আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

দোহারে প্রেমের ফাঁদে ফেলে কিশোরীকে গণধর্ষণ

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ এপ্রিল ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি:

ঢাকার দোহার উপজেলায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার (৩ এপ্রিল) ভুক্তভোগী কিশোরী এবিষয়ে দোহার থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে তিনজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছে।

মামলা নং ০২ , তারিখ ০৩/০৪/২০২২ ইং, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৩)/৯(৪) এর (খ) ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। উক্ত মামলার ১নং আসামি বাবুল মাঝিকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত ঐ কিশোরীর (১৫) সাথে উপজেলার বড় রামনাথপুর এলাকার বাদশা মাঝির ছেলে বাবুল মাঝির (২৪) প্রেমের সম্পর্ক থাকায় বিভিন্ন সময় মুঠোফোনে কথা এবং দেখা করতো। গত ৩০ মার্চ বুধবার রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে কিশোরীকে ফোন করে উপজেলার চান্দার বিল ব্রিজের উপরে দেখা করতে বলে বাবুল মাঝি। কিশোরী ব্রিজে পৌঁছালে আনুমানিক রাত ১০.০৫ মিনিটের দিকে বাবুল মাঝির বন্ধু একই এলাকার বিল্লাল চোকদারের ছেলে শামীম চোকদার (২৩) ও ছোট রামনাথপুর এলাকার মুসলেম শিকদারের ছেলে আবু কালাম (২২) উপস্থিত হয়। বাবুল মাঝি তার দুই বন্ধুকে ওই কিশোরীর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। এক পর্যায়ে ব্রিজ থেকে কিশোরীকে সালামের বাড়ির পাশে আক্কেল আলীর আবাদি জমিতে নিয়ে জোরপূর্বক প্রথমে শামীম চোকদার ও পরে আবু কালাম ধর্ষণ করে। বাবুল মাঝি কিশোরীর স্পর্শকাতর অঙ্গে হাত দেয়, এসময় কিশোরী বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ায় ধর্ষণ করতে পারেনি বাবুল মাঝি। পরে কিশোরীকে বাবুল মাঝি তার বাড়িতে নিয়ে রাখে।

পরদিন সকালে কিশোরী তাদের বাড়িতে ফিরে গিয়ে তার মাকে সমস্ত ঘটনা জানায়। পরে তার মায়ের পরামর্শে দোহার থানায় অভিযোগ দায়ের করে।

এবিষয়ে দোহার থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আজাহারুল ইসলাম জানান, কিশোরীর অভিযোগের ভিত্তিতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নেয়া হয়েছে। আসামি তিনজনের মধ্যে ১নং আসামি বাবুল মাঝি (২৪) কে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকী আসামিদের আটক করার চেষ্টা চলছে।


আরও খবর



অতিরিক্ত গরমে বিশ্বে বছরে ১৯ হাজার শ্রমজীবীর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অতিরিক্ত গরমে কারণে বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ১৮ হাজার ৯৭০ জন শ্রমজীবী মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। সোমবার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) প্রকাশিত এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

এনশিউরিং সেফটি অ্যান্ড হেলথ অ্যাট ওয়ার্ক ইন আ চেঞ্জিং ক্লাইমেট (জলবায়ু পরিবর্তনের মধ্যে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা) শিরোনামের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের সব অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা যাচ্ছে। ৩৪০ কোটি শ্রমশক্তির মধ্যে ২৪০ কোটি মানুষই কোনো না কোনোভাবে অতিরিক্ত তাপের সংস্পর্শে আসছেন। অর্থাৎ, বৈশ্বিক শ্রমশক্তির ৭০ শতাংশের বেশি মানুষ অতিরিক্ত তাপের সংস্পর্শে আসছেন।

আইএলওর প্রতিবেদনে বলা হয়, অতিরিক্ত গরমজনিত প্রায় সোয়া দুই কোটি পেশাগত দুর্ঘটনায় ২০ লাখের বেশি মানুষকে নানা প্রতিবন্ধিতা নিয়ে বাস করতে হচ্ছে। কৃষি, নির্মাণ, পরিবহন খাতের মতো বাইরে কাজ করা কর্মীরা অতিরিক্ত গরমের কারণে মৃত্যু ও প্রতিবন্ধিতার ঝুঁকিতে পড়ছেন। তাঁরা হিটস্ট্রেস, হিটস্ট্রোক, হিটক্র্যাম্পস, র‍্যাশ, ত্বকে ক্যানসার, হৃদ্‌রোগ, শ্বাসজনিত অসুস্থতা, কিডনির রোগ ও মানসিক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন। অন্তঃসত্ত্বা নারীরা নানা জটিলতায় পড়ছেন।

প্রতিবেদনে জলবায়ু পরিবর্তনের আরও নানা কারণে কর্মক্ষেত্রসংক্রান্ত মৃত্যুর তথ্য উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, বিশ্বজুড়ে ১৬০ কোটি মানুষ আলট্রাভায়োলেট রেডিয়েশনের ঝুঁকিতে পড়ে। এ কারণে ত্বক ক্যানসারে বছরে মৃত্যু হয় ১৮ হাজার ৯৬০ জনের। বাইরে বা রাস্তাঘাটে কাজ করা ১৬০ কোটি মানুষ বায়ুদূষণের শিকার হয়। এর ফলে ৮ লাখ ৬০ হাজার কর্মীর মৃত্যু হয়। ৮৭ কোটির বেশি মানুষ কৃষিকাজ করেন। এই কাজ করতে গিয়ে তাঁরা বিভিন্ন কীটনাশকের সংস্পর্শে আসেন। বছরে ৩ লাখের বেশি কর্মী কীটনাশকের বিষাক্ততার কারণে মারা যান। পরজীবী, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসবাহিত রোগের সংস্পর্শে এসে (ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়ার মতো রোগ সৃষ্টিকারী) বছরে ১৫ হাজার কর্মী মারা যান। চরম আবহাওয়ায় ভূমির পরিবর্তন, খাদ্যসংকট ও বিশুদ্ধ পানির অভাবের মধ্যে কাজের নিশ্চয়তা কমে যাওয়ায় মানুষের মধ্যে হতাশা শুরু হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, চরম আবহাওয়ায় বাংলাদেশ, ভারত, লাওসসহ অনেক অঞ্চলে গত বছরের এপ্রিলে রেকর্ড পরিমাণ উচ্চ তাপমাত্রা দেখা গেছে। এ ধরনের আবহাওয়াকে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, চরম আবহাওয়ায় বাংলাদেশ, ফিলিপাইন ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, হতাশা, মাদকাসক্তি, আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে।

২০২০ সালের তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এই হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদন বলা হয়, ২০০০ সালের তুলনায় ২০২০ সালে প্রায় ৩৫ শতাংশ বেশি কর্মী অতিরিক্ত তাপের কারণে ঝুঁকিতে পড়েছেন। তাপমাত্রা ও শ্রমশক্তি বাড়ার কারণে এ সংখ্যা বেড়েছে বলে ধারণা প্রকাশ করা হয় প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনে অতিরিক্ত তাপ, আলট্রাভায়োলেট রেডিয়েশন, চরম আবহাওয়া, কর্মক্ষেত্রে বায়ুদূষণ, পরজীবী-ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাসবাহিত রোগ এবং অ্যাগ্রোকেমিক্যাল (কৃষি খাতে ব্যবহার করা রাসায়নিক)এ ছয় ক্ষেত্রে কর্মীদের স্বাস্থ্যঝুঁকির তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, অতিরিক্ত তাপের পাশাপাশি বন্যা, খরার মতো চরম আবহাওয়ায় বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশে হতাশা, উদ্বেগ, সব বয়সীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা, পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার (পিটিএসডি) বা মানসিক আঘাতজনিত দুশ্চিন্তা ও মাদকাসক্তি বাড়ছে। দুর্যোগের মধ্যে জরুরি কাজে নিয়োজিত কর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী, ফায়ার সার্ভিসের কর্মী, জেলে, কৃষি ও নির্মাণশ্রমিকদের মধ্যেও নাজুক মানসিক অবস্থা দেখা যাচ্ছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবিলায় পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা যা আছে, তা যথেষ্ট নয়। অনেক দেশ তাপ থেকে সৃষ্ট রোগকে পেশাগত রোগ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। ঝুঁকির ক্ষেত্রে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমজীবীরা। ঝুঁকি থাকলেও আর্থিক কারণে তাঁরা অতিরিক্ত গরমের মধ্যেও কাজ করেন।

প্রতিবেদন প্রসঙ্গে আইএলওর অকুপেশনাল সেফটি অ্যান্ড হেলথ (ওএসএইচ) দলের প্রধান মানাল আজি বলেন, এটা এখন স্পষ্ট যে জলবায়ু পরিবর্তন কর্মীদের উল্লেখযোগ্য হারে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াচ্ছে। এই ঝুঁকিগুলোর বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া দরকার। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতি মোকাবিলায় নীতি গ্রহণ ও কার্যকলাপবিষয়ক যা যা করা হয়, তার মধ্যে অবশ্যই পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।


আরও খবর



গোপন বিয়ে’র গুজব উড়িয়ে চমক দিলেন অদিতি-সিদ্ধার্থ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অদিতি রাও হায়দরি ও সিদ্ধার্থের বিয়ে নিয়ে গুজব ছড়াতেই ময়দানে নামলেন যুগল। এবার নতুন তথ্য প্রকাশ্যে আনলেন তারা। বুধবার থেকে বলিউড সরগরম। খবর ছড়ায়, অভিনেত্রী অদিতি রাও হায়দরি এবং সিদ্ধার্থ নাকি গোপনে বিয়ে সেরেছেন। তেলঙ্গানার রঙ্গনয়কস্বামী মন্দিরে নাকি বিয়ে সেরেছেন যুগল। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) অন্য খবর জানালেন এই যুগল। সমাজমাধ্যমে ছবি পোস্ট করে তারা তাদের বাগ্‌দানের খবর প্রকাশ্যে এনেছেন।

বৃহস্পতিবার সমাজমাধ্যমে সিদ্ধার্থের সঙ্গে তোলা একটি ছবি পোস্ট করেন অদিতি। সেই ছবিতে যুগলের আঙুলে বাগ্‌দানের আংটি স্পষ্ট। ছবির সঙ্গে অদিতি লেখেন, ও সম্মতি দিল। আমাদের বাগ্‌দান সম্পন্ন হয়েছে।’ এই ভাবেই বিয়ের গুজব উড়িয়ে দিয়েছেন তারা। ২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দক্ষিণী ছবি মহা সমুদ্রম’-এর সেটে আলাপ অদিতি ও সিদ্ধার্থের। ছবির সেট থেকেই তাদের বন্ধুত্ব, তারপর প্রেম। সমাজমাধ্যমে আদুরে ছবি ও ভিডিও পোস্ট করলেও নিজেদের সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি দু’জনের কেউই।

বাগ্‌দান সম্পন্ন হতেই সিদ্ধার্থ এবং অদিতির বিয়ে নিয়ে কৌতূহল দানা বেঁধেছে। কিন্তু বিয়ের তারিখ নিয়ে এখনও কোনও তথ্য প্রকাশ করেননি এই যুগল।

প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালে ছোটবেলার বান্ধবী মেঘনাকে বিয়ে করেছিলেন সিদ্ধার্থ। দীর্ঘস্থায়ী হয়নি সেই বিয়ে। তিন বছরের মধ্যেই ভাঙে সম্পর্কে। ২০০৭ সালে আইনত বিবাহবিচ্ছেদ হয় সিদ্ধার্থের। অদিতির গল্পটাও খানিকটা একই রকমের। মাত্র ২১ বছরেই উচ্চপদস্থ সরকারি আধিকারিক সত্যদীপ মিশ্রের সঙ্গে বিয়ে হয় অদিতির। তবে চার বছর পর বিয়ে ভাঙে নায়িকারও। ২০১৩ সালে আলাদা হন দু’জনে। এ বার সিদ্ধার্থ-অদিতির বিয়ের অপেক্ষা।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




অন্তর্জালে ধ্রুব গানওয়ালার ‘হৃদয় যেন দূরবীন’

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অন্তর্জালে এসেছে এসময়ের কণ্ঠশিল্পী ধ্রুব গানওয়ালার নতুন গান হৃদয় যেন দূরবীন। বুধবার (৩ এপ্রিল) বিকালে ধ্রুব গানওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে গানটি মুক্তি পেয়েছে।

মৌলিক এই গানটির কথামালা সাজিয়েছেন চঞ্চল মাহমুদ। দেশের খ্যাতিমান শিল্পী ও গুনী মিউজিক ডিরেক্টর সুমন কল্যাণর সঙ্গীতায়োজনে গানটির সুর করেছেন আর এক শ্রোতাপ্রিয় শিল্পী, সুরককার অলক বাপ্পা আর গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ধ্রুব গানওয়ালা। অসাধারণ কথামার এই গানটির ভিডিওচিত্র নির্মাণ করেছেন অনিক খান।

গানটি সম্পর্কে ধ্রুব গানওয়ালা জানান, হৃদয় যেন দূরবীন গানটি আমার অত্যন্ত পছন্দের একটি গান। এই গানে দুজন গুণী মানুষ এর উপস্থিতি আছে। একজন অলক বাপ্পা ও আর একজন শ্রদ্ধেয় সুমন কল্যাণ দাদা। তারা অনেক যত্ন করে কাজটি করেছেন, আমাকে উৎসাহিত করেছেন।

ধ্রব গানওয়ালা আরো বলেন, এই গানটি সেমি ক্লাসিক্যাল ঘরানার। গানটির মিউজিক ডিরেক্টর ছিলেন দেশের একজন প্রখ্যাত শিল্পী খ্যাপার দল ব্যান্ডের প্রধান গায়ক সুমন কল্যাণ। সুরকার অলক দাদা অসাধারণ সব গানের সুরকার। তিনি সেমি ক্লাসিক্যাল সুর বেশি করেন। আমি আশা করি গানটি দর্শকদের কাছে অনেক ভাল লাগবে।

এই শিল্পী আরো জানান, এর আগে গত ৮ মার্চ কে বানাইছে দমের গাড়ি শিরোনামের আরো একটি গান প্রকাশ করি। যা দর্শক-শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। আহমেদ জিহাদের কথায় গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন প্রত্যয় খান। আর ভিডিও নির্মাণ করেছেন অনিক খান।

গানটি সম্পর্কে এই শিল্পী বলেন, দমের গাড়ি গানটি একটা দেহতাত্ত্বিক ফোক ঘরানার গান। মানব দেহ ও জীবনকে একটা গাড়ির সাথে তুলনা করা হয়েছে। এই গানটি নিয়ে শ্রোতাদের খুব ভাল সাড়া পাচ্ছি এখনও পর্যন্ত। সবাই উৎসাহ দিচ্ছেন আরো ফোক গান করার জন্য। আগামীতে আরো কিছু মৌলিক কাজ নিয়ে আসবো। সেগুলির কাজ চলছে। শ্রোতাদের ভালবাসা ও শুভকামনা প্রত্যাশা করি, যেন আমি আরো ভাল কাজ করার উৎসাহ পাই।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকার অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ৪২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভবন সিলগালার নির্দেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার 'অধিক ঝুঁকিপূর্ণ' ৪২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবন ৭ দিনের মধ্যে খালি করে সিলগালার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

রাজউকের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম প্রকাশ করে মাউশি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার ও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন 'আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্প: রাজউক অংশ' শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ঢাকার সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বিভিন্ন সংস্থার 'অধিক ঝুঁকিপূর্ণ' ভবন ভেঙে ফেলার সুপারিশ করা হয়।

এ তালিকার মধ্যে মাউশির আওতাধীন ৪২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে।

'অধিক ঝুঁকিপূর্ণ' শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে আছে দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, সরকারি বাংলা কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, তেজগাঁও মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, আজিমপুরের অগ্রণী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বাড্ডার আলাতুন্নেছা উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ।


আরও খবর



দেশে এলো এক হাজার টন আলু

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

চাহিদা বাড়ায় যশোরের শার্শার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি করা হয়েছে। চার চালানে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে এক হাজার মেট্রিক টন আলু এসেছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে গত ১৩ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৪ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৯ মার্চ ১২ ট্রাকে ৩০০ মেট্রিক টন এবং শেষ ২৪ মার্চ রাতে আরও ১২ ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।

মিজানুর রহমান বলেন, আলুর চালান বন্দর থেকে খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আশা করি, দ্রুতই খালাস হয়ে যাবে।

এদিকে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, আমদানিকৃত আলুর তিনটি চালানের ৭০০ টন এরইমধ্যে বন্দর থেকে ছাড়করণ করা হয়েছে। শেষ চালানের ১২ ট্রাকের ৩০০ টন আলু বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২ ডিসেম্বর তিন ট্রাকে ৭৪ টন আলু আমদানি হয়। এরপর চলতি বছরের মার্চ মাসে চারটি চালানে আরও এক হাজার টন আলু আমদানি করা হয়েছে।


আরও খবর