আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

দেশে নকল প্রসাধনী বাড়ার শঙ্কা ব্যবসায়ীদের

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ মে ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ৩০ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ডলারের লাগাম টেনে ধরতে বেশ কিছু পণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সৌন্দর্য বর্ধনে ব্যবহৃত প্রসাধনসামগ্রী। তবে এ খাতের ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন, শুল্ক বাড়ার ফলে দেশে নকল প্রসাধনসামগ্রী বেড়ে যাবে। বর্তমানে ডলারের ঊর্ধ্বগতি ও আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে পরিস্থিতি আরও জটিল করেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। ফলে করোনা পরবর্তী অর্থনীতি পুনর্গঠন ও ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণে আমদানি নিরুৎসাহিত করতে বেশ কয়েকটি পণ্যে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বাড়ায় সরকার। এর মধ্যে রয়েছে বিদেশি ফল, বিদেশি ফুল, ফার্নিচার ও কসমেটিকসসহ ১৩৫টি এইচ এস কোডভুক্ত পণ্য। এরই মধ্যে এই শুল্ক কার্যকর হয়েছে।

এদিকে প্রসাধনসামগ্রী খাতের ব্যবসায়ীরা জানান, দেশে চাহিদার ৪০ শতাংশই কসমেটিকস আমদানি হয়। রূপচর্চার ক্রিম, লোশন, লিপস্টিক, সুগন্ধিসহ শতাধিক প্রসাধনী ভারত, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। এসব পণ্যে শুল্ক বাড়ায় বিয়েসহ সামাজিক অনুষ্ঠানে খরচ বাড়বে। একই সঙ্গে বাড়বে নকল প্রসাধনীর ব্যবহার।

বাংলাদেশ কসমেটিকস অ্যান্ড টয়লেট্রিজ ইমপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ জহিরুল হক ভূঁইয়া বলেন, যেসব গ্রাহক একটু ভালো মানের কসমেটিকস ব্যবহার করতেন, তারা এখন আর কসমেটিকস ব্যবহার করবেন না। তারা তাদের ব্রান্ড পরিবর্তন করবেন। ফলে সংকুচিত হয়ে পড়বে এই বাজার। অপরদিকে নকল প্রসাধনী বেড়ে যাবে। এরই মধ্যে বেড়ে গেছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। দেশে কসমেটিকসের বাজার অনেক বড়। যার মধ্যে ৬০ শতাংশ আমাদের এখানেই উৎপাদন হয়। বাকিটা করতে হয় আমদানি।

অনলাইনে প্রসাধনসামগ্রী বিক্রি করেন এমন ব্যবসায়ী রিয়াজ আরমান বলেন, যারা বেশি পরিমাণে কসমেটিকস আনে, শুল্ক বাড়লে তারা আমদানিতে অনুৎসাহিত হবে। এক্ষেত্রে ক্রেতাকে বেশি দামে নকল পণ্য কিনতে হতে পারে। বেশি দামে পণ্য এনে তা গ্রাহকের কাছে বিক্রি করা কঠিন। কারণ প্রসাধনী একটু সৌখিন জিনিস। মানুষের হাতে পর্যাপ্ত টাকা থাকলে বিয়ে বা অন্য কোনো উৎসবে এগুলো কেনে। আগামীতে প্রসাধনীর দাম বাড়বে।

তবে রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মুমেন বলেন, বর্তমানে দেশে উৎপাদিত কসমেটিকস যথেষ্ট মানসম্পন্ন এবং দেশের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে সক্ষম।

নিউজ ট্যাগ: প্রসাধনী

আরও খবর



৭ ঘণ্টায়ও নেভেনি মুন্সীগঞ্জের সুপার বোর্ড কারখানার আগুন

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার হোসেন্দীর সিকিরগাঁওয়ে সুপার বোর্ড কারখানায় লাগা ভয়াবহ আগুন এখনো নেভেনি। ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট ছাড়াও দুটি জাহাজ চেষ্টা করেও আগুন নেভাতে পারেনি।

কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০১৩ সালে এই ফ্যাক্টরিতে লাগা আগুন পুরোপুরি নেভাতে সময় লেগেছিল ৫ দিন। অপরদিকে, আগুনের কারণ উদঘাটনে জেলা প্রশাসন ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

গজারিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন অফিসার ইনচার্জ রিফাত মল্লিক জানান, দুপুর ১টার দিকে ওই কারখানায় আগুন লাগে। রাত ৮টা পর্যন্ত আগুন পুরোপুরো নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সকাল থেকে ওই কারখানায় কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। দুপুর ১টার দিকে কারখানায় আগুন দেখা যায়। এ সময় শ্রমিক ও স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। কারখানার পাশেই নদীতে পাটখড়ি বোঝাই তিনটি ট্রলার ছিল। এক পর্যায়ে কারখানার আগুনে ইঞ্জিনচালিত ট্রলার তিনটি পুড়ে যায়।

প্রতিষ্ঠানের কর্মী আবুল কাসেম বলেন, কারখানার ভেতরে প্রচুর পাটখড়ি ও কাঠের গুড়া ছিল। সকালে কাজ করেছিলাম। প্রতিষ্ঠানের এক পাশে সামান্য আগুন দেখা যায়। পরে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি। পাটখড়িতে লাগা আগুন মুহূর্তেই সম্পূর্ণ কারখানায় ছড়িয়ে যায়। পরে প্রতিষ্ঠান ভেতর আমরা যারা ছিলাম, তারা নিরাপদে বেরিয়ে আসি।

হোসেন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল হক মিঠু বলেন, কারখানাটিতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা যথাযথ ছিল না। এ বিষয়ে আমরা একাধিকবার তাদের সতর্ক করলেও তারা বিষয়টি আমলে নেয়নি।

এ বিষয়ে টিকে গ্রুপের ডিরেক্টর মো. সফিউল আতাহার তাসলিম জানান, আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব হয়নি। একদিনে এ আগুন নেভানো সম্ভব হবে না বলে মনে হচ্ছে। ক্ষতির পরিমাণ এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না।

গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার বলেন, আগুন সম্পূর্ণ বন্ধ না হলেও নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে শুরু করেছে। তবে কী কারণে, কীভাবে আগুন লেগেছে বা কতো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, জানা যায়নি।


আরও খবর



অবশেষে অভিশ্রুতির পরিচয় শনাক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবশেষে সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টির পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। বাবা সবুজ শেখ ওরফে শাবলুল আলম এবং মা বিউটি খাতুনের দেওয়া ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মিলেছে তার ডিএনএ। রবিবার (১০ মার্চ) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডির) ফরেনসিক বিভাগের ডিআইজি একেএম নাহিদুল ইসলাম।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মারা যান বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তার বন্ধু ও সহকর্মীদের কাছে অভিশ্রুতি নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি মূলত মুসলিম পরিবারের সন্তান। কিন্তু অভিশ্রুতি নামে নিজেকে পরিচয় দেওয়ার কারণে তার মৃতদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়।

মৃত্যুর পর রমনা মন্দিরের পুরোহিত বৃষ্টিকে সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন নিজের সন্তান বলে দাবি করেন। এরপর মৃতদেহ শনাক্ত করতে নেওয়া হয় ডিএনএ নমুনা। নমুনা নেওয়ার ১১ দিন পর বৃষ্টির ডিএনএ’র সঙ্গে তার বাবা-মায়ের ডিএনএ মিলেছে।

বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের পশ্চিমপাড়ায়। কলেজের সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর নাম বৃষ্টি খাতুন।

ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির পরিবারের সদস্যরা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছিলেন। শনিবার তাদের ডিএনএ শনাক্ত হয়েছে। বৃষ্টির পরিবারের সঙ্গে ডিএনএ মিলেছে। ডিএনএ শনাক্তের পর তদন্ত কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা তারাই নেবেন।

এ বিষয়ে বৃষ্টির বাবা শাবলুল আলম সবুজ ও নাজমুলের মামা আনোয়ার হোসেন জানান, মৃতদেহ নেওয়ার জন্য এখনো তাদের কিছু জানানো হয়নি। তারা অপেক্ষায় আছেন।


আরও খবর



দেশে প্রথম ৬-স্টার এনাজিং রেটিং এসি আনল ওয়ালটন

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

গরম শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে এয়ার কন্ডিশনার বা এসি বিক্রির প্রধান মৌসুম। এবছর গরমের শুরুতেই দেশে প্রথম বিএসটিআইর ৬-স্টার এনার্জি রেটিং সনদপ্রাপ্ত এসি বাজারে আনল ওয়ালটন। যা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি। বাংলাদেশে একমাত্র ওয়ালটন এসি বিএসটিআইর ৬ স্টার এনাজিং রেটিং সনদ অর্জন করেছে।

এছাড়া বিশ্বে একমাত্র ওয়ালটন এসিতেই রয়েছে সর্বাধিক ফিচার। ওয়ালটনের নতুন মডেলের এই এসিতে রয়েছে ৫ ইঞ্চি টিএফটি কালার ডিসপ্লে; যেখানে এসির রানিং ডাটা, পারফরম্যান্স, টাইমিং, ইনডোর ও আউটডোরের টেম্পারেচারসহ প্রয়োজনীয় সকল ইনফরমেশন দেখতে পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়! স্মার্ট অ্যাপস সল্যুউশন ফাংশন অ্যাপের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে মুঠোফোনের মাধ্যমে ওয়ালটন এসি চালু এবং বন্ধ করা যায় এবং সেই সাথে এসির বিদ্যুৎ বিলের হিসাবও বের করা যায় খুব সহজেই। এছাড়াও এসিতে কোনো সমস্যা আছে কিনা তা স্মার্ট ডায়াগনাইসিসের মাধ্যমে চেক করা যায়। 

ওয়ালটন সূত্রমতে, সারা দেশে চলমান ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ২০ এর আওতায় এই গরমে দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম বা অনলাইন সেলস প্লাটফর্ম ই-প্লাজা থেকে এসি কিনে ক্রেতারা পাচ্ছেন ননস্টপ মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। ক্রেতারা ১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত এসব সুবিধা পাবেন।

ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের পাশাপাশি চালু রয়েছে ওয়ালটনের এসি এক্সচেঞ্জ সুবিধা। এর আওতায় গ্রাহকেরা ওয়ালটন প্লাজা বা পরিবেশক শোরুমে যেকোনো ব্র্যান্ডের নতুন বা পুরাতন এসি জমা দিয়ে ওয়ালটনের যেকোনো মডেলের নতুন স্পিøট এসি ২৩ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ে এবং কমার্সিয়াল এসি সর্বোচ্চ ৪২ হাজার ৪৮০ টাকা ছাড়ে কিনতে পারছেন।

ওয়ালটন এসির চিফ বিজনেস অফিসার মো. তানভীর রহমান জানান, গ্রাহকদের হাতে বিশ্বের সর্বাধিক ফিচার সমৃদ্ধ সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি তুলে দেয়ার পাশাপাশি সর্বোচ্চ গ্রাহক সুবিধা এবং বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করছে ওয়ালটন। তাই এবছর গরমের শুরুতেই বিএসটিআইর ৬-স্টার এনার্জি রেটিং সনদপ্রাপ্ত নতুন মডেলের এসি বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি হচ্ছে ওয়ালটনের নতুন মডেলের এই এসি। ওয়ালটনের ৬-স্টার এনার্জি রেটিং এর ১ টনের এই এসির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা।

তিনি বলেন, গ্রাহক চাইলে ওয়ালটনের নিকটস্থ সেলস পয়েন্ট, সার্ভিস সেন্টার অথবা কল সেন্টারের ১৬২৬৭ নাম্বারে যোগাযোগের মাধ্যমে ওয়ালটন এসির এনার্জি ইফিসিয়েন্সি যাচাই করে নিতে পারবেন।

এই এসির কম্প্রেসারে ব্যবহার করা হয়েছে বিশ্বস্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব আর৩২ রেফ্রিজারেন্ট। নতুন মডেলের এই এসিতে ব্যবহৃত হয়েছে ফ্রস্ট ক্লিন, এয়ার প্লাজমা, থ্রি-ইন-ওয়ান কনভার্টার টেকনোলজি, ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টারসহ নানান অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার। এসিতে ব্যবহৃত এয়ার প্লাজমা প্রযুক্তি বাতাসে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে ঘরে স্বাস্থ্যকর ও আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করে। ওয়ালটন এসির ফোর-ডি এয়ার ফ্লো টেকনোলজি রুমের প্রতিটি কোনায় কোনায় বাতাসের প্রবাহ নিশ্চিত করে এবং এর টার্বো কুল টেকনোলজি নিমেষেই রুমকে ৪০ শতাংশ দ্রুত ঠান্ডা করে।  থ্রি ইন ওয়ান কনভার্টার টেকনোলজির এই এসি গ্রাহকের রুমের আয়তন অনুযায়ী ১.৫ টন থেকে ১ টন এবং পৌনে এক টনে রূপান্তরের সুবিধা রয়েছে।

ওয়ালটন এসির গ্রাহকেরা ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসারে ১০ বছরের গ্যারান্টি, স্পেয়ার পার্টস এ ৩ বছরের ওয়ারেন্টি ও ১ বছরের ফ্রি আফটার সেলস সার্ভিস সুবিধা পাচ্ছেন। এছাড়া আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারা দেশে ৮২টি সার্ভিস সেন্টারের পাশাপাশি প্রায় ৩০০ সার্ভিস পার্টনারের মাধ্যমে দেশব্যাপী এসির গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে ওয়ালটন। তাদের দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানগণ প্রতি ১০০ দিন পর পর এসি ক্রেতাদের ফ্রি সার্ভিস দিচ্ছেন।


আরও খবর



২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় ৯৭ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। ফলে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। ইসরায়েলের হামলায় প্রতিদিনই প্রাণ হারাচ্ছেন বেসামরিক

নাগরিকরা। তাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯৭ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন ১২৩ জন।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না। এরই মধ্যে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এই অবরুদ্ধ উপত্যকায় প্রায় ৭২ হাজার আহত হয়েছেন।

এদিকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে তুরস্কে ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যক্তি ও কোম্পানির তথ্য সংগ্রহের অভিযোগ রয়েছে।

আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রেফতারদের মধ্যে একজন তুরস্কের বেসরকারি ডিটেকটিভ ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তা রয়েছেন। ওই ব্যক্তি সার্বিয়ার বেলগ্রেডে মোসাদের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন ও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ পেয়েছেন।

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। ফলে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। ইসরায়েলের হামলায় প্রতিদিনই প্রাণ হারাচ্ছেন বেসামরিক

নাগরিকরা। তাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯৭ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন ১২৩ জন।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না। এরই মধ্যে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত এই অবরুদ্ধ উপত্যকায় প্রায় ৭২ হাজার আহত হয়েছেন।

এদিকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে তুরস্কে ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যক্তি ও কোম্পানির তথ্য সংগ্রহের অভিযোগ রয়েছে।

আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রেফতারদের মধ্যে একজন তুরস্কের বেসরকারি ডিটেকটিভ ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তা রয়েছেন। ওই ব্যক্তি সার্বিয়ার বেলগ্রেডে মোসাদের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন ও ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে অর্থ পেয়েছেন।


আরও খবর



জাহাজের ধাক্কায় ভেঙে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোর ব্রিজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড রাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ফ্রান্সিস স্কট কি ব্রিজ একটি কন্টেইনারবাহী জাহাজের ধাক্কায় ভেঙে পড়েছে। স্থানীয় সময় দিবাগত সোমবার (২৬ মার্চ) রাত দেড়টায় এ ঘটনা ঘটে।

এখন পর্যন্ত হতাহতের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে অন্তত সাত ব্যক্তি ও অনেকগুলো গাড়ি পাতাপস্কো নদীতে পড়ে গেছে। তাই বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, রাত দেড়টার দিকে জাহাজটি সেতুতে ধাক্কা খায়। এতে জাহাজটি ডুবে যাওয়ার আগে আগুন ধরে যায়। এর ফলে একাধিক গাড়ি নিচে পানিতে পড়ে যায়।

ম্যারিল্যান্ড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি সমাজমাধ্যম এক্সের একটি পোস্ট করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, আই-৬৯৫ কি ব্রিজের ঘটনার জন্য সব লেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যান চলাচল ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

বাল্টিমোরের মেয়র জানিয়েছেন, জরুরি বিভাগের কর্মীরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। সেখানে উদ্ধার তৎপরতা চলছে।

বাল্টিমোর ফায়ার ডিপার্টমেন্টের যোগাযোগ পরিচালক কেভিন কার্টরাইট রাত ৩টার দিকে বার্তা সংস্থা এপিকে জানান, জরুরি বিভাগের কর্মীরা পানিতে পড়ে যাওয়া অন্তত সাতজনকে খুঁজছেন। রাত দেড়টার দিকে ৯১১ নম্বরে কল আসে। তারা খবর পায় বাল্টিমোর থেকে বহির্গামী একটি জাহাজ ব্রিজের ওপর একটি কলামে ধাক্কা খেয়েছে। দুর্ঘটনাটি ঘটার সময় ব্রিজের ওপর একাধিক যানবাহন ছিল।

কার্টরাইট আরও বলেন, বর্তমানে আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ভুক্তোভোগীদেরকে উদ্ধার করা। কতজন লোক দুর্ঘটনার মুখে পড়েছেন তা এখনো জানা যায়নি। তবে এই ঘটনাকে তিনি ক্রমবর্ধমান গণ হতাহতের ঘটন বলে অভিহিত করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: বাল্টিমোর ব্রিজ

আরও খবর