আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

ধামরাইয়ে নববধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি:

ঢাকার ধামরাইয়ে জুলেখা আক্তার (১৯) নামে এক নববধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। প্রতিবেশীদের ধারণা জুলেখার স্বামীই তাকে হত্যা করেছে। এঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী মিরাজ হোসেন শেখ পলাতক রয়েছে।

বুধবার (২৬ অক্টোবর) বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের কাওয়ালিপাড়া গ্রামের শামসুল হকের বাড়ি থেকে নববধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, জুলেখা আক্তার ও মিরাজ হোসেন শেখের সাথে তিন মাস আগে বিয়ে হয়।

নিহত জুলেখা আক্তার ধামরাই উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের উত্তর বাস্তা আদর্শ গ্রামের সোনা মিয়ার মেয়ে । স্বামী মো. মিরাজ হোসেন শেখ (২৩) খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার ডুমুরিয়া গ্রামের মো. হান্নান শেখের ছেলে। গাংগুটিয়া ইউনিয়নের কাওয়ালিপাড়া গ্রামের শামসুল হকের বাড়িতে ভাড়া থেকে একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ওই স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে বাড়িওয়ালাদের ডেকে মিটমাট করে দেয়। এরপর থেকে ভালো ভাবেই চলছিল তাদের সংসার জীবন। হঠাৎ গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের দিকে জুলেখার স্বামী ঘরে শিকল দিয়ে বের হয়ে যায়। দিন গড়িয়ে রাত হলেও তার স্বামী আর বাড়ি ফিরে আসেনি। কিন্তু ওদের এক পরিচিত সেলিম নামের এক ব্যক্তি গতকাল সন্ধ্যার দিকে জুলেখার খোঁজ করতে আসে। তখন ঘরের দরজা বাহির থেকে আটকানো দেখে সে চলে যায়। পরে আজ সকালে আবার খোঁজ করতে আসলে পাশের রুমের এক ভাড়াটিয়া দরজা খুলে দেখে জুলেখা কাঁথা গায়ে দিয়ে শুয়ে আছে। তখন শত ডাকাডাকিতে ঘুম না ভাঙলে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও থানা পুলিশে খবর দেয়া হয়। পরে পুলিশ এসে গলায় আঘাতের চিহ্ন দেখে এবং প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে নববধূকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।

ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুর রহমান বলেন- নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ঢাকা শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে। এব্যাপারে হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর
কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




নিজের জন্য জামা পরি না, অন্যের ভালো লাগবে বলে পরি : অপরাজিতা

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। কাজ করেছেন একাধিক ধারাবাহিক সিরিয়ালে। অভিনয়ের পাশাপাশি ব্যক্তিজীবন নিয়ে বেশ সাহসী এই অভিনেত্রী। কোনো কিছু নিয়েই রাখঢাক রাখেন না তিনি।

সম্প্রতি আনন্দবাজারের মুখোমুখি হয়েছিলেন অপরাজিতা। কথা বলেছেন বিয়ে, সংসার থেকে শুরু করে নিজের পোশাক পরিচ্ছেদ নিয়ে। বিশেষ করে অভিনেত্রীর শাড়ি পরিধান নিয়ে কম কটাক্ষের শিকার হতে হয়নি নেটিজেনদের।

এ বিষয়ে আনন্দবাজারকে অপরাজিতা বলেন, শাড়ি পরার এই ধরন নিয়ে কিছু একটা চলছে। তবে কে কী বলেছেন, সেটা না জেনে কোনও মন্তব্য করা ঠিক হবে না। আমার মনে হয়, কে কীভাবে শাড়ি পরবেন, সেটা তার ব্যক্তিত্বের উপর নির্ভর করে। আমার খুব ভালো চেহারা, আমি চাই মানুষের প্রশংসার তীব্রতা আমাকে আকর্ষণ করুক। তার চোখে দারুণ দেখতে লাগছে। কেউ যদি লো কাট ব্লাউজের সঙ্গে শিফন শাড়ি পরেন, তিনি যদি আত্মবিশ্বাসী হন, তাহলে পরবেন।’

অভিনেত্রী বলেন, আমরা তো নিজের জন্য জামা-কাপড় পরি না, অন্যের আমাকে ভাল লাগবে বলে পরি। মানুষ যদি শুধু নিজের জন্য জামা-কাপড় পরতেন, তাহলে তো ম্যাক্সি পরেই কেটে যেত। কিন্তু আমার ব্যক্তিগত মত, আমি নিজে এমন পোশাক পরব যা সর্বজনগ্রাহ্য। পোশাকের মাধ্যমে কোনও ব্যক্তি কী ধরনের বার্তা দিতে চাইছেন, সেটা তার মানসিকতার উপর নির্ভর করে।’

বর্তমান সময়ের রিলেশনশিপ নিয়ে অপরাজিতা বলেন, আমরা পারফেকশন’ খুঁজতে গিয়ে গোলমালটা করে বসি। এই জীবন, প্রকৃতি কোনও কিছুই কি নিখুঁত? আসলে আমরা ভালোবাসি যখন-তখন, কোনও মানুষের গুণ দেখে। কিন্তু ভালোবাসি বলেই কোনও মানুষের শর্তাধীন নই। একে অপরের মর্জি মতো চলা, বা সারাক্ষণ পছন্দ-অপছন্দ মাথায় নিয়ে চলা মানে তো চুক্তির মতো। আমি যদি আশা করে থাকি আমার বর হৃতিক রোশনের মতো দেখতে হবে, তাহলে তো আমার সংসারে অশান্তি হবে।


আরও খবর



থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এর আগে থাইল্যান্ডের স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ১০ মিনিটে থাইল্যান্ডের ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করে বিমানটি।

শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উভয় সফরে ২৪ এপ্রিল বিকেলে ব্যাংককে যান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমনে ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে লালগালিচা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। সেখানে তাকে গার্ড অব অনার ও গান স্যালুট জানানো হয়।

শেখ হাসিনা এই সফরকে প্রতিবেশী’ নীতির ওপর বৃহত্তর ফোকাসের অংশ বলে বর্ণনা করেছেন, কারণ এটি দুদেশের জন্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের গতিকে আরও নবায়নের চমৎকার সুযোগ দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এ সফর দুদেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করার ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।

থাই প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, এ সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পূর্ণ সম্ভাবনার বিকাশে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় প্রেরণা জোগাবে।

তিনি আরও বলেন, সরকারি এ সফর আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এটি আমাদের দুদেশের মধ্যে ফলপ্রসূ অংশীদারত্বের একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। আমাদের জনগণ ও দেশের পারস্পরিক সুবিধার জন্য আগামীতেও সম্পর্কের নবায়নের এ গতিকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।

সফর চলাকালীন (২৬ এপ্রিল) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাই প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে গভর্নমেন্ট হাউসে (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেন, যেখানে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষরিত হয়।

নথিগুলো হচ্ছে- একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ), একটি লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই), যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের উপস্থিতিতে স্বাক্ষর হয়।

নথির মধ্যে অফিসিয়াল পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য ভিসা ছাড়সংক্রান্ত চুক্তি, জ্বালানি সহযোগিতা, শুল্ক বিষয়ে সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তা এবং পর্যটন ক্ষেত্রে সহযোগিতাবিষয়ক সমঝোতা স্মারক এবং ২০২৪ সালের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) নিয়ে আলোচনা সংক্রান্ত লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) রয়েছে।

শেখ হাসিনা গভর্নমেন্ট হাউসে থাই প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া একটি আনুষ্ঠানিক মধ্যাহ্নভোজেও যোগ দেন। গভর্নমেন্ট হাউসে পৌঁছালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে থাই কুহ ফাহ ভবনের সামনের উন্মুক্ত স্থানে লালগালিচা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ এপ্রিল জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০ তম অধিবেশনে যোগ দেন। এ অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি সব বিশ্বনেতাকে যুদ্ধ, আক্রমণ এবং আগ্রাসন বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে যুদ্ধকে না’ বলার আহ্বান জানান।

জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ও এসক্যাপের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা এবং ইউএনএসক্যাপ সম্মেলনস্থলে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

একই দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুসিত প্রাসাদের অ্যামফোর্ন সাথার্ন থ্রোন হলে থাইল্যান্ডের রাজা ও রানি মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া এবং রানি সুথিদা বজ্রসুধা-বিমলা-লক্ষণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।


আরও খবর



আজও কিছু এলাকায় ব্যাংক লেনদেন চলবে

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আজ শনিবার (৬ এপ্রিল) কয়েকটি এলাকায় ব্যাংক খোলা থাকছে। মূলত পোশাক কারখানার কর্মীদের বেতন-বোনাস দেওয়ার সুবিধার্থে পোশাকশিল্প এলাকায় শুক্র, শনি ও রোববার তিনদিন ব্যাংক লেনদেন চলছে। তবে পূর্ণ দিবসের পরিবর্তে এ তিনদিন সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে লেনদেন চলবে নির্ধারিত সময়ে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগের পরিচালক মাসুমা সুলতানা জানান, আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তৈরি পোশাকশিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারী/কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা ও রপ্তানি বিল ক্রয়ের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখাগুলো ঈদের আগের সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ৫, ৬ ও ৭ এপ্রিল সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে।

ঢাকা মহানগরী, আশুলিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর, সাভার, ভালুকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে অবস্থিত তফসিলি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখাগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ছুটির দিন খোলা থাকবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, সংশ্লিষ্ট এলাকায় অবস্থিত শাখার অফিস সময়সূচি হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। এর মধ্যে শুক্রবার (৫ এপ্রিল) লেনদেন হয় সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত, অফিস কার্যক্রম চলে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।

আজ শনিবার (৬ এপ্রিল) ও আগামীকাল রোববার (৭ এপ্রিল) শিল্প এলাকায় ব্যাংক লেনদেন হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। অফিস চলবে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।

ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জনস্বার্থে এ নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।


আরও খবর



বিএমডিসি ছাড়া 'ভুল চিকিৎসা' বলার অধিকার কারো নেই

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ছাড়া ভুল চিকিৎসা নির্ণয় ও দাবি করার অধিকার কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

তিনি বলেন, ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারো নেই এমনকি আমারও। এটা বলার অধিকার আছে শুধু বিএমডিসির। এই ভুল চিকিৎসা অজুহাতে চিকিৎসকদের ওপর যেভাবে আক্রমণ করা হয় এটা খুবই নেক্কারজনক। ভুল চিকিৎসার নামে চিকিৎসককে মারধর এটা কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না।

বুধবার (১ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিউরো সার্জন সোসাইটির ১২তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্সের যুগ্ম পরিচালক অধ্যাপক বদরুল আলম, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব এহতেশামুল হক চৌধুরী, অধ্যাপক শফিউল আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্সের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন।

চিকিৎসকদের সুরক্ষা আইন পাস করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা চিকিৎসক সুরক্ষা আইন পাশ করাবো। আমাদের দ্বায়িত্ব চিকিৎসকদের সুরক্ষা দেওয়া। তেমনি চিকিৎসকদেরও দায়িত্ব রোগীকে সুরক্ষা দেওয়া। তাই চিকিৎসকদের কোনো অবহেলাও আমি সহ্য করবো না। আপনাদের কাছে আমার একটাই দাবি, আপনারা সেবা দেন আমি আপনাদের জন্য সব কিছু করবো।

এর আগে গতকালও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে ডা. সামন্ত লাল একই কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি প্রায়ই পত্র-পত্রিকা ও টিভিতে দেখি ভুল চিকিৎসার কথা। ভুল চিকিৎসা বলে কিছু নাই৷ এটা আমি-আমরা বলতে পারি না। ভুল চিকিৎসার ব্যাপার যদি থেকেও থাকে, সেটা বলার অধিকার একমাত্র বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের আছে। আমরা বললে চিকিৎসার অবহেলার কথা বলতে পারি।


আরও খবর



ঢাকাসহ ৪ বিভাগে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগের ওপর দিয়ে গত কয়েকদিন ধরে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বইছে। এসব এলাকায় আগামী দুই-তিন দিন তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে। তাই এসব এলাকায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা বা হিট অ্যালার্ট জারি করেছে সংস্থাটি।

বুধবার (৩ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সতকর্বাতা জারি করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া চলমান তাপপ্রবাহ আজ (৩ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং আরো বিস্তার লাভ করতে পারে।

জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তাপমাত্রা যদি ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ বলে। ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বলা হয়। তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তীব্র তাপপ্রবাহ বলা হয়। আর অতি তীব্র হয় ৪২ ডিগ্রি বা এর বেশি হলে।

বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ঈশ্বরদী ও চুয়াডাঙ্গায় ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় রেকর্ড করা হয় ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর
আজ ঢাকায় কখন বৃষ্টি হবে

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4