আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

এবার ঠোঁট কাটলেন কীর্তি?

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৮ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রুপালি জগত মানেই গ্ল্যামারে ভরপুর। প্রতিযোগিতার দৌড়ে টিকে থাকতে অনেক কিছুই করেন অভিনয়শিল্পীরা। বিশেষ করে অভিনেত্রীদের দিকে দর্শকের নজর একটু বেশিই থাকে। তাই পর্দায় নিজেদের আকর্ষণীয় করতে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্তও নিয়ে থাকেন তারা। অনেক অভিনয়শিল্পী সার্জারির মাধ্যমে শরীরি সৌন্দর্য বর্ধিত করেছেন। অন্যান্য ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির মতো ভারতীয় দক্ষিণী সিনেমার একঝাঁক চিত্রনায়িকা ঠোঁট কেটে তাদের লুকে পরিবর্তন এনেছেন। যদিও তাদের অনেকে বিষয়টি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন। এবার তালিকায় যুক্ত হলেন ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী কীর্তি সুরেশ। টলিউড ডটনেট এ খবর প্রকাশ করেছে। 

প্রকাশিত প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে জোর গুঞ্জন উড়ছে, সরকারু বারি পাতাখ্যাত কীর্তি সুরেশ ঠোঁটে সার্জারি করিয়েছেন। সিনেমাপ্রেমিরা কীর্তি সুরেশের চেহারায় কিছুটা পরিবর্তন খুঁজে পেয়েছেন। অনেকে বলছেন যে, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী এই অভিনেত্রী তার সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ঠোঁট কেটেছেন। তবে এ বিষয়ে কীর্তির এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

দক্ষিণী সিনেমার অনেক তারকা অভিনেত্রী সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য প্লাস্টিক সার্জারি করিয়েছেন। সার্জারি করে কাজল আগরওয়াল তার ঠোঁট মোটা করিয়েছেন। তা ছাড়া শ্রুতি হাসানও ঠোঁট কেটেছেন। অনেক অভিনেত্রী বিষয়টি অস্বীকার করলেও শ্রুতি হাসান এ কথা স্বীকার করেছেন। শুধু তাই নয়, শ্রুতি তার নাকেও সার্জারি করিয়েছেন।

গত ১২ মে মুক্তি পেয়েছে কীর্তি সুরেশ অভিনীত সরকারু বারি পাতা সিনেমাটি। এতে মহেশ বাবুর বিপরীতে অভিনয় করেছেন তিনি। এই অভিনেত্রীর সঙ্গে মহেশের এটি প্রথম কাজ। পরশুরাম পরিচালিত এ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক হলো মহেশ কন্যা সিতারার।

নিউজ ট্যাগ: কীর্তি সুরেশ

আরও খবর



‘বৃষ্টি খাতুন’ পরিচয়ে সাংবাদিকের মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঢামেক প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত অভিশ্রুতি নামে পরিচিত নারী সাংবাদিকের প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে দায়িত্বরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জব্বার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি নিহত নারী সাংবাদিকের পরিচয় নিশ্চিতকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত আছেন।

এস আই আব্দুল জব্বার জানান, ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে অভিশ্রুতির প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জন নিহত হন। এর মধ্যে এক নারী সাংবাদিক রয়েছেন। ওই সাংবাদিক কর্মক্ষেত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে পরিচিত। তার একটি বায়োডাটায় লেখা আছে তিনি সনাতন ধর্মাবলম্বী।

তবে তার মৃত্যুর খবর দেখে মরদেহ নিতে আসেন কুষ্টিয়ার শাবলুল আলম সবুজ নামে একজন। তিনি নিজেকে অভিশ্রুতির বাবা বলে পরিচয় দেন এবং দাবি করেন অভিশ্রুতি মুসলিম। ফলে ওই সাংবাদিকের প্রকৃত পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা তেরি হয়। জটিলতা তৈরি হয় মরদেহ হস্তান্তর নিয়ে। তবে, কুষ্টিয়ার শাবলুল আলম ছাড়া ওই নারীর মরদেহ নিতে অন্য কেউ আসেননি।

পরিচয় নিশ্চিত হতে আজ ওই সাংবাদিকের ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। তাতে দেখা গেছে এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্রে তার নাম বৃষ্টি খাতুন লেখা আছে। বাবার নাম সবুজ শেখ আর মায়ের নাম বিউটি বেগম লেখা আছে।

এনআইডি অনুযায়ী তার গ্রাম বনগ্রাম, ডাকঘর বনগ্রাম, উপজেলা খোকসা এবং জেলা কুষ্টিয়া। এনআইডির তথ্যানুযায়ী পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় এখন সাংবাদিক অভিশ্রুতির মরদেহ তার বাবা শাবলুল আলম সবুজের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ব্যাপারে প্রক্রিয়া চলছে।

এর আগে শুক্রবার বিকেলে বৃষ্টি খাতুনের মা বিউটি বেগম জানান, অভিশ্রুতি নামটি ওর নিজের দেওয়া। ওর আসল নাম বৃষ্টি খাতুন।

তার বাবা সবুজ শেখ বলেন, অভিশ্রুতি আমার মেয়ে। অভিশ্রুতি আমার তিন মেয়ের মধ্যে বড়। আমার আরও দুটি মেয়ে রয়েছে। নিজের মেয়েকে নিয়ে কেন মিথ্যা বলব?


আরও খবর



দেশের ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস নেই: টিআইবি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

১৮ দশমিক ৯ শতাংশ বাসের নিবন্ধন, ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস, ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ বাসের ট্যাক্স টোকেন ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সড়কে বাণিজ্যিকভাবে চলাচলকারী প্রত্যেকটি বাসের জন্য নিবন্ধন ও তিন ধরনের সনদ বাধ্যতামূলক রয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে টিআইবি কার্যালয়ে ব্যক্তি মালিকানাধীন বাস পরিবহন ব্যবসায় শুদ্ধাচার’—শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।

সংস্থাটির দাবি, বাসকর্মী-শ্রমিকেরা মনে করেন১৮ দশমিক ৯ শতাংশ বাসের নিবন্ধন, ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস, ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ বাসের ট্যাক্স-টোকেন ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই।

যাত্রী সেবা প্রসঙ্গে টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭৫ দশমিক ৮ শতাংশ যাত্রী, ৪৮ শতাংশ শ্রমিক এবং ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ মালিক বাসের মাত্রাতিরিক্ত গতিকে দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে।

টিআইবির গবেষক মুহা. নূরুজ্জামান ফারহাদ, ফারহানা রহমান ও মোহাম্মদ নূরে আলম গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন। মূলত বাসের যাত্রী, মালিক, বাসকর্মী ও শ্রমিকদের ওপর চালানো এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য উপস্থাপন করেছে সংস্থাটি। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস শ্রমিকদের দৈনিক প্রায় ১১ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। যাদের মধ্যে ৮২ শতাংশের কোনো নিয়োগপত্র নেই, ৬৯ দশমিক ৩ শতাংশের নেই নির্ধারিত মজুরি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২২ দশমিক ২ শতাংশ কর্মী বা শ্রমিকদের মতে, চালকেরা মদ্যপান বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করে গাড়ি চালান এবং কন্ডাক্টর, হেলপার বা সুপারভাইজার বাসে দায়িত্ব পালন করেন। নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগের অভাবে চলন্ত বাসে চালকেরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, ফলে অনেক সময় প্রাণহানিসহ দুর্ঘটনা ঘটে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। প্রসঙ্গত, বিআরটিএর তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫,০২৪ জন এবং যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্যানুযায়ী এ সংখ্যা ৭,৯০২ জন।


আরও খবর



ইফতার পার্টি না করে নিম্ন আয়ের মানুষকে সহযোগিতা করুন : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে অর্থনীতিতে আসে চরম ধাক্কা। যার কারণে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে, দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। আমরা এই সময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বলেছি। আমাদের সরকারি কর্মকর্তা এবং দলীয় নেতাদের বলেছি, ইফতার পার্টি না করে নিম্নআয়ের মানুষকে সহযোগিতা করতে। ইফতার পার্টি করে খাওয়া বড় কথা না, মানুষকে দেওয়াই বড় কথা। আমরা সেটাই করছি।

সোমবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, যারা স্বউদ্যোগে মানুষের কল্যাণ করে যাচ্ছেন, তাদের পুরস্কৃত করাই সব থেকে বড় কথা। এই পুরস্কার শুধু পুরস্কার নয়, আরও অনেকে মানুষের কল্যাণে কাজ করতে আগ্রহী হবে, সেটাই বড় কথা। যারা পুরস্কার পেয়েছেন আমি তাদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমরা দেশের বিভিন্ন স্তরে মানুষের কল্যাণে কাজ করা এমন আরও লোকদের বের করে পুরস্কৃত করতে চাই।

তিনি বলেন, জাতিসংঘের এসডিজি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমাদের নিজস্ব লক্ষ্য স্থির করে আমরা আগাচ্ছি। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবো। স্বাধীণতার মাসে এটাই আমাদের প্রত্যয়। স্বাধীনতার মাসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, গণহত্যায় জড়িতদের প্রতি ঘৃণা জানাই। আর যেনো এরকম না হয়। এখনও ফিলিস্তিতে গণহত্যা চলছে, আমরা এটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আসছি। আমরা চাই এই গণহত্যা বন্ধ হোক। আমরা ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে আছি। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। কারণ যুদ্ধের ভয়াবহতা কেমন আমরা জানি।

তিনি আরও বলেন, ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগ আমাকে সভাপতি করায় অনেক কষ্ট করে দেশে ফিরে এসেছিলাম। একটাই লক্ষ্য ছিল, বাবার কাছ থেকে তার স্বপ্ন জনতাম বলে সে আলোকে বাংলাদেশকে গড়ে তোলা। আমরা বাংলাদেশের সে হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি, বাংলাদেশে ভাগ্য পরিবর্তনে। এখানে কেউ ভূমিহীন গৃহহীন থাকবে না। সবাই খাদ্য, চিকিৎসা পাবে, সেই ব্যবস্থা করছি।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার হত্যার পর যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা দেশে এমন এক পরিবেশ তৈরি করেছে, আমরা বিজয়ের কথা বলতে পারিনি। মু্ক্তিযোদ্ধা নিজের পরিচয় দিতে পারেনি। এটাই আমাদের দুর্ভাগ্য। একদিকে খুনি, আরেকদিকে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজত্ব ছিল। জাতির পিতা চেয়েছিলেন, একটি স্বাধীন জাতি। যে জাতি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত একটি সমৃদ্ধ ভুখণ্ড পাবে। তিনি এজন্য তার জীবন উৎসর্গ করেছেন। স্বাধীনতার পর তিনি অল্প সময় পেয়েছিলেন। এর মধ্যে তিনি একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে গড়ে তুলেছিলেন। এটা এত সহজ ছিল না। কিন্তু জাতির পিতা শেখ মুজিবের মতো নেতৃত্ব ছিল বলে সম্ভব হয়েছে। তিনি মাত্র তিন বছরের মধ্যেই দেশকে স্বল্পোন্নোত দেশের স্বীকৃতি এনে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই ঘুনে ধরা সমাজ তিনি ঢেলে সাজাবেন। তাই করেছেন। কিন্তু সেই সময়ই আসল আঘাত। স্বপরিবারে তাকে জীবন দিতে হলো। দুর্ভাগ্য আমাদের।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের সঞ্চালনায় এতে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, বিচারপতি, জাতীয় সংসদ সদস্য, বিদেশি কূটনীতিক, সরকারের পদস্থ সামরিক এবং বেসামরিক কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, কবি-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবী এবং দেশবরেণ্য ব্যক্তিত্বসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিতে পুরস্কার পাওয়া মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান প্রতিক্রিয়া জানান।

এবার স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে তিনজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একজন, চিকিৎসাবিদ্যায় একজন, সংস্কৃতিতে একজন, ক্রীড়ায় একজন এবং সমাজসেবায় তিনজনকে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ এ পদক দেওয়া হয়েছে।

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন কাজী আব্দুস সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নঈম মো. নজিব উদ্দীন খাঁন (খুররম) (মরণোত্তর)।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে ড. মোবারক আহমদ খান, চিকিৎসাবিদ্যায় ডা. হরিশংকর দাশ স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন। সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান এবং ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন, সমাজসেবা/জনসেবায় অরন্য চিরান, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী এবং এস এম আব্রাহাম লিংকন পুরস্কার পেয়েছেন।

২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে। স্বাধীনতা পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ৫ লাখ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।


আরও খবর



মেসিকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় ইন্টার মায়ামি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপের শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগে মেসি জাদুতে ন্যাশভিলেকে ৩১ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌছে গেছে ইন্টার মায়ামি। তবে জয়ের পর দুঃসংবাদ পেল দলটি। হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়েছেন মেসি।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) ন্যাশভিলের বিপক্ষে জয়ের ম্যাচে পুরোটা সময় খেলেননি মেসি। ৫০ মিনিটের মাথায় দলের সেরা তারকাকে মাঠ থেকে তুলে নেন মায়ামির কোচ জেরার্দো মার্টিনো। তখনই ধারণা করা হয়েছিলো, চোটের কারণেই উঠে গেছেন মেসি। ম্যাচ শেষে ধারণাই সত্যি হলো।

যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম মায়ামি হেরাল্ড জানিয়েছে, ম্যাচ শেষে মেসির চোটের ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন মায়ামি কোচ জেরার্দো মার্টিনো। ডান পায়ের হ্যামস্ট্রিংয়ে টান অনুভব করেছেন মেসি। এই চোটের ফলে শনিবার মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে মেসিকে পাচ্ছে না দল।

মেসিকে মাঠ থেকে তুলে নেওয়ার ব্যাখ্যায় মার্টিনো বলেন, আমরা কোনো ঝুঁকি নিতে চাইনি। সে আরেকটু সময় খেলতে পারে কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু সে অস্বস্তি বোধ করায় মাঠ থেকে তুলে নেই। আমার মনে হয় শনিবারের ম্যাচে তাকে পাওয়া যাবে না।

পরের ম্যাচে ক্লাবের হয়ে মেসি না খেললেও জাতীয় দলের দায়িত্ব ঠিকই পালন করবেন। ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে ম্যাচের পর আর্জেন্টিনা জাতীয় দলে যোগ দেবেন মেসি।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: নিহত ৮

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

তালেবান সরকার দাবি করেছে, আফগান ভূখণ্ডে দুটি বিমান হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান। এতে পাঁচ নারী ও তিন শিশুসহ মোট আটজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তালেবানের একজন মুখপাত্র। একই সঙ্গে এই হামলাকে আফগানিস্তানের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন বলে উল্লেখ্য করেছেন তিনি। খবর রয়টার্সের।

সোমবার (১৮ মার্চ) তালেবান প্রশাসনের মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ এক বিবৃতিতে বলেছেন, আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাত কাউকে আফগান ভূখণ্ড ব্যবহার করে নিরাপত্তার সঙ্গে আপস করার অনুমতি দেয় না।’

তিনি আরও বলেন, এ হামলায় পূর্ব সীমান্ত প্রদেশ খোস্ত ও পাকতিকায় পাঁচ নারী ও তিন শিশু নিহত হয়েছে।

পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এবং পররাষ্ট্র দপ্তর অবিলম্বে হামলার বিষয়ে মন্তব্য করার অনুরোধে সাড়া দেয়নি। তবে গত শনিবার অজানা জঙ্গিরা পাকিস্তানের একটি সামরিক ঘাটিতে হামলা চালিয়ে সাত নিরাপত্তা বাহিনীকে হত্যা প্রতিবাদেই এই হামলা চালিয়েছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

রয়টার্স বলছে, যদিও তাৎক্ষণিকভাবে এই হামলার কারণ কী তা স্পষ্ট নয়, পাকিস্তান সরকার এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বলছেন যে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই ধরনের হামলা বেড়েছে, যার অনেকগুলো পাকিস্তানি তালেবান (টিটিপি) দাবি করেছে এবং আফগান ভূখণ্ড থেকেই হামলা শুরু হয়েছে। তবে আফগান তালেবানরা আফগান ভূখণ্ড জঙ্গিদের ব্যবহার করার অনুমতি অস্বীকার করেছে।

এই মুখপাত্র মুজাহিদ বিবৃতিতে আরও বলেছেন, পাকিস্তানের নিজের ভূখণ্ডে নিয়ন্ত্রণের অভাব, অক্ষমতা এবং সমস্যার জন্য আফগানিস্তানকে দোষারোপ করা উচিত নয়।’

তিনি হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, এই ধরনের ঘটনার খুব খারাপ পরিণতি হতে পারে যা পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে থাকবে না।’


আরও খবর