আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে হওয়া মামলা বাতিলের সুযোগ নেই: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে (ডিএসএ) দায়ের করা মামলা বাতিলের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে গণফোরামের সংসদ সদস্য মুকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।

বহুল বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করে গতকাল সংসদে সাইবার নিরাপত্তা বিল পাস হয়েছে। গেজেট প্রকাশ ও রাষ্ট্রপতির সইয়ের পর আইনটি কার্যকর হবে। সাইবার নিরাপত্তা বিল অনুযায়ী, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া মামলা চলতে থাকবে।

মুকাব্বির খান তার প্রশ্নে উল্লেখ করেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহারের কারণে যারা বিভিন্ন ধরনের হয়রানি, জেল, নিপীড়নের শিকার হয়েছেন এবং এখনো যারা কারাগারে আছেন, তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে কি না।

একই সঙ্গে এসব সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে তা জানতে চান গণফোরামের এই সংসদ সদস্য। জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলা বাতিলের সুযোগ নেই এবং এ ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।

বিষয়টি ব্যাখ্যা করে আইনমন্ত্রী বলেন, আইন অনুযায়ী, পুরনো আইনে যে অপরাধ সংঘটিত হবে, তার শাস্তি পুরনো আইনেই হবে এবং অপরাধীকে শাস্তি দেবেন আদালত।

আইনমন্ত্রী আরও বলেন, 'সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, অপরাধের দায়যুক্ত কার্যসংঘটনকালে বলবৎ ছিল, এইরূপ আইন ভঙ্গ করিবার অপরাধ ব্যতীত কোনো ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করা যাইবে না এবং অপরাধ-সংঘটনকালে বলবৎ সেই আইনবলে যে দণ্ড দেওয়া যাইতে পারিত, তাহাকে তাহার অধিক বা তাহা হইতে ভিন্ন দণ্ড দেওয়া যাইবে না।'


আরও খবর



আজ জাতিসংঘে ভাষণে রোহিঙ্গা, জলবায়ু প্রসঙ্গ তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শুক্রবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। জাতিসংঘ সদর দফতরের জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে সাধারণ আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে রোহিঙ্গা সংকট, জলবায়ু পরিবর্তন, সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিষয় তুলে ধরবেন।

শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ভাষণের পদাঙ্ক অনুসরণ করে সপ্তদশবারের মতো ইউএনজিএ অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দেবেন।

এ বছরের ইউএনজিএ’র মূল প্রতিপাদ্য হলো: ‘আস্থা পুনর্গঠন ও বিশ্বব্যাপী সংহতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা: সকলের জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও স্থায়ীত্বের লক্ষ্যে ২০৩০ এজেন্ডা এবং এর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যে ত্বরান্বিতকরণ পদক্ষেপ।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশন ও অন্যান্য উচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ১৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে পৌঁছেন।

তিনি ২৩ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগ করবেন এবং সেখানে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবস্থান করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন সফর শেষ করে তিনি ২৯ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। সেখানে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত অবস্থান করবেন এবং অবশেষে ৪ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।


আরও খবর



শাহজালালে কাস্টমস কর্মকর্তাদের মোবাইল ব্যবহারে কড়াকড়ি

প্রকাশিত:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের গুদাম থেকে সম্প্রতি ৫৫ দশমিক ৫১ কেজি সোনা চুরির ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে সংস্থাটি। এবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।

সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকা কাস্টম হাউসের যুগ্ম-কমিশনার (হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দায়িত্বরত) মিনহাজ উদ্দিনের সই করা এক অফিস আদেশে এ বিষয় বলা হয়। এতে বিমানবন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্বকালীন অফিসিয়াল ওয়াকিটকি ও শিফট ইনচার্জের মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।

অফিস আদেশে বলা হয়েছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দায়িত্বরত বিভিন্ন শিফটে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাদের দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন সময়ে মাত্রাতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন। ফলে বিমানবন্দরে আসা যাত্রীদের যাত্রীসেবায় বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে এবং দাপ্তরিক শৃঙ্খলা বিনষ্ট হচ্ছে। এ অবস্থায়, যাত্রীদের নিরবচ্ছিন্ন যাত্রীসেবা দিতে বিভিন্ন শিফটে দায়িত্ব পালনরত বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্তঃযোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে মোবাইল ফোনের পরিবর্তে অফিসিয়াল ওয়াকিটকি ব্যবহার করতে বলা হলো।

এতে আরও বলা হয়েছে, তবে শিফট ইনচার্জ ও প্রটোকলের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা (মাইক ১৪) তাদের অফিসিয়াল মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অপরদিকে, দায়িত্বরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা কেবলমাত্র অতি জরুরি প্রয়োজনে প্রটোকল অফিসার এবং শিফট ইনচার্জের অফিসিয়াল মোবাইল ফোন থেকে যোগাযোগ করতে পারবেন।


আরও খবর



রাজশাহীতে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে অপারেশন বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) থেকে সব বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে অস্ত্রোপচার (অপারেশন) বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা তাদের ফি বৃদ্ধির কারণে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতাল মালিকেরা।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহীর একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক, হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন এ ঘোষণা দেয়।

সংবাদ সম্মলনে বলা হয়- অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা নতুন ফি নির্ধারণ করেছেন। এই ফি এখনকার চেয়ে দ্বিগুণ। এটি বাস্তবায়ন হলে রোগীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সেই সঙ্গে বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ কারণে অস্ত্রোপচার বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুখলেছুর রহমান বলেন, অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা যে রেট নির্ধারণ করেছেন তা বাস্তবায়ন করলে চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। ফলে অনেক মানুষ, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের চিকিৎসা খরচ সাধ্যের বাইরে চলে যাবে। আমরা আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে রাজশাহীর বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে সব ধরনের অপারেশন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই সিদ্ধান্ত আমরা রোগীদের স্বার্থেই নিয়েছি।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ সোসাইটি অব অ্যানেস্থেসিওলজিস্টের (বিএসএ) রাজশাহী শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. খিজির হোসেন বলেন, ২০১৬ সালের পর আমাদের ফি আর বৃদ্ধি করা হয়নি। ক্লিনিক ও হাসপাতাল-মালিক পক্ষ অপারেশনের সময় অ্যানেস্থেসিওলজিস্টদের নামে রোগীদের কাছ থেকে বেশি টাকা আদায় করেন। আমরা তাদের বলেছি, আমাদের নামে নেওয়া টাকা আমাদেরই দিতে হবে। কিন্তু তারা দিতে চায় না।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে প্রসূতিদের সিজার করতে ফি হিসেবে অ্যানেস্থেসিওলজিস্টরা পান দেড় থেকে ২ হাজার টাকা। তারা সেই ফি আড়াই হাজার টাকা করার দাবি জানিয়েছেন।

এর আগে, গত ৪ সেপ্টেম্বর বিএসএর রাজশাহী শাখা বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে পারিশ্রমিকের নতুন ফি জানিয়ে চিঠি দেয়। এ নিয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে ক্লিনিক-হাসপাতাল মালিকদের মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়।

নিউজ ট্যাগ: রাজশাহী

আরও খবর



দেড় যুগ পর আড়াই মণ স্বর্ণ ফিরে পাচ্ছেন ৬১ মালিক

প্রকাশিত:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রামে দেড় যুগ আগে আড়াই মণ স্বর্ণ জব্দ করেছিল যৌথ বাহিনী। সেই স্বর্ণের মালিকানা দাবি করেছিল দুটি পক্ষ। প্রকৃত মালিক শনাক্তে বিষয়টি গড়ায় আদালতে। এ নিয়ে প্রায় দুই দশক চলে আইনি লড়াই। অবশেষে বিষয়টির নিষ্পত্তি হয়েছে। নথিপত্র ঘেঁটে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে জব্দ পণ্যগুলো। ইতোমধ্যে ১৩ কেজির মতো বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

মামলার নথি বলছে, ২০০৪ সালের ১২ আগস্ট নগরীর বক্সিরহাট সংলগ্ন হাজারি গলিতে নাথ জুয়েলার্সে অভিযান চালান যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। তখন ১০৪ কেজি স্বর্ণালংকার, পাঁচ কেজি রুপা ও নগদ টাকা জব্দ করা হয়। ওই ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় মামলা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পরে স্বর্ণগুলো ফিরে পেতে আবেদন করেন নাথ জুয়েলার্স এবং ৬১ ক্ষুদ্র স্বর্ণ দোকানি। এ নিয়ে আইনি লড়াই ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, মহানগর দায়রা জজ আদালত, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, সর্বশেষ আপিল বিভাগে গড়ায়। আপিল বিভাগ থেকে স্বর্ণ গচ্ছিত রেখে ধার নেওয়া অর্থ সুদ-আসলে পরিশোধের শর্তে জব্দ পণ্যগুলো ৬১ দোকানিকে বুঝিয়ে দেওয়ার নির্দেশ আসে।

সেই আদেশ অনুযায়ী চট্টগ্রামে বাংলাদেশ ব্যাংকের গোডাউন থেকে স্বর্ণগুলো ফিরিয়ে দিচ্ছেন চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। ২৩ আগস্ট থেকে এক-দুজন করে জব্দ তালিকা দেখে স্বর্ণগুলো মালিকের হাতে বুঝিয়ে দিচ্ছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অল্লি উল্ল্যাহ ও সাদ্দাম হোসেন, কোর্ট পুলিশের জিআরও কোতোয়ালি থানা পুলিশের এসআই আবছার উদ্দিন রুবেলসহ একটি বিশেষ দল।

এসআই আবছার সমকালকে জানান, ১০৪ কেজির মধ্যে ইতোমধ্যে ১৩ কেজির মতো স্বর্ণ বুঝিয়ে দিতে পেরেছি। আট শতাধিক পাতার জব্দ তালিকা দেখে সব স্বর্ণ বুঝিয়ে দিতে মাসখানেক লাগতে পারে। প্রতিদিন লালদীঘির পাড়ে অবস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকের গোডাউন থেকে জব্দ পণ্য ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

নাথ জুয়েলার্সের মালিক সঞ্জয় কুমার নাথ বলেন, আমাদের পাওনা অর্থ ফেরত দেওয়া সাপেক্ষে ৬১ জনকে স্বর্ণ বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমরা পে অর্ডারের মাধ্যমে টাকা বুঝে পাওয়ার পরই স্বর্ণগুলো ফেরত দিচ্ছে পুলিশ।


আরও খবর



শেখ হাসিনার কাছ থেকে শিখতে চান তিমুরের প্রধানমন্ত্রী গুসমাও

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক কল্যাণ কীভাবে নিশ্চিত করা যায়, তা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে শেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিমুরের প্রধানমন্ত্রী কে রালা জানামা গুসমাও।

বাংলাদেশের সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবদুল মোমেন তিমুরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আগ্রহের কথা জানান। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। বৈঠকে গুসমাও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা এবং তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করা যায় সে বিষযয়ে শেখ হাসিনার কাছ থেকে আমার শিক্ষা নেওয়া দরকার। বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের জনগণ তিমুরের মানুষের হৃদয়ে আছে।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আর্থ-সামাজিক সাফল্যগুলো নিছক দুর্ঘটনা নয়, বরং তার অঙ্গীকার এবং লক্ষ্যযুক্ত পদ্ধতির কারণে এটি সম্ভব হয়েছে বলে সাক্ষাৎকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন সহযোগিতা ও সুযোগের কথা উল্লেখ করলে তিমুরের প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, খাদ্য নিরাপত্তা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে গুসমাও বাংলাদেশের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন এবং সংকট সমাধানে কিছু সত্যিকারের চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেন।

তিমুরের প্রধানমন্ত্রী আগামী বছর বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার সিদ্ধান্তকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানান।


আরও খবর