্তি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

এদিকে তাপদাহে স্বস্তি মিলছে না কোথাও। তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। তবে, ভ্যাপসা গরমে শান্তি মিলছে না সেখানেও। পুকুর ও সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করে শান্তি খুঁজছেন অনেকে। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। চলমান হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। তীব্র তাপদাহে ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। নষ্ট হচ্ছে মাঠের ফসল।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, আজ তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বেড়েছে। যা তীব্র তাপদাহ থেকে অতি তীব্র তাপদাহে পরিণত হয়েছে। এপ্রিল মাসজুড়ে এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে।


আরও খবর



চকরিয়ায় মহাসড়কে গণডাকাতি, গুলি বিনিময়, পুলিশসহ গুলিবিদ্ধ ২

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রিদুয়ানুল হক, চকরিয়া-পেকুয়া (কক্সবাজার)

Image

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ব্যারিকেড দিয়ে গণপরিবহনে ডাকাতি সংগঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার ভোররাত ৪টায় মহাসড়কের বরইতলী আলমনগর রাস্তার মাথা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসা ড্রামট্রাকের মালিক ডাকাতের গুলিতে আহত হন। পরে পুলিশ-ডাকাত গুলিবিনিময় হলে ডাকাতরা পালিয়ে যায়। এ সময় ডাকাতদের ফেলে যাওয়া একটি কাটা বন্দুক উদ্ধার করে পুলিশ। পিটুনিতে আহত হয় প্রবাসীসহ পাঁচজন।

ডাকাতির খবর পেয়ে হারবাং পুলিশ ফাঁড়ির ডিউটিরত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ডাকাত দল পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে এলোপাতাড়ি গুলি করে বলে জানা যায়। এসময় হারবাং পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বরত এএসআই সোলায়মান খাঁন ও স্থানীয় বাসিন্দা আহত হন ড্রামট্রাকের মালিক আব্দুল খালেক পুতু (৩০), ডাকাতের পিটুনিতে আহত হয়- প্রবাসী রফিক উদ্দিন বাবুল, তার স্ত্রী মোশারফা বেগম, শাশুড়ি শাহেনা বেগম, শ্যালক জুলফিকার আলি ভুট্টো ও অটোচালক এহসান।

প্রবাসী পরিবার ও সিএনজির যাত্রী জুলফিকার আলী অভিযোগ করে বলেন, ডাকাতের কবল থেকে উদ্ধার করার জন্য চিৎকার দিলে ৩০০ গজ অদুরে থাকা হাইওয়ে থানার পুলিশ এগিয়ে আসেনি।

ডাকাতির শিকার ভুট্টো আরও বলেন, দীর্ঘ এক ঘণ্টার পর চকরিয়া থানাধীন হারবাং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আইসি জাহাঙ্গীর আলম ঘটনাস্থলে আসে। হারবাং আইসি উল্টো প্রশ্ন করে বলেন, মহাসড়কের ডাকাতি রোধে হাইওয়ে পুলিশের দায়িত্ব রয়েছে। তারা দায়িত্ব পালন না করে অন্য কাজে ব্যস্ত তাকে, অন্য কি কাজ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সবাই জানে আমাকে কে প্রশ্ন করছেন। কিন্তু ডাকাতি সময় কিছু অদূরে হাইওয়ে থানার পুলিশ থাকলেও তারা এগিয়ে আসেনি। পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে ডাকতের কবল থেকে প্রাবাসী পরিবার ও যাত্রীবাহী বাস উদ্ধার করে।

স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, গত ১৫ বছরের মহাসড়কে এমন ডাকাতি ঘটনা ঘটেনি।

চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী নাদিম কাছে মহাসড়কের ডাকাতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘটনার জানার পর সাথে সাথে পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতের উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করি। ডাকাতের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


আরও খবর



দেশীয় খেলাকেও সমান সুযোগ দেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অন্যান্য খেলার পাশাপাশি দেশীয় খেলাকেও সমান সুযোগ দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, শুধু ফুটবল বলে নয়, আমাদের দেশীয় অনেক খেলা আছে সেসব খেলাকেও গুরুত্ব দিতে হবে। এতে আমাদের কোমলমতিদের মেধা বিকাশের সুযোগ হবে। কারণ খেলাধুলার মধ্য দিয়েই আমাদের ছেলে-মেয়েদের আরও মেধা বিকাশের সুযোগ হবে।

শনিবার বিকেলে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টবঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি যখনই সরকার এসেছি, তখনই চেষ্টা করেছি ছেলে মেয়েদের খেলাধুলার প্রতি আরও বেশি অনুরাগী করে তুলতে। কেননা খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তির বিকাশ ঘটায়। ডিসিপ্লিন শিখায়, আনুগত্যের শিক্ষা দেয়। সেই সঙ্গে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে। এ খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। সারা বিশ্বের কাছে পরিচিত করতে পারি।

সরকার প্রধান বলেন, সব ধরনের খেলাধুলার বিকাশে সরকার প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মিনি স্টেডিয়াম করে দিচ্ছে। যাতে করে প্রত্যেকটি উপজেলাতেই খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি হয়।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি চাই, আমাদের ছেলে মেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীর চর্চা ও সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য দিয়ে নিজেদের উপযুক্ত হিসেবে গড়ে তুলবে। সবাই শিক্ষা দীক্ষা খেলাধুলা সবদিক থেকে আরও বেশি উন্নত হবে, সারা বিশ্বে আমরা মাথা উঁচু করে চলব। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবে আমাদের আজকের এ সোনার ছেলে মেয়েরা। সকলের প্রতি আমার অভিনন্দন ও আশীর্বাদ রইল।


আরও খবর
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪