আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

দ্রুততম ১০ হাজার রানের কীর্তি গড়লেন বাবর আজম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) আজ করাচি কিংসের বিপক্ষে খেলতে নেমে দারুণ এই রেকর্ড গড়েছেন পেশাওয়ার জালমির অধিনায়ক বাবর আজম।

ম্যাচটিতে ৫১ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৭২ রান করেন তিনি। আর এই ম্যাচেই গড়েন দ্রুততম ১০ হাজার রানের রেকর্ড। ২৭১ ইনিংসে তিনি এই রেকর্ড নিজের করেন। দুইয়ে থাকা গেইল ২৮৫ ইনিংসে এই মাইলফলকে পৌঁছান। তিনশোর কম ইনিংসে এই মাইলফলক ছুঁতে পেরেছেন আর কেবল ভিরাট কোহলি। ভারতীয় তারকার লেগেছিল ২৯৯ ইনিংস।

বিশ্বের ১৩তম ও পাকিস্তানের তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ১০ হাজার রান করেছেন বাবর আজম। এই তালিকায় ১৪ হাজার ৫৬২ রান করে সবার ওপরে আছেন ক্রিস গেইল। ১৩ হাজার ১৫৯ রান নিয়ে দুইয়ে পাকিস্তানের শোয়েব মালিক।

বিপিএলে রংপুর রাইডার্সের হয়ে দারুণ পারফর্ম করে দেশে পিএসএল খেলতে যান বাবর। প্রথম ম্যাচে কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে ৪২ বলে ৬৮ রান করেন তিনি। ২০৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ওই ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় তার দল। পরের ম্যাচেও তার ব্যাট থেকে এল পঞ্চাশ ছাড়ানো ইনিংস। এই সংস্করণে এটি তার ৮৪তম ফিফটি। সেঞ্চুরি আছে ১০টি, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২২ সেঞ্চুরি নিয়ে এখানে চূড়ায় গেইল।

পাকিস্তান জাতীয় দলসহ এখন পর্যন্ত মোট ১৯টি দলের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলেছেন বাবর আজম।


আরও খবর
বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




ঈদে ঢাকা ছাড়ার আগে নগরবাসীকে ডিএমপির ১৪ পরামর্শ

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে রাজধানী ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছেন নগরবাসী। ফলে আগামী বেশ কয়েকদিনের জন্য ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে ঢাকা। এ সুযোগে বিভিন্ন চক্র চুরি-ছিনতাই থেকে শুরু করে নানাভাবে মানুষকে হয়রানি করতে পারে। এছাড়া নিজেদের সামান্য অসাবধানতা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। সেজন্য আগেভাগেই সতর্ক হতে হবে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে ঢাকা ছাড়ার আগে নগরবাসীকে বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শনিবার (৬ এপ্রিল) ডিএমপি সদরদপ্তরের উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

পরামর্শগুলো হলো

১. গ্যাস ও পানির লাইনসহ সব ধরনের লাইট, ফ্যানের সুইচ, বৈদ্যুতিক প্লাগ বন্ধ করে বাসা থেকে বের হবেন। বাসাবাড়িতে অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরে প্রথমেই ঘরের দরজা-জানালা খুলবেন। ঘরে জমে থাকা গ্যাস বের না হওয়া পর্যন্ত কোনো অবস্থাতেই গ্যাসের চুলা জ্বালানো কিংবা বৈদ্যুতিক সুইচ অন করবেন না।

২. বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে। পূর্বে বসানো সিসি ক্যামেরা সচল আছে কি না পরীক্ষা করতে হবে।

৩. বাসার চারপাশে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা রাখতে হবে।

৪. নগদ টাকা কিংবা স্বর্ণালংকার ব্যাংক কিংবা নিকটাত্মীয়দের কাছে নিরাপদে রেখে যাবেন।

৫. রাতে কিংবা দিনে একসঙ্গে মুখে মাস্ক এবং মাথায় ক্যাপ পরিহিত অপরিচিত সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গতিবিধি নজরদারি করতে হবে। প্রয়োজনে ৯৯৯ নম্বরে ফোনকল করতে হবে।

৬. মোটরসাইকেল চুরি রোধে অ্যালার্ম ব্যবহার করতে হবে। এতে কেউ মোটরসাইকেল স্পর্শ করলেই অ্যালার্ম বেজে উঠবে। লক করার কাজে স্টিলের তৈরি মেরিন অ্যাংকর চেইন ব্যবহার করতে হবে। মোটরসাইকেলে জিপিএস ট্র্যাকার লাগাতে হবে এবং চাকায় উন্নতমানের ডিস্ক লক ব্যবহার করতে হবে।

৭. দেশের বা বিদেশের কোনো আইপিএস কিংবা বিসিএস কর্মকর্তা, বিশেষ বাহিনীর কর্মকর্তা ইত্যাদি পরিচয়ে ফেসবুকে পাঠানো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করলে প্রতারিত কিংবা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হতে পারেন। সেজন্য এ ধরনের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করা উচিত হবে না।

৮. যার নাম-ঠিকানা আপনার জানা নেই এমন অপরিচিত ব্যক্তির দেওয়া ভিডিও কল গ্রহণ করবেন না। এরূপ ভিডিও কলে পাঠানো অশ্লীল ছবি কিংবা ভিডিও রেকর্ড করে আপনাকে ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায় করতে পারে।

৯. আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কিংবা বিকাশ বা নগদ অ্যাকাউন্ট কোনো ব্যক্তি বন্ধ করতে পারে না। এসব অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার ভয় দেখিয়ে আপনার কাছ থেকে অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড কিংবা পিন নম্বর বিভিন্ন কৌশলে বারবার চাইতে পারে। এ ধরনের ফোন কল পেয়ে থাকলে কোনো অবস্থাতেই পাসওয়ার্ড বা পিন কোড দেওয়া যাবে না।

১০. ভুল করে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা গিয়েছে- এমন ফোনকল পেলে যাচাই না করে বিশ্বাস করবেন না।

১১. লটারি জিতেছেন কিংবা বিদেশ থেকে দামি উপহার বা ডলার পাঠানো হবে- এ রূপ ফোনকল পেলে বিশ্বাস করবেন না। এয়ারপোর্ট কাস্টমসে কিংবা এনবিআর অথবা বাংলাদেশ ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করতে হবে জানিয়ে প্রতারকরা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। কোনো অবস্থাতেই এ ধরনের লোভে পড়বেন না।

১২. অত্যন্ত দামি ধাতুর তৈরি সীমান্ত পিলারে বিনিয়োগ করে কোটি কোটি টাকা লাভ করা যাবে এরূপ প্রলোভনে বিশ্বাস করবেন না। প্রতারকরা নকল পিলার দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। বাস্তবে এ ধরনের কোনো পিলার নেই।

১৩. ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়্যাটসঅ্যাপ ও ইমো আইডিতে আত্মীয়, বন্ধু কিংবা পরিচিত ব্যক্তির বিপদে পড়ে জরুরি টাকা পাঠানোর অনুরোধ পেলে তার পরিবারের লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ না করে টাকা পাঠাবেন না। মোবাইল চুরি করে কিংবা বিভিন্ন আইডি হ্যাক করে এ ধরনের অনুরোধ পাঠানো হয়।

১৪. সস্তায় হোটেল ভাড়া করা, বিমানের টিকিট কাটা কিংবা কম খরচে ইউরোপ ও কানাডা কিংবা আমেরিকায় পাঠানোর প্রস্তাব কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কিংবা অ্যাপসে পাঠালে বিশ্বাস করবেন না।


আরও খবর



ফের মাউশির ডিজি হলেন অধ্যাপক নেহাল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ফের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ভাস্কর দেবনাথ বাপ্পি স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক নেহাল আহমেদের অভোগকৃত অবসরউত্তর ছুটি ও তৎসংশ্লিষ্ট সুবিধা স্থগিত ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী এক বছর মেয়াদে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো।

মাউশিতে অধ্যাপক নেহাল আহমেদের চাকরির মেয়াদ শেষ হয় গত ১৩ এপ্রিল। ওই দিন ঈদের ছুটি থাকার কারণে তিনি শেষ অফিস করেন ৯ এপ্রিল। এরপর থেকে মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী।

এর আগে গত ১ এপ্রিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ অধ্যাপক নেহাল আহমেদকে গ্রেড-১ এ পদোন্নতি দিয়ে মাউশির মহাপরিচালক পদে পদায়ন করা হয়।

অধ্যাপক নেহাল আহমেদ ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক। তিনি ২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এর আগে তিনি একই প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ ছিলেন। মাউশির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার আগে তিনি ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।


আরও খবর



‘নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর পরিকল্পনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী’

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর পরিকল্পনা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নারীদের প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অপরাজিতা নেটওয়ার্কের উদ্যোগে আয়োজিত 'জাতীয় অপরাজিতা সম্মেলন' এর উদ্বোধনী  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বাগেরহাট জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান ও বাগেরহাট জেলা অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সভাপতি শরীফা খানমের সভাপতিত্বে খান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট রোকসানা খন্দকারের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দিনাজপুর জেলা অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সদস্য জেসমিন আক্তার রিভা এবং হেলভেটাস বাংলাদেশের প্রকল্প পরিচালক প্রশান্ত ত্রিপুরা।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান নূর, আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, আরমা দত্ত, নাছিমা জামান ববি এবং সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেটো রেঙ্গলি। অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ঝালকাঠির উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও বরিশাল বিভাগীয় অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক ইসরাত জাহান সোনালী।

স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর আইনগত মডেল ও পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নারীদের প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে যেন ডিজিটাল সুযোগ প্রাপ্তিতে কোন ধরনের বৈষম্য তৈরি না হয়। দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী। এ দেশে নারী ভোটারের সংখ্যাও বেশি। নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে যা ইতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে।

স্পিকার বলেন, অপরাজিতা নেটওয়ার্ক ৯ হাজার নারীর একটি সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম। এক সঙ্গে কাজ করে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ, সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ঐক্য বজায় রেখে এই নেটওয়ার্ককে এগিয়ে যেতে হবে। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিয়ে এই নেটওয়ার্ক নারীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে- যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

এ সময় ১৬ জেলার ১৬ জন নারীকে অগ্রগামী অপরাজিতা হিসেবে এবং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের পথিকৃৎ অপরাজিতা হিসেবে সম্মাননা প্রদান করা হয়। জাতীয় অপরাজিতা সম্মেলনে দেশের ১৬টি জেলার ৩০০ জন অপরাজিতা, বিশিষ্ট নারী নেতৃবৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



নাবিকদের মুক্তি : প্রধানমন্ত্রীর শুকরিয়া আদায়

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও জিম্মি ২৩ নাবিকের মুক্তির খবরে শুকরিয়া আদায় করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এ কথা জানান। এ সময় অন্যদের মধ্যে নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর এম মাকসুদ আলম উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, নাবিকদের মুক্তির সংবাদটি যখন প্রধানমন্ত্রীকে দেই, তিনি শুকরিয়া আদায় করেন। এত অল্প সময়ের মধ্যে এ ধরনের ঘটনা (জিম্মি থেকে উদ্ধার) ফায়সালা করা নজিরবিহীন। নববর্ষের প্রথম দিনে হয়েছে, আমরা আনন্দিত। শুধু তাদের আত্মীয়স্বজন নয়, পুরো দেশবাসী খুবই আনন্দিত। আমরা আমাদের নাবিকদের মুক্ত করতে পেরেছি।

তিনি বলেন, বিশ্ব মেরিটাইম সেক্টরে যারা যারা আছেন, সবাই যোগাযোগ রেখেছেন বিষয়টি ফায়সালা করার জন্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তর ও আন্তর্জাতিক মেরিটাইম উইং তৎপর ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা নাবিকদের মুক্ত করতে তৎপর ছিলাম।

দীর্ঘ এক মাসের বেশি সময় ধরে তৎপরতার মধ্য দিয়ে জাহাজ ও নাবিকদের মুক্ত করতে পেরেছি। এখন তারা আরব আমিরাতের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।


আরও খবর



বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

২০২৪ সালের ৩০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ২৭তম বছরে পদার্পণ করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। প্রথমেই আমি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, বিশ্বের মহান নেতা স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামক দেশের জন্ম হতো না। কৃতজ্ঞতা জানাই রাষ্ট্রনায়ক প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে- যিনি জনগণের মৌলিক অধিকার স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত এবং দেশের চিকিৎসা, শিক্ষা, গবেষণা ও সেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল জাতীয় সংসদে আইন পাসের মাধ্যমে তৎকালীন আইপিজিএমএন্ডআরকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত করার মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম স্বতন্ত্র পাবলিক মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

ঢাকার প্রথম তিন তারকা হোটেল ছিল হোটেল শাহবাগ। নবাব সলিমুল্লাহ ১৯০৬ সালের ১৪ ও ১৫ এপ্রিল ভবনটি নিখিল ভারত মুসলিম শিক্ষা সম্মেলনের স্থান হিসেবে নির্বাচন করেন। ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বরে এ ভবনেই অল ইন্ডিয়া মুসলিম লিগ প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তী সময়ে এটিকে সংস্করণ করে হোটেলে রূপান্তর করা হয়, যা ঢাকার প্রথম আন্তর্জাতিক হোটেল। পঞ্চাশের দশকে বিদেশি অতিথিদের আবাস ও আহারের ব্যবস্থা, বড় আকারের অভ্যর্থনা সবই এখানে হতো। এটিই বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)। আগে এর নাম ছিল ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ। সাধারণ মানুষের কাছে পিজি হাসপাতাল নামে পরিচিত। ইতিহাসবিদ শরীফ উদ্দিন আহমেদ সম্পাদিত ঢাকা কোষ” এবং ইফতিখার-উল-আউয়াল সম্পাদিত ঐতিহাসিক ঢাকা মহানগরী: বিবর্তন ও সম্ভাবনা বইটিতে এই হাসপাতাল তৈরির ইতিহাস লেখা রয়েছে।

এতে বলা হয়, ১৯৬৫ সালে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চের জন্য শাহবাগের এই জায়গা অধিগ্রহণ করে সরকার। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর ব্যাপক বিরোধিতা সত্ত্বেও ১৯৬৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনজন সার্বক্ষণিক বিশেষজ্ঞ ব্রিটিশ কাউন্সিলের উপদেষ্টা স্যার জেমস ডি এস কেমেরন, অধ্যাপক নুরুল ইসলাম এবং অধ্যাপক এ কে এস আহম্মদকে নিয়ে এই ইনস্টিটিউট গড়ে ওঠে। পরে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিষ্ঠিত স্কুল অব ট্রপিকাল মেডিসিনের সঙ্গে এটি যুক্ত হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ১৯৭২ সালে অধ্যাপক নুরুল ইসলামের অনুরোধে তৎকালীন মন্ত্রী জহুর আহমেদ চৌধুরী মুসলিম লীগের পরিত্যক্ত ভবনটি (ব্লক-এ) পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থা করেন। এরপর থেকে এখানেই পিজি হাসপাতালের কার্যক্রম চলে। তবে ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল মহান জাতীয় সংসদে আইন পাসের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। উচ্চতর মেডিকেল শিক্ষা এবং গবেষণার লক্ষ্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু হয়েছিল পিজি হাসপাতালে। এখন এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসা শিক্ষাকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগে তৎকালীন সময়ে দেশের ১৩টি সরকারি ও পাঁচটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এবং নিপসমসহ পাঁচটি পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দেশের চিকিৎসা শিক্ষা, গবেষণা ও সেবার মান উন্নয়নে যথেষ্ট ভূমিকা পালনে সক্ষম হচ্ছিল না। বাংলাদেশের চিকিৎসা শিক্ষা বিশেষ করে উচ্চশিক্ষা উন্নয়নের লক্ষ্যে স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকেই বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন দেশে একটি স্বতন্ত্র ও গবেষণা সমৃদ্ধ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও সব মেডিকেল কলেজের স্বায়ত্বশাসন দাবি করে আসছিল।

এখানে উল্লেখ্য যে, ৬৯-এর ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের দেওয়া ১১দফার মধ্যেও চিকিৎসকদের দাবির কথা উল্লেখ ছিল। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মেডিকেল শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন ও আইপিজিএমআর শিক্ষক সমিতি একটি স্বতন্ত্র ও গবেষণা সমৃদ্ধ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেছে।

জাতির পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত দেশের প্রথম পাবলিক মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজ আন্তর্জাতিক মান অর্জন করে দেশের আপামর জনসাধারণের সুচিকিৎসায় নিয়োজিত হবেন এ আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠার মাত্র তিন বছরের মাথায় ২০০১ সালে সরকার পরিবর্তনের পর কেবলমাত্র হীন রাজনৈতিক সংকীর্ণতায় বিশ্ববিদ্যালয়টি বন্ধ করে আবারও আইপিজিএমআর করার উদ্যোগ নেয় বিএনপি-জামাত জোট সরকার। এমনকি তারা এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকা থেকে গাজীপুর, টুঙ্গিপাড়া বা অন্য কোথাও সরিয়ে নেওয়ার হীন উদ্যোগ গ্রহণ করে।

জনসাধারণের বিপুল জনসমর্থন নিয়ে আবারও ২০০৮ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পান এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণত করার উদ্যোগ নেন।

বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১০৫টি পোস্ট গ্রাজুয়েট কোর্স পরিচালনা করা হচ্ছে এবং অন্যান্য ৫১টি অধিভুক্ত মেডিকেল/নার্সিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭০টি রেসিডেন্সি কোর্স রয়েছে। চালু হয়েছে এমএসসি নার্সিং কোর্স। বাংলাদেশের ছাত্রদের বাইরেও ভারত, ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ, সোমালিয়া, কানাডা, ইয়েমেন, যুক্তরাষ্ট্র, ইরান, বতসোয়ানা এবং অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের ১১টি দেশের প্রায় ১০০ বিদেশি ছাত্র বিভিন্ন কোর্সে লেখাপড়া করছেন। প্রতিদিন বহির্বিভাগে প্রায় ১০ হাজার নতুন ও পুরাতন রোগী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করে সন্তুষ্টি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে এখন আটটি অনুষদসহ ৫৭টি পূর্ণাঙ্গ বিভাগ। আরও সুশৃঙ্খল এবং ডিজিটাল করা হয়েছে আর্থিক ব্যবস্থাপনা। আমাদের হাসপাতালে এখন সমাজের সর্বস্তরের মানুষ ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করছেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রী, সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা, সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা এখানে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা নিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এখন দেশের সকল মানুষের কাছে পরিগণিত হয়েছে চিকিৎসার নির্ভরযোগ্য ভরসাস্থল হিসেবে।

রোগীদের আরও উন্নত চিকিৎসা দিতে ইতোমধ্যেই চালু হয়েছে ভিট্রিও রেটিনা, গ্লুকোমা, কর্নিয়া, অকুলোপ্লাস্টি, ক্যাটারেক্ট ও রিফ্রেকটিভ সার্জারি, অর্থোস্কোপিক সার্জারী ও অর্থোপ্লাস্টি, হ্যান্ড এন্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি, শিশু এন্ডোক্রাইনোলজি, জেনারেল রিউম্যাটোলজি ও ইউমিনো রিউম্যাটোলজি।

মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থায় গবেষণাকে জোরদার করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা কেন্দ্র।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৪ ঘণ্টা ল্যাবরেটরি সার্ভিস চালু আছে। এছাড়া কয়েকটি বিভাগে রোগীর ল্যাবরেটরি রিপোর্ট অনলাইনে মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ ও কোরিয়া সরকারের যৌথ অর্থায়নে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল চালু করা হয়েছে। ফলে দেশের মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশে না গিয়ে কম খরচে উন্নতমানের চিকিৎসাসেবা পাবে। এছাড়া দেশে প্রথমবারের মতো পরপর দুটি ক্যাডাভেরিক কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে। কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট, বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট, লিভারসহ অন্যান্য অর্গান ট্রান্সপ্ল্যান্ট কার্যক্রমও সমান্তরালভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।

অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়ে আমরা এখানে কার্যক্রম পরিচালনা করি। তারপরও সকল শিক্ষক, ছাত্র, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, সেবা ও গবেষণা কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে সাফল্য নিয়ে। প্রতিনিয়ত অনুষ্ঠিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপ- দেশি-বিদেশি চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের উপস্থিতিতে। আমাদের ছাত্র এবং তরুণ চিকিৎসকরা এ সুযোগ নিয়ে নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করছে নতুন নতুন জ্ঞান/অভিজ্ঞতা নিয়ে।

চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন সোসাইটির সহযোগিতায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের চিকিৎসা বিজ্ঞান চর্চার প্রাণকেন্দ্র।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা এদেশের চিকিৎসক সমাজের দীর্ঘদিনের ন্যায্য দাবি যেমন বাস্তবায়ন করছেন, তেমনি এদেশের উচ্চতর চিকিৎসা শিক্ষাক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী অগ্রযাত্রার সূচনা করেছেন। বাংলাদেশের প্রথম স্বতন্ত্র পাবলিক মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার অবদান চিকিৎসক সমাজ কৃতজ্ঞতার সাথে চিরদিন স্মরণ করবে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের বুকে একটা রোল মডেল প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে এবং উন্নত চিকিৎসা সেবা, শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক সংযুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়াবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এই প্রত্যাশা আমাদের সবার।

রাষ্ট্রনায়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক সহযোগিতা এবং সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যাব, ইনশাল্লাহ।


আরও খবর