আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

দেশে ফিরলেন আরও ২৯৭৮ হাজি

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পবিত্র হজ শেষে আরও ২ হাজার ৯৭৮ জন হাজি দেশে ফিরেছেন। এ নিয়ে ২৬ হাজার ৫০৪ জন হাজি দেশে ফিরলেন। সোমবার (২৫ জুলাই) হজ সম্পর্কিত প্রতিদিনের বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে আরও বলা হয়, ৭২টি ফিরতি ফ্লাইটে দেশে ফিরেছেন এসব হাজি। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত ৩৪টি, সৌদি এয়ারলাইনস পরিচালিত ৩৩টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত পাঁচটি। হজযাত্রীদের ফিরতি ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ৪ আগস্ট। এ বছর হজ করতে গিয়ে ২৩ জন বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু হয়েছে।

উল্লেখ্য, এবার বাংলাদেশ থেকে ৬০ হাজার ১৪৬ জন হজ পালন করেছেন। হজ ব্যবস্থাপনা ও হজ প্রতিনিধি দলসহ ১৬৫টি ফ্লাইটে হজে যান তারা। এর মধ্যে বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ৩০ হাজার ৩৬৩ জন, সৌদি এয়ারলাইনসের ২৩ হাজার ৯১৯ জন এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনসের মাধ্যমে পাঁচ হাজার ৮৬৪ জন হজযাত্রী সৌদি গিয়েছিলেন।


আরও খবর



গ্রাহকদের আরও ৬০ লাখ টাকা ফেরত দিল ইভ্যালি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

গ্রাহকের পাওনা আরও ৬০ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছে আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) প্রতিষ্ঠানটির সিইও মো. রাসেল নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানান।

টাকা ফেরত দেয়া গ্রাহকদের একটি তালিকা পোস্ট করে রাসেল লিখেছেন, আমরা আমাদের ক্যাম্পেইন মার্জিন (আগের) থেকে বিভিন্ন লংকাবাংলার কার্ড হোল্ডারদের ৬০ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছি। এসব গ্রাহকদের লংকাবাংলা দ্বারা নির্বাচিত করা হয়েছে। যদি তালিকায় আপনার নাম থাকে, তাহলে অনুগ্রহ করে আপনার ব্যাংক বা কার্ড চেক করুন।

এর আগে গত ৫ মার্চ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযোগ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দ্বিতীয় দফায় ইভ্যালি ১০০ জন গ্রাহককে তাদের পাওনা টাকা ফেরত দেয়। তার আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি, জানুয়ারি মাসের আয়ের টাকার লাভের অংশ থেকে প্রথম দফায় ১৫০ জনের পাওনা টাকা ফেরত দিয়েছিল ইভ্যালি।

উল্লেখ্য, গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে বের হন ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ রাসেল। তারপর থেকেই গ্রাহকদের আস্থা অর্জনের জন্য বিগ ব্যাং’ ক্যাম্পেইনসহ নানা অফার ও পাওনা টাকা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।

এর আগে ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাসেল ও তার স্ত্রী কোম্পানির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এরপর চেক জালিয়াতি, টাকা দিয়ে পণ্য না পাওয়াসহ নানা অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে সারা দেশে অনেক মামলা হয়।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড পৌনে ৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া গেছে। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

২২০ জনের একটি দল দীর্ঘ সাড়ে ১৮ ঘণ্টায় এ টাকা গণনা কাজে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও দানবাক্সে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স খুলে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা মসজিদের দোতলায় এনে গণনার কাজ চলে।

কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টাকাগুলো পুলিশি নিরাপত্তায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

মসজিদ পরিচালনা কমিটির সূত্রে জানা গেছে, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাঙ্ক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়ে। তিন মাস পরপর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।


আরও খবর



ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাহরির পর সংঘর্ষ শুরু, চললো ইফতারের পরও

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে ১২টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনায় চার পুলিশসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (৩০ মার্চ) সাহরির পর থেকে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। ইফতারের পরও চলে।

পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ কয়েক রাউন্ড রাবার বুলেট ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে। তবে পুলিশের দাবি, পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে আছে। এ ঘটনায় ১৫ নারীসহ ২১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সম্প্রতি জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে সদর উপজেলার বিরাসার গ্রামের পশ্চিমপাড়ার বড়গোষ্ঠীর কাসেম মাস্টার ও চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক বাবুল মিয়ার গোষ্ঠীর আল-আমিনের সঙ্গে একই এলাকার মহাজোট হিসেবে পরিচিত পৌরসভার প্যানেল মেয়র মিজান আনসারীর গোষ্ঠী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তাজ মোহাম্মদ ইয়াছিন ও সৈয়দ আলী মিয়ার গোষ্ঠীর নুরুল্লাহ ও সুজনের প্রথমে কথা-কাটাকাটি ও পরে হাতাহাতি হয়। এরই জের ধরে শনিবার সাহরির পর থেকে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

সংঘর্ষে ১২টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। এসময় ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। সারাদিন দফায় দফায় চলা সংঘর্ষ ইফতারের পরও অব্যাহত থাকে। এ ঘটনায় ১৫ নারীসহ ২১ জনকে আটক করা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন জানান, বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত ৫০ জন পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।


আরও খবর



বায়ুদূষণে শীর্ষে চিয়াং মাই, ১৮০ স্কোর নিয়ে ঢাকা তৃতীয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকার বাতাসেও নেই স্বস্তির খবর। বেশ কিছু দিন ধরেই শহরটির বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর অবস্থাতেই রয়েছে বলে জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তবে সবচেয়ে বেশি দূষণ ভারতের দিল্লির বাতাস।

এদিন সকাল ১১টার দিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৮০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে রাজধানী ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবেই বিবেচিত।

দূষিত শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, যার স্কোর ১৮৯। আর দ্বিতীয় অবস্থানে ভারতের দিল্লি, স্কোর ১৮২। এ ছাড়া ১৮০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা, চতুর্থ অবস্থানে আছে ভিয়েতনামের হ্যনয়, যার স্কোর ১৬৬। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে  ইন্দোনেশিয়ার মেদান, যার স্কোর ১৬৫।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

এদিকে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স ১৯ মার্চ জানিয়েছে, বিশ্বে বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা তিন দেশের মধ্যে পাকিস্তান আগে থেকে থাকলেও, নতুন করে স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, এই তিন দেশের বাতাসে যে পরিমাণ দূষিত কণা রয়েছে তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানদণ্ডের চেয়ে প্রায় ১৫ গুণ বেশি। বায়ুদূষণের ওপর ওয়ার্ল্ড এয়ার কোয়ালিটি রিপোর্ট-২০২৩ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আইকিউএয়ার। প্রতিবেদনে বলা হয়, বায়ুদূষণে বিশ্বের শীর্ষ তিন দেশের মধ্যে পাকিস্তান দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে। আফ্রিকার দেশ চাদ আর ইরানকে সরিয়ে যথাক্রমে প্রথম ও তৃতীয় অবস্থানে চলে এসেছে বাংলাদেশ ও ভারত।

২০২৩ সালে বাংলাদেশের বাতাসে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার’ বা পিএম-২.৫ এর পরিমাণ ছিল প্রতি ঘনমিটারে ৭৯ দশমিক ৯ মাইক্রোগ্রাম। পাকিস্তানের বাতাসে এর পরিমাণ ছিল ৭৩ দশমিক ৭ মাইক্রোগ্রাম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বাতাসে এটি থাকা উচিত ৫ মাইক্রোগ্রাম। বাতাসে এই পিএম ২.৫ বেশি হলে ফুসফুসের ব্যাপক ক্ষতি হয়।


আরও খবর



২৩৮ বার হেরেও ফের নির্বাচনে লড়বেন পদ্মরাজন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে ২৩৮ বার হারার পরও ফের নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন ভারতের তামিলনাডুর এক ব্যক্তি। আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনে অংশ নেবেন তিনি। ৬৫ বছর বয়সি ঐ ব্যক্তির নাম কে পদ্মরাজন।

তার টায়ার মেরামতের একটি দোকান রয়েছে। তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়া শুরু করেন ১৯৮৮ সালে। ঐ বছর তামিলনাড়ুর মেটুর থেকে নির্বাচন করেন। যখন তিনি নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নেন তখন অনেকে হাসাহাসি করেন।

তবে পদ্মরাজন প্রমাণ করতে চেয়েছিলেন, সাধারণ মানুষও নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন। পদ্মরাজন বলেছেন, সব প্রতিদ্বন্দ্বী নির্বাচনে জয় পেতে চায়। কিন্তু আমি নই। আমার জন্য জয় হলো নির্বাচনে অংশ নেওয়া। আমি হারলেও খুশি।’

এবার তামিলনাড়ুর ধর্মপুরী থেকে নির্বাচন করবেন তিনি। পদ্মরাজনকে ইলেকশন কিং’ নামে অভিহিত করে থাকেন তার পরিচিতজনরা। তিনি প্রেসিডেন্সিয়াল থেকে শুরু করে স্থানীয়সহ সব নির্বাচন করেছেন।

নির্বাচনে তিনি হেরেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি ও মনমোহন সিংয়ের কাছে। এছাড়া কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধেও নির্বাচন করেছেন তিনি।

পদ্মরাজন জানিয়েছেন নির্বাচনে জয় পাওয়াটা তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। মূলত নিজের পরাজয়ের তালিকা দীর্ঘ করার লক্ষ্যই এখন তার। এছাড়া কার বিরুদ্ধে নির্বাচন করছেন সেটি নিয়েও তার কোনো চিন্তাভাবনা নেই। পদ্মরাজন বলেছেন, জয় হলো অপ্রধান। বিরোধী প্রতিদ্বন্দ্বী যে-ই হোক, আমি পরোয়া করি না।’


আরও খবর