আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি গ্রেপ্তার হয়েছেন। সৌদি আরব থেকে দেশে ফেরার পর আজ শনিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গাজিপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি ডিবি (উত্তর) মো. ইব্রাহিম খান মাহিকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্ধে গাজীপুরে দুটি মামলা হয়। ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার অভিযোগে শুক্রবার (১৭ মার্চ) রাতে বাসন থানার এসআই রোকন মিয়া বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। এ ছাড়া জমি দখলের অভিযোগে আরেকটি মামলা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ফেসবুকে চিত্রনায়িকা মিথ্যা বলে মানুষের সহানুভূতি নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। পুলিশের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগ করেছেন তিনি। তারা পুলিশকে বিতর্কিত করার মিশনে নেমেছেন। ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।

এর আগে, শুক্রবার ভোরে স্বামীর সঙ্গে ওমরাহ পালন করতে যাওয়া চিত্রনায়িকা মাহি সৌদি আরবের মক্কা শহর থেকে ফেসবুক লাইভে রাকিবের গাড়ির শোরুম ভাঙচুর ও হামলার অভিযোগ করেন।

এ সময় তিনি দাবি করেন, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজের পূর্ব পাশে সনিরাজ কার প্যালেস নামে তার স্বামীর একটি গাড়ির শোরুম রয়েছে। সেই শোরুমে দুর্বৃত্তরা হামলা চালিয়েছে। হামলাকারীরা তার শোরুমের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। তারা শোরুমের বিভিন্ন আসবাব, দরজা-জানালার কাচ, টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করেছে। শোরুমের সাইনবোর্ডও খুলে ফেলেছে। দুর্বৃত্তরা তার অফিসকক্ষ তছনছ করে টাকা-পয়সা লুট করে নিয়ে গেছে।

ইসমাইল হোসেন ওরফে লাদেন ও মামুন সরকারের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ করেন মাহি। ফেসবুকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ তোলেন এই নায়িকা। পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্য অভিযোগে মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করে পুলিশ। এই মামলাতেই গ্রেপ্তার করা হলো মাহিকে।

নিউজ ট্যাগ: মাহিয়া মাহি

আরও খবর
১৬ জেলায় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সিলেটে জনপ্রতিনিধিরা লাপাত্তা, নাগরিক সেবা ব্যাহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

কোটা আন্দোলনে ছাত্র জনতার প্রবল প্রতিরোধের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর সিলেটের বেশিরভাগ জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে রয়েছেন। গত সোমবার (৫ আগস্ট) থেকে তাদের কার্যালয়ে, মুঠোফোনে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এতে নাগরিক সেবা পেতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে জন-সাধারণের।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, ১৩টি উপজেলা পরিষদ, পাঁচটি পৌরসভা, ১০৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। তবে গত সোমবারের পর অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি নিজ কার্যালয়ে আসছেন না। ফলে জনগণের সেবা ব্যাহত হচ্ছে পাশাপাশি জনগুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও থমকে রয়েছে।

জানা যায়, জেলা পরিষদ ও ১৩টি উপজেলার মধ্যে ১১টি তেই আওয়ামী লীগ পন্থি চেয়ারম্যান রয়েছেন। জেলার বেশিরভাগ পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদের রয়েছেন আওয়ামী পন্থি চেয়ারম্যান ও সদস্য। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়রও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ছিলেন পাশাপাশি বেশিরভাগ কাউন্সিলর ছিলেন একই দলের সমর্থক। গত সোমবারের পর বেশিরভাগ জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে রয়েছেন। অনেকে কার্যালয়েও আসেন নি। মুঠোফোনেও পাওয়া যাচ্ছেনা তাদের। এতে এসব এলাকার জন গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন কাজ ধমকে রয়েছে। পাশাপাশি কার্যালয়ের সেবা পেতে বিরম্বনায় পড়তে হচ্ছে। জন্ম নিবন্ধনসহ অন্যান্য কাগজপত্রে চেয়ারম্যান, মেয়রের স্বাক্ষর প্রয়োজন হয়, অনেকে কার্যালয়ে না আসার কারণে স্বাক্ষর করতে পারছেন না। এতে করে জন্ম নিবন্ধন করা গেলেও স্বাক্ষরের কারণে সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছেনা। পাওয়া যাচ্ছেনা বিভিন্ন প্রত্যয়নপত্র। ফলে জরুরি কাজগুলোও করতে পারছেন না সেবা প্রত্যাশীরা।

সিলেট জেলার গোয়ালাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের বাসিন্দা রাফসান আহমেদ বলেন, জন্ম নিবন্ধন করতে দিয়েছিলাম। এখন কার্যালয়ে আসলাম কিন্তু জন্ম নিবন্ধন প্রস্তুত থাকলেও শুধু মাত্র চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর না থাকার জন্ম নিবন্ধন নিয়ে যেতে পারছি না। চেয়ারম্যানের মুঠোফোনে কল দিলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।

একই অবস্থা এই ইউনিয়নের সাজ্জাদ আহমেদের। তিনি বলেন, জমির একটি কাজের জন্য উত্তরাধিকার সনদের প্রয়োজন গত এক সপ্তাহ থেকে ইউনিয়ন কার্যালয়ে আসলেও চেয়ারম্যানকে পাইনি। এতে আমার জরুরি এই কাজ আটকা পড়ে রয়েছে। একই অবস্থা এই ইউনিয়নে আসা সেবা গ্রহিতাদের।

সংক্ষুব্ধ নাগরিক আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল করিম কিম বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান শেখ হাসিনা পদ ত্যাগ করে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে দেশের বেশিরভাগ জন প্রতিনিধি গা ঢাকা দিয়েছেন। সিলেটেও এর ব্যতিক্রম হয়নি, সিসিক মেয়র ও কাউন্সিলরগণ, জেলা ও উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ পন্থি জনপ্রতিনিধি আত্মগোপনে রয়েছেন। তারা অনেকেই আওয়ামী সরকার থাকাকালীন সময় বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন, তাই জনগণের রোষানলে না পড়ার জন্য গা বাঁচাতে আত্মগোপনে রয়েছেন। এর প্রভাব পড়ছে সাধারণ নাগরিকের ওপরে। এ বিষয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকার একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রশাসনের কী করণীয় তা নির্ধারণ করে দিতে হবে।

তিনি বলেন, আমি মনে করি দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।

সিলেটের স্থানীয় সরকার উপপরিচালক সুবর্ণা সরকার বলেন, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদে কারা অনুপস্থিত রয়েছেন তাদের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজ ট্যাগ: সিলেট

আরও খবর
১৬ জেলায় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এইচএসসিতে অটোপাসের সিদ্ধান্ত আসতে পারে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের স্থগিত পরীক্ষাগুলো দিতে অনইচ্ছুক পরীক্ষার্থীরা। এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে অটোপাস দেওয়ার দাবি তাদের। এ কারণে কয়েকদিন ধরে ঢাকাসহ সারা দেশে মানববন্ধন, বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি করছেন শিক্ষার্থীরা।

নতুন রুটিন অনুযায়ী, স্থগিত পরীক্ষাগুলো আগামী ১১ সেপ্টেম্বর হওয়া কথা ছিল। তবে পুনর্বিন্যাসকৃত সময়সূচি (রুটিন) বাতিল হতে পারে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ এমন নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মোর্চা আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির বৈঠকে এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এছাড়া শিক্ষা বোর্ডে দিনভর বিক্ষোভ করা শিক্ষার্থীদেরও বিষয়টি প্রকাশ্যে জানিয়ে দিয়েছেন বোর্ডের কর্মকর্তারা। সোমবার দিনভর ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে অবস্থান নিয়ে স্লোগানে স্লোগানে দাবি জানাতে থাকেন পরীক্ষার্থীরা।

সোমবার দুপুরের দিকে শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে জানান বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার। বিকালে মন্ত্রণালয়ে যোগ দেওয়া নতুন সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ রুটিন বাতিল করতে বোর্ড চেয়ারম্যানকে মৌখিক নির্দেশনা দেন। এরপরই বোর্ড প্রাঙ্গণে জড়ো হওয়া শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নতুন রুটিন বাতিল করার কথা জানান। আর অটোপাসের যে সিদ্ধান্ত সেটি প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণা দিতে পারেন বলে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আবুল বাশার বলেন, আগামী ১১ সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য যে রুটিন প্রকাশ করা হয়েছিল, তা শিক্ষা সচিব বাতিলের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন। তার মানে রুটিন বাতিল করা হবে।

অটোপাস দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়টি আমার এখতিয়ারে নেই। প্রধান উপদেষ্টা তোমাদের এ বিষয়টি জেনেছেন। প্রধান উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা, সচিব স্যাররা মিটিং করবেন। সেখান থেকে তোমাদের বিষয়টি নিয়ে ঘোষণা দিতে চান তারা। শুধু রুটিন বাতিল নয়। তোমাদের আরও যেসব দাবিগুলো আছে, সেগুলোও লিখে আমরা মন্ত্রণালয়ে পাঠাব। যতদূর জেনেছি, সিদ্ধান্ত তোমাদের অনুকূলে আসবে।

জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, মন্ত্রণালয়ে শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো জানিয়েছিলাম। সেখান থেকে কিছু মৌখিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেটা নিয়ে আবার আগামীকাল মঙ্গলবার সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিব, বোর্ড চেয়ারম্যানরা অংশ নিতে পারেন। সেখানেই সব কিছু চূড়ান্ত হবে।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর আর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার। সূচি অনুযায়ী, এখনো ১৩ দিনের মোট ৬১টি বিষয়ের পরীক্ষা বাকি রয়েছে।


আরও খবর
ইউজিসিতে দুই সদস্য নিয়োগ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ধর্ষকদের জন্য শাস্তি আনা উচিত: রুক্মিণী মৈত্র

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কলকাতা শহরে এক ডাক্তারকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় রাস্তায় নেমেছেন সাধারণ মানুষ। তারকা থেকে আইনজীবী, পথে নেমেছেন অনেকেই। অভিনেত্রী রুক্মিণী মৈত্র তার ব্যতিক্রম না। যদিও, কোনও মিছিলে তাকে দেখা যায়নি।

দেব এবং রুক্মিণী বহুদিন ছুটি কাটাতে ব্যস্ত ছিলেন মরুর দেশে। সেখান থেকে নানা ছবি পোস্ট করতেই তাদের জুটেছিল কটাক্ষ। তার পাশাপাশি দেশে ফিরতেই দেবের বাবা অসুস্থ থাকায় ফের একবার ব্যস্ত হয়ে পড়েন অভিনেত্রী। কিন্তু, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে প্রতিবাদ করতে দেখা যায়।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক স্টোরি শেয়ার করে ধর্ষকদের শাস্তির জন্য ভারতীয় আইন পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন তিনি। স্টোরি এ অভিনেত্রী লিখেছেন, ভারতীয় আইন সংহিতায় বেশ কিছু বদল আনা দরকার। এটিকে রিফর্ম করা হোক। কারণ, ধর্ষকদের জন্য শাস্তি আনা উচিত। ক্ষমা অযোগ্য শাস্তি খুব দরকার। এবং ধর্ষণের চিন্তা ভাবনা যাতে কমে, সেটা মাথায় রাখা দরকার।

তিনি আরও লিখেছেন, প্রাথমিকভাবে নিজের মুখের ভাষা সংযত করতে শিখুন। যেমন, কোনও মহিলার উদ্দেশ্যে মা-বোন সংক্রান্ত গালি না দেওয়া। সে বন্ধু হোক, সহকর্মী কিংবা বস অথবা আত্মীয়, কিংবা কোনও কৌতুক-অভিনেতা হোক। সে কোন লিঙ্গের সেটা বড় কথা না। ধর্ষণ কালচার বন্ধ হোক, অস্বাভাবিক হোক।

উল্লেখ্য, গত ৯ আগস্ট ভোরের দিকে কলকাতার শ্যামবাজার এলাকায় অবস্থিত আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের বিশ্রামকক্ষ থেকে এক নারী চিকিৎসকের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার হয়। পরে ময়নাতদন্তে জানা যায়, ওই চিকিৎসককে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছিল।

তবে মরদেহ উদ্ধারের পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলেছিল যে ওই চিকিৎসক আত্মহত্যা করেছেন। কর্তৃপক্ষের এই বক্তব্যের পর প্রথমে ফুঁসে ওঠে কলকাতা, পরে গর্জে ওঠে পুরো পশ্চিমবঙ্গ।

নিউজ ট্যাগ: রুক্মিণী মৈত্র

আরও খবর
কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন টেলর সুইফট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




চরফ্যাশনে যুবদলের ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসাইন, চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি

Image

ভোলার চরফ্যাসন উপজেলার ২১ ইউনিয়ন ও পৌরসভার সকল ওয়ার্ডের যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) সকালে শরিফপাড়া উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল আলম প্রিন্স ও সদস্য সচিব জহিদুল ইসলাম রাসেল এক জরুরী সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উপজেলার সকল ইউনিয়নের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।

জানাযায়, ২০২২ সনে কেন্দ্রীয় ও জেলা যুবদলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক চরফ্যাশন উপজেলার পৌরসভাসহ উপজেলার সকল ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি ঘোষণা করা হয়। পুর্বের ঘোষণাকৃত উপজেলার ২১ ইউনিয়ন ও পৌসভার ৯টি ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ উর্ত্তীণ হওয়ায় ইউনিয়ন কমিটি ও ওয়ার্ড কমিটি এবং পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড কমিটির যুবদলের সকল নেতাকর্মীদেরকে সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিস্ক্রিয় হওয়া ও সংগঠনের কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষে কমিটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল আলম প্রিন্স জানান, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের যুবদলের কার্যনির্বাহী কমিটির সকল নেতাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমের গতিশীল করতে এসব কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

ভোলা জেলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন লিটন জানান, ২০২২ সনে চরফ্যাশন উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল আলম প্রিন্স ও সদস্য সচিব জাহিদুল ইসলাম রাসেল ও পৌরসভা শাখায় আবুবক্কর সিদ্দিক মিলটনকে আহবায়ক ও রাশেদুল হাসান নয়নকে সদস্য সচিব করে কেন্দ্রীয় ভাবে যুবদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই কমিটির আলোকে চরফ্যাশন উপজেলার ২১ টি ইউনিয়নের যুবদলের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের কমিটি দেয়া হয়েছে। ইউনিয়নের নেতাকমীরা নিস্ক্রিয় থাকার কারণে সংগঠনের কার্যক্রমগতিশীল করার লক্ষে কেন্দ্রীয় কমিটি ও জেলা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক এসব কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। চরফ্যাশন উপজেলায় এই আহবায়ক কমিটির বাহিরে অন্য কোন যুবদলের কমিটি নেই। এছাড়া দুলারহাট, শশীভূষণ ও দক্ষিণ আইচা থানার যুবদলের কোন কমিটি নেই।  

এসময়ে উপস্থতি ছিলেন, উপজেলা যুবদল নেতা আবুল কাশেম নয়ন, তোফাজ্জল হোসন তালুকদার, নজরুল ইসলাম, হারুন অর রশদি, মোশাররফ হোসনে লিটন, মোজাহিদি. ফয়েজ উদ্দিন, মইনুল ইসলাম সোহেল, সোয়াইব রহমান, শামীম খান, রেদওয়ান উল্লাহ, আরফি, সাইফুল ইসলাম, নূরনবী, অহিদুর রহমান বলি, আবু সায়েম মালতয়িা, আবুল হাসনাত তুহিন, কাইয়ুম শিকদার, শাহিন আলম, সুজন মাহমুদ, রোমেন্স মাতাব্বর, সফিক ফরাজী, ইলিয়াস হোসেন বেল্লাল, মো, জুম্মুন, মো.জাহিদুল ইসলাম রিজভী প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: চরফ্যাশন ভোলা

আরও খবর
১৬ জেলায় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বিয়ের দু'মাসের মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত নিলেন সোনাক্ষী

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কয়েক মাস আগেই দীর্ঘ দিনের প্রেমিক জাহির ইকবালকে বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা। নিজের বাড়িতে ঘরোয়া ভাবেই বিয়ের আযোজন করেন। গত জুন মাসে সেখানেই আইনি বিয়ে সেরেছিলেন নায়িকা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে জানা যায়, বান্দ্রার ওরলি থেকে আরব সাগরের সংযোগস্থলে বিলাসবহুল নায়িকার বাড়ি। তার বারান্দা থেকে আরব সাগরের সৌন্দর্য খুবই উপভোগ করার মতো। বাড়ির অন্দরমহল অনুরাগীদের যে বেশ পছন্দ তা বোঝা গিয়েছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যখন ছবি শেয়ার করেছিলেন।এবার এই বাড়িটি বিক্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সোনাক্ষী।

হঠাৎ কী কারণে বাড়ি বিক্রি করতে চলেছেন তা নিয়ে প্রশ্ন অনুরাগীদের। তবে এ বিষয়ে তেমন কোন কিছু বলেন নি সোনাক্ষী। সম্প্রতি একটি বাড়ি কেনাবেচার সংস্থার একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন এ অভিনেত্রী।

সেখানে সমুদ্রমুখী ২৪০০ বর্গফুটের দুই কামরার এই বাড়ির বর্ণনা দিতে শুরু করলেই সঙ্গে সঙ্গে ফ্ল্যাটটি চিনে নেন ভক্ত-অনুরাগীরা। বিক্রয়মূল্য রাখা হয়েছে ২৫ কোটি। ২০২০ সালে ফ্ল্যাটটি কেনেন অভিনেত্রী। প্রায় ৫ কোটি খরচ করে অনন্দরসজ্জা করান ফ্ল্যাটটির।

২০২৩ সালে এই ফ্ল্যাটে থাকা শুরু করেন তিনি। সেখানেই বিয়ে সারেন। এ বার সেই ফ্ল্যাট বিক্রি করে দিচ্ছেন অভিনেত্রী। তবেজানা যায়, গত বছর এই আবাসনে প্রায় ১১ কোটি খরচ করে আরো একটি ফ্ল্যাট কেনেন সোনাক্ষী। তবে কি পরে কেনা ফ্ল্যাটেই পাকাপাকি ভাবে থাকবেন নায়িকা!


আরও খবর
কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন টেলর সুইফট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪