আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

দীঘিনালায় ছিঁড়ে ফেলা হলো বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
স্বাধীনতাবিরোধী যে অপশক্তি বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের বিরোধিতা করছে, তারা বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে হামলা করেছে। যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের

মোঃ দিদারুল আলম, খাগড়াছড়ি:


খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে দুর্বৃত্তরা হামলা চালিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবি বিকৃতি করেছে। সোমবার রাতের কোন একসময় দীঘিনালার মেরুং বাজারস্থ বঙ্গবন্ধুর ছবি বিকৃতি ও কাটাছেঁড়া করে দুর্বৃত্তরা। পরদিন সকালে বিষয়টি সবার নজরে আসলে এই খবির ছড়িয়ে পড়ে।

এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার বিকালে মেরুং বাজারে বিক্ষোভ সমাবেশ করছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা। দীঘিনালায় বঙ্গবন্ধুর ছবি বিকৃতি ও কাঁটাছেড়া করার প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিন্দার ঝড় উঠে।

দীঘিনালা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আলহাজ্ব মো. কাশেম বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী যে অপশক্তি বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের বিরোধিতা করছে, তারা বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে হামলা করেছে। যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিতে হাত দিয়ে বাঙালি জাতির ইতিহাসকে কলংকিত করেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

দীঘিনালা থানার ওসি উত্তম চন্দ্র দেব ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বলেন, ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এ ব্যাপারে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



পিরোজপুরে ৯০টি লাক্ষা মাছ বিক্রি হলো ২০ লক্ষ টাকায়

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলার ৫ নং চন্ডিপুর ইউনিয়ন পরিষদের পূর্ব চরবলেশ্বর ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ দুলাল ফকিরের সমুদ্রগামী ট্রলারের জালে দুই টানেই ধরা পড়লো ১২শ কেজি ওজনের ৯০ টি লাক্ষা মাছ।

মাছগুলো শুক্রবার (১৫ মার্চ) পিরোজপুরের বাদুরা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে পাইকারি আড়তে ২০ লক্ষ টাকায় বিক্রি করা হয়। পরে পাইকাররা মাছগুলো চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেয়।

ট্রলারের জেলেরা জানান, সাগরে যাওয়ার পর তারা পর পর দুই বার জাল ফেলে ৯২টি লাক্ষা মাছ ধরতে সক্ষম হয়েছেন। এই মাছগুলোর প্রতিটির ওজন ৭ থেকে ২২ কেজির মধ্যে। এতো গুলো মাছ ট্রলারে তুলতে তদের হিমশিম খেতে হয়েছে। এছাড়া আমরা দেখেছি পাশাপাশি আর চট্টগ্রামের তিন চারটা ট্রলারে এই মাছ পেয়েছে।

তারা আরও জানান, মাছ শিকার করতে সাগরে গিয়ে ফিরতে তাদের দুই সপ্তাহ সময় লাগে। তবে এবার সাগরে গিয়ে মাত্র ৫ দিনের মধ্যেই তারা ফিরে আসতে পেরেছেন।

ট্রলারের মালিক দুলাল ফকির জানান, মাছ শিকার করতে কয়েক বার সাগরে ট্রলার পাঠিয়ে তার লোকসান হয়েছে। এবার ভালো মাছ পাওয়ায় আগের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন।


আরও খবর



মস্কোয় বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত বেড়ে ৯৩, আটক ১১

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর একটি কনসার্ট হলে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় নিহত মানুষের সংখ্যা বেড়ে ৯৩ জনে দাঁড়িয়েছে। শনিবার (২৩ মার্চ) রুশ তদন্ত কমিটি এই জানিয়েছে। খবর আলজাজিরার।

সাংবাদিক ইউলিয়া শাপোভালোভা আলজাজিরাকে বলেছেন, এই ঘটনায় আট শিশুসহ অন্তত ১৮৭ জন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাতে মস্কোর কাছে ক্রোকাস সিটি হলে সন্ত্রাসীরা এ হামলা চালায় বলে জানা গেছে। আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) এই হামলার দায় স্বীকার করেছে।

আলজাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুক্রবার রাতে ক্রোকাস সিটি হলে জনপ্রিয় রক ব্যান্ড পিকনিকের পারফরমেন্স দেখতে হাজারো মানুষ জড়ো হন। একপর্যায়ে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রধারী অন্তত পাঁচ ছদ্মবেশী বন্দুকধারী ভিড়ের মধ্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকেন। গুলির পাশাপাশি তারা বিস্ফোরণ ঘটায়। ফলে সেখানে বড় ধরনের আগুনের সূত্রপাত হয়।

এ ঘটনাকে ভয়াবহ ট্র্যাজেডি’ বলে অভিহিত করে মস্কোর মেয়র সের্গেই সোবিয়ানিন বলেছেন, ক্রোকাস সিটি সেন্টারে ভয়ানক ট্র্যাজেডি ঘটেছে। নিহতদের স্বজনদের প্রতি আমার সমবেদনা। এ ঘটনায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের সকলকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।

এদিকে হামলার পরপর রাশিয়ায় বিমানবন্দর ও স্টেশনের পাশাপাশি রাজধানী মস্কোজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এখনো জনসমক্ষে এই হামলার বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করলেও রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এটি সন্ত্রাসী হামলা।

রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা এফএসবি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনকে জানিয়েছে, এই হামলার পর ১১ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চারজন সরাসরি এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনের বরাতে বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স এসব তথ্য জানিয়েছে।


আরও খবর



আবারও ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রির ঘোষণা খলিলের

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উত্তর শাহজাহানপুরের মাংস বিক্রেতা খলিল বলেছেন, লাভ-লোকসান বুঝি না ২০ রমজান পর্যন্ত ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করবো। আমি কথা দিয়েছিলাম সেটা রাখবো। প্রতিদিন ২০টি করে গরু জবাই হবে বিকেল পর্যন্ত।

রোববার (২৪ মার্চ) অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন খলিল। এসময় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান, পুরান ঢাকার মাংস বিক্রেতা নয়ন, মিরপুরের মাংস বিক্রেতা উজ্জ্বলসহ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মাংস বিক্রেতা খলিল বলেন, আমি ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করে আসছিলাম। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আমি ১০০ টাকা বাড়িয়েছিলাম। আমার লোকসানের অবস্থা হয়েছিল। আমার স্টাফদের নিয়ে চলতে কষ্ট হচ্ছিল এ কারণে দর বৃদ্ধি করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, যেহেতু আমি কথা দিয়েছিলাম তাই আবারও বলছি ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করা হবে ২০ রমজান পর্যন্ত। প্রতিদিন ২০টি গরু জবাই করা হবে। আমার দোকান চলবে সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।

মিরপুরের মাংস বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, আমি সেবামূলক কাজ করেছি। ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করেছি আমার সাধ্য অনুযায়ী। এখন ৩৫ টাকা বাড়িয়েছি। আমি সেবা করছি আবার নিজেও লাভ করছি। লোকসান করে বিক্রি করবো না তাই ৬৩৫ টাকা মাংসের দর নির্ধারণ করেছি। যতদিন পারবো আমি এ দামে সেবা দিয়ে যাবো।

পুরান ঢাকার মাংস বিক্রেতা নয়ন বলেন, আমি ৫৭০ টাকায় মিক্সড মাংস বিক্রি করেছিলাম। এখন ৩৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০০ টাকায় বিক্রি করবো। আর ঝুলানো মাংস ৬৫০ টাকায় বিক্রি করবো। এতদিনে মিক্সড মাংস ছিল ৫৭০ টাকা আর ঝুলিয়ে রাখা মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছিল।


আরও খবর



কলাপাড়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ তিন ডাকাত গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাইফুল ইসলাম, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)

Image

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ডাকাতি প্রস্তুতিকালে তিন ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার টিয়াখালী ইউপির নাচনাপাড়া গ্রামে জাকির খানের বাঁশের আড়তের পিছন থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় এদের কাছ থেকে একটি রামদা, একটি চাপাতি, একটি ড্যাগার, একটি লোহার শাপল, হ্যাসকো ব্লেডসহ ইঞ্জিন চালিত একটি কাঠের নৌকা উদ্ধার করা হয়।

আটককৃতরা হলো মো জামাল আকন (৪৫), মো.শানু হাওলাদার (৬০) ও মো.হানিফ হাওলাদার (৪৯)। তিনজনই পেশাদার ডাকাত দলের সদস্য বলে জানা গেছে। এদের মধ্যে জামাল আকনের বাড়ী কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নের চুঙ্গাপাশা গ্রামে। এছাড়া, শানু হাওলাদার এবং হানিফ হাওলাদারের বাড়ী পটুয়াখালীর লাউকাঠি গ্রামে। এ ঘটনায় কলাপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

কলাপাড়া থানার ওসি মো. আলী আহম্মেদ জানান, ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়েছে। শনিবার তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের নারীদের সাফল্য অনুকরণীয় : রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের নারীদের সাফল্য আজ অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। আগামীকাল শুক্রবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আজ দেওয়া এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্ব, সুদূরপ্রসারী চিন্তা ও যথার্থ নীতি বাস্তবায়নের ফলে অর্থনৈতিক, সামাজিক, প্রাকৃতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক বিভিন্ন খাতে অভাবনীয় সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের নারীদের সাফল্যও আজ অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়।

আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০২৪ উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল নারীর প্রতি রাষ্ট্রপতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানে নারীর সার্বিক উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে এবং নারী-পুরুষের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছেন। জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, শিক্ষা, চিকিৎসা, নিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রে নারীর অগ্রগতি এবং উন্নয়নে বলিষ্ঠ অবস্থান তৈরি করেছেন।

তিনি বলেন, নারীর উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকেও নানাবিধ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। আন্তর্জাতিক নারী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য, নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশে নারীদের সমঅধিকার, সমসুযোগ ও সুষ্ঠু বিকাশের লক্ষ্যে সরকার উন্নয়ন পরিকল্পনার নীতি, কর্মকৌশল হিসাবে জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি-২০১১ প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করেছে। পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন-২০১০, পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা বিধিমালা-২০১৩, বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন-২০১৭, যৌতুক নিরোধ আইন-২০১৮, ডিএনএ আইন-২০১৪ এবং নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৩-২০২৫ প্রণয়ন করা হয়েছে, যা বাংলাদেশে নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে মাইলফলক হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশি নারীদের জয়রথ এগিয়ে যাক দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেএটাই আমার প্রত্যাশা।


আরও খবর