আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচালে ট্রাকের ধাক্কায় মো. সাকিব ওরফে কালু (২৫) নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুইজন গুরুতর আহত হন। সোমবার (৬ মার্চ) রাত ১০টার দিকে নাচোল উপজেলার জোনাকীপাড়া মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহত সাকিব গোমস্তাপুর উপজেলার নিমতলা গ্রামের সাইদুর রহমানের ছেলে।

আহতরা হলেন- গোমস্তাপুর উপজেলার গোমস্তাপুর গ্রামের আয়েস উদ্দিনের ছেলে মো. সেলিম (২৫) ও একই গ্রামের সাদিকুল ইসলামের ছেলে মো. এন্তাজ আলী (২৮)। তারা দুইজন মোটরসাইকেল আরোহী ছিলেন।

পুলিশ জানায়, মোটরসাইকেলে করে তিনজন নেজামপুর থেকে নাচোল যাচ্ছিলেন। পথে নাচোল থেকে আমনুরাগামী একটি ট্রাক তাদের মুখোমুখি ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই সাকিবের মৃত্যু হয়। এছাড়া তার সঙ্গে থাকা বাকি দুইজন গুরুতর আহত হলে ফায়ার সার্ভিস কর্মী ও নাচোল থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে নাচোল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করে। আহত দুইজনের অবস্থার অবনতি হলে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।

নাচোল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিন্টু রহমান জানান, খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর



আমেরিকায় নিষেধাজ্ঞা ঠেকাতে অভিনব কৌশল টিকটকের

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আমেরিকায় টিকটক নিষিদ্ধ করতে একটি বিল পাস করেছে দেশটির কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ। এখন উচ্চকক্ষ সিনেটে পাস হওয়ার অপেক্ষা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবহারকারীদের প্রতি সিনেটরদের কাছে ফোন করার আহ্বান জানিয়েছে জনপ্রিয় শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা যায়, টিকটকের পক্ষ থেকে ব্যবহারকারীদের কাছে নোটিফিকেশন পাঠানো হচ্ছে। এতে কোম্পানিটি বলছে, আপনার সিনেটরকে জানান টিকটক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। টিকটক নিষেধাজ্ঞায় না ভোট দিতে বলুন।

গত বুধবার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ বা প্রতিনিধি পরিষদে টিকটক নিষিদ্ধের বিল পাস হয়। প্রতিনিধি পরিষদের ভোটের আগেও কোম্পানিটি ব্যবহারকারীদের অনুরোধ করেছিল জনপ্রতিনিধিদের কল করতে।

এদিকে মার্কিন আইন প্রণেতারা আইনি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ চেষ্টার অভিযোগ এনেছেন কোম্পানিটির বিরুদ্ধে। কারণ, প্রতিনিধি পরিষদের ভোটের আগে জনপ্রিতিনিধিদের অফিসগুলোয় ফোন কলের বন্যা বয়ে গিয়েছিল।

নোটিফিকেশনের পাশাপাশি সিনেটরদের সহজে কল দেওয়ার ব্যবস্থাও যুক্ত করে দিয়েছে টিকটক। প্ল্যাটফর্মটিতে কল নাউ বাটন যোগ করা হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এ বাটনে ট্যাপ করে জিপ কোড দিলেই অ্যাপটি নিজে থেকে ওই অঞ্চলের সিনেটরের অফিসের নম্বর খুঁজে বের করবে।

আমেরিকায় ১৭ কোটি মানুষ টিকটক ব্যবহার করছে। টিকটক নিষিদ্ধের বিলটি পাস হলে, অ্যাপটি ছয় মাসের মধ্যে সরিয়ে নিতে হবে অথবা টিকটককে চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হয়ে যেতে হবে।


আরও খবর



৯ বছরে সরকারি চাকরিতে যুক্ত হয়েছেন ৩৮৫৫৮ নারী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ এখন সর্বত্র। সচিবালয় থেকে শুরু করে সরকারি চাকরির বিভিন্ন স্তরে নারী চাকরিজীবীর সংখ্যা বাড়ছে দিনে দিনে। ২০১৪ সালে সরকারি চাকরীতে নারী ছিলেন ৩ লাখ ৭০ হাজার ৫৮১। ৯ বছর পর ২০২৩ সালে সরকারি চাকরিতে নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯। এই ৯ বছরে সরকারি চাকরীতে নারীর সংখ্যা বৃদ্দি পেয়েছে ৩৮ হাজার ৫৫৮।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সবশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে সারা দেশে সরকারি চাকরিজীবী আছেন ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৮ জন। এর মধ্যে ৯ লাখ ৮৭ হাজার ৬৭৯ জন পুরুষ। নারী চাকরিজীবী রয়েছেন ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯ জন।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দিনে দিনে সরকারি চাকরিতে নারীদের সংখ্যা বাড়ছে, অবস্থান মজবুত হচ্ছে। সরকারের নানামুখী উদ্যোগের ফলে মানুষের মধ্যে শিক্ষার হার বৃদ্ধি ও সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা বেড়েছে ফলে অধিকসংখ্যক নারী চাকরিতে প্রবেশ করছেন। কিন্তু এখনো নারীদের শতকরা হিসেবে অংশগ্রহণ সন্তোষজনক নয়। নারীর জন্য উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পুরুষদের প্রথাগত মানসিকতা পরিবর্তনে সচেতনতা, চাকরি ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধসহ নানা ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের জনসংখ্যার হিসেবে নারী ও পুরুষের চেয়ে বেশি হলেও চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের সংখ্যা পুরুষের তুলনায় অনেক কম। বিষয়টি ফুটে উঠেছে সরকারি প্রতিবেদনেও।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান (৩০ মে ২০২৩ সালে প্রকাশিত) প্রথম শ্রেণির চাকরিতে মোট কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫১৪ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৯৬ জন পুরুষ আর নারীর সংখ্যা ৪০ হাজার ১৮। দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৪ জন, যেখানে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬০৬ জন পুরুষ, ৬৬ হাজার ৫৮ জন নারী। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৬ লাখ ৩ হাজার ৪৩৩ জন, যেখানে পুরুষ ৩ লাখ ৫৬ হাজার ২৭১ এবং নারী ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২ জন। চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৪ লাখ ১৫ হাজার ১০৪ জন, যেখানে পুরুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজার ১৭ এবং নারী ৫৫ হাজার ৮৭ জন।

সরকারি চাকরিতে নারীদের অংশগ্রহণ কতটা বেড়েছে তা বোঝা যায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত ২০১৪ সালের সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে।

২০১৪ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২৩ হাজার ৬৩৭, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার ১৮। অর্থাৎ এ ৯ বছরে প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৬ হাজার ৩৮১। একইভাবে দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে ২০১৪ সালে ছিলেন ৫৩ হাজার ৪১ জন নারী, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ হাজার ৫৮ জনে। এ সময়ে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৩ হাজার ১৭। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার ৮১২, বর্তমানে তা ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২। অর্থাৎ ৯ বছরে এই শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৫০। একই সময়ে চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে নারী সংখ্যা ৭ হাজার ৯৯৬ বেড়ে গত বছর হয়েছে ৫৫ হাজার ৮৭।

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, সরকারি চাকরিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। এটা বেশ ইতিবাচক হলেও সন্তুষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই। সরকারি চাকরিতে নারীরা সংখ্যায় বাড়লেও শতকরা হিসাবে এখনো পুরুষ থেকে অনেক পিছিয়ে আছেন। নারীদের সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়াতে হবে, তাদের প্রাপ্য সম্মান ও অধিকার দিতে হবে।


আরও খবর



রমজানের প্রথম ১০ দিন যে দোয়া পড়বেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

মাহে রমজানের বিশেষ একটি বৈশিষ্ট্য হলো এ মাসের তিনটি ভাগ রয়েছে। প্রত্যেক অংশেই আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য নিজের অনুগ্রহ নাজিল করেন। এ বিষয়ে হজরত সালমান ফারসি রা. থেকে বর্ণিত

তিনি বলেন, রাসূল সা. শাবান মাসের শেষ দিন আমাদের মাঝে খতিব হিসেবে দাঁড়ালেন, বললেন (মাহে রমজান) এমন একটি মাস যার প্রথম ভাগ রহমত, মধ্যবর্তী ভাগ মাগফেরাত বা ক্ষমা আর শেষ ভাগে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হয়। অর্থাৎ রমজান মাসের ৩০ দিনের প্রথম ১০ দিন রহমতের, দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের এবং তৃতীয় ১০ দিন নাজাতের। (সহিহ ইবনে খুজাইমা, ১৮৮৭)

এ মাসে মুমিনকে যেসব বিষয়ের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে তম্মধ্যে অন্যতম একটি হলো দোয়া কবুল। মহানবী সা. বলেন, তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ন্যায়পরায়ণ বাদশা, রোজা পালনকারীযতক্ষণ না সে ইফতার করে এবং মজলুম। (তিরমিজি, হাদিস, ৩৫৯৮)

দোয়াকে ইবাদতের মূল বলা হয়েছে। এ কারণে দোয়া ছাড়া ইবাদত অসম্পূর্ণ থাকে। আর  বিশেষ সময়গুলোতে আল্লাহর কাছে উপযুক্ত দোয়া পড়া সুন্নত।

রমজানের প্রথম ১০ দিন যেহেতু রহমত নাজিল হয়, তাই এ সময় আল্লাহর কাছে বেশি বেশি রহমত কামনা করে দোয়া করা যেতে পারে।

এ ক্ষেত্রে কোরআনে বর্ণিত এই দোয়াটি পড়া যেতে পারে।দোয়াটি হলো-

وَقُل رَّبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ

উচ্চারণ: ওয়া কুর রব্বিগফির ওয়ার হাম ওয়া আনতা খইরুর র-হিমীন।

অর্থ: আর বলুন, হে আমার রব! ক্ষমা করুন ও দয়া করুন, আর আপনিই তো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (সূরা মুমিনুন, আয়াত, ১১৮)

অথবা এই দোয়াটিও পড়া যেতে পারে

رَبَّنَاۤ اٰتِنَا مِنۡ لَّدُنۡکَ رَحۡمَۃً وَّ هَیِّیٴۡ لَنَا مِنۡ اَمۡرِنَا رَشَدًا

উচ্চারণ: রব্বানা আ-তিনা মিল্লাদুনকা রহমাহ, ওয়াহায়্যিলানা মিন আমরিনা রশাদা।

অর্থ: হে আমাদের প্রতিপালক, আপনি আপনার পক্ষ থেকে আমাদের অনুগ্রহ দান করুন এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করুন। (সূরা কাহফ, আয়াত, ১০)


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




জয় বাংলা স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা : খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ফয়সাল আহম্মেদ, নওগাঁ প্রতিনিধি

Image

জয় বাংলা স্লোগানকে মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা বলে উল্লেখ করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। ৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছেন। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে।

বৃহস্পতিবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নওগাঁ জেলা প্রশাসন আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে জাতির জন্য স্বাধীনতার দিক নির্দেশনা দিয়েছেন জাতির পিতা। এমন একটি ভাষণ এটি যেখানে বঙ্গবন্ধু এক কথা দুইবার উচ্চারণ করেননি। অথচ সব দিক নির্দেশনা সেখানে ছিলো।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ৭ মার্চের ভাষণ প্রদাণে বঙ্গবন্ধুকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন উল্লেখ করে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, আওয়ামী লীগের তখনকার অনেক কেন্দ্রীয় নেতা বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন আপনার বক্তৃতায় এটা বলবেন ওটা বলবেন। বঙ্গমাতা জাতির পিতাকে বললেন "আপনি আপনার মনের কথা কথা বলবেন"।

তিনি আরো বলেন, বাঙালি জাতি সেদিন বঙ্গবন্ধুর কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনেছিলো। তাঁর নির্দেশনা মেনে স্বাধীনতার সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা এনেছিলো।

দীর্ঘদিন বাংলাদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে বাধা দেওয়া হয়েছে। কেউ মাইকে এটি বাজালে তাকে অত্যাচার করা হয়েছে। সেই ভাষণ এখন আমাদের গর্বের বিষয়। ইউনেস্কো এটাকে বিশ্বের সবচেয়ে অনুপ্রেরণাদায়ি ভাষণ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে।

ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মিল্টন চন্দ্র রায় এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাশিদুল হক, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো: রফিকুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন, সাবেক অধ্যক্ষ মো: শরিফুল ইসলাম খান, সাবেক ডেপুটি মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো: আফজাল হোসেন এবং নওগাঁ জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো: আবু বক্কার সিদ্দিক।

এসময় খাদ্যমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে জেলা প্রশাসন আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও সনদ তুলে দেন।

এর আগে খাদ্যমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।


আরও খবর



অবশেষে জামিনে মুক্তি পেলেন দানি আলভেজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

ধর্ষণের অভিযোগে প্রায় ১৪ মাস কারাগারে আটক থাকার পর অবশেষে জামিনে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের সাবেক তারকা ফুটবলার দানি আলভেজ। বার্সেলোনার আদালত গত বুধবার আলভেজকে জামিন দিলেও জামিনের শর্ত হিসেবে আদালত যে ১০ লাখ ইউরো জমা দিতে বলেছিলেন সেটি দিতে পারছিলেন না ব্রাজিলের এই ফুটবলার। অবশেষে, জামিনের অর্থ পরিশোধ সাপেক্ষে মুক্তি পেয়েছেন আলভেজ।

গত বছরের জানুয়ারিতে বার্সেলোনার নৈশ ক্লাবে এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক হন আলভেজ। তদন্তের পর গত ২২ ফেব্রুয়ারি সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় তাকে। জামিনের জন্য নির্ধারিত অর্থের সঙ্গে ব্রাজিল ও স্পেনের পাসপোর্ট জমা দিয়ে বার্সেলোনাতেই অবস্থান করার নির্দেশ দেন আদালত। এ ছাড়া ভুক্তভোগীর এক হাজার মিটারের মধ্যে যাওয়ার ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এই ফুটবলারকে।

জামিন পেলেও জামানতের অর্থ জোগাড় করতে না পারার কারণেই মূলত কারাগার থেকে মুক্তি পাচ্ছিলেন না আলভেজ। ফুটবল ক্যারিয়ারে বিপুল অর্থ আয় করা ব্রাজিলের এই ফুটবলারের জামিনের অর্থ পরিশোধ করতে না পারা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন অনেকে। আলভেজের আইনজীবী জানান, স্পেনে তার দুটি অ্যাকাউন্ট আছে যার একটিতে নেই কোনো অর্থ। অন্যটিতে ৫১ হাজার ইউরো থাকলেও সেটি আদালতের নির্দেশে জব্দ করা হয়। তাছাড়া এটি জামিনের নির্ধারিত অর্থের তুলনায় খুব সামান্যও ছিলো। শেষ পর্যন্ত আলভেজের মা ও ভাই ধারে জামিনের অর্থ জোগাড় করে তাকে কারাগার থেকে মুক্ত করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: দানি আলভেজ

আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪