আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

ডেঙ্গুতে আরও ১১ মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫৬

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে আটজন ঢাকার বাসিন্দা।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৫৬ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটির ২০৬ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরে ৭৫০ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৫ হাজার ২৪৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ লাখ ৯৯ হাজার ৫০ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ২ লাখ ৯২ হাজার ২৬৬ জন। মারা গেছেন ১ হাজার ৫৩৯ জন। এরমধ্যে ঢাকা সিটির ৮৯৮ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরের ৬৪১ জন।


আরও খবর
সেপ্টেম্বরে ভয়াবহ পর্যায়ে যেতে পারে ডেঙ্গু

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৫ জনের মৃত্যু

মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আন্তর্জাতিক গুমবিরোধী সনদে যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বাংলাদেশ সফর করবেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক। একাধিক দায়িত্বশীল কূটনৈতিক সূত্র গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সূত্র জানিয়েছে, গত ১৫ বছর ধরে গুমবিরোধী সনদে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়ার তাগিদ ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার তা এড়িয়ে যাচ্ছিল। তবে আগামী ৩০ আগস্ট আন্তর্জাতিক গুমবিরোধী দিবসের আগেই বাংলাদেশ গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদে যুক্ত হতে যাচ্ছে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনো শর্ত ছাড়াই ওই সনদে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

ঢাকা ও নিউইয়র্কের কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, গুমবিরোধী সনদে অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের দপ্তরে চিঠি পাঠিয়ে দেবে বাংলাদেশ। সনদটি জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের, তাই পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব চিঠিটি জেনেভায় মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরে পাঠাবেন।

পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন সংস্থার মতামতের ভিত্তিতে কোনো আপত্তি ছাড়াই গুমবিরোধী সনদে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের শাসনামলে সরকারি সংস্থা কর্তৃক বলপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের একটি প্ল্যাটফর্ম মায়ের ডাকমায়ের ডাক-এর তথ্যমতে, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে ৭ শতাধিক মানুষ গুমের শিকার হয়েছেন। অনেকে প্রাণে বাঁচলেও এখনও দেড় শতাধিকের খোঁজ মিলছে না।

এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৭৫টি দেশ গুমবিরোধী সনদে যুক্ত হয়েছে। এই সনদটি ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়। ৩২টি দেশ এটি অনুস্বাক্ষর করার পরে ২০১০ সালে তা বাস্তবায়ন শুরু হয়। সামগ্রিকভাবে এই সনদের লক্ষ্য গুম বন্ধের পাশাপাশি এই অপরাধের জন্য দায়মুক্তি বন্ধ করা, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সহায়তা দেওয়া।

রাজনীতি সচেতন ব্যক্তিরা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার মানবাধিকার সমুন্নত রাখার পাশাপাশি গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে চায়। এ লক্ষ্যেই গুমবিরোধী সনদে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত। সনদ সই করার পর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় গুমের জন্য সরকার বা এর যেকোনো প্রতিষ্ঠানকে জবাবদিহির আওতায় আনার বিষয়ে ভূমিকা রাখবে জাতিসংঘ।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক ৯টি সনদের ৮টিতে সই করেছে। কিন্তু সনদে সমর্থন করেনি।


আরও খবর



উত্তরপ্রদেশে ভবন ধসে নিহত ৮, আহত ২৮

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের উত্তরপ্রদেশে ভবন ধসে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২৮ জন। রোববার (০৮ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআইয়ের বরাতে এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার সন্ধ্যায় ভবনটি ধসে পড়ে। রোববার দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, উদ্ধারকারীরা আরও তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করার পর মৃতের সংখ্যা বেড়ে আটজনে দাঁড়িয়েছে। শহরের পরিবহন নগর এলাকায় ধসে পড়া ভবনটি তিন তলা ছিল। এতে আরও অন্তত ২৮ জন আহত হয়েছেন।

শহরের পরিবহন নগর এলাকায় জানান, রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ কিশোর (২৭), রুদ্র যাদব (২৪) এবং জগরূপ সিং (৩৫) নামে তিনজনের মরদেহ উদ্ধর করেছে। উদ্ধার অভিযান এখনও অব্যাহত রয়েছে।

জেলা প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, ধ্বংসস্তূপের নিচে কেউ আটকে রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন উদ্ধারকর্মীরা।

পুলিশ জানিয়েছে, ভবনটি প্রায় চার বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছিল। দুর্ঘটনার সময়ে ভবনটিতে কিছু কাজ চলছিল। শনিবার যখন ভবনটি ধসে পড়ে তখন নিহতদের বেশিরভাগ নিচতলায় কাজ করছিলেন।

জানা গেছে, ভবনটিতে একটি গোডাউন ও একটি ওয়ার্কশপ ছিল। আহতদের লোকবন্ধু হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ভবনের একটি গোডাউনে কাজ করা আকাশ সিং জানান, ধসে পড়ার আগে ভবনের একটি পিলারে ফাটল দেখা দিয়েছিল। তিনি বলেন, বৃষ্টির জন্য আমরা নিচতলায় নেমেছিলাম। তখন আমরা ভবনের একটি পিলারে ফাটল দেখতে পায়। হঠাৎ ভবনটি আমাদের ওপর ধসে পড়ে।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ধামরাইয়ে শাপলা বেঁচে জীবিকা নির্বাহ

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধামরাই প্রতিনিধি

Image

ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলার নান্নার ইউনিয়নের রঘুনাথপুর বিলজুড়ে শুষ্ক মৌসুমে আবাদ হয় ধান ও নানা ধরনের সবজি। আর যেখানে পানি থাকে সেখানে মেলে মাছ। তবে মানুষগুলো বিপদে পড়েন বর্ষা মৌসুমে। পুরো বিল পানির নিচে থাকায় বেকার হয়ে পড়ে নিম্নআয়ের পরিবারগুলো। বর্ষার থৈ-থৈ পানিতে জন্মানো শাপলায় মনোহারী হয়ে ওঠে পুরো বিল। এই শাপলাই এখন হয়ে উঠেছে কর্মহীনদের জীবিকার অবলম্বন। বিলের শাপলা তুলে তা বিক্রি করে চলছে কয়েকটি পরিবার। স্থানীয় হাটের পাশাপাশি ঢাকার বিভিন্ন বাজারে প্রাইকারি ও খুচরা বিক্রি হচ্ছে এ শাপলা।

উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের পানিতে তলিয়ে যাওয়া চক ও বিভিন্ন বিল ঘুরে দেখা যায়, কৃষি জমি,খাল-বিলগুলোয়ও শাপলা জন্মে থাকে। আষাঢ় থেকে শুরু করে ভাদ্র মাস পর্যন্ত পাওয়া যায় শাপলা। শাপলা তুলতে প্রতিদিন ভোর থেকেই বিলে নেমে পড়েন কিশোর-তরুণ থেকে শুরু করে বৃদ্ধরাও। ছোট ছোট ডিঙি ও কোষা নৌকায় বিলজুড়ে ছুটে বেড়ান তারা।বিভিন্ন গ্রামের চক ও বিলে ব্যস্ত থাকেন শাপলা তুলতে। দুপুর ও বিকেল বেলায় নৌকাভর্তি শাপলা নিয়ে ফেরেন তারা। এর পর বিভিন্ন গ্রামের রাস্তার পাশে স্তূপ করে রাখা হয়। পাইকাররা সেখান থেকে কিনে ট্রাক ও পিকআপে ঢাকার বিভিন্ন বাজারে নিয়ে যান। সবজি হিসেবে শাপলার জুড়ি মেলা ভার। শুধু বর্ষায় মেলে বলে চাহিদাও থাকে বেশি। রঘুনাথপুর বিলের শাপলার কদর বেশি।

স্থানীয়রা জানান, কোনো পুঁজির প্রয়োজন না হওয়ায় বর্ষাকালে বিভিন্ন বয়সের অনেক মানুষ এ কাজে যুক্ত হন। আষাঢ় থেকে শুরু করে ভাদ্র মাস পর্যন্ত পাওয়া যায় শাপলা। শাপলা সংগ্রহকারীরা নৌকা নিয়ে ডুবে যাওয়া জমিতে ও বিলের মধ্যে ঘুরে ঘুরে শাপলা তুলতে থাকেন। বিস্তীর্ণ এলাকায় বর্ষা মৌসুমে অনেক শাপলা হয়ে থাকে। শাপলা বিক্রি করে একজন ব্যক্তি দিনে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা আয় করতে পারে ।

কয়েকজন শাপলা সংগ্রহকারী জানান, এ সময়ে একেকজন কমপক্ষে ৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৭০ মোঠা শাপলা সংগ্রহ করতে পারে। পাইকারেরা আবার এসব শাপলা সংগ্রহকারীর কাছ থেকে কিনে একত্র করেন। দিন শেষে একেক জন ব্যক্তি সংগৃহীত শাপলা বিক্রি করে সাতশো থেকে একহাজার টাকা আয় করে থাকেন।

উপজেলার নান্নার ইউনিয়নের রঘুনাথপুর বিল থেকে শাপলা সংগ্রহকারী মোঃ জসিম বলেন, শুকনাকালে ইট বালুর ট্রাকে কাজ করে সংসার চালান আর বর্ষাকালে আমাদের চারপাশে পানি থাকে। কোথাও কোনো কাজ থাকে না। বেকার বসে থাকেতে হয়। তাই এই সময় বসে না থেকে বিল থেকে আমি আর আমার ভাই দুই জন মিলে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শাপলা তুলে মোঠা বেধে বাইপাইল বাজারে পাইকার বিক্রি করি, প্রতিদিন তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা বিক্রি করি , গাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা বাদে আমরা দুজনেই ভাগ করে নেই, আর সেই টাকা দিয়েই সংসার চালাই।

একই গ্রামের দিনমজুর মো. মিরাজ বলেন, বর্ষায় একদম বেকার হয়ে পড়েন। তবে শাপলা তুলে সংসার চালানোর পাশাপাশি কিছু সঞ্চয়ও করতে পারছেন। প্রতিদিন তিনি ৭০০ থেকে হাজার টাকা রোজগার করেন।

পাইকার আয়নাল হক জানান, স্থানীয়দের কাছে শাপলা কিনে তিনি পিকআপে করে ঢাকার বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ করেন। প্রতি আঁটি শাপলা কেনেন খুচরা ১৪ থেকে ১৬ টাকায় আর ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করেন ২০ থেকে ২৫ টাকায় । 

ধামরাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুর রহমান বলেন, উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে মৌসুমে শাপলা উৎপাদন হয়ে থাকে। এসময় বেকার ও নিম্ন আয়ের মানুষ শাপলা বেচা কেনার সঙ্গে জড়িত। শাপলা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি, শাপলায় প্রচুর পরিমাণ খনিজ পদার্থ থাকে। এছাড়াও শর্করা, ক্যালসিয়াম, আমিষ পাওয়া যায় শাপলা থেকে। শাপলা তরকারি হিসাবেও খুবই মজাদার।


আরও খবর
সিলেটে ব্যবসায়ী-সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল

প্রকাশিত:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শিগগিরই শুক্রবারও মেট্রোরেল সেবা চালু হতে যাচ্ছে। তবে কোন সময়ে চলাচল করবে তা এখনো ঠিক হয়নি। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) একাধিক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার মেট্রোরেল চলা নিয়ে যাত্রীদের আগ্রহ ছিল শুরু থেকেই। সেই অপেক্ষা এবার শেষ হতে যাচ্ছে। শিগগিরই শুক্রবারেও মেট্রোরেল সেবা চালু হতে যাচ্ছে। তবে দুপুর তিনটার পর থেকে ট্রেন চলাচল করবে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক বলেন, যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে শুক্রবারেও মেট্রোরেল চালু করতে কাজ চলছে। আজকেও আমরা ভিজিটে যাব। আমাদের আরেকটু সময় দিতে হবে। শুক্রবারের পুরো সিস্টেমটা সাজাতে হবে। তবে আমরা চালুর বিষয়ে কাজ করছি এইটুকু আপাতত বলতে পারি।

ডিএমটিসিএল সূত্র বলছে, শুক্রবার মেট্রোরেল চালুর বিষয়টি নিশ্চিত, খুব বেশি সময় লাগবে না। ইতোমধ্যে স্টেশন কন্ট্রোলার, ট্রেন অপারেটরসহ অন্য যেসব কর্মী কাজ করবেন, তাদের ডিউটির জন্য রোস্টার তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সকালের দিকে যাত্রী কম থাকায় শুক্রবার দুপুর ৩টা থেকে রাত পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল করবে। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল শেষ ট্রেন ছাড়বে রাত ৮টা ৩৩ মিনিট এবং মতিঝিল থেকে উত্তরার শেষ ট্রেনটি রাত ৯টা ১৩ মিনিটে ছাড়বে।


আরও খবর



সায়েন্সল্যাবে আইডিয়াল ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সায়েন্সল্যাব এলাকায় আইডিয়াল কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলছে। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শুরু হওয়া সংঘর্ষে মিরপুর সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পথচারী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

জানা যায়, পাভেল নামে এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগে দুপুর একটার দিকে সংঘর্ষে জড়ায় প্রতিষ্ঠান দুটির শিক্ষার্থীরা। সংঘর্ষের দুই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অনেকের হাতে লাঠিসোটা দেখা গেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছে।

সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিউমার্কেট জোনের এসি তারিক লতিফ বলেন, পাভেল নামে ঢাকা কলেজের এক শিক্ষার্থীকে মারধর করেছে আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীরা। এমন অভিযোগে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা লাঠিসোটা নিয়ে বের হয়ে তাদের ওপর চড়াও হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা কাজ করছে।

সংঘর্ষের পর ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এখনো প্রতিষ্ঠান দুটির শিক্ষার্থীরা সড়কে অবস্থান নিয়েছেন।


আরও খবর