আজঃ মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ডার্টি পিকচার–এর অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কলকাতার যোধপুর পার্কের একটি ফ্ল্যাট থেকে আরিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় নামের এক বলিউড অভিনেত্রীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার পুলিশ তার মরদহ উদ্ধার করেছে বলে হিন্দুস্তান টাইমস’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়।

স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিদিনের মতো আজ আরিয়ার বাড়িতে কাজ করতে যান তার গৃহকর্মী। বাড়িতে গিয়ে অনেকবার ডেকেও তার কোনো সাড়া পাননি ওই গৃহকর্মী। পরে সন্দেহ হলে গৃহকর্মী নিজেই স্থানীয় থানায় বিষয়টি জানান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ।

পুলিশ গিয়ে লেক থানার যোধপুর পার্কের ওই বিল্ডিংয়ে আরিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট ভেতর থেকে বন্ধ দেখতে পায়। পরে ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। তারপর খাটের ওপর আরিয়ার রক্তাক্ত দেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশ সদস্যরা।

আরিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিবেশী আদিত্য চক্রবর্তী বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই চিনি আরিয়াকে। আমার মায়ের কাছে ও পড়তে আসত। বলিউডে দুটো সিনেমা করেছে আরিয়া। নাম করা মডেলও ছিল। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে ছন্নছাড়া একটা জীবন যাপন করছিল সে। পাড়ার লোকজনের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করত। দেখাও যেত না ওকে। ওর এভাবে মৃত্যুর খরবটা অবশ্যই বেদনাদায়ক, কিন্তু একেবারেই যে অপ্রত্যাশিত, তা নয়। যদিও কীভাবে মৃত্যু তা আমি বলতে পারব না।



আরও খবর



পাহাড়ে সন্ত্রাস নির্মূলে যে ব্যবস্থা নিচ্ছে র‌্যাব

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বান্দরবানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) আগামীতে আরও বড় ধরনের হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে তাদের নির্মূলে সর্বাত্মক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন।

তিনি জানান, নিজেদের কৌশল অবলম্বন করে ব্যাংক ম্যানেজারকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব।

আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় বান্দরবান জেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে প্রেস ব্রিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

ব্যাংক ম্যানেজারের ল্যাপটপ ব্যবহার করে সন্ত্রাসীরা সাইবার হামলার চালাতে চেয়েছিল বলেও জানান তিনি।

খন্দকার আল মঈন বলেন, র‌্যাবের নিজস্ব কৌশলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় রুমা থেকে অক্ষত অবস্থায় ব্যাংক ম্যানেজারকে উদ্ধার করা হয়েছে। ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের পর পাহাড় ও ঝিরি পথে দীর্ঘক্ষণ হেঁটে তাদের আস্তানায় নিয়ে যায় কেএনএফ সন্ত্রাসীরা। এরপর থেকে ব্যাংক ম্যানেজারকে উদ্ধারে বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতায় অভিযানে নামে র‌্যাব। একটানা ৩০ ঘণ্টা অভিযানের পর কেএনএফ সন্ত্রাসীরা র‌্যাবের পাতা ফাঁদে পা দেয় এবং অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজারকে মোটরসাইকেলে করে রুমার একটি জায়গায় রেখে চলে যায়। সেখান থেকে র‌্যাব তাকে উদ্ধারের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।

এ সময় তিনি আরও বলেন, ব্যাংক ম্যানেজারকে জীবিত উদ্ধারের কারণে আমরা হার্ড লাইনে যাইনি। তবে আজকে থেকে আমরা সাড়াশি অভিযান পরিচালনা করব বিভিন্ন বাহিনীর সহযোগিতায়।

তিনি বলেন, কেএনএফ সন্ত্রাসীরা নিজেদের অবস্থান জানান দিতে নানা অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে হয়তো তারা আরও বড় ধরনের হামলা করতে পারে। সন্ত্রাসীদের ছাড় দেওয়া হবে না, সিসিটিভি ফুটেজ শনাক্ত করে তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।


আরও খবর



নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নতুন উপাচার্যকে বরণ করে নিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নাচ-গানে মেতে ওঠেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিএসএমএমইউয়ে কার্যালয়ে গিয়ে  দেখা গেছে, ব্যান্ডপার্টি দলের বাজনার সাথে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নাচ-গানে মেতে উঠেছেন। প্রায় অনেকটা সময় ধরে তারা এ আনন্দ উৎসব করেন। এ সময় সেখানে হাসপাতালের দায়িত্বরত অনেকে উপস্থিত হন। আবার  তারা হাততালি দিয়ে সবাই উৎসাহিত করেন।  

এর আগে সোমবার (১১ মার্চ) দেয়া এক প্রজ্ঞাপন বলা হয় বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক ১২তম উপাচার্য হিসেবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্ব পালন করবেন।

এতে উল্লেখ করা হয়, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮ এর ১২ ধারা অনুসারে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হককে বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়, উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হকের মেয়াদ হবে চার বছর। তিনি উপাচার্য পদে অবসর অব্যহিত পূর্ব পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন। এছাড়া বিধি অনুযায়ী উপাচার্যের পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন।

রাষ্ট্রপতি ও আচার্য প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

দেশব্যাপী চক্ষু রোগী ও চক্ষু বিশেষজ্ঞদের কাছে খুবই প্রিয় ও সুপরিচিত নাম অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। চক্ষু চিকিৎসক হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সর্বোচ্চ সম্মাননা ডা. আলীম মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন এ চিকিৎসক। তার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার হোসেন্দী এলাকায়।

বিএসএমএমইউয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের তিন বছর মেয়াদ আগামী ২৯ মার্চ শেষ হবে। ২০২১ সালের ২৯ মার্চ তিনি উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান।


আরও খবর
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ

রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪




বোনকে সামলান, সামনে পড়লে থাবড়ায়ে দেবনে: পরীমণি

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দুই চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী আর পরীমণির কথার লড়াই যেন থামছেই না। গেল ২১ মার্চ শেহজাদ খান বীরের জন্মদিনে একটি আবেগঘন ভিডিওবার্তা দেন বুবলী। একই ধরনের ভিডিও মাস কয়েক আগে পরীও প্রকাশ করেছিলেন তার ছেলে শাহীম মুহাম্মদ রাজ্যের জন্মদিনে। আর এই কপি’ ভিডিও নিয়েই তাদের যত ভার্চ্যুয়াল যুদ্ধ।

সম্প্রতি কলকাতার একটি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিজেকে বেয়াদব’ বলে মন্তব্য করেন পরীমণি। তার কথায়, সবসময় এমন হয়েই থাকতে চান তিনি। বদলাতে চান না বেয়াদবি’র তকমা।’

পরীমণির এমন বক্তব্যের পর শুক্রবার একটি বেসরকারি টেলিভিশনে সাক্ষাৎকার দেন বুবলী। যেখানে পরীর নাম না নিলেও পরোক্ষভাবে নায়িকার ওই বক্তব্যের সমালোচনা করেন তিনি। বুবলীর কথায়, কেউ যদি কারোর সঙ্গে অসভ্যতা করেন, কাউকে হার্ট করেন, সেটি যদি তার কাছে মনে হয় বা তিনি প্রমাণ করতে চান আমি স্পষ্টবাদী’, তাহলে তো একসময় বড়দেরও অসম্মান করা হবে।”

এটাকে বেয়াদবিও আখ্যা দেন বুবলী। যা দেখে বেজায় চটেছেন পরী। কারও নাম উল্লেখ না করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনিও বার্তা দিয়েছেন।

পরী কথায়, আপনার বড় বোনকে আগে সভ্য হতে বলেন আপা। গালিগালাজ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস দেয় কেন বিদেশ বসে। সামনে আসতে বলেন। আগে নিজে এবং নিজের পরিবারের সভ্যতা নিশ্চিত করেন। দল পাকায়েন না এত।’

তিনি আরও বলেন, আমি তাও তো আপনাকে আপা বলে কথা বলি। আপনি বলি। কারণ আমি সভ্য তাই। আপনার বোন আর আপনার মতো তুই-তোকারি গালিগালাজ তো করি নাই। সামনে পরলে এবার থাবড়ায়ে দিবনে তাইলে। বেয়াদবি না করেই এত কথা আপনার আমাকে নিয়ে। এবার এটা করলে কী যায় আসে আর।’


আরও খবর



আবারও ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রির ঘোষণা খলিলের

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উত্তর শাহজাহানপুরের মাংস বিক্রেতা খলিল বলেছেন, লাভ-লোকসান বুঝি না ২০ রমজান পর্যন্ত ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করবো। আমি কথা দিয়েছিলাম সেটা রাখবো। প্রতিদিন ২০টি করে গরু জবাই হবে বিকেল পর্যন্ত।

রোববার (২৪ মার্চ) অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন খলিল। এসময় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান, পুরান ঢাকার মাংস বিক্রেতা নয়ন, মিরপুরের মাংস বিক্রেতা উজ্জ্বলসহ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মাংস বিক্রেতা খলিল বলেন, আমি ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করে আসছিলাম। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আমি ১০০ টাকা বাড়িয়েছিলাম। আমার লোকসানের অবস্থা হয়েছিল। আমার স্টাফদের নিয়ে চলতে কষ্ট হচ্ছিল এ কারণে দর বৃদ্ধি করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, যেহেতু আমি কথা দিয়েছিলাম তাই আবারও বলছি ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করা হবে ২০ রমজান পর্যন্ত। প্রতিদিন ২০টি গরু জবাই করা হবে। আমার দোকান চলবে সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।

মিরপুরের মাংস বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, আমি সেবামূলক কাজ করেছি। ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করেছি আমার সাধ্য অনুযায়ী। এখন ৩৫ টাকা বাড়িয়েছি। আমি সেবা করছি আবার নিজেও লাভ করছি। লোকসান করে বিক্রি করবো না তাই ৬৩৫ টাকা মাংসের দর নির্ধারণ করেছি। যতদিন পারবো আমি এ দামে সেবা দিয়ে যাবো।

পুরান ঢাকার মাংস বিক্রেতা নয়ন বলেন, আমি ৫৭০ টাকায় মিক্সড মাংস বিক্রি করেছিলাম। এখন ৩৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০০ টাকায় বিক্রি করবো। আর ঝুলানো মাংস ৬৫০ টাকায় বিক্রি করবো। এতদিনে মিক্সড মাংস ছিল ৫৭০ টাকা আর ঝুলিয়ে রাখা মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছিল।


আরও খবর



জিম্মি জাহাজে অভিযানের ঘোষণা, কি আছে নাবিকদের ভাগ্যে!

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর জিম্মি নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে সোমালি জলদস্যুরা। জাহাজটি জিম্মি হওয়ার পর থেকে দস্যুদের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে- এমন সংবাদের পর অভিযান বন্ধ করতে নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে দস্যুরা।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যায় দেশের সিনিয়র নাবিক ক্যাপ্টেন আতিক ইউ এ খান এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, গত দুদিন আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী এমভি আবদুল্লাহকে বেশ চাপের মুখে রেখেছে। যুদ্ধজাহাজগুলো এমভি আবদুল্লাহর দেড় মাইলের মধ্যে অবস্থান নিয়েছে। ফলে জলদস্যুরা জাহাজের নোঙর তুলে আরও ভেতরে চলে গিয়ে তীরের মাত্র দেড় মাইল দূরে নোঙর করেছে।

জলদস্যুরা এটাও বলেছে যে, বাড়াবাড়ি করলে জাহাজ তীরে তুলে দেবে। তবে দুই নৌবাহিনী এখনো বিভিন্নভাবে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছে বলে জানান আতিক ইউ এ খান।

তিনি আরও জানান, নৌবাহিনীর চাপে নাবিকদের এখন ২৪ ঘণ্টাই জাহাজের ব্রিজে অবস্থান করতে হচ্ছে। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে ভিএইচএফ (ওয়াকি টকি) ব্যবহার করে নৌবাহিনীকে অনুরোধও জানাতে হচ্ছে যেন কাছে না আসে।

এদিকে জিম্মি হওয়া জাহাজের মালিকপক্ষ ও সরকার নাবিকদের নিরাপত্তাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তারা শান্তিপূর্ণ উপায়ে কোনো ক্ষতি ছাড়াই নাবিক ও জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা করছে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, আমরা কোনো ধরনের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করছি না। তা ছাড়া রাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও সুস্পষ্ট বার্তা হচ্ছে সহিংস অভিযান পরিচালনা করা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, নাবিকদের সুস্থভাবে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে মধ্যস্থতার জন্য বিভিন্ন মাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তবে এখন পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সাড়া পাওয়া যায়নি।

প্রসঙ্গত, কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে গত ১২ মার্চ দুপুরে ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে জাহাজটি। জাহাজে ২৩ নাবিক জিম্মি রয়েছেন।


আরও খবর