আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ফাঁদে পা দিলেন পরীমনি

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৭ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

চিত্রনায়িকা পরীমনি অভিনীত ওয়েবফিল্ম পাফ ড্যাডি। প্রায় চার বছর আগে শুরু হয় পাফ ড্যাডির কাজ। শুরুতে এটি ছিল ওয়েব সিরিজ, পরিচালনায় ছিলেন মাসুদ হাসান উজ্জ্বল।

তবে এর পর উজ্জ্বল সরে যান, নির্মাণে যুক্ত হন সহীদ উন নবী ও মুশফিকুর রহমান মঞ্জু। আরও একটি পরিবর্তন এ প্রজেক্টে দেখা গেল সম্প্রতি। সিরিজ হিসেবে শুটিং হলেও এটি মুক্তি পাচ্ছে সিনেমা ফরম্যাটে। আগামী ৭ সেপ্টেম্বর বঙ্গতে মুক্তি পাবে ওয়েবফিল্মটি।

এ যেন রহস্যে ঘেরা, অদৃশ্য এক শক্তির ছোঁয়া! আধ্যাত্মিক ও বাস্তবতার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে পাফ ড্যাডির গল্প। গল্পের পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে রহস্য। আর সেই ফাঁদে পড়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। যার প্রমাণ মেলে পাফ ড্যাডি ওয়েবফিল্মের ট্রেলারে।

সিনেমাটির নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আজাদ আবুল কালাম। তাকে ঘিরেই যত রহস্য। উঠতি নায়িকা থেকে তরুণ রাজনীতিক সবাই সাহায্যের জন্য তার কাছে ছুটে আসে। এই বাবার আশীর্বাদ পেলেই যেন জাদুকরী উপায়ে প্রসন্ন হয়ে যায় সবার ভাগ্য! এতে উঠতি নায়িকা টিনার চরিত্রে আছেন পরীমনি।

যিনি তার সিনেমা হিট করানোর জন্য পাফ ড্যাডির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন। তাদের অন্তরঙ্গ দৃশ্যও উঠে এসেছে সিনেমার ট্রেলারে। এ ছাড়া তরুণ রাজনীতিকের ভূমিকায় থাকা সজলের সঙ্গেও টিনা তথা পরীমনির ঘনিষ্ঠতা দেখা গেছে।

এ সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন ইন্তেখাব দিনার, শহীদুজ্জামান সেলিম, সালাউদ্দিন লাভলু, বিজরী বরকতুল্লাহ, মৌটুসী বিশ্বাস, ফারুক আহমেদ প্রমুখ।

এদিকে সিনেমাটি নিয়ে পরিচালক সহিদ উন নবী বলেছেন, প্রতিটি মানুষের জীবনে একটা ফাদার ফিগার বা বস থাকে। তাদের আমরা বাবা বলি। সাফল্য পাওয়ার জন্য তাদের সহযোগিতার প্রয়োজন হয়। কেউ মন থেকে সহযোগিতা করে, আবার কেউ নিজের সুবিধার জন্য করে। মানুষের জীবনে সেই বাবাদের প্রভাব নিয়েই পাফ ড্যাডির গল্প।

 


আরও খবর
রণবীরের জন্মদিনে স্মৃতিকাতর আলিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জয়ের জন্মদিনে বীরের শুভেচ্ছা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




‘কোনো অপমানই এখন আর গায়ে লাগে না’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী বলেছেন, কোনো অপমানই এখন আর তার গায়ে লাগে না। সঙ্গে ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়া একটি ছবি। তবে কী কারণে তার এমন স্ট্যাটাস, সেটি স্পষ্ট করেননি তিনি। নাকি এটি কোনো অভিনয়ের সংলাপ!

পোস্টে চঞ্চল এও লিখেছেন, সেটা হোক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অথবা ব্যক্তিজীবনে। কারণ বয়স যেমন হয়েছে, ধৈর্যও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে। এটা আমার দুর্বলতা নয়।

প্রিয় তারকার এমন পোস্টে রহস্যের দানা বেঁধেছে শুভাকাঙ্ক্ষী ও ভক্তদের মনে। মন্তব্যের ঘরে অনেকেই তার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অভিনেতার সহকর্মীরাও।

নির্মাতা সকাল আহমেদ লিখেছেন, বিষয়টি ইকটু (একটু) চিন্তার। এমন সহজ সরল কথা কিন্তু প্রতিপক্ষকে অপমান করার মতো। তোর সরলতার তো একটা শক্তি আছে। এই শক্তি গায়ে না লাগলেও প্রতিপক্ষের মনে ঠিকই লাগবে।

অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, আগে বাড়ার এটাই উপযুক্ত ভাবনা। তোমার উজ্জ্বল অবস্থান সেটা বলে দেয় বন্ধু। ব্যর্থ এবং অযোগ্য মানুষেরা, নিজেদের ব্যর্থতার যাতনায় চারপাশে একটু ঘুরবেই, এমনই লা-পাত্তা এবং বৃন্দাজ দু-লাইন লিখে দিবা।

অভিনেত্রী চিত্রলেখা গুহের কথায়, এটা তো একদমই আমার কথা রে। আমার তো হজম করার ক্ষমতাও অনেক। কোনো এসিডিটি হয় না।

এদিকে যে ছবির ক্যাপশনে চঞ্চল চৌধুরী এমনটা লিখেছেন, সেই একই লুকে সম্প্রতি ধরা দিয়েছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর লাস্ট ডিফেন্ডার অব মনোগামী সিনেমায়। এতে মধ্যবয়সীর একটি চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি।

অনেকেই ধারণা করছে, এটি হয়তো মনোগামী সিনেমার সংলাপ। চরকির মিনিস্ট্রি অব লাভ প্রজেক্টের ১২টি সিনেমার একটি মনোগামী

নিউজ ট্যাগ: চঞ্চল চৌধুরী

আরও খবর
রণবীরের জন্মদিনে স্মৃতিকাতর আলিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জয়ের জন্মদিনে বীরের শুভেচ্ছা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ঠাকুরগাঁওয়ে ওরাঁও সম্প্রদায়ের কারাম উৎসব অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক, ঠাকুরগাঁও

Image

সন্ধ্যার প্রথম প্রহরে বাজতে থাকে ঢাক-ঢোল আর মাদল। সঙ্গে ডুগডুগি, খঞ্জনি আর কাঁসর। কারাম গাছকে ঘিরে পূজা অর্চনায় হেলে দুলে নেচে-গেয়ে শুরু হয় উৎসব। প্রতিবছর ভাদ্র মাসের একাদশীতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষেরা উদযাপন করে তাদের ধর্মীয় উৎসব কারাম। নিজস্ব সংস্কৃতির রেশে শিশু-কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীসহ নানান বয়সী মানুষ নেচে গেয়ে মেতে ওঠেন এ উৎসবে।

সোমাবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সালান্দর ইউনিয়নে পাচপীরডাঙ্গা আদিবাসী গ্রামে ঐতিহ্যবাহী কারাম পূজা ও সামাজিক উৎসবটি পালন করা হয়। উৎসবটি দেখার জন্য ওরাও (আদিবাসী) সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ সমবেত হয়।

নেচে-গেয়ে আর কেজ্জায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষেরা কারাম উৎসবের মাধ্যমে বিপদ থেকে মুক্তি, অতিবন্যা ও খরা থেকে বাঁচতে দেশ ও মানুষের মঙ্গল কামনা করেন। উৎসবটি দেখার জন্য ওরাওঁ সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষও সমবেত হন আদিবাসী পল্লিতে।

কারাম মূলত একটি বৃক্ষ। বাংলা বছরের ভাদ্র মাস এলেই এই বৃক্ষের ডাল নিয়ে একটি নির্ধারিত স্থানে পুঁতে রেখে সেখানে দুধ ছিটিয়ে জ্বালানো হয় ধূপ। পুঁতে রাখা কারামের ডাল ঘিরে চলে নৃত্যযোগে ধর্মীয় কেজ্জাপঠন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বিপদ থেকে নিজ নিজ সম্প্রদায়কে রক্ষার আকুতির সঙ্গে দেশ ও মানুষের মঙ্গল কামনা প্রাধান্য পায় কারাম উৎসবে। এ কারণে ঐতিহ্যবাহী এ উৎসবকে ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি সামাজিক উৎসব হিসেবেও গুরুত্ব দিয়ে আসছে সমতলে থাকা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষেরা।

পাচপীরডাঙ্গা আদিবাসী পল্লিতে ওরাওঁ সম্প্রদায়ের অর্ধশতাধিক পরিবার রয়েছে যাদের বেশির ভাগই কৃষিকাজ নির্ভর। বেশ কয়েকটি পরিবারের ছেলে-মেয়েরা শিক্ষার আলোয় নিজেদের জীবন বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ সচেতনতার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করছেন। তবে এই পল্লিতে নিম্নআয়ের পরিবারের সংখ্যা অনেক বেশি। এ কারণে উৎসবের দিনেও কখনো কখনো অনেকের পরনে জোটে না নতুন কাপড়। তবে আনন্দ ভাগাভাগিতে কারও কোনো কমতি নেই। যেন ছোট-বড় সববয়সী মানুষের মিলন মেলা কারাম উৎসব।

ওরাওঁ সম্প্রদায়ের লোকেরা জানান, এ উৎসবে অনেক আনন্দ হয়ে থাকে। নিজেদের পাশাপাশি দেশের মানুষের মঙ্গল কামনা করা হয় কারাম উৎসবে। তাদের পূর্ব-পুরুষরা বিশ্বাস করতো কারাম পূজার মাধ্যমে সব বিপদ-আপদ দূর হয়ে যায়, এ জন্য বংশ পরমপরায় তারাও প্রতি বছর ঘটা করে এই উৎসবটি পালন করে আসছে।

কারাম পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি বিশ্বনাথ কেরকেটা বলেন, আদি সময় থেকে যারা আমরা ওরাও আদিবাসী তারা এ কারাম পূজাটি পালন করে আসছি। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি এ আয়োজনকে আরো মানসম্মত করে করার। কারন এটি আমাদের বড় একটি ধর্মীয় উৎসব। সরকারি সুযোগ সুবিধা পেলে আমরা ভালোভাবে এ উৎসবটি পালন করতে পারব।

জাতীয় আদিবাসী পরিষদের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ইমরান হোসেন চৌধুরী জানান, প্রতিবছর এ ঐতিহ্যবাহী ও সামাজিক দিবসটি পালন করে এখনকার ওরাও সম্প্রদায়ের আদিবাসীরা। তারা এখানে কারাম গাছের ডালকে তাদের রক্ষাকবজ মনে করে। তারা মনে করে এ গাছটির মাধ্যমে তারা তাদের জীবন রক্ষা করে। সেজন্য প্রতিবছর তারা এ উৎসবটি পালন করে।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদর আওয়ামী লীগের সভাপতি অরুণাংশু দত্ত টিটো বলেন, আদিবাসী সম্প্রদায়ের কারাম পূজাটি ঐতিহ্যবাহী বড় একটি উৎসব। প্রতি বছরে তারা নানা আয়োজনে এ উৎসবটি পালন করে থাকেন। তাদের সব আয়োজনে আমরা পাশে থেকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করে আসছি।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: বেলায়েদ হোসেন জানান, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীগুলো নানা সমস্যায় থাকে, সেই সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তাদের সহায়তা করা হবে। তাদের জীবনমান উন্নয়নে উপজেলা প্রশাসন তাদের পাশে থাকবে সবসময়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোছাঃ লিজা বেগম জানান, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর এ উৎসব আরও জাঁকজমক করতে সব রকম সহযোগিতা করা হবে।

কারাম পূজা ও সামাজিক উৎসব নিয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রামকৃষ্ণ বর্মন বলেন, আদিবাসী সম্প্রদায়ের কারাম পূজাটি ঐতিহ্যবাহী বড় একটি উৎসব। প্রতি বছরে তারা নানা আয়োজনে এ উৎসবটি পালন করে থাকেন। তাদের সকল আয়োজনে জেলা প্রশাসন সাথে ছিল এরপরেও তাদের সকল আয়োজনে আমরা পাশে থাকবো।


আরও খবর
পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়লো ১৩ টাকা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




জাহ্নবীর হিরার আংটি কি বাগদানের ইঙ্গিত?

প্রকাশিত:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

শিখর পাহাড়িয়ার পাশে মন্দিরে পূজা দিয়ে প্রার্থনা করছেন জাহ্নবী। জাহ্নবী পরেছেন বেগুনি রঙের শিফন শাড়ি আর শিখর সাদা ধুতি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে এমন একটি ভিডিও। 

ভিডিও দেখে নেটিজেনরা অনুমান করছেন, বলিউড অভিনেত্রী জাহ্নবী কাপুর তার প্রেমিক শিখর পাহাড়িয়ার সঙ্গে গোপনে বাগদান সেরেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে।

জাহ্নবীর হাতের হিরার আংটি দেখে সন্দেহ আরও বেড়েছে। পুরো বিষয়টি নিয়ে শ্রীদেবী কন্যা জাহ্নবী একদম চুপ রয়েছেন। সম্প্রতি শিখরের সঙ্গে তিরুপতিতে জাহ্নবীকে দেখার পর থেকেই এ বাগদানের কথা নিয়ে তোলপাড় নেটদুনিয়া।

এদিকে অনেক প্রতীক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে। অবশেষে ঠিক করা হয়েছে জাহ্নবী কাপুর ও রাজকুমার রাও অভিনীত মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি মুক্তির তারিখ।

সম্প্রতি প্রযোজনা সংস্থা ধর্মা প্রোডাকশন-এর অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে পোস্ট করে সিনেমার মুক্তির তারিখ ঘোষণা করা হয়। এ সিনেমা প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে আগামী বছরের ১৫ মার্চ।

ক্যাপশনে লেখা হয়, একটা স্বপ্ন, যাকে দুই হৃদয় ধারণ করে! শরন শর্মা পরিচালিত, রাজকুমার রাও ও জাহ্নবী কাপুর অভিনীত মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি আসছে ১৫ মার্চ ২০২৪ সালে- আপনাদের নিকটতম প্রেক্ষাগৃহে।

মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি মূলত স্পোর্টস ড্রামা ঘরানার ছবি। রুহি সিনেমার পর এই সিনেমাতে দ্বিতীয়বার একসঙ্গে কাজ করতে চলেছেন জাহ্নবী ও রাজকুমার।

চলতি বছরের মে মাসে এ সিনেমার শুটিং শেষ করেন জাহ্নবী। শুটিং শেষে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি দীর্ঘ পোস্ট লেখেন জাহ্নবী, গোটা টিমকে ধন্যবাদ জানিয়ে।

তিনি লেখেন, আমার প্রথম ব্যাট ধরার ২ বছর। আর এখন আমরা অবশেষে শুটিং প্যাকআপ করলাম মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহির। আমি ভেবেছিলাম আজ খানিক হালকা ও আশ্বস্ত হয়ে ঘুম থেকে উঠব কারণ এ সিনেমাতে যতটা ভেবেছিলাম পারব তার থেকে অনেক বেশি দিয়ে ফেলেছি। কিন্তু সত্যি বলতে কেমন যেন খালি খালি লাগছে। যেন একটা খালি ক্যানভাস। মনে হচ্ছে আমরা যুদ্ধে গিয়েছিলাম এবং এখন ফিরে এসেছি আর সেখানে আমি অনেক হিরো দেখেছি।

তিনি প্রশংসা করেন সিনেমার টিমের। যেখানে রাজকুমার রাও এবং পরিচালক শরন শর্মার কথাও বলেন অভিনেত্রী।

নিউজ ট্যাগ: জাহ্নবী কাপুর

আরও খবর
রণবীরের জন্মদিনে স্মৃতিকাতর আলিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জয়ের জন্মদিনে বীরের শুভেচ্ছা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিদেশি পর্যবেক্ষক না এলেও নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিদেশি পর্যবেক্ষক আসুক আর না আসুক, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

আজ শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনের ওয়াইএনটি সেন্টারে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি দল পাঠানো নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন উপস্থিত ছিলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনটা হচ্ছে আমাদের। ইতোমধ্যে স্থানীয় সরকারসহ যে সমস্ত নির্বাচন হয়েছে, সেগুলো অত্যন্ত সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। আমাদের নির্বাচন কেউ পর্যবেক্ষণ করল, কি করল না এতে কিছুই আসে যায় না। এটি নিয়ে বিএনপিকেও আর দেশকে অস্থিতিশীল করার সুযোগ দেওয়া হবে না।

ভারতে যখন নির্বাচন হয়, তখন বিদেশি পর্যবেক্ষকরা সেখানে যান কিনা এমন প্রশ্নে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আর সেখানে (ভারতে) এটি নিয়ে এত কথাবার্তা হয়? কিংবা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যখন নির্বাচন হয়, সেখানে কি আমাদের দেশ থেকে কিংবা অন্য কোনো দেশ থেকে পর্যবেক্ষক যায়? যায় না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশেই নির্বাচন আসলে কে পর্যবেক্ষণ করল, কে করল না এগুলো নিয়ে নানান মাতামাতি হয়। যদি বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আসেন, তাহলে তাদের স্বাগত জানাই, না আসলেও কোনো অসুবিধা নাই। কেউ পর্যবেক্ষণ করল কি করল না এতে কিছুই আসে যায় না।

তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ইইউ ছোট আকারের পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে বলেছে। তাদের বাজেট স্বল্পতার কথাও তারা চিঠিতে উল্লেখ করেছে। ইইউর পর্যবেক্ষক যে আকারেই আসুক বা না আসুক আমাদের দেশে ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম আছে, সার্কভুক্ত বিভিন্ন দেশের পর্যবেক্ষকরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আসবে। সুতরাং আমাদের নির্বাচন আমরাই করব, আমাদের নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে।


আরও খবর
খালেদা জিয়ার কোনও উন্নতি দেখছেন না চিকিৎসকরা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




স্ত্রীর মৃত্যুর একদিন পর চলে গেলেন সোহানুর রহমান সোহান

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান আর নেই। তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির মহাসচিব নির্মাতা অপূর্ব রানা।

তার স্ত্রী মারা যাওয়ার একদিন পরই অনন্তলোকে পারি জমালেন সোহানুর রহমান সোহান। গতকাল (১২ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার স্ত্রীর মৃত্যু হয়। আজ (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন সোহান।

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় ও সফল নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান। নব্বই দশকে তার পরিচালিত সিনেমা দেখে মেতেছিল দেশের কোটি দর্শক। তার হাত ধরে সিনেমার তারকা হয়েছেন বেশ কয়েকজন শিল্পী। তাকে তারকা গড়ার কারিগর বলা হয়।

গুণী নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহান ক্যারিয়ার শুরু করেন নির্মাতা শিবলী সাদিকের সহকারী পরিচালক হিসেবে। সেটা ১৯৭৭ সালের কথা। এরপর তিনি শহীদুল হক খানের কলমিলতা (১৯৮১), এজে মিন্টুর অশান্তি (১৯৮৬) ও শিবলি সাদিকের ভেজা চোখ (১৯৮৮) সিনেমাগুলোতে সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন।

সোহানুর রহমান সোহান প্রধান নির্মাতা হিসেবে ১৯৮৮ সালে আত্মপ্রকাশ করেন। তার পরিচালিত প্রথম সিনেমা বিশ্বাস অবিশ্বাস। তবে তিনি সাফল্য পান ১৯৯৩ সালে। সিনেমার নাম কেয়ামত থেকে কেয়ামত। এই সিনেমার মাধ্যমে সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন এবং তারকা খ্যাতি পান প্রয়াত নায়ক সালমান শাহ, নায়িকা মৌসুমী ও কণ্ঠশিল্পী আগুন। এরপর থেকে তুমুল ব্যস্ত হয়ে পড়েন এ নির্মাতা।

সোহানুর রহমান সোহান নির্মিত অন্যান্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে- আমার ঘর আমার বেহেশত, আমার দেশ আমার প্রেম, স্বজন, অনন্ত ভালোবাসা, স্বামী ছিনতাই, আমার জান আমার প্রাণ, পরাণ যায় জ্বলিয়া রে, কোটি টাকার প্রেম, সে আমার মন কেড়েছে, দ্য স্পিডলোভে পাপ পাপে মৃত্যু ইত্যাদি।

সদ্য প্রয়াত নির্মাতা সোহানুর রহমান সোহানের অনন্ত ভালোবাসা সিনেমার মাধ্যমেই আত্মপ্রকাশ করেছিলেন নায়ক শাকিব খান। এখন তিনি ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ চিত্রনায়ক।


আরও খবর
রণবীরের জন্মদিনে স্মৃতিকাতর আলিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জয়ের জন্মদিনে বীরের শুভেচ্ছা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩