রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বুধবার (১২ অক্টোবর)
সর্বনিম্ন এক ঘণ্টা থেকে পাঁচ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হতে পারে।
ঢাকায় বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ঢাকা পাওয়ার
ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) দেওয়া
লোডশেডিংয়ের সম্ভাব্য সূচি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গত ১৮ জুলাই দেশে বিদ্যুৎ-সংকট মোকাবিলায়
এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। ১৯ জুলাই দেশজুড়ে
লোডশেডিং শুরু হয়।
বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের
সূত্রে জানা যায়, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দিনে সর্বোচ্চ ২ হাজার থেকে ২ হাজার
২০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং করা হয়েছে। এখন তা আড়াই হাজার থেকে তিন হাজার মেগাওয়াট
পর্যন্ত বেড়েছে। যা গত তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত তিন মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং
হচ্ছে এখন।
এর আগে ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক
(এমডি) বিকাশ দেওয়ান বলেন, প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ মেগাওয়াট ঘাটতি হচ্ছে। গত তিন মাসে
এমন পরিস্থিতি হয়নি।
ডেসকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমির কাউসার
আলী জানান,
কোথাও কোথাও এখন দিনে পাঁচবার লোডশেডিং
করতে হচ্ছে। কিছুদিন ধরে পরিস্থিতি খুব খারাপ যাচ্ছে। দিনে ৩০০ মেগাওয়াটের মতো ঘাটতি
হচ্ছে। কোনো কোনো ফিডারে (নির্দিষ্ট গ্রাহক এলাকা) দিনে চারবার পর্যন্ত লোডশেডিং করতে
হচ্ছে।