আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

চলচ্চিত্র নির্মাতা সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকী আর নেই

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

একুশে পদকপ্রাপ্ত দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকী মারা গেছেন। সোমবার রাত ১১ টা ৫৩ মিনিটে রাজধানীর গুলশান ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর।

মৃত্যুকালে সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকীর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।

জানা গেছে, সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকীর এক ছেলে ও এক মেয়ে। তারা দুজনেই কানাডায় থাকেন। তাদের দেশে ফেরার পর সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকীর দাফনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

সৈয়দ সালাহউদ্দি জাকী ধানমন্ডির বাসাতেই বসবাস করছিলেন। সোমবার রাত দশটার পর হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবণতি ঘটে তার। দ্রুত রাজধানীর গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত নিজের প্রথম চলচ্চিত্র ঘুড্ডি দিয়ে দর্শকদের পাশাপাশি চলচ্চিত্র সমালোচকদেরও মন জয় করেন তিনি। এই সিনেমার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এরপর লাল বেনারসি, আয়না বিবির পালাসহ কয়েকটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

সম্প্রতি তিনি ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায় দুটি চলচ্চিত্রের কাজ শেষ করেন। একটি 'অপরাজেয় একা' অন্যটি 'ক্রান্তিকাল'।

নির্মাতা পরিচয়ের বাইরেও সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকী কাহিনিকার, সংলাপ রচয়িতা, চিত্রনাট্যকার ও লেখক হিসেবে পরিচিত। গত শতকের নব্বই দশকের শেষ দিকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক হিসেবেও কর্মরত ছিলেন তিনি।


আরও খবর
রণবীরের জন্মদিনে স্মৃতিকাতর আলিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জয়ের জন্মদিনে বীরের শুভেচ্ছা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বামনডাঙ্গা স্টেশনটি আধুনিকায়ন হলেও বাড়েনি যাত্রী সেবার মান

প্রকাশিত:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জুয়েল রানা, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

Image

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বামনডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন প্রায় দেড় কোটি টাকা ব‍্যয়ে ১হাজার ফিট দৈর্ঘ্যে প্ল‍্যাটফর্ম উচু ও বর্ধিত করণ-প্রথম, দ্বিতীয় ও সাধারণ যাত্রীদের জন‍্য বিশ্রামগার নির্মাণ করা হয়।

উক্ত প্রকল্প কাজের নির্মাণ শেষে স্থানীয় সাংসদ ব‍্যারিষ্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী ২২মে ২০২১ সালে উদ্ধোধন করেন। এতে করে স্টেশনটি শোভাবর্ধন হলেও যাত্রী সেবার মান বাড়েনি। নির্মিত বিশ্রামাগারে বৈদ্যুতিক সংযোগ ও ফ‍্যানের ব‍্যবস্থা না থাকায় যাত্রীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

আধুনিকায়ন এই স্টেশনটিতে ৫০ফিট একটি যাত্রী ছাউনি থাকলে তা ব‍্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় বৃষ্টির সময় যাত্রীদের পানিতে ভিজতে হয়। স্টেশন মাস্টারের অফিস রুমটি ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন বিল্ডিংয়েই কার্যক্রম চলছে। রুমটিতে সামন‍্য বৃষ্টিতে ছাদ চুঁয়ে পানি পড়ে। সেখান থেকে টিকিটও বিক্রি করা হয়। অনেক যাত্রী উঁচু করণ প্ল‍্যাটফর্ম থেকে টিকিট কাটতে বা স্টেশন মাস্টারের রুমে যেতে হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে আহত হচ্ছে।

উল্লেখ লালমনিরহাট ডিভিশনের মধ‍্যে বামনডাঙ্গা স্টেশনটি আয়ের দিক থেকে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বলে জানা গেছে। যার ফলে রেল কর্তৃপক্ষ এই রুটে চলাচলকারী প্রতিটি আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা বিরতি দিয়েছেন এবং চাহিদা অনুযায়ী এই স্টেশনে টিকিটের বরাদ্দ কম থাকায় যাত্রীরা টিকিট থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

বামনডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শমেস উদ্দিন বাবু বলেন, পার্শ্ববর্তী কয়েক উপজেলার লোক এই স্টেশনে আসায় সব সময় ভীড় লেগেই থাকে। এই রুটে চলাচলকারী আন্তঃনগর রংপুর এক্সপ্রেস, করতোয়া এক্সপ্রেস, লালমনি এক্সপ্রেস ও দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ট্রেনের আসন সংখ‍্যার বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী হাবিবুর রহমান হবি জানান, প্ল‍্যাটফর্ম বর্ধিত করণ করা হলেও বৈদ্যুতিক সংযোগ প্ল‍্যাটফর্মের অনেক অংশে না থাকায় সন্ধ্যা হলেই ভূতুড়ে অবস্থা বিরাজ করে।

স্টেশনে আসা একাধিক যাত্রীর সাথে কথা হলে তারা বলেন, বিশ্রামাগারে ফ‍্যান ও প্ল‍্যাটফর্মে পর্যাপ্ত যাত্রী ছাউনির ব‍্যবস্থা না থাকায় প্রচণ্ড গরম ও রোদে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

বামনডাঙ্গা স্টেশন মাস্টার হাইউল মিয়া বলেন, যাত্রী ছাউনি উঁচু, প্ল‍্যাটফর্ম উঁচু করণ করায় আমার অফিস রুমটি নিচুঁ হয়েছে। এই পুরাতন ঝুঁকিপূর্ণ বিল্ডিংয়ে কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে। বর্ষায় বৃষ্টির পানি ছাদ থেকে চুঁয়ে চুঁয়ে পড়ে। প্ল‍্যাটফর্মের ৫০ফিট সেডটি দীর্ঘদিন থেকে জরাজীর্ণ ও ব‍্যবহারের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। ইতোমধ্যে আমি প্ল‍্যাটফর্মের অনুপোযোগী সেডটি(যাত্রী ছাউনি) পরিবর্তন সহ সেডের(যাত্রী ছাউনি) দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে নতুন ভাবে নির্মাণ সহ স্টেশনের বিভিন্ন সমস‍্যা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিত ভাবে জানিয়েছি।

নিউজ ট্যাগ: গাইবান্ধা

আরও খবর



মান-অভিমান ভুলে ঐক্যবদ্ধ ছাত্রলীগ

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মান-অভিমান ভুলে আবারও ঐক্যের পথে ছাত্রলীগ। সম্প্রতি সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের মধ্যকার দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে। কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট এবং বক্তব্য দিলে সম্পর্কের চিড় ধরে।

তবে এসব কিছুর অবসান হয় গত বৃহস্পতিবার রাতে। রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনানের নেতৃত্বে একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের সঙ্গে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি রাজীবুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সজল কুণ্ড। বৈঠকে আট নেতাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবেন বলে একমত হন। বৈঠক শেষে তারা সেলফি তুলেছেন, যা গত শুক্রবার ভোরে তারাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেন।

সাদ্দাম হোসেন সেলফি পোস্ট করে লিখেছেন, টুগেদার উই উইল অর্থাৎ আমরা একসঙ্গে থাকব। ঢাবি শাখার সভাপতি শয়ন ছবি দিয়ে লিখেছেন, শুভ সকাল এবং সাধারণ সম্পাদক সৈকত লিখেছেন, ইউনাইটেড উই স্ট্যান্ড, ডিভাইডেড উই ফল

গতকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন সমকালকে বলেন, গত শুক্রবার জাতীয় জাদুঘরে প্রধানমন্ত্রী একটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে এলে সেখানে তাদের দেখা হয়। তবে শনিবার দেখা বা বসা হয়নি। আমরা সামনে নিয়মিত কার্যক্রমে একসঙ্গে থাকব।

কয়েক মাস ধরে ছাত্রলীগের বিরোধ শীতল থাকলেও এই দ্বন্দ্ব নতুন মাত্রা পেয়েছে ছাত্রলীগের ছাত্র সমাবেশের পর। কমিটি ঘোষণার পর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বিরোধ তৈরি হয়। কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শীর্ষ দুই নেতার অনুসারীদের কম পদায়ন, অধিভুক্ত সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অধীনে আনা নিয়ে বক্তব্য জোরালো করতে থাকে ঢাবি ছাত্রলীগ। পরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্র সমাবেশে বক্তব্য দিতে না দেওয়ায় ঢাবি ছাত্রলীগের সঙ্গে বিরোধে যোগ হয় মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ছাত্রলীগের।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বেশ কয়েকজন নেতা জানান, কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সাম্প্রতিক বিষয়গুলো নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন। সেখানে তারা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের মতবিরোধের কথা জানান। তখন প্রধানমন্ত্রী সবাইকে একসঙ্গে ঐক্যবদ্ধ থাকার বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দেন। যদি দ্রুত সমাধান না করা হয়, তাহলে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়েও বলেন। পরে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে এই বৈঠক করে এক থাকার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ হন ছাত্রলীগের নেতারা।

তবে ওপরের নির্দেশে নয়, বরং নিজেদের তাগিদেই নিজেদের মধ্যকার সমস্যার সমাধান নিজেরাই করেছেন বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ও ঢাবির নেতৃবৃন্দ।

এ বিষয়ে ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈকত বলেন, নিজেদের মধ্যে যেসব ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে,  সেগুলো আমরা মিটিয়ে নিয়েছি। ওপর থেকে সমস্যা সমাধানের কোনো নির্দেশনা এসেছিল কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওপর থেকে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। আমরা নিজেরাই সব মিটিয়ে নিয়েছি।

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান বলেন, এত বড় সংগঠন পরিচালনা এবং নিজেদের মধ্যে রাজনৈতিক বোঝাপড়া নিশ্চিত করতে গেলে অনেক সময় নানা ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে। এর মাধ্যমে যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, আমরা ভাই ভাই মিলে সব সমাধান করে জানান দিয়েছি, আমাদের ভ্রাতৃত্বের মধ্যে কোনো খেদ নেই।


আরও খবর
খালেদা জিয়ার কোনও উন্নতি দেখছেন না চিকিৎসকরা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আজ ঢাকা আসছেন মার্কিন উপসহকারী মন্ত্রী মিরা রেজনিক

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র নবম নিরাপত্তা সংলাপ আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। সংলাপে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক সামরিকবিষয়ক ব্যুরোর উপসহকারী মন্ত্রী মিরা রেজনিক। তিনি আজ সোমবার ঢাকায় এসে পৌঁছাবেন বলে জানা গেছে।

গতকাল রোববার ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তা সংলাপ একটি বার্ষিক বেসামরিক আয়োজন, যেখানে দুই দেশের নিরাপত্তা সম্পর্কের সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ইন্দো-প্যাসিফিক আঞ্চলিক সমস্যা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, সামরিক সহযোগিতা, শান্তিরক্ষা, নিরাপত্তা সহায়তা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আলোচনা করবেন। এই সংলাপ দুই সরকারের মধ্যকার সর্বাঙ্গীণ নিরাপত্তা সম্পর্কের অংশ। 

আরও পড়ুন>> দেশ ছাড়বেন না ইমরান খান, করবেন না সমঝোতাও

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের নিরাপত্তাবিষয়ক অংশীদারিত্ব অত্যন্ত শক্তিশালী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে দুই দেশের স্বার্থ অভিন্ন। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে মুক্ত, অবারিত, শান্তিপূর্ণ ও সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে দুই দেশের দৃষ্টিভঙ্গিও একই। এই পারস্পরিক লক্ষ্যগুলো অর্জনে সারা বছর বিভিন্ন ধরনের সংলাপ আয়োজিত হয়। 

আরও পড়ুন>> দুপুরের মধ্যেই ঢাকাসহ ১৩ জেলায় তীব্র ঝড়ের পূর্বাভাস

মিরা রেজনিক সামরিক শিক্ষা, শান্তিরক্ষা এবং আগামী বছরের দুর্যোগে সাড়া প্রদানবিষয়ক অনুশীলন এবং বিনিময়সহ আসন্ন সামরিক মহড়া নিয়ে আলোচনা করেন। প্রসঙ্গত, মিরা রেজনিক বছরে ৪০ বিলিয়ন ডলারের বেশি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বিক্রির দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এ ছাড়া ব্যুরোর নিরাপত্তা সহায়তা অফিসেরও তত্ত্বাবধান করেন তিনি। বছরে সাড়ে ৬ বিলিয়ন ডলারের নিরাপত্তা সহযোগিতার বিষয়টিও দেখভাল করেন মিরা রেজনিক।


আরও খবর



এতো প্রাণহানি আগে কখনো দেখেনি করতোয়াবাসী

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

মো: রেদওয়ানুল হক মিলন, পঞ্চগড় থেকে ফিরে:

প্রতিবছর পূজা শুরুর প্রাক্কালে চণ্ডীপাঠের মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে আমন্ত্রণ জানাতে মহালয়ার দিন পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার বড়শশী ইউনিয়নের বোদেশ্বরী মন্দিরে দুর্গার আবাহন উপলক্ষে আয়োজন করা হয় বিশাল অনুষ্ঠান। এতে যোগ দিতে কয়েক উপজেলার সনাতন ধর্মাবলম্বীরা জড়ো হন আউলিয়ার ঘাটে। নতুন পোশাক আর রঙিন সাজ নিয়ে দেড় শতাধিক মানুষ ওঠেন নৌকায়। কিন্তু মাঝনদীতে গিয়ে গভীর পানিতে তলিয়ে যায় নৌকাটি।

নৌকাডুবিতে ৭১ জনের প্রাণহানি হয় আর এখনো নিখোঁজ রয়েছেন একজন। এ দুর্ঘটনায় শোকে স্তব্ধ করতোয়ারবাসী। ইতিহাসের ভয়াবহ এমন দুর্ঘটনার সাক্ষী উত্তরের এই জনপদ। হঠাৎ শান্ত স্রোতের নদীটি হয়ে উঠবে বিষাদের কারণ তা কেউ জানতো না। মুহূর্তেই স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে আউলিয়া ঘাটের বাতাস।

ভাসমান মরদেহ দেখে সেদিন স্তব্ধ হয়ে ছিলেন নদী তীরের মানুষ। যেন মহালয়াতেই ম্নান পূজার সব আনন্দ। সেদিন যাদের আল্পনা আঁকার কথা ছিল মণ্ডপের আঙিনায়,তারা চন্দনের ফোঁটা একেছে মৃত স্বজনের কপালে। আপনজনের শেষ যাত্রায় অশ্রুর নীবর বহতা। যেখানে ঢাকের বাড়িতে নেচে উঠার কথা, সেখানে অবনত মস্তকে স্বজনের মরদেহের সৎকারে ব্যস্ত ছিলেন পূজারিরা। সেদিন মণ্ডপগুলোতে ঢাকের বাড়ি, শাঁখের আওয়াজ আর গৃহীনির উলুধ্বনির বদলে ছিল শোকস্তব্ধ স্বজনের গুঁমরে উঠা আর ফোঁপানো কান্নার শব্দ।

গত বছরের (২৫ সেপ্টেম্বর) বোদা উপজেলার মাড়েয়া বামনহাট ইউনিয়নের আউলিয়া ঘাটে দেড় শতাধিক যাত্রী নিয়ে এ নৌকাডুবির আজ এক বছর তারই আদ্যোপ্রান্ত তুলে ধরা হলো:

প্রতিবছর মহালয়ার দিনে কমপক্ষে ২০ হাজারের বেশি মানুষ আউলিয়া ঘাট থেকে নৌকায় করতোয়া পাড়ি দিয়ে বোদেশ্বরী মন্দিরে যান। ৩০ জন ধারণ ক্ষমতার একটি নৌকা শতাধিক যাত্রী নিয়ে মহালয়ার অনুষ্ঠানের উদ্দেশে রওনা দেন। এ সময় নৌকাটি কিছু দূর যাওয়ার পর দুলতে শুরু করলে মাঝি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। অতিরিক্ত যাত্রীচাপে ডুবে যায় নৌকাটি। মুহূর্তেই উৎসব শোকে পরিণত হয়। অনেকেই সাঁতরে তীরে উঠলেও শিশুসহ বাকিরা গভীর পানিতে তলিয়ে যায়।

এদিকে ডুবে যাওয়ার কয়েক সেকেন্ড আগে হ্যান্ডমাইকে নৌকার মাঝিকে সাবধানও করেছিল পুলিশ। তবে, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সামনেই নৌকাটি অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ছাড়ার ঘটনায় প্রশাসনের গাফিলতি আছে কি-না তা খতিয়ে দেখতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে পৃথক পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছিলো। জেলা প্রশাসনের তদন্ত  প্রতিবেদনে ইজারাদার আব্দুল জব্বারের গাফিলতিসহ নৌকার মাঝি বাচ্চু মিয়া এবং রবিউল ইসলামকে দায়ী করা হয়। পরে পুলিশ তাদের আটক করেন।

যারা বেঁচে ফিরল: নৌকাডুবির ঘটনায় নির্বাক বেঁচে ফিরে আলো (২৫) ও অর্পিতা (১৭) দুই বোন। বাড়ির ৫ সদস্যকে হারিয়ে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন তারা। কোনো সান্তনাই যেন তাদের বিলাপ থামাতে পারছে না। অন্যদিকে, মৃত্যুর থেকে বেঁচে আসা বিনয় বলেন, আমি আমার বউসহ পরিবারের ৭ সদস্যকে নিয়ে সেদিন নৌকায় চড়ে বোদেশ্বরীর মন্দিরে যাচ্ছিলাম হঠাৎ চোখের পলকে নৌকাটি ডুবে যায়। পরিবারের সবাই মারা গেলেও আমি শুধু বেঁচে আছি। 

রেলমন্ত্রী: নৌকাডুবির খবর শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন রেলমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি সেদিন স্থানীয় প্রশাসনকে দোষারোপ করে বলেছিলেন, এ দুর্ঘটনায় প্রশাসনের গাফিলতি ছিল। এ ঘটনায় যেমন ঘাটে দায়িত্বরতদের অবহেলা ও গাফিলতি রয়েছে, তেমনি  যাত্রীদেরও রয়েছে। এর ফলেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেনি এটাই চিরন্তন সত্য।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে ঘটনাস্থলে ছুটে যান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। নিহতদের প্রত্যেককে জেলা প্রশাসক এর পক্ষে ২০ হাজার, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে ২৫ হাজার, ত্রাণ তহবিল থেকে ৫০ হাজার ও রেলমন্ত্রীর পক্ষে থেকে ৫ হাজার টাকা নিহত স্বজনদের হাতে তুলে দেন তিনি।

পঞ্চগড়ের মাড়িয়াগঞ্জ ও কালিয়াগঞ্জ দুটি ইউনিয়নকে পৃথক করেছে করতোয়া নদী। এ অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরেই একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিল স্থানীয়রা।

এত প্রাণহানির পরেও কি আউলিয়া ঘাটে ব্রিজ হবে না?: স্বাধীনতার ৫০ বছরেও পঞ্চগড়ের আউলিয়ার ঘাটে নির্মাণ হয়নি একটি ব্রিজ। এর আগে ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটলেও এবার নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল ৭১ জনের। তবে দ্রুত সময়ে ব্রিজ নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছেন পঞ্চগড়-২ আসনের সংসদ সদস্য রেলমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন। করতোয়া নদী পারাপারের দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে ইংরেজি বর্ণ ওয়াই আকৃতির ব্রিজের কাজ দ্রুত শুরু  হবে বলে সেদিন বামনহাট ইউনিয়ন পরিষদ মাঠে আয়োজিত শোকসভায় আশ্বাস দিয়েছিলেন মন্ত্রী। ব্রিজ নির্মাণের প্রস্তাবনা একনেকে পাস হয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এক বছর গত হয়ে গেলেও বাস্তবে কোন কাজ শুরু হয়নি।

এত প্রাণহানির কারণ কী?: ৭১ জনের প্রাণহানির কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, ঘটনার দিন হিন্দু সস্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব মহালয়ার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে প্রচুর মানুষ এসেছিলেন। তাদের নিরাপত্তার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশ, দমকল বাহিনী, আনসার, গ্রাম পুলিশ এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের করতোয়া নদীর দুই পাড়ে মোতায়েন করা হয়েছিল।

মানুষের হুড়োাহুড়ি এবং অসচেতনতা: করতোয়া নদীতে ১২ মাস পানি থাকে এবং এই নদীর ওপর কোনো সেতু নেই। ফলে নদী পারাপারের জন্য নৌকা এবং ট্রলারই ভরসা। নৌকা ডুবির ঘটনায় উদ্ধার অভিযানের নেতৃত্ব দেয়া দমকল বাহিনীর কর্মকর্তা শাজাহান আলী বলেছেন, ঘটনার দিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে তারা নদীর পাড়ে কাজ শুরু করেন। উৎসবের দিন হওয়ায় সেদিন ঘাটে প্রচুর মানুষের ভিড় ছিল। এছাড়া নৌকা দিয়ে পার হতে আসা মানুষকে বারবার সতর্ক করা হয়েছে, এমনকি হ্যান্ডমাইক নিয়েও কিছুক্ষণ পরপর সতর্ক করা হলেও তা কেউ আমলে নেয়নি।

ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি যাত্রী পরিবহন: নদী পারাপারে প্রতিদিন সাধারণত কেবল একটি শ্যালো ইঞ্জিনচালিত ট্রলার চলে আউলিয়া ঘাট থেকে। কিন্তু মহালয়ায় হাজারো লোকের সমাগম হবে, তার প্রস্তুতি হিসেবে তাদের পারাপারে ৬টি নৌকা দেয়ার আবেদন করা হয়েছিল সনাতন সস্প্রদায়ের পক্ষ থেকে। কিন্তু সেদিন বরাদ্দ ছিল ৩টি নৌকা, যে নৌকাগুলো বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল, একেকটির দৈর্ঘ্য ১৮ থেকে ২০ ফুটের মতো। এই আকৃতির একটি নৌযানে সেদিন ১০০ বেশি মানুষ উঠে পড়েছিল, স্থানীয়দের কেউ কেউ মনে করেন নৌকাতে দেড়শোর বেশি মানুষ ছিল।

ওই নৌকাডুবি থেকে বেঁচে ফিরেছেন এমন একজন বলেছেন, ট্রলারে কোনো মানুষের বসার জায়গা ছিল না, তারা সবাই দাঁড়িয়ে ছিলেন।

নদীর গভীরতা কম, কিন্তু স্রোত ছিল বেশি: করতোয়া নদীতে ১২ মাস পানি থাকে ঠিকই, কিন্তু নদীটি খুব বেশি গভীর নয়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বলেছেন, ঘটনার আগের কয়েকদিন টানা বৃষ্টি হয়েছিল, তার ফলে উজান থেকে পানি নেমে নদীতে পানির প্রবাহ অনেক বেড়েছিল।

ট্রলারে নারী ও শিশুর সংখ্যা বেশি: দুর্ঘটনায় এত প্রাণহানির আরেকটি কারণ হিসেবে স্থানীয়রা মনে করেন, ট্রলারে যাত্রীদের বড় অংশটি ছিলেন নারী ও শিশু।

ঘটনার দিন সকাল থেকেই ওই নদীতে মাছ শিকার করছিলেন গৌতম দাস। ক্লান্ত শরীরে বাড়ি ফেরার সময় হঠাৎ চিৎকারে পেছন ফিরতেই দেখেন নৌকাটি ডুবে যাচ্ছে। নিমিষেই নৌকার যাত্রীরা নদীর পানিতে তলিয়ে যায়। এ দৃশ্য যেন তিনি এখনো ভুলতে পারছেন না। ডুবে যাওয়া নৌকাটিতে কয়েকজন পাথর উত্তোলনের শ্রমিক ছিলেন। তার মতে, তারা খুব ভালো সাঁতার জানতেন। কিন্তু তার পরও কীভাবে এসব শ্রমিক পানিতে ডুবে মারা গেলেন সেই হিসাব মেলাতে পারছেন না তিনি।


আরও খবর



আ.লীগের নির্বাচনী ইশতেহার কমিটিতে শ ম রেজাউল করিম

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের পথচালায় আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে অগ্রসর হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ এর পথে। আর এই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে পরিচালিত হবে তারই রূপরেখা তৈরীর কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলটি প্রণয়ন করতে যাচ্ছে নির্বাচনী ইশতেহার।

এ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদানের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাওয়ার আগে এই কমিটি গঠন করেছিলেন।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মৎস ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম। কমিটিতে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাককে আহ্বায়ক এবং তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদকে সদস্য সচিব করে হয়েছে।

ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, কৃষি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. সাত্তার মন্ডল, অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আআমস আরেফিন সিদ্দিক, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, শিক্ষামন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

আরও রয়েছেন- লেখক শেখর দত্ত, অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল, ড. মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক খায়রুল হোসেন, অধ্যাপক সাদেকা হালিম, সংসদ সদস্য সাজ্জাদুল হাসান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়েশা খান, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, শিক্ষামন্ত্রী উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ এ আরাফাত, অ্যাডভোকেট সায়েম খান, সাদিকুর রহমান চৌধুরী, সাব্বির আহমেদ এফসিএ।

নিউজ ট্যাগ: শ ম রেজাউল করিম

আরও খবর
খালেদা জিয়ার কোনও উন্নতি দেখছেন না চিকিৎসকরা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩