আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে মামলা করবেন মেয়র তাপস

প্রকাশিত:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

মানহানিকর সংবাদ প্রকাশের ঘটনায় নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা না করায় ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের আইনজীবীরা।

শনিবার রাজধানীর কাওরানবাজারে বিএসইসি ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তার আইনজীবীরা এ ঘোষণা দেন।

সংবাদ সম্মেলনে মেয়র তাপসের আইনজীবী ব্যারিস্টার মেজবাহুর রহমান বলেন, গত ৫ জুন ডেইলি স্টারকে আমরা লিগ্যাল নোটিশ পাঠাই। নোটিশে আমরা বলেছিলাম, মেয়র তাপসকে নিয়ে মানহানিকর লেখা অনলাইন থেকে রিমুভ করতে হবে। একইসঙ্গে ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।

তিনি বলেন, ডেইলি স্টার অনলাইন থেকে ওই লেখা রিমুভ করেছে ঠিকই। তারা নিঃশর্ত ক্ষমা চাননি। শুধু বলেছেন, লেখার কারণে কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে তারা দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এছাড়া ডেইলি স্টার তাদের লেখা ডিফেন্ড করার চেষ্টা করেছেন। শুধু দুঃখ প্রকাশ যথেষ্ট নয়। ডেইলি স্টারকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। ক্ষমা প্রার্থনা না করলে ১৩ জুনের পর ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করব।

সংবাদ সম্মেলনে তাপসের আইনজীবী প্যানেলের সদস্য ব্যারিস্টার খোন্দকার রেজা-ই রাকিব, ব্যারিস্টার খোন্দকার রেজা-ই রাব্বী, ব্যারিস্টার ইমরানুল কবীর।

এর আগে, গত ৫ জুন মানহানিকর সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামসহ তিনজনকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। নোটিশে ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের কাছে ১০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে। অন্য দুইজন হলেন, ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হক ও সংশ্লিষ্ট লেখক নাজিবা বাশার। ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের পক্ষে ব্যারিস্টার মেজবাহুর রহমান এ নোটিশ পাঠান।

নোটিশ প্রাপ্তির ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অনলাইনে থাকা রিপোর্ট অপসারণ এবং সাত দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।

নোটিশ প্রেরণকারী আইনজীবী মেজবাহুর রহমান বলেন, ডেইলি স্টার পত্রিকা ও অনলাইনে ভার্সনে রিপোর্ট বা কলাম লেখেন। কলামের লেখাটা ছিল বাতাস প্রবাহের জন্য গাছ কর্তন, আরেকটি টাইটেল ছিল যেখানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নামকে বিকৃতি করে লিখেছেন, ধোকা সাউথ টাউন কর্পোরেশন পরিবেশবাদীর চেয়ে একধাপ এগিয়ে আছে। শুধু তাই নয় মেয়র ফজলে নূর তাপসের নামকে বিকৃতি করে লেখা হয়েছে।

এমনকি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সম্পর্কে একটা জঘন্য মন্তব্য করেছেন উত্তরের মেয়র কুৎসিত জিনিস পছন্দ করেন, তারা নরকে পচে মরবে গাছ ও বাতাসের অভাবে। এ ধরনের বক্তব্যগুলো আমাদের প্রচলিত ফৌজদারি আইন অনুযায়ী মানহানির পর্যায়ে পড়ে। এই রিপোর্ট দেখে মেয়র আমাকে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। তার আলোকে আমরা নোটিশ পাঠিয়েছি।

নোটিশে আমরা দুটি জিনিস চেয়েছি, একটি হলো অনলাইনে ভার্সনে থাকা লেখা অপসারণ এবং একটা বিবৃতি দিতে। পাশাপাশি ১০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য।


আরও খবর
ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪




শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র তাপপ্রবাহ আর হিট অ্যালার্টের মধ্যেই খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে কথা বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তিনি বলেন, যে জেলায় তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির ওপরে যাবে সে জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হবে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কিছু হলেই প্রথমেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে হবে, এ ধারণা রাখা চলবে না। আমাদের নতুন কারিকুলাম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক; তাই শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে আসা জরুরি। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অনলাইন ক্লাস করা যেতে পারে। মন্ত্রণালয়ের এতে কোনো সমস্যা নেই।

তিনি বলেন, শনিবার স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত গরমে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে করা হয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে গেলে, পরে আবারও মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।

এর আগে তাপদাহের মধ্যেই রোববার বন্ধ থাকা দেশের সব স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা খুলেছে। তবে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেও তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ের শ্রেণি কার্যক্রম।

চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানা হয়েছে, এক সপ্তাহ ছুটির পর রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোও খুলছে। তবে ক্লাসের সময় কমিয়ে আনা হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্লাস হবে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এক শিফটে পরিচালিত বিদ্যালয়সমূহ প্রতিদিন সকাল ৮ থেকে বেলা সাড়ে ১১টা চলবে। দুই শিফটে পরিচালিত বিদ্যালয়সমূহে প্রথম শিফট সকাল ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা এবং দ্বিতীয় শিফট ৯.৪৫ থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলমান থাকবে।

প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।


আরও খবর



গাংনীতে জমি দখল পেতে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

মেহেরপুর আদালত কর্তৃক রায় পাবার পরও জমি দখল পাচ্ছেন না আফতাব উদ্দীন নামের এক ভুক্তভোগি। রায় প্রাপ্ত জমি দখল পেতে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহকারী কমিশনার(ভুমি)সহ বিভিন্ন স্থানে আবেদন করেও কোন সুরাহা পাননি তিনি। অবশেষে আজ বিকেলে গাংনী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই ভুক্তভোগি।

আফতাব উদ্দীন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজিপুর বর্ডার পাড়ার মৃত সাত্তার আলীর ছেলে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিতভাবে তিনি জানান, অত্র উপজেলার দেবীপুর গ্রামের মোঃ ফজলুর রহমানের ছেলে মোঃ মামনুর রশিদ, মৃত পিয়ার বক্সের ছেলে মোঃ ফজলুর রহমান, মৃত রহমত উল্লাহর ছেলে মোঃ ইউসুফ আলী, মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে মোঃ ছাবদার, কাজিপুর গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে খবির উদ্দীন ও খড়মপুর গ্রামের দলিল লেখক ওমর আলী জাল জালিয়াতির মাধ্যমে গাংনী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল সম্পাদিত ও রেজিস্ট্রি করেন। যার নং- ১২৬৫, তাং- ০৪/০২/২০১০ ইং।

এ দলিল বাতিলের জন্য আদালতে একটা মোকদ্দমা করা হয়। যার নং- দেং ১২৬/২০১০। উক্ত দলিল হস্তরেখা বিশারদ দ্বারা পরীক্ষাতে দলিল জালিয়াতির মাধ্যমে সৃষ্ট বলিয়া প্রমানিত হয় এবং তদমর্মে হস্তরেখা বিশারদ রিপোর্ট দাখিল করেন। উক্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে ও উভয় পক্ষের সাক্ষ্য প্রমানাদি গ্রহণে  যথাক্রমে ১৬ জানুয়ারী ২০২০, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০, ৩০ নভেম্বর ২১, ২০ জুন ২২, ২৭ সেপ্টেম্বর ২২, ২৪ অক্টোবর ২২, ১৩ সেপ্টেম্বর ২৩, ২২ অক্টোবর ২৩, ২১ নভেম্বর ২৩ ও ২৯ জানুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখে চুড়ান্ত শুনানী শেষে বিজ্ঞ আদালত ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখে আমার পক্ষে রায় প্রদান করেন।

রায়ে উল্লেখ করেন যে, মোকদ্দমাটি ১/২ নং বিবাদীর বিরুদ্ধে দোতরফা সূত্রে এবং অন্যান্য বিবাদীর বিরুদ্ধে বিনা খরচায় ডিক্রী হইল। এতদ্বারা নালিশী 'ক' তপশীল বর্ণিত ৬৩ শতক জমির দখল বাদীর বরাবর বুঝিয়ে দেয়ার জন্য বিবাদীপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করা হলো। পাশাপাশি বিগত ০৪/০২/২০১০ তারিখের ১২৬৫ নং দলিল বাতিল করা হলো।

নালিশী দলিলটি বাতিল করণের নোট সংশ্লিষ্ট ভলিয়মে প্রদান করার নিমিত্তে ডিক্রীর অনুলিপি সাব-রেজিস্ট্রার গাংনী, মেহেরপুর বরাবর প্রদান করেন। এমতে আদেশ হওয়ার আমি দরখাস্তকারী প্রতিপক্ষগণকে নিম্ন তপশীল বর্ণিত জমির দখল ছেড়ে দেয়ার জন্য বারংবার অনুরোধ করলেও প্রতিপক্ষগণ মাননীয় আদালতের রায় ডিক্রী থাকা সত্বেও জমির দখল ছেড়ে দিচ্ছেন না এবং ছেড়ে দিবে না বলে স্পষ্ট ভাবে জানান।

প্রতিপক্ষগণ অর্থাবলে ও জনবলে বলিয়ান ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তারা আরো হুমকি দিচ্ছেন যে, যদি নালিশী নিম্ন তপশীল বর্ণিত জমির দখলে যাওয়ার চেষ্টা করা হয় তাহলে ভুক্তভোগিকে খুন গুম করে ফেলবে। ভয়ে ওই জমিতে যেতে পারেন না তিনি।  এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) বরাবর আবেদন করেও কোথাও কোন সুরাহা পান নি বলে অভিযোগ করেছেন ওই ভুক্তভোগি। শেষ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের উচ্চ মহলে বিষয়টি অবগত এবং আমি যাতে উক্ত জমি দখল পেতে পারেন তার সুষ্ঠু সমাধানে প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয় যে, জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই বাছাই ছাড়া কিভাবে জমি রেজিস্ট্রি ও সনাক্ত এবং খারিজ হয় তা সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিবেন বলে তিনি আশাবাদী। জমি জালিয়াতিতে জড়িতদের মধ্যে সনাক্ত করেছেন কাজিপুরের খবির উদ্দীন যার প্রকৃত পিতার ফহিম হাসলানা অথচ পিতার নাম দেয়া হয়েছে আয়নাল হক। যা সম্পুর্ণ অবৈধ ও আইন বিরোধী বলেও দাবী করেন তিনি।

নিউজ ট্যাগ: মেহেরপুর

আরও খবর



তীব্র তাপদাহে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

তীব্র তাপদাহের মধ্যে কালবৈশাখী ঝড়ের সঙ্গে বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শুরু হয় বৃষ্টি। এর আগে ভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যায় কালবৈশাখী ঝড়।

অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে বৃষ্টি থেমেও যায়। যদিও এর আগেই ঢাকাসহ চার বিভাগের দুএক জায়গায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর।

রাজধানীতে বৃষ্টি তীব্র গরমের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে।

দেশের আট বিভাগে অর্থাৎ সারাদেশে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার হয়েছে। তীব্র গরমে সারাদেশের জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। শ্রমজীবী মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই। গরমে অনেকের নির্ঘুম কাটছে রাত।

সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সোমবার সকাল ৯ টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা, ময়মনসিংহ, রংপুর এবং সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।


আরও খবর



জিবুতি উপকূলে নৌকাডুবি, ৩৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পূর্ব আফ্রিকার দেশ জিবুতির উপকূলে নৌকাডুবিতে ৩৮ অভিবাসনপ্রত্যাশী ও শরণার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এরই মধ্যে ভুক্তভোগীদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা এই তথ্য জানিয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) এক এক্স বার্তায় সংস্থাটি জানায়, এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন। তাছাড়া উদ্ধার হওয়া ২২ জনকে সহযোগিতা করছে সংস্থার সদস্যরা।

আইওএম জানিয়েছে, ২০১৪ সালের পর পূর্বাঞ্চলীয় ওই পথে এক হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন।

এর আগে রবিবার (৭ এপ্রিল) তিউনিশিয়ার উপকূল থেকে ১৩ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার করে দেশটির কোস্টগার্ড। উপকূলের কাছে ভূমধ্যসাগরে বেশ কয়েকটি অভিযান চালিয়ে এসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

উত্তর আফ্রিকার দেশ তিউনিশিয়া থেকে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টায় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের হতাহতের ঘটনা নতুন নয়।

গ্রীষ্ম শুরুর এই সময়ে সাগরে অনুকূল পরিস্থিতির সুযোগে ইউরোপ মুখে যাত্রা করা নৌকার সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে তিউনিশিয়ার ন্যাশনাল গার্ড।


আরও খবর



শাহজালালে তিন দিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোমবার (৬ মে) থেকে পরবর্তী তিন দিন তিন ঘণ্টা করে উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ থাকবে। রানওয়ে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সোমবার থেকে বুধবার রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা করে উড়োজাহাজ ওঠানামা বন্ধ থাকবে।

সংশ্লিষ্ট সব এয়ারলাইন্স ও সংস্থাকে নোটাম (নোটিস টু এয়ারম্যান) করেছে বিমাববন্দর কর্তৃপক্ষ। রবিবার (৫ মে) বিমানবন্দর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, বিমানবন্দরের ফ্লাইট অপারেশনের নিয়মমাফিক কাজের মধ্যে একটি কাজ হচ্ছে রানওয়ে ব্যবস্থাপনা। এ কাজের অংশ হিসেবে রানওয়ের সেন্টার লাইট ও মার্কিং সম্পর্কিত রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এজন্য সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত তিন দিন রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ফ্লাইট অপারেশন সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে।

এই ৩ ঘণ্টায় বিমানবন্দরে সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইন্স, মালয়েশিয়ান এয়ারওয়েজ, থাই এয়ারওয়েজ, কুয়েত এয়ারওয়েজ, কাতার এয়ারওয়েজ ও ক্যাথে প্যাসিফিকের ফ্লাইট শিডিউল পরিবর্তন করতে বলা হয়েছে। এ তিন দিন তাদেরকে ফ্লাইটের সময় এগিয়ে বা পিছিয়ে নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি যাত্রীদেরও পরবর্তী ফ্লাইটের সময় জানিয়ে দেবে এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ।

জানতে চাইলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম বলেন, এই তিন দিন যাত্রীদেরকে তাদের নিজ নিজ ফ্লাইট সম্পর্কে আগাম জানাতে এবং ফ্লাইট অপারেশন সমন্বয় করার জন্য এয়ারলাইন্সগুলোকে এরইমধ্যে অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া বিমানবন্দরে অন্যান্য সেবাপ্রদানকারী সরকারি সংস্থার সঙ্গেও সমন্বয় করা হয়েছে। যাত্রীদের যাত্রা নির্বিঘ্ন ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বদ্ধপরিকর বলে জানান তিনি।


আরও খবর
ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪