আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচন: বিনাভোটে চেয়ারম্যান ৪৮ জন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চলমান ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে বিগত তিনটি ধাপের তুলনায় চতুর্থ ধাপে চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতের হার কিছুটা কমেছে। এ ধাপে ৮৪২ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান পদে ৪৮ জন জয়ী হয়েছেন।

মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশন (ইসি) চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে সারাদেশে মনোনয়নপত্র দেওয়ার সমন্বিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সোমবার ছিল এই ধাপের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন। এর আগে প্রথম ধাপে ৭১ জন, দ্বিতীয় ধাপে ৭৭ জন ও তৃতীয় ধাপে ১০০ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।

চতুর্থ ধাপে ৪৮ জন চেয়ারম্যানসহ ২৯৫ জন জনপ্রতিনিধি বিনাভোটে জয়ী হয়েছেন। এদের মধ্যে ১১২জন সংরক্ষিত সদস্য ও ১৩৫ জন সাধারণ সদস্য রয়েছেন। চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ীদের একজন বাদে সকলেই আওয়ামী  লীগ মনোনীত প্রার্থী ছিলেন। এ ধাপের নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন চেয়ারম্যান পদে তিন হাজার ৮১৪ জন, সংরক্ষিত সদস্য নয় হাজার ৫১৩জন ও সাধারণ সদস্য ৩০ হাজার ১০৬জন। আগামী ২৬ ডিসেম্বর এ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

ইসি জানায়, চতুর্থ ধাপে ৮৪২ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মঙ্গলবার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এদিন থেকে শুরু হয়েছে আনুষ্ঠানিক প্রচার। নির্বাচনি আচরণ বিধিমালা দেখভালে মাঠে রয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। এ ধাপে চেয়ারম্যান পদে চার হাজার ৭০৮ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। তাদের মধ্যে ৭৮১ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন। বাকিদের প্রার্থিতা বাছাইয়ে বাতিল হয়। চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মাঠে রয়েছেন তিন হাজার ৮১৪জন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ৪৮ জন বাদে)। একইভাবে সংরক্ষিত সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছিলেন নয় হাজার ৮২২জন। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন ১৮৭ জন। মাঠে রয়েছেন নয় হাজার ৫১৩জন। বাকিদের প্রার্থিতা বাছাইয়ে বাতিল হয়। একইভাবে সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন ৩০ হাজার ১০৬ জন। এ পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন ৩২ হাজার ৪৯৫ জন।

নিউজ ট্যাগ: ইউপি নির্বাচন

আরও খবর



মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলেন আরও ১৩ বিজিপি সদস্য

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের জেরে দেশটির সেনা ও বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আরও ১৩ সদস্য বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ভোরে টেকনাফের নাফ নদ দিয়ে তারা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।

বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো.শরীফুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, নতুন করে বিজিপির আরও ১৩ সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। পরে তাদের বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের ১১ বিজিবিতে হস্তান্তর করা হয়।

বর্তমানে সেখানে মিয়ানমারের মোট ২৭৪ জন আশ্রয় রয়েছে। তিনি আরও জানান, নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন ১১ বিজিবির অধীনে থাকা ২৭৪ জনের মধ্যে বিজিপি ছাড়াও সেনা সদস্যও রয়েছে।

এর মধ্যে মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জন পালিয়ে আসে। মঙ্গলবার দিনে প্রবেশ করেছিল ১৮ জন। তার আগের দিন সোমবার দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশফাঁড়ি সীমান্ত দিয়ে দুই সেনা সদস্য পালিয়ে আসে। এর আগে রবিবার টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে আসে বিজিপির আরও ১৪ সদস্য। তারও আগে ওখানে মিয়ানমারের ১৮০ জন আশ্রয়রত ছিল। যাদের মধ্যে ৩০ মার্চ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর তিন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।

এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেয় আরও ১৭৭ বিজিপি ও সেনা সদস্য। গত ফেব্রুয়ারির শুরুতে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল আরও ৩৩০ জন। যাদের ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছিল।


আরও খবর



ব্রাজিলে গেস্টহাউসে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১০

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

দক্ষিণ ব্রাজিলের পোর্তো অ্যালেগ্রে শহরে এক গেস্টহাউসে আগুন লেগে কমপক্ষে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া কর্মীরা ১০ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল প্রদেশের ফায়ার বিভাগ বলেছে, শুক্রবার(২৬ এপ্রিল) রাজধানী পোর্তো আলেগ্রে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যমের ছবিতে দেখা গেছে তিনতলা ভবনটি আগুনে পুড়ছে দমকলকর্মীরা আগুন নেভানোর জন্য চেষ্টা করছেন। ফায়ার বিভাগের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা ক্ষতিগ্রস্তদের শনাক্ত করতে এবং আগুনের কারণ অনুসন্ধান করতে ঘটনাস্থলে রয়েছেন।

প্রদেশের গভর্নর এডুয়ার্ডো জানান, অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনা তাকে গভীরভাবে বিচলিত করেছে। তিনি এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম 'এক্স' এ পোস্টে জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের কয়েক ডজন কর্মীসহ ৫টি ইউনিট কাজ করছে। ভয়াবহ এ ট্র্যাজেডির কারণ অনুসন্ধান করা হবে। নিহতদের পরিবারের প্রতি তার সমবেদনা। শহরের মেয়র সেবাস্তিয়াও মেলো এক্স-এ লিখেছেন, একাধিক আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



মার্কিন সিনেটে ইউক্রেন-ইসরায়েল সহায়তা বিল পাস

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মার্কিন সিনেটে পাস হল ইউক্রেন ও ইসরায়েলকে বৈদেশিক সহায়তা বিল। কয়েক মাস বিলম্বের পর মঙ্গলবার সহজেই বিলটি পাস হল। এর ফলে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ইউক্রেনকে নতুন করে তহবিল জোগান দেওয়ার পথ সুগম হল।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে ইউক্রেন, ইসরায়েল, তাইওয়ান ও ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মার্কিন অংশীদারদের ৯৫ বিলিয়ন (৯ হাজার ৫০০ কোটি) ডলারের প্রধানত সামরিক সহায়তা দেওয়া নিয়ে চারটি বিল পাস হয়। বিলগুলো ৭৯-১৮ ভোটে অনুমোদিত হয়।

এর আগে গত শনিবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের রিপাবলিকান নেতারা এসব বিল নিয়ে নিজেদের অবস্থান আকস্মিকভাবে বদলে ফেলেন ও ভোটাভুটিতে সেগুলো পাস করেন।

সিনেটে বিল চারটি একটি প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করে উপস্থাপন করা হয়। প্রথম বিলে ইউক্রেনে জরুরিভিত্তিতে তহবিল জোগানের লক্ষ্যে সবচেয়ে বেশি অঙ্কের ৬১ বিলিয়ন (৬ হাজার ১০০ কোটি) ডলার সহায়তা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয় বিলে ইসরায়েলকে ও বিশ্বজুড়ে সংঘাতকবলিত অঞ্চলের বেসামরিক লোকজনকে মানবিক সহায়তা হিসেবে ২৬ বিলিয়ন (২ হাজার ৬০০ কোটি) ডলার এবং তৃতীয় বিলে ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের প্রভাব মোকাবিলায়’ ৮ দশমিক ১২ বিলিয়ন (৮১২ কোটি) ডলার সহায়তা দেওয়ার বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

চতুর্থ বিলটি গত সপ্তাহে ওই প্যাকেজে যুক্ত করে প্রতিনিধি পরিষদ। এ বিলে চীনা নিয়ন্ত্রিত সামাজিক মাধ্যম অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ করা, ইউক্রেনে জব্দ করা রাশিয়ার সম্পদ স্থানান্তরে পদক্ষেপ নেওয়া ও ইরানে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এখন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের স্বাক্ষরের জন্য বিলগুলো তার কাছে পাঠানো হবে। তার স্বাক্ষরের পর বিলগুলো মূলত আইনে পরিণত হবে।

দু’জন মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, বিলগুলো টেবিলে পৌঁছানোর পর দ্রুত সেগুলো সই করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন।


আরও খবর



উদ্বোধনের ৫ মাস পরও খুলনা-মোংলা রুটে চালু হয়নি ট্রেন

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উদ্বোধনের ৫ মাস পরও খুলনা-মোংলা রুটে ট্রেন চালু হয়নি। কবে নাগাদ ট্রেন চলাচল শুরু হবে তা এখনও অনিশ্চিত। ৮টি স্টেশন ও রেল ক্রসিংসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য জায়গায় এখনও জনবল নিযুক্ত করা হয়নি। এ অবস্থায় যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেন চালুর বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারছেন না প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এই রুটে ট্রেন চালুর অপেক্ষায় রয়েছে মোংলা ও খুলনার ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ এবং মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ অক্টোবর খুলনার ফুলতলা থেকে মোংলা পর্যন্ত পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চলাচল করে। এরপর ১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যৌথভাবে ভার্চুয়ালি খুলনা-মোংলা রেল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। কিন্তু এরপর ৫ মাস পেরিয়ে গেলেও যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়নি।   

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেলওয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, এই রেলপথে ৮টি স্টেশন নির্মাণ করা হলেও সবগুলোতে এখনও আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য সরঞ্জাম দেয়া হয়নি। রেল স্টেশন ও রেল ক্রসিংগুলোতে নিযুক্ত করা হয়নি কোনো জনবল। এছাড়া মোট কতটি ট্রেন চলবে, ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়া এখনও নির্ধারণ হয়নি।

খুলনা-মোংলা রেল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী আহমেদ হোসেন মাসুম জানান, উদ্বোধনের সময় কিছু ফিনিশিং কাজ বাকি ছিল। সেগুলো ইতোমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। তবে এখনও জনবল নিয়োগ সম্পন্ন হয়নি। এই রুটে পণ্য পরিবহনকে প্রাধান্য দেয়া হবে, সেই সঙ্গে যাত্রীবাহী ট্রেনও চলবে।

খুলনা-মোংলা রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প পরিচালক মো. আরিফুজ্জামান বলেন, খুলনা-মোংলা রেল লাইন এখন যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের জন্য প্রস্তুত। ঈদের পরে ট্রেন চলাচল শুরু করার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

প্রকল্প অফিস সূত্রে জানা গেছে, খুলনা-মোংলা রেল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে। এই রেলপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ৯০ কিলোমিটার। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে ভারতীয় দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লার্সেন অ্যান্ড টুবরো এবং ইরকন ইন্টারন্যাশনাল। ভারতের ঋণ সহায়তায় এ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৪ হাজার ২৬০ কোটি টাকা।

এই রেলপথে রূপসা নদীর উপর ৫ দশমিক ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ রেল সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। ৯টি স্থানে ভেইকেল আন্ডারপাস-ভিইউপি (রেল লাইনের নিচ দিয়ে যাওয়ার রাস্তা) নির্মাণ করা হয়েছে। ভিইউপি এর কারণে ট্রেন চলাচলের সময় রেল ক্রসিংগুলোতে যানবাহন আটকা পড়বে না। এছাড়া দুর্ঘটনারও ঝুঁকি থাকবে না। এই রেলপথে স্টেশন রয়েছে ৮টি। সেগুলো হলো ফুলতলা, আড়ংঘাটা, মোহাম্মদনগর, দ্বিগরাজ, কাটাখালি, চুলকাঠি, বাঘা ও মোংলা।

খুলনা চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মফিদুল ইসলাম টুটুল বলেন, আমরা চাই দ্রুত এই রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হোক। ট্রেন চালু হলে মোংলার সঙ্গে রেলপথে যাতায়াত সুবিধার পাশাপাশি আরও গতিশীল হবে মোংলা বন্দর। পর্যটকরাও খুলনা থেকে ট্রেনে করে সুন্দরবনে যেতে পারবে।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের একজন কর্মকর্তা বলেন, পদ্মা সেতুর পর রেল সংযোগ মোংলা বন্দরের জন্য একটা আশীর্বাদ। এখন নদী ও সড়কপথে পণ্য বন্দরে আনা-নেয়া করা যায়। তবে রেলের মাধ্যমে কন্টেইনার পরিবহন সবচেয়ে সাশ্রয়ী একটা মাধ্যম। মোংলার সঙ্গে ঢাকা ও উত্তরাঞ্চলের কন্টেইনার পরিবহন সহজ হবে। কমলাপুর আইসিডি ও ঢাকা থেকে আমদানি-রপ্তানি পণ্য কন্টেইনারে মোংলা বন্দরে আনা-নেয়া সহজ হবে। মোংলা বন্দরে জাহাজের আগমন বৃদ্ধি পাবে।


আরও খবর



মুসলিম দেশের নেতাদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা সৌদি বাদশা ও যুবরাজের

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মুসলিম দেশগুলোর নেতাদের ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সৌদি আরবের বাদশা সালমান ও যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। মঙ্গলবার অডিও বার্তা পাঠিয়ে তারা এই শুভেচ্ছা জানান বলে জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ।

সৌদি প্রেস এজেন্সি জানিয়েছে, ঈদের ছুটিতে মুসলিম দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগের আগ্রহ থেকে এসব অডিও পাঠানো হয়েছে। বার্তায় সৌদি বাদশা ও যুবরাজ মুসলিম বিশ্বের আরও নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির প্রত্যাশা জানিয়েছেন।

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন মুসলিম দেশের নেতাদের কাছ থেকেও শুভেচ্ছাবার্তা পেয়েছেন সৌদি আরবের নেতারা।


আরও খবর