আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

চট্টগ্রামে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২

প্রকাশিত:সোমবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার চুনতি এলাকায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন কক্সবাজারের রামুর সেনোয়ারা বেগম (১৯) ও চকরিয়া উপজেলার বাসিন্দা রিনা আক্তার (২২)।

হাইওয়ে পুলিশের দোহাজারী থানার এএসআই আদম আলী জানান, ট্রাকটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইনের জন্য পাথর নিয়ে কক্সবাজারের দিকে যাচ্ছিল। সকাল ৯টার দিকে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামগামী মার্সা পরিবহনের একটি বাস ওভারটেক করে যাওয়ার সময় বিপরীতমুখী ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।

এতে বাসের পেছনের আসনে থাকা দুই নারী ঘটনাস্থলেই মারা যান। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।


আরও খবর



গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও চারজনের মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গাজীপুরের কালিয়াকৈর এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ হওয়া আরও চারজন মারা গেছেন। মৃতরা হলেন- জহিরুল ইসলাম (৪০), মোতালেব (৪৫), শিশু সোলায়মান (৯) ও রাব্বি (১৩)। এ নিয়ে এই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেলেন।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন জহিরুল ইসলাম, রবিবার (১৭ মার্চ) রাত ১২টার দিকে, মোতালেব আড়াইটার দিকে, সোমবার (১৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে শিশু মো. সোলায়মান ও পৌনে ৭টার দিকে রাব্বি মারা যান।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম। তিনি জানান, জহিরুল ইসলামের ৬৫ শতাংশ, মোতালেবের ৯৫ শতাংশ, শিশু সোলায়মানের ৮০ শতাংশ, রাব্বির ৯০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। তারা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে মারা যান।

ডা. তরিকুল ইসলাম আরও জানান, এ দুর্ঘটনায় এর আগে শনিবার সকালে মনসুর আলী, শুক্রবার সকালে সোলাইমান মোল্লা এবং সন্ধ্যার দিকে শিশু তায়েবা, গতকাল সকালে আরিফুল ইসলাম ও মহিদুল, গতকাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে নার্গিস খাতুন মারা যান। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

উল্লেখ্য, গত বুধবার গাজীপুরের কালিয়াকৈরের তেলিরচালা এলাকায় শফিকুল ইসলাম খানের বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে অগ্নিকাণ্ডে ৩৬ জন দগ্ধ হন। তাদের সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. সামন্ত লাল সেন।


আরও খবর



ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া নারী সাংবাদিকের লাশ হস্তান্তর করা হবে না

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত নারী সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। তার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হওয়ায় ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া লাশ হস্তান্তর করা হবে না বলে জানা গেছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি ভবনে অগ্নিকাণ্ডে মারা যান অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে ওই নারী সাংবাদিক।

ওই নারী সাংবাদিকের লাশ এখনও হস্তান্তর না করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রমনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) উৎপল বড়ুয়া। তিনি বলেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর ডিএনএ প্রোফাইলিং করা হয়েছে। কুষ্টিয়ার ওই লোক ছাড়াও আরও একজন অভিশ্রুতি শাস্ত্রীকে নিজের মেয়ে বলে দাবি করেছেন।

ওই নারী সাংবাদিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও চাকরি ক্ষেত্রে নিজের নাম অভিশ্রুতি শাস্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তবে শনিবার বিভিন্ন মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে পরীক্ষা করে অভিশ্রুতির নাম বৃষ্টি খাতুন নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং তার মরদেহ পরিবারকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, অভিশ্রুতির মৃত্যুর খবরে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ছুটে আসেন এক ব্যক্তি। কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলা থেকে আসা সাবরুল আলম সবুজ নামে ওই ব্যক্তি নিজেকে অভিশ্রুতির বাবা বলে দাবি করেন। তিনি জানান, অভিশ্রুতির আসল নাম বৃষ্টি খাতুন।

তবে জন্মনিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং চাকরির জন্মবৃত্তান্তে নামের ক্ষেত্রে কোনোটিতে বৃষ্টি খাতুন আবার কোনোটিতে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামটা দেওয়া আছে। এসব নথিতে বাবার নামের জায়গায় সাবরুল আলম সবুজ এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম লেখা থাকলেও চাকরির জন্মবৃত্তান্তে মায়ের নাম অপর্ণা শাস্ত্রী লেখা।

এদিকে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে অভিশ্রুতির পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি নিশ্চিত হতে প্রশ্ন করা হয়েছিল তাকে। তিনি বলেন, ওই নারী সাংবাদিকের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

ওই নারী সাংবাদিককে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে চিনতেন তার সহকর্মীরা। ফেইসবুকেও তার ওই নাম পাওয়া যায়। মন্দিরে গিয়ে নিয়মিত পূজা-অর্চনাও করতেন তিনি।

২০ বছর বয়সী ওই তরুণীর জন্ম নিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, ইডেন কলেজে প্রবেশপত্র এবং চাকরির জন্মবৃত্তান্তে নামের ক্ষেত্রেও বিভিন্ন গরমিল রয়েছে। লাশ গ্রহণ করতে এসে সাবরুল আলম বলেন, অভিশ্রুতি আমার মেয়ে। ওর জন্ম ২৫ ডিসেম্বর মনে হয়। আমার মেয়ে। ওর ডাক নাম বৃষ্টি খাতুন। গ্রামে নাম বৃষ্টি, স্কুলে নাম বৃষ্টি, কুষ্টিয়া গভর্নমেন্ট মহিলা কলেজে যখন পড়েছে, তখনও বৃষ্টি, ঢাকাতে যখন ভর্তি হয়েছে ইডেন কলেজে, ঢাবি সাত কলেজের অধীনে, তখনও বৃষ্টি, দর্শনে পড়াশোনা করে রোল নম্বর ২৭৬, তখনও বৃষ্টি।

অভিশ্রুতি বা বৃষ্টির জন্ম নিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, ইডেন কলেজে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার প্রবেশপত্র এবং চাকরির জন্মবৃত্তান্তে বাবা-মায়ের নামে বিভিন্ন রকম তথ্য পাওয়া গেছে। তবে, স্থায়ী ঠিকানা সব জায়গায় একই।

২০২১ সালের ৬ জুলাই ইস্যু করা জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম বৃষ্টি খাতুন হিসাবেই রয়েছে। সেখানে পিতার নাম সবুজ শেখ এবং মাতার নাম বিউটি বেগম। কলেজের প্রবেশপত্রেও তার একই রকম তথ্য আছে।

সাবরুল আলম সবুজ যে এনআইডি কার্ড দেখিয়েছিলেন, তাতে বৃষ্টি খাতুন নাম দেখে প্রতারক ভেবে পুলিশ তাকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

২০২২ সালের ২৩ অক্টোবর ইস্যু করা জন্ম নিবন্ধন সনদে আছে নাম অভিশ্রুতি লেখা হলেও বাবার নাম লেখা হয়েছে মো. সাবুরুল আলম এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম।

অন্যদিকে, চাকরির জন্মবৃত্তান্তে নিজের নাম অভিশ্রুতি শাস্ত্রী লিখেছেন তিনি। তবে বাবার নাম লেখা হয়েছে সাবুরুল আলম এবং মায়ের নাম অপর্ণা শাস্ত্রী।

জন্ম নিবন্ধন সনদ এবং জন্মবৃত্তান্তে জন্ম তারিখ ২০০০ সালের ২৫ ডিসেম্বর রয়েছে। তবে জাতীয় পরিচয়পত্রে তার জন্ম তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ১৯৯৮।

অভিশ্রুতির ধর্ম পরিচয় নিয়ে আলোচনা চলছিল ফেইসবুকেও। নিজেকে অভিশ্রুতির কাছের বন্ধু পরিচয় দেওয়া মাহফুজুর রহমান নামের একজন এক পোস্টে লিখেছেন, ধর্মপরিচয় নিয়ে প্রশ্নের সমাধানে প্রয়োজনীয় তথ্য রয়েছে তার কাছে। কিন্তু পরিচয় নিশ্চিত না হওয়ায় শনিবারও মেয়ের লাশ বুঝে পাননি সাবরুল আলম সবুজ।


আরও খবর



স্থানীয়দের সঙ্গে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

ত্রিশালের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়েছে স্থানীয়রা। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে অবস্থিত বিভিন্ন মেস ও মেয়েদের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলে ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও হামলা চালায় তারা। এতে কয়েকটি কক্ষের জানালার কাঁচ ভেঙে গেছে।

এর আগে ইফতারে পচা-বাসি খাবার পরিবেশন করছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২নং গেটে অবস্থিত একটি হোটেল। রবিবার (১৭ মার্চ) অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশনের প্রতিবাদ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে ওই হোটেলের কর্মচারীরা। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সেখানে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন এবং রাতে আলোচনার আশ্বাস দিয়ে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন।

এরপর রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্রিত হয়ে আক্রমণের প্রস্তুতি নিলে পাল্টা ধাওয়া করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় হোটেলের থাইগ্লাস ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করে শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় দফায় দফায় চলে আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ। একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় স্থানীয়রা। এ হামলায় অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়। এরপর আরও উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীরা ফের হামলা চালায় ও কয়েক দফা উক্ত হোটেল ভাঙচুর করে। পড়ে ত্রিশাল থানা পুলিশ, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও অন্যান্য শিক্ষকরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন।

সার্কেল এএসপি (ত্রিশাল) অরিত সরকার বলেন, এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। খাবারের মান নিয়ে সংঘাতের সৃষ্টি হয়েছিল।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল আহমেদ বলেন, হোটেল নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে, সেটি দেখার দায়িত্ব আমার। আমরা নিজেরা যাতে নিজেদের হাতে আইন না তুলে নেই। এই ধরনের ইস্যুতে আমার নিজের মনিটরিং থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ও স্থানীয় জনগণের সকলকে শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি বলেন, পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও স্থানীয় পুলিশ সবাই উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে।


আরও খবর



নির্বাচনে জয়লাভের পর ফের পরমাণু যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পুতিনের

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয় লাভের পর ফের পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে পশ্চিমাদের সতর্ক করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

পুতিন বলেন, রাশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্টের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোটের মধ্যে সরাসরি সংঘাতের অর্থ– পৃথিবী তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে।’ তবে এমন দৃশ্যপট কেউই চায় না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

ইউক্রেন যুদ্ধ ১৯৬২ সালের ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর পশ্চিমাদের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক গভীর সংকটে নিমজ্জিত করেছে। পুতিন একাধিকবার পারমাণবিক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তবে ইউক্রেনে তিনি পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন না বলেও মন্তব্য করেছেন।

ফ্রান্সের প্রসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁন গতমাসে ইউক্রেনে পদাতিক বাহিনী মোতায়েন করার সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছিলেন। যদিও অধিকাংশ পশ্চিমা মিত্র ম্যাক্রঁনের সঙ্গে একমত হননি।

রয়টার্স এ নিয়ে পুতিনের কাছে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি পরমাণু যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। পুতিন বলেছিলেন, আধুনিক বিশ্বে সবই সম্ভব।’ অর্থাৎ পশ্চিমারা ইউক্রেনে সরাসরি সেনা মোতায়েন করলে রাশিয়া তার কাছে থাকা পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করবে।

গত শুক্রবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। রবিবার সবশেষ দেশটির সবচেয়ে পশ্চিমে বাল্টিক সাগরের তীরে কালিনিনগ্রাদ অঞ্চলে ভোটগ্রহণ হয়। এরপর বুথ ফেরত জরিপের ফল প্রকাশ করে রাশিয়ার সরকারি জরিপ সংস্থা ভিটিএসআইওএম।

জরিপ অনুযায়ী, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৮৭ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে জয় পেয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণার আগে এ জরিপ করা হয়।


আরও খবর



হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাতিরপুলের রাজ কমপ্লেক্স নামের ৬ তলা ভবনে লাগা আগুন প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) রাত ৮টা ৫০ মিনিটে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ারুল হক।

এর আগে সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটের দিকে আগুন লাগে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন।

তিনি বলেন, হাতিরপুল কাঁচাবাজার এলাকায় একটি ছয়তলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট। প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত ও হতাহতের বিষয়ে জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।

নিউজ ট্যাগ: হাতিরপুলে আগুন

আরও খবর