আজঃ বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

ঢামেকে র‌্যাবের অভিযান, দালাল চক্রের ৫৮ জন আটক(ভিডিও)

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসা রোগীদের ভর্তিসহ বিভিন্ন কাজে হয়রানি করে টাকা নেয়া ও ব্যয়বহুল বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানোর অভিযোগে দালাল চক্রের অন্তত ৫৮ সদস্যকে আটক করেছে র‍্যাব।

এরপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ একমাসের সাজা দেওয়া হয়েছে। তবে রোগীর কয়েকজন স্বজনকেও আটক করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার বেলা ১১টার পরে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন-৩ (র‍্যাব)- এর একটি দল ঢাকা মেডিকেলে অভিযান চালায়। এসময় বহির্বিভাগ, জরুরি বিভাগ, নতুন ভবন এবং বাগান গেটের প্রশাসনিক ব্লকসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে দালাল সন্দেহে তাদের ৫৮ জনকে আটক করা হয়।

র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজের রোগীদের ঘিরে গড়ে ওঠা দালাল চক্রের ৫৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরা রোগীদের জিম্মি করে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে পাঠাতো। এছাড়া এই হাসপাতালেই সিট দেয়ার নামে টাকা নিতো চক্রের সদস্যরা।

সব হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম কমাতে র‍্যাবের অভিযান চলমান থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢামেকের দালালদের মধ্যে চতুর্থ শ্রেণিসহ সংশ্লিষ্ট কিছু স্টাফের নাম এসেছে। তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শুধু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই ১৫০ থেকে ২০০ দালাল আছে বলেও জানান র‌্যাবের এক কর্মকর্তা।

দালালচক্রের হাতে নাজেহাল হওয়া ভুক্তভোগীদের করা অভিযোগের ভিত্তিতে, সাদা পোশাকে র‍্যাব সদস্যরা ঢাকা মেডিকেলে রেকি করে। এরপর ভ্রাম্যমাণ নিয়ে অভিযান চালানো হয়।

এর আগে গত বুধবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগর এলাকায় সরকারি চার হাসপাতালের সামনে থেকে দালাল চক্রের ৪১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ওই চার হাসপাতাল হলো- শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান এবং ঢাকা শিশু হাসপাতাল।


আরও খবর



৩৭ দিন পর যাত্রী নিয়ে ছুটল মেট্রোরেল

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

৩৭ দিন বন্ধ থাকার পর সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবার থেকে যাত্রী সেবা দেয়া শুরু করেছে মেট্রোরেল। সকাল ৭টা ১০ মিনিট এবং ৭টা ২০ মিনিটে উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন থেকে দুটি ট্রেন মতিঝিলের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

এর আগে শনিবার (২৪ আগস্ট) ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-৬) অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মো. জাকারিয়া জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত মেট্রোরেল ট্রায়াল (পরীক্ষামূলকভাবে চালানো) দেয়া হয়েছে। এতে রবিবার মেট্রোরেল চালু করা সম্ভব হবে।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের আন্দোলনকালে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ১৮ জুলাই বিকালে বন্ধ হয়ে যায় মেট্রোরেল। পরদিন মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর ১০ স্টেশনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। হামলা চালানো হয় পল্লবী ও ১১ নম্বর স্টেশনে। এরপর থেকেই মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়।

এরমধ্যে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলে বৈষম্যহীন বেতন কাঠামোসহ ছয় দাবিতে ৮ অগাস্ট থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন মেট্রোরেলের ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা। তারা গত মঙ্গলবার কাজে ফেরেন।

গত ১১ অগাস্ট মেট্রোরেল পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা বলেছিলেন, মেট্রোরেল পুরোদমে চালুর আগে পরিস্থিতি যাচাই-বাছাইয়ে মেট্রোরেল পরীক্ষামূলকভাবে চালানোর প্রস্তুতি চলছে।

আর পরীক্ষামূলক চলাচল শেষে ১৭ অগাস্ট থেকে তা চালু করতে কর্মীদের নির্দেশনা দেয়া হয়। কিন্তু রেল চালুর জন্য কারিগরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু না হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি।


আরও খবর



আন্দোলনে আহতদের দেখতে নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত ব্যক্তিদের খোঁজখবর নিতে রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড হাসপাতালে গেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গুরুতর আহত ব্যক্তিদের অবস্থার খোঁজখবর নেন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের আট শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১১ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

হাসপাতালের পরিচালক কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন চার শিক্ষার্থীর অবস্থা দেখেছেন। চারজনই মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়েছে। তাদের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।


আরও খবর



বিসিবির নতুন সভাপতি ফারুক আহমেদ

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন সভাপতি হয়েছেন ফারুক আহমেদ। বুধবার (২১ আগস্ট) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের জরুরি সভায় তাকে সভাপতি করা হয়।

ক্রীড়াঙ্গনে গত কয়েকদিন ধরে গুঞ্জন, বিসিবি সভাপতি পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন নাজমুল হাসান পাপন। আর তার স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন সাবেক টাইগার অধিনায়ক ফারুক আহমেদ। পাপনের আনুষ্ঠানিক পদত্যাগের মধ্য দিয়ে বুধবার সেই গুঞ্জনই সত্যি হলো।

এর আগে, ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের জরুরি সভা শুরু হয়। আর সেখানেই পদত্যাগের ঘোষণা দেন নাজমুল হাসান পাপন। পরে সেখান থেকেই ফারুক আহমেদকে নতুন সভাপতি করার সিদ্ধান্ত আসে।

এদিকে মন্ত্রণালয়ে বোর্ড সভা ডাকায় বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। তবে বিসিবি মঙ্গলবার রাতে খুদেবার্তায় গণমাধ্যমকে জানায়, বুধবার সচিবালয়ের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিসিবির বোর্ড পরিচালকদের একটি জরুরি সভা ডাকা হয়েছে। বিসিবি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে দেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে গুরুত্বপূর্ণ এই সভার ব্যবস্থা করার অনুরোধ করেছে।

বোর্ড সভায় অংশগ্রহণ করতে বুধবার সকালে মন্ত্রণালয়ে আসেন ফারুক আহমেদ ও নাজমুল আবেদীন ফাহিম। এ ছাড়া ইনাম ও মাহবুব আনামকেও দেখা গেছে। পাশাপাশি আম্পায়ার্স কমিটির সদস্য ইফতেখার আহমেদ মিঠুও যোগ দেন বৈঠকে।

অন্যদিকে, পরিচালকদের মধ্যে সভায় উপস্থিত ছিলেন আকরাম খান, সাইফুল আলম স্বপন, ফাহিম সিনহা, খালেদ মাহমুদ সুজন ও সালাউদ্দিন চৌধুরী। বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সভায় পরিচালক বোর্ডের সদস্যদের অন্তত ৯ জন উপস্থিত থাকলেই চলবে।

উল্লেখ্য, ফারুক আহমেদ দুই মেয়াদে বিসিবির প্রধান নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথম মেয়াদে ২০০৩ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত, আর দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন ২০১৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত। দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে কলহের জেরে তিনি পদত্যাগ করেন।


আরও খবর



জামায়াতের সঙ্গে জোট করার আভাস ইসলামী আন্দোলনের

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজনীতি ডেস্ক

Image

মতের মিল হলে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে ঐক্য করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে শাহবাগে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে এক সমাবেশে এ কথা জানান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।

জামায়াতে ইসলামীকে উদ্দেশ্য করে ফয়জুল করীম বলেন, আজকে আমি জামায়াতকে বলবো, আপনাদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ চলে আসছে। আগামীকালই নির্বাচন হবে না। হক্কানী ওলামায়ে কেরামের সাথে আপনাদের যে মতানৈক্য আছে, বসে সমাধান করেন। চমৎকার এক সুযোগ।

তিনি আরও বলেন, নৈতিক ও আদর্শের মিল না থাকলে সাময়িক মিল থাকে না। বিএনপির সঙ্গে আপনাদের চরম দোস্তি ছিল। একইসঙ্গে আন্দোলন, সংগ্রাম করেছেন। কিন্তু আদর্শ ও নৈতিক ও আদর্শের মিল না থাকার কারণে উভয়ের প্ল্যাটফর্ম ভিন্ন হয়ে গেছে। লোক দেখানো কোনো ঐক্য আমরা চাই না। আমরা চাই টেকসই, স্থায়ী ঐক্য, যে ঐক্য কোনোদিন ভাঙবে না, ফাটল ধরবে না। এজন্য আমি জামায়াতকে বলব, আমাদেরকে কোনো রকম বুঝিয়ে শুনিয়ে এই নির্বাচনের তরী পাড়ি দেবেন, এটা আমাদের দ্বারা সম্ভব না।

জামায়াতের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির বলেন, আপনারা আসুন, বসুন। হক্কানী ওলামায়ে কেরামের সাথে মতানৈক্য মিটিয়ে আমরা টেকসইভাবে ঐক্যবদ্ধ হবো, যে ঐক্য কেউ ভাঙতে পারবে না। ইনশাআল্লাহ আগামী রাষ্ট্র হবে ইসলামী রাষ্ট্র।

এ সময় তিনি বলেন, আগামী বাংলাদেশ ইসলামী মৌলবাদীদের বাংলাদেশ। আগামী বাংলাদেশ কোরআন ও সুন্নাহর বাংলাদেশ। আগামী বাংলাদেশ এ দেশের স্বাধীনতাকামীদের বাংলাদেশ। আগামী বাংলাদেশ ধর্মীয় ব্যক্তিদের বাংলাদেশ। আগামী বাংলাদেশ সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার বাংলাদেশ। আগামী বাংলাদেশ হবে বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ, এখানে থাকবে না কোনো ভেদাভেদ। এখানে কোনো বৈষম্য দেখতে চাই না। এখানে সবার অধিকার থাকবে। সম্মিলিতভাবে এ দেশটাকে গড়তে হবে।

ফয়জুল করীম বলেন, ভারত ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে আমাদের দেশকে মরুভুমি করেছে। আজও ফারাক্কা ও তিস্তা নিয়ে কোনো সমাধান হয়নি। ভারত থেকে যে খাল ও নদীগুলো বাংলাদেশে এসেছে তার ন্যায্য অধিকার আমরা পায়নি। ভারত আমাদের প্রতি বছর পানি দিয়ে আমাদের হত্যা করার চেষ্টা করছে।

বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন করতে হবে জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এ সিনিয়র নায়েবে আমির বলেন, সব ধর্মীয় বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে শিক্ষার সিলেবাস তৈরি করতে হবে। বর্তমান সরকার আলেম ওলামা ও জ্ঞানীদের দিয়ে নতুন শিক্ষা কমিশন করতে হবে। ৯২ শতাংশ মানুষের চিন্তা চেতনা বাদ দিয়ে কোনো সিলেবাস হতে পারে না। মুসলিমদের চিন্তাচেতনা বিরোধী কোনো সিলেবাস চলবে না।


আরও খবর



৩৩ বছর পর ইরাকে ফের দূতাবাস চালু করছে সুইজারল্যান্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

উপসাগরীয় যুদ্ধের ৩৩ বছর পর ইরাকের রাজধানী বাগদাদে আবারও নিজেদের দূতাবাস চালু করতে যাচ্ছে সুইজারল্যান্ড। ১৯৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের পর দেশটিতে নিজেদের দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছিল জেনেভা। তিন দশকের বেশি সময় পর পুনরায় বাগদাদে দূতাবাস খোলা হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে সুইজারল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। খবর আল আরাবিয়্যার।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বন্ধ করে দেওয়ার ৩৩ বছর পর মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) ইরাকের রাজধানী বাগদাদে পুনরায় দূতাবাস খুলছে সুইজারল্যান্ড। ১৯৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের কারণে দেশটি থেকে নিজেদের দূতাবাস বন্ধ ও কর্মীদের ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছে সুইস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

দূতাবাস পুনরায় খোলার মাধ্যমে জনবহুল দেশটির সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী ও অর্থনীতি, নিরাপত্তা এবং অভিবাসন ইস্যুতে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও গভীর করার লক্ষ্য নিয়েছে ফেডারেল কাউন্সিল।


আরও খবর