আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

চলন্ত ট্রেনে নারীকে প্রকাশ্যে ধর্ষণ, চুপচাপ দেখল অন্য যাত্রীরা!

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ অক্টোবর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের চলন্ত ট্রেনে এক নারীকে প্রকাশ্যে ধর্ষণ করা হয়েছে। এ সময় ট্রেনে উপস্থিত অন্য যাত্রীরা কিছুই না করে শুধু চুপচাপ বসে ধর্ষণের ঘটনা দেখছিল। দেশটির ফিলাডেলফিয়ার শহরতলিতে এ ঘটনা ঘটেছে। খবর এনবিসি নিউজের।

পুলিশের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়, শুক্রবার ৩৫ বছর বয়সী এক নারী চলন্ত ট্রেনে ধর্ষিত হয়েছেন। যাত্রীরা সবাই দেখল এক নারী ধর্ষিত হচ্ছেন। ওই ট্রেনে ৯১১জন যাত্রী ছিলেন। কিন্তু ওই নারীর সহায়তার জন্য কেউ এগিয়ে আসলেন না, কেউ বাধা দিল না। কেউ ওই ঘটনার প্রতিবাদ করলেন না। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, তাদের কিছু করা উচিত ছিল

আপার ডার্বি পুলিশ বিভাগের সুপারিনটেনডেন্ট টিমোথি বার্নহার্ড বলেন, মার্কেট-ফ্রাঙ্কফোর্ড লাইনে পশ্চিম দিকে যাত্রা করা একটি ট্রেনে এক নারীর ওপর হামলার পর পুলিশ অফিসারদের বুধবার রাত দশটার দিকে ৬৯তম স্ট্রিট টার্মিনালে ডাকা হয়েছিল।

বার্নহার্ড বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব পেনসিলভানিয়া পরিবহন কর্তৃপক্ষের (সেপটা) একজন কর্মী, যিনি ট্রেনটি অতিক্রম করার সময় আশে পাশে ছিলেন, তিনি পুলিশকে ফোন করে জানিয়েছিলেন যে ট্রেনে থাকা একজন নারীর সঙ্গে খারাপ কিছু ঘটেছে।

পরবর্তী স্টপেজে অপেক্ষায় থাকা সেপটা ট্রেনে পুলিশ ওই নারীকে খুঁজে পায় এবং ধর্ষক ফিস্টন এনগয়কে গ্রেপ্তার করে। ওই নারীকে উদ্ধারের পর পুলিশ হাসপাতালে নিয়ে যায়। 

বার্নহার্ড ভিকটিমকে একজন অবিশ্বাস্যভাবে শক্তিশালী নারী বলে অভিহিত করেছেন, যিনি পুলিশকে অনেক তথ্য দিয়েছেন। তিনি ধষর্ণকারীকে চিনতেন না। বার্নহার্ড বলেন, তিনি সুস্থ হয়ে উঠছেন। আশা করি তিনি এই ট্রমা কাটিয়ে উঠবেন।

বার্নহার্ড বলেন, পুরো ঘটনা নজরদারি ক্যামেরার ভিডিওতে ধারণ করা হয়েছে। ভিডিওতে ধর্ষণের সময় ট্রেনে আরও অনেক যাত্রীকেই দেখা গেছে। সেখানে অনেক লোক ছিল। আমার মতে তাদের হস্তক্ষেপ করা উচিত ছিল; কারও কিছু করা উচিত ছিল। এ ঘটনা থেকে আমাদের সমাজ কোথায় আছে তা বোঝা যায়; আমি বলতে চাচ্ছি, পৃথিবীর কোন দেশে কে প্রকাশ্যে এমন কিছু ঘটতে দেবে? তাই এটা উদ্বেগজনক

তিনি বলেন, এটা বিরক্তিকর। আমি হতবাক, আমি বাকরুদ্ধ। যাত্রীরা নিজের চোখ দিয়ে যা দেখছে তা আমি কল্পনাও করতে পারছি না এবং তারা এই নারীর ওপর কী চলছে তা দেখেও কেউ এগিয়ে এসে তাকে সাহায্য করল না



আরও খবর



জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ৬ দফা দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম (ভিডিও)

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

সহকারী প্রক্টর ও সহপাঠীকে অভিযুক্ত করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইরুজ অবন্তিকা নামে এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যার ঘটনায় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। দাবি বাস্তবায়নের জন্য তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন।

শনিবার (১৬ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক বন্ধ করে তারা বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সমাবেশ শেষে তারা ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন ও পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করেন।


ছয় দফা দাবিগুলো হলো

১. ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে হবে।

২. অভিযুক্ত আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে।

৩. জরুরি সিন্ডিকেট আহ্বান করে অভিযুক্তদের স্থায়ী বহিষ্কার করতে হবে।

৪. ভিকটিমের (অবন্তিকার) পরিবারকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

৫. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করতে হবে।

৬. বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন সেল কার্যকর করতে হবে।

আন্দোলনকারীদের দাবিগুলো পূরণ না হলে আগামী সোমবার বেলা ১১টায় উপাচার্যের কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা। এ সময় শিক্ষার্থীরা ফাইরুজ অবন্তিকার মৃত্যুকে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলেও উল্লেখ করেন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মুজাহিদ বাপ্পি বলেন, আমার আমাদের অবস্থানে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছি। আমাদের ৬ দাবি ২৪ ঘন্টার মধ্যে পূরন না হলে আমরা ভিসি চত্ত্বর ঘেরাও করবো। আমরা ফাইরুজ হত্যার বিচার চাই।


আরও খবর



অর্থপাচার ঠেকাতে হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেছেন, দেশ থেকে অর্থপাচার ঠেকাতে হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ধরনের অপরাধে যুক্ত হওয়ায় প্রতিদিনই ১ থেকে ২০০ মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

সোমবার (১১ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদর দফতরে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ২০২২ সালে আমি যখন বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগদান করি, তখন দেশে বৈদেশিক মুদ্রার তীব্র সংকট ছিল। সে সময় ওভার ইনভয়েসিং বন্ধের প্রথম পদক্ষেপ নেই। কারণ দেশ থেকে পকেটে করে ডলার-পাচার খুব কম হয়। বড় ধরনের অর্থপাচারের ঘটনাগুলো ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে হয়ে থাকে। আবার রফতানি পণ্যের মুনাফা বিদেশে রেখেও অর্থপাচারের ঘটনা ঘটে। সেটি রোধেও উদ্যোগ নেওয়া হয়।

হুন্ডি বন্ধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করে তিনি বলেন, প্রবাসীরা হয়তো ৫০০ টাকা দেশে কোনও পরিবারের কাছে পাঠাবেন, তখন সে ওখানেই পরিচিত কোনও ব্যক্তিকে দিয়ে বলছেন, দেশে তার পরিবারকে দিতে। ওই টাকা বিদেশেই থেকে যায়। তার বিপরীতে বাংলাদেশে কোনও একজন প্রতিনিধি টাকা প্রদান করেন। টাকা প্রদানের ক্ষেত্রে আগে যেমন বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসতেন, এখন সেটি এমএফএসের মাধ্যমে হচ্ছে। এ ধরনের ১ থেকে ২০০ অ্যাকাউন্ট প্রতিদিন বন্ধ করা হচ্ছে। পরে আবার মুচলেকা নিয়ে কিছু অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া হয়। কোনোটির বিরুদ্ধে আবার স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

গভর্নর বলেন, দেশে বছরে মানি চেঞ্জারের মাধ্যমে লেনদেন হয় ৪৫ থেকে ৫০ মিলিয়ন। আর ব্যাংকিং চ্যানেলে হয় ২৭০ বিলিয়ন। কিন্তু ছোট একটি অংশের লেনদেন সত্ত্বেও মানি চেঞ্জাররা যখন ডলারের রেট ২ টাকা বাড়িয়ে দেন, তখন অনেক প্রবাসীই রেমিট্যান্সের অর্থ ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এভাবেই ডলার সংকট তৈরি হয়। এজন্য মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে। পাশাপাশি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন থেকে বিরত থাকতে হবে। এটি আমাদের দেশে সম্পূর্ণ অবৈধ।

সিআইডি প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়ার সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধনীতে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান মো. মাসুদ বিশ্বাস।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




মিয়ানমার সংঘাত: ফের বিস্ফোরণে কাঁপল টেকনাফ সীমান্ত

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

গত কয়েক দিন শান্ত থাকার পর মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলা সংঘাতের গোলাগুলি ও ভারী গোলাবর্ষণের শব্দে আবারও কেঁপে উঠল কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের চৌধুরী পাড়া এবং সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীরদ্বীপ সীমান্ত। রবিবার (১৭ মার্চ) রাত থেকে সোমবার (১৮ মার্চ) সকাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে গোলগুলির শব্দ শোনা যায়।

জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয়রা জানিয়েছেন, হ্নীলার চৌধুরী পাড়া ও সাবরাংয়ের শাহপরীরদ্বীপ সীমান্তের ওপারে থেমে থেমে গোলাগুলির পাশাপাশি অন্তত ২০ থেকে ৩০টি মর্টারশেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরের উত্তরে নাকপুরা এলাকা এবং পূর্বে ধনখালী, হাসুরাতা, নাইক্ষ্যংদিয়া, গর্জনদিয়া ও সংক্ষদাবিল এলাকায় সংঘাতের কারণে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে আজ সোমবার বেলা ১১টার পর থেকে বিস্ফোরণের শব্দ কমে গেলেও ঘণ্টাখানেক পর পর গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে।

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, দেড় মাসের বেশি সময় ধরে মিয়ানমারের রাখাইনে সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ) সংঘাত চলছে। উভয়পক্ষে গোলাগুলি, মর্টার শেল, গ্রেনেড বোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। যে কারণে এর প্রভাব এসে পড়ছে এপারে।’

রবিবার (১৭ মার্চ) রাতে হঠাৎ একসঙ্গে প্রায় ২০টি মর্টার শেলের বিস্ফোরণে সীমান্তের লোকজন একটু আতঙ্কিত হয়ে পড়ে বলে জানান এই জনপ্রতিনিধি।

টেকনাফ পৌরসভার প্যানেল মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, রাতে বিকট শব্দের মর্টার শেলের বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়া, চৌধুরীপাড়া, কুলালপাড়া, ডেইলপাড়া, হাঙ্গারডেইলসহ অন্তত ১৩টি গ্রাম। এতে লোকজনের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীরদ্বীপ জেটিঘাটের ইজারাদারের টোল আদায়কারী মোহাম্মদ ছিদ্দিক জানান, সোমবার (১৮ মার্চ) ভোরে সেহেরির সময় নাফ নদের ওপারে মিয়ানমার অভ্যন্তর থেকে বেশ কয়েকটি গোলাগুলি ও ভারী গোলাবর্ষণের শব্দ শুনতে পেয়েছিলেন। সকাল থেকে ভারী মর্টার শেল বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। এ ছাড়া এখনও মাঝে মাঝে গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। এতে নাফ নদে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেরা আতঙ্কে রয়েছেন।

বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, ওপারে সংঘাতের কারণে মাঝে মাঝে এপারে গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে। তবে রাখাইনের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণে রেখেছে বিজিবি। বিশেষ করে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাফ নদ ও সীমান্তে বিজিবির টহল বাড়ানো হয়েছে।’


আরও খবর



বাংলাদেশি রুহেলকে ধরিয়ে দিলে ২২ লাখ টাকা দেবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে রুহেল চৌধুরী নামে এক বাংলাদেশিকে ধরিয়ে দিতে ২০ হাজার ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। তার বিরুদ্ধে নিউইয়র্কে দুজনকে অপহরণ, নির্যাতন এবং মুক্তিপণের জন্য হুমকি দেওয়ার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করেছে এফবিআই। পরে বিষয়টি নিয়ে নিউইয়র্ক ডেইলি নিউজের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর কুইন্সের রাস্তা থেকে দুজনকে অপহরণের ঘটনায় জড়িত সাতজন সন্দেহভাজনের মধ্যে ৩৪ বছর বয়সী রুহেল চৌধুরী হলেন শেষ ব্যক্তি। তাকে ধরিয়ে দিতে গত ১ মার্চ এফবিআই একটি পোস্টারও প্রকাশ করে।

ফেডারেল প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, গত বছরের ২৭ মার্চ জ্যামাইকার হিলসাইড এভিনিউয়ের কাছে ১৮১তম সেন্ট থেকে অপহরণকারীরা এক ব্যক্তিকে একটি হোন্ডা এসইউভিতে জোর করে তুলে নেন। পরে গাড়ির ভেতরেই তাকে মারধর করা হয়। পরে অপহরকারী দলটির সঙ্গে থাকা রুহেল চৌধুরী সারারাত ভিকটিমকে মারধর করার পাশাপাশি হুমকিও দেন।

এ ঘটনায় অপহরকারী চক্রের সদস্য আবু চৌধুরী এবং তার স্ত্রী ইফফাত লুবনাসহ আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে রুহেল চৌধুরী এখনও অধরা রয়ে গেছেন। তাদের বিরুদ্ধে আরও বেশকয়েকটি অপহরণ, অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি এবং নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে।

এফবিআইয়ের নোটিশে রুহেল চৌধুরীকে বাংলাদেশের বাসিন্দা বলে উল্লেখ করে কুইন্সের হলিস, কুইন্স ভিলেজ এবং জ্যামাইকা এলাকায় তার যাতায়াত রয়েছে বলে জানানো হয়। তার উচ্চতা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি, ওজন ১৫০ পাউন্ড এবং চোখের রঙ বাদামী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কেউ তাকে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় এফবিআই অফিস বা নিকটস্থ আমেরিকান দূতাবাস বা কনস্যুলেটে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



স্ত্রীর বিচ্ছেদের হুমকিতে মুখ খুললেন ইমরান হাশমি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের সিরিয়াল কিসার’ ইমরান হাশমি। ২০০৬ সাল থেকে পারভিন সাহানির সঙ্গে সুখী দাম্পত্যজীবন উপভোগ করছেন। তাদের সংসারে এক পুত্র সন্তান রয়েছে। প্রায় ১৭ বছরের দাম্পত্যজীবন তাদের। বিতর্ক হলেও এতগুলো বছর ধরে সুখেই সংসার করছিলেন তারা। কিন্তু হঠাৎই ইমরান জানালেন স্ত্রী নাকি হুমকি দিচ্ছেন বিবাহবিচ্ছেদের।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা জানান, তার স্ত্রী নাকি প্রায় দিনই বিয়ে ভাঙার হুমকি দেন। কারণটাও নিজেই জানিয়েছেন। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ইমরান হাশমি বলেন, আমার স্ত্রী আমাকে ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে। সে ক্রমাগত হুমকি দিলেও এখনো যায়নি।’

মূলত অভিনেতার খাদ্যাভাসের কারণেই এই হুমকি দেন স্ত্রী। ইমরান জানান, আমি গত দুই বছর ধরে যে ডায়েট অনুসরণ করি, আমি যা খাই- সে তা পছন্দ করে না। আমার সালাদে রয়েছে অ্যাভোকাডো, লেটুস পাতা ইত্যাদি। কিমা এবং মিষ্টি আলু আমার দুপুর ও রাতের খাবার।’

ইমরানের কথায়, আসলে পুরো পরিবার থেকে আমার খাদ্যাভাস একেবারে আলাদা। কারণ, আমি শরীর স্বাস্থ্যের জন্যে দু’বছরে একবার খাদ্যাভাসের বদল করি। সেই দু’বছর আমার মধ্যাহ্নভোজ ও নৈশভোজের কোনও নড়চড় হয়নি। সেটা ওর জন্য বিরক্তির বিষয়।’


আরও খবর