আজঃ বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

ছয়টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি বন্ধ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছয়টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এ বছর এমবিবিএস প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না। তাদের মধ্যে চারটি মেডিকেল কলেজের ২০২৩২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত রেখেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। দুটি মেডিকেল কলেজের নিবন্ধনই বাতিল করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২৩২৪ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলা হয়। বিশেষ কারণে এই সংবাদ সম্মেলন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে আয়োজন না করে শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে করা হয়। আগামীকাল শুক্রবার এই ভর্তি পরীক্ষা হবে।

যে চারটি মেডিকেল কলেজে এ বছর কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে পারবে না তার মধ্যে আছে, রাজধানীর উত্তরার আইচি মেডিকেল কলেজ, ধানমন্ডির নর্দার্ন মেডিকেল কলেজ, রংপুরের নর্দান, মেডিকেল কলেজ ও রাজশাহীর শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ। অন্যদিকে রাজধানীর কেয়ার মেডিকেল কলেজ ও আশুলিয়ার নাইটিঙ্গেল মেডিকেল কলেজের নিবন্ধন বাতিল করেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।

সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বলেন, ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজ ৫ হাজার ৩৮০টি ও ৬৭টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ২৯৫টি আসন আছে। ১০৪টি কলেজের ১১ হাজার ৬৭৫টি আসনের জন্য ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। তিনি বলেন, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁস বা অন্য কোনো অসত কাজে শিক্ষার্থীরা বা তাঁদের অভিভাবকেরা যেন জড়িয়ে না পড়েন, সে জন্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তৎপর আছে।

দেশের ১৯টি কেন্দ্রের ৪৪টি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, মেডিকেল ভর্তিপ্রক্রিয়া ডিজিটাইলেজশন করা হয়েছে। প্রশ্নপত্র বহনকরী প্রতিটি ট্রাঙ্কে এমন একটি যন্ত্র রাখা হয়েছে, তাতে বোঝা যাবে ট্যাঙ্কটি কোথায় আছে, কোনো স্থান থেকে কোথায় যাচ্ছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের উদ্দেশ্য বলেন, পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ১০টায়। চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত। কিন্তু শিক্ষার্থীরা যেন নিজ নিজ কেন্দ্রে সকাল ৮টার মধ্যে পৌঁছে যান। সকাল সাড়ে নয়টার পর কোনো শিক্ষার্থীকে কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হবে না। প্রবেশপত্র এবং বল পয়েন্ট কলম ছাড়া কোনো ধরনের ইলেকট্রোনিক ডিভাইস কেন্দ্রের মধ্যে নেওয়া যাবে না। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর দেহ তল্লাশি করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বিএমএর সভাপতি, স্বাচিপের ও বিএমডিসির সভাপতি উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর
সেপ্টেম্বরে ভয়াবহ পর্যায়ে যেতে পারে ডেঙ্গু

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৫ জনের মৃত্যু

মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় দিশেহারা দোহারবাসী

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাজনীন শিকদার (দোহার-নবাবগঞ্জ)

Image

টানা কয়েকদিন ধরে ব্যাপক পরিমানে লোডশেডিং হচ্ছে এ উপজেলায়। দিন ও রাতের প্রায় অর্ধেক সময়ই থাকছে না বিদ্যুৎ। এতে বিপাকে পড়তে হয়েছে অফিস আদালত থেকে শুরু করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের। সাথে তীব্র গরমে ভোগান্তিতে পড়েছে স্থানীয়রা। বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে সরকারি হাসপাতাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের রোগীরা।

উপজেলার কাটাখালীর বাসিন্দা গৃহিণী পিংকি জানান, বিদ্যুৎ যায় আর আসে। এই গরমে বিদ্যুৎ ঠিকমতো না থাকায় আমার বাচ্চাদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারছে না। আবার সকালে ঠিকমতো উঠতে না পারায় তাদের স্কুলে যেতে দেরি হয়ে যায়।

উপজেলার পালামগঞ্জ বাজারের মুদি ব্যবসায়ী সনজিত সাহা বলেন, একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে আসার কোনো সময় থাকে না। এক-দেড় ঘণ্টা পর এলেও কিছু সময় পর আবার চলে যায়। এভাবে বিদ্যুৎ ঠিকমতো না থাকার কারণে আমাদের মতো ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।

উপজেলার জয়পাড়া বাজারের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরিজীবী হারুন উর রশীদ বলেন, গরম বাড়ার সাথে সাথে লোডশেডিংয়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে।  এতো লোডশেডিংয়ের কারণে আমাদের কাজের গতিও কমে গিয়েছে। জেনারেটর থাকলেও তাতে ফ্যানের স্পিড থাকে খুবই কম। বিদ্যুৎ চলে গেলে আর অফিসে বসা যায় না।

কম্পিউটারের দোকানে কর্মরত সুমন জানান, মাঝে মাঝে এমনও হয় এক পৃষ্ঠা টাইপ করার মাঝে দুইবার বিদ্যুৎ চলে যায়। প্রচুর বিরক্তি আসে তখন।

রাইপাড়া স্কলারস স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক আবু কায়সার জুয়েল জানান, প্রচন্ড গরমের মাঝে এমন বিদ্যুৎ বিভ্রান্তি আসলেই খুব খারাপ। লোডশেডিংয়ের জন্য শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে। পাশাপাশি বিদ্যুৎ না থাকায় গরমে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। আমরা এ থেকে দ্রুতই মুক্তি  চাচ্ছি।

বিদ্যুতের এমন তীব্র লোডশেডিংয়ের বিষয়ে দোহার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) মো. সাদেক মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক আজকের দর্পণকে জানান, চাহিদার তুলনায় আমরা বিদ্যুৎ কম পাচ্ছি। তাই এই লোডশেডিং। তবে ঠিক কবে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ কমে আসতে পারে, সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে তিনি কোনো নির্দিষ্ট সময় বলতে পারেননি।

নিউজ ট্যাগ: লোডশেডিং দোহার

আরও খবর



ত্রিপুরায় আকস্মিক বন্যায় শিশুসহ নিহত ১০, নিখোঁজ অনেকে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে আকস্মিক বন্যায় ১০ জন নিহত হয়েছেন। তাছাড়া এখনও অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। নিহতরা ত্রিপুরার রাজ্যের দক্ষিণের গোমতি ও খোয়াই জেলার বাসিন্দা। নিহতদের মধ্যে ১২ বছরের একজন শিশুও রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় এনডিটিভি।

কর্মকর্তারা জানান, বন্যায় এখন পর্যন্ত রাজ্যের চার জেলার ৬৬০০ পরিবারের ৩৪০০০ জনেরও বেশি মানুষ ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যায় হাজারেরও বেশী ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

তারা আরও জানান, গত ৪৮ ঘণ্টায় ত্রিপুরায় টানা বর্ষণে ভূমিধস ও ডুবে যাওয়ার আলাদা ঘটনায় এক পরিবারের তিনসদস্যসহ অন্তত নয়জন নিহত হয়েছেন এবং দুইজন আহত হয়েছেন।

এদিকে, ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সাথে ফোনে কথা বলেছেন। এ সময় মুখ্যমন্ত্রী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অতিরিক্ত ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এনডিআরএফ) কর্মীদের মোতায়েন করার কথা বলেন।

অপরদিকে, ভারতের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে (নেএফআর) ত্রিপুরায় ১০টি লোকাল ট্রেনের যাত্রা বাতিল করেছে। এনএফআরের একজন মুখপাত্র বলেন, ভারী বৃষ্টির কারণে গোমতি জেলায় রেলপথ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাই কর্তৃপক্ষ ট্রেনগুলোর যাত্রা বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে।

ত্রিপুরা রাজ্য প্রশাসনের অনুরোধের পর আসাম রাইফেলসের চারটি ব্যাটালিয়ন রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে। একজন প্রতিরক্ষা মুখপাত্র বলেন, আসাম রাইফেলস বন্যায় আটকে পড়া নাগরিকদের উদ্ধারে বেসামরিক প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সাবেক সংসদ সদস্য হাজী সেলিম গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা-৭ সংসদীয় আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে রাজধানীর বংশাল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রোববার (১ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (উত্তর) মো. রবিউল হোসেন ভুঁইয়া।

তিনি বলেন, ডিবি পুলিশের একটি দল সাবেক সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে গ্রেপ্তার করেছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।

ডিবি সূত্রে জানা যায়, একাধিক মামলায় হাজী সেলিমকে খুঁজছিল পুলিশ। পরে রোববার রাতে তাকে বংশাল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে কোনো এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন আলোচিত সাবেক এই সংসদ সদস্য। সেই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

এর আগে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলায় ২০০৮ সালে ১৩ বছরের সাজা হয় তার। পরবর্তীতে ২০২২ সালে এই সাজা কমিয়ে ১০ বছর করে হাইকোর্ট।


আরও খবর



কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ৪

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পিকআপভ্যানের পেছনে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় শিশুসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার বাতিসা নানাকরা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রইস উদ্দিন নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, চৌদ্দগ্রামের বাতিসা নানাকরা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঢাকা লেনে একটি পিকআপভ্যান দাঁড়িয়ে ছিল। ভোরে একটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই পিকআপভ্যানের পেছনে ধাক্কা দেয়। এ সময় ঢাকাগামী ইউনিক পরিবহনের একটি বাস গিয়ে ওই মাইক্রোবাসে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ৪ জনের মৃত্যু হয়। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



বাধ্যতামূলক অবসরে সেনাবাহিনীর ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাদের অবসরে পাঠানো হয়।

অবসরে যাওয়া তিন কর্মকর্তা হলেন- লে. জেনারেল মো. সাইফুল আলম, লে. জেনারেল আহম্মদ তাবরেজ শামস চৌধুরী এবং মেজর জেনারেল হামিদুল হক।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর তিনজন অফিসারকে আর্মি অ্যাক্ট সেকশন-১৮, আর্মি অ্যাক্ট (রুলস) ১২(১), আর্মি রেগুলেশন্স (রুলস) ৭৮(সি), ২৫৩ (সি) (২), ২৬১, সংশোধিত আর্মি রেগুলেশন্স (রুলস) ২৬২(৪) ও ২৬৯(এ), আর্মি রেগুলেশন্স (ইনস্ট্রাকশন্স) ১৬৮ (বি) এবং কমপেনডিয়াম অব মিলিটারি পেনশন-১৯৮১ এর বিধি-৯(কে) অনুসারে প্রশাসনিক ব্যবস্থার আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে অকালীন (বাধ্যতামূলক) অবসর প্রদান করা হলো।

আদেশ জারির তারিখ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ওই অফিসারদের অবসর কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।

এ ছাড়াও আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের জিওসি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মজিবুর রহমানকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তিনি এসএসএফ এর সাবেক মহাপরিচালক।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মজিবুর রহমানের আগে সেনা সদর দপ্তরে কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) অতিরিক্ত মহাপরিচালক ছিলেন। হোলি আর্টিজানে সন্ত্রাসী হামলার সময় অপারেশন থান্ডারবোল্ট পরিচালনা করে তিনি আলোচনায় আসেন। পরে তিনি এসএসএফের মহাপরিচালক হন। গণভবনে থাকা অবস্থায় তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেশ-বিদেশ সফর করেন।

দেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর লেফটেন্যান্ট জেনারেল সাইফুল আলমকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করা হয়। এর আগে তিনি ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের কমান্ড্যান্ট ছিলেন।

আরও খবর