আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ফের মহাসচিব ইবির মীর মোঃ মোর্শেদুর রহমান

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ এপ্রিল ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ এপ্রিল ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ইবি প্রতিনিধি :

বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের সভাপতি পদে মোঃ আমিরুল ইসলাম ও মহা-সচিব পদে মীর মোঃ মোর্শেদুর রহমানকে পুনরায় নির্বাচিত করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসারদের সংগঠন "বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের ২০২১-২০২২ মেয়াদি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করেছে সংগঠনটি।

বিগত কমিটির মেয়াদ পূর্তিতে গত ২০ মার্চ ২০২১ শনিবার প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি'র মুনির চৌধুরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সাধারণ সভায় ফেডারেশনের উপদেষ্টা ও জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য জনাব মো. মাসুদুর রহমান কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, জনাব মোহাম্মদ  নাজমুল হক ও রাধেশ্যাম কে নির্বাচন কমিশনার করে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়।

বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ পরিস্থিতির মধ্যেও ত্রিশের অধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত প্রতিনিধিসহ  সাধারণ সভায় উপস্থিত ৮০ জনের অধিক কর্মকর্তার মতামতের ভিত্তিতে সভাপতি ও মহাসচিব পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ফেডারেশনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন সভাপতি ও মহাসচিব পদে প্রার্থী হিসেবে নাম প্রস্তাবের আহ্বান জানালে সভাপতি পদে সদ্য সাবেক সভাপতি জনাব মো. আমিরুল ইসলাম এবং মহাসচিব পদে সদ্য সাবেক মহাসচিব জনাব মীর মো. মুর্শেদুর রহমান এর নাম প্রস্তাব ও সমর্থন করা হয়। সভাপতি এবং মহাসচিব পদে আর কোন প্রার্থী আছেন কিনা আলাদাভাবে পর পর তিন বার ঘোষণা করার পরেও আর কোন প্রার্থী না থাকায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন "বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের ২০২১-২০২২ মেয়াদি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি" এর সভাপতি পদে জনাব মো. আমিরুল ইসলাম (সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) এবং মহাসচিব পদে জনাব মীর মো. মুর্শেদুর রহমান (সাধারণ  সম্পাদক, কর্মকর্তা সমিতি, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া ) কে বিজয়ী ঘোষণা করেন। উপস্থিত সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ নবনির্বাচিত সভাপতি ও মহাসচিব কে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। নবনির্বাচিত সভাপতি এবং মহাসচিব এর সঙ্গে পরামর্শ করে আগামী ১৫ (পনের)  দিনের মধ্যে একটি প্রতিনিধিত্বশীল পূর্ণাঙ্গ কমিটি উপহার দেওয়ার বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

গত ০৩ এপ্রিল ২০২১ শনিবার ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি মিলনায়তনে দেশের ৩৫ এর অধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক কর্মকর্তার উপস্থিতিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব মো. মাসুদুর রহমান এর নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন ফেডারেশনের ২০২১-২০২২ মেয়াদি পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেন। কমিটিতে সিনিয়র সহসভাপতি পদে জনাব মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম মজনু (সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন,  মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল ), সহসভাপতি পদে- ১. প্রকৌশলী সৈয়দ মোহাম্মদ ইকরাম (সাবেক সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন,  চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম), ২. প্রকৌশলী হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ (সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন,  খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা), ৩. মোহাম্মদ হামিদ হাসান নোমানী (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম), ৪. মো. আবু হাসান (সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়), ৫. মো. খাইরুল আলম নান্নু (সভাপতি, অফিসার পরিষদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ), ৬. এম তাজিম উদ্দিন (সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন,  শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট), ৭. তারেক মো. রাশেদ উদ্দিন (সাবেক সভাপতি, অফিসার সমিতি, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী),  যুগ্ম-মহাসচিব পদে- ১. মো. নজরুল ইসলাম হীরা (সাবেক সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ), ২. ......  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ৩. মো. রফিকুল ইসলাম (সাবেক সভাপতি, অফিসার সমিতি,  পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা), ৪. ডাঃ আইরিন সুলতানা (সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম মেডিকেল  বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম), ৫. মো. আলতাফ হোসেন (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার সমিতি,  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা), সাংগঠনিক সম্পাদক পদে- ১. সাখাওয়াত হোসেন (সভাপতি, অফিসার সমিতি,  নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী),  ২. ডাঃ ফখর উদ্দিন (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার পরিষদ,  সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট), ৩. এ এম শাহাদাত হোছাইন জুয়েল (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার্স এসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম মেডিকেল  বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম), ৪. মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন মোল্লা (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার সমিতি, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি  বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা), ৫. বাহাউদ্দিন গোলাপ (সভাপতি , অফিসার্স এসোসিয়েশন, বরিশাল  বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল ), ৬. মো. আসাদুজ্জামান আসাদ (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার পরিষদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ ), ৭. মো. মোর্শেদ উল আলম রনি (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার্স এসোসিয়েশন,  বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর ), ৮.....,  কোষাধ্যক্ষ পদে মো. কামাল হোসেন সরকার (সভাপতি, অফিসার সমিতি,  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে মো. শামীম হোসেন খান (সভাপতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন, ইসলামী আরবী  বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা), দপ্তর সম্পাদক পদে মো. জসিম উদ্দিন বাদল (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার সমিতি,  পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দুমকি, পটুয়াখালী ), তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে আবদুল্লাহ আল মামুন  (সভাপতি, অফিসার সমিতি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ), শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক পদে  আবু মোহাম্মদ আরিফ (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার সমিতি, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, খুলশী, চট্টগ্রাম), আইন সম্পাদক পদে মো. সিরাজুল ইসলাম উজ্জ্বল (সাধারণ সম্পাদক, অফিসার্স এসোসিয়েশন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট), মহিলা বিষয়ক সম্পাদক পদে জিনাত আমান (সভাপতি,  অফিসার সমিতি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, কোর্টবাড়ী, কুমিল্লা), সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে দিলীপ কুমার ঘোষ (সভাপতি,  অফিসার্স এসোসিয়েশন, রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী) কে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক (যদি ফেডারেশনের কর্মকর্তা হিসেবে নির্বাচিত না হন) পদাধিকার বলে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে পরিগনিত হবেন। যে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচিত কর্মকর্তা পরিষদ নাই, সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটির অনুমোদনক্রমে অনূর্ধ দুই জন এবং অন্যূন একজন সদস্য মনোনয়ন দেয়া হবে।

ফেডারেশনের উপদেষ্টামন্ডলীতে আছেনঃ

১. মো. মাসুদুর রহমান, সাবেক সভাপতি,  অফিসার্স সমিতি, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা।

২. শেখ মুজিবুর রহমান, সভাপতি, অফিসার্স কল্যাণ পরিষদ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা।

৩. মো. মোক্তাদির হোসেন রাহী, সভাপতি, অফিসার্স সমিতি, রাজশাহী  বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী।

৪. চৌধুরী এম সাইফুল ইসলাম, সভাপতি, অফিসার সমিতি, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা।

৫. রশিদুল হায়দার জাবেদ, সভাপতি, অফিসার সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম।

৬. ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক, অফিসার সমিতি, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা।

৭. এস এম গোলাম হায়দার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ।

আনন্দঘন পরিবেশে কমিটি ঘোষণার পরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সভাপতি মহোদয় সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান এবং সুন্দর প্রতিনিধিত্বশীল একটি কমিটি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় ফেডারেশনের মহাসচিব সহ প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অফিসারদের কল্যাণার্থে ফেডারেশনের কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। ফেডারেশনের মহাসচিব অফিসারদের আট দফা দাবি নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেন এবং সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশের নিমিত্ত কমিটির কপি সাংবাদিকদের নিকট হস্তান্তর করেন।

দাবিসমূহ হচ্ছেঃ

১. কর্মকর্তাদের প্রারম্ভিক বেতন স্কেল পুননির্ধারণ (শাখা কর্মকর্তা/সমমান ২৩০০০/-, সহকারী রেজিস্ট্রার/চীফ টেকনিক্যাল অফিসার/সমমান ৩৫,৫০০/- নির্বাহী প্রকৌশলী/সমমান ৪৩০০০/-, উপ-রেজিস্ট্রার/সমমান ৫০০০০/-, অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার/সমমান ৫৬৫০০/- এবং রেজিস্ট্রার/সমমান ৬৬০০০/-);

২. দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মকর্তাদের জন্য অভিন্ন নীতিমালা প্রণয়ন করা;

৩. সকল দপ্তর প্রধানসহ নন-টিচিং পদে কর্মকর্তাদের নিয়োগ বাধ্যতামূলক করা;

৪. শিক্ষকদের ন্যায় কর্মকর্তাদের অবসর গ্রহণের বয়সসীমা ৬৫ বৎসরে উন্নীতকরণ;

৫. সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে কর্মকর্তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সভায় অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ এবং সংবিধিবদ্ধ কমিটি সিন্ডিকেট, সিনেট ও রিজেন্ড বোর্ডে কর্মকর্তা প্রতিনিধি নিশ্চিতকরণ;

৬. সহজ শর্তে ও দ্রুততম সময়ের মধ্যে ৪% সরল সুদে কর্পোরেট ঋণ প্রদান;

৭. কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলককরণ এবং নিয়মিত বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্মকর্তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য অভিন্ন নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন এবং

৮. কর্মকর্তাদের অতীত চাকরিকালের অভিজ্ঞতা গণনা সুষমকরণ ও বাস্তবায়ন।

এরপর বিকাল ৪ টায় বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের নব-গঠিত কমিটির পক্ষ থেকে ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। ওইদিন সন্ধ্যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এপিএস-২ জনাব হাফিজুর রহমান লিকু মহোদয়ের সঙ্গে  "বাংলাদেশ আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের নবগঠিত কমিটি" সৌজন্য সাক্ষাৎ করে। এই সময় জতির জনকের সুযোগ্য কন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কে "বাংলাদেশ আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের" নবগঠিত কমিটি'র বিষয়টি অবহিত করার জন্য নেতৃবৃন্দ তাঁকে অনুরোধ জানান।  "বাংলাদেশ আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের" নবগঠিত কমিটি এবং অফিসারদের দাবি দাওয়ার বিষয়ে সুবিধাজনক সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করবেন বলে তিনি আশ্বাস দেন।


আরও খবর
ফের মাউশির ডিজি হলেন অধ্যাপক নেহাল

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের আগে পাকিস্তানের অংশ ছিল বাংলাদেশ। ওই সময় বাংলাদেশ পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত ছিল। কিন্তু পাকিস্তানের অংশ থাকা অবস্থায় পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্যের শিকার হতেন এ অঞ্চলের মানুষ। শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি পেতে মুক্তিকামী মানুষ পাক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। টানা ৯ মাস যুদ্ধ করে ৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ।

পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ বলেছেন, যে সময় বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল তখন তাদেরকে বলা হতো, এই অংশটি পাকিস্তানের ওপর একটি বোঝা। কিন্তু ওই বোঝাই এখন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ব্যাপক উন্নতি করেছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দিকে তাকালে তিনি লজ্জিত হন। কারণ বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও পাকিস্তান এখনো অনেক পিছিয়ে আছে।

পাকিস্তানের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে গতকাল বুধবার (২৪ এপ্রিল) একটি মতবিনিময় সভা করেন শেহবাজ শরীফ। ওই সময় তাদের তিনি বলেন, আমি খুবই তরুণ ছিলাম। আমাদের বলা হতো বাংলাদেশ আমাদের ওপর একটি বোঝা। আজ সবাই জানেন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ওই বোঝা কোথায় পৌঁছে গেছে। তিনি আরও বলেছেন, আমরা এখন যখন বাংলাদেশের দিকে তাকাই লজ্জিত হই।

শেহবাজ শরীফের সঙ্গে পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশের ব্যবসায়ী নেতারা গতকাল বুধবার সিন্ধ সিএম হাউজে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। তারা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বি ভারতের সঙ্গেও ব্যবসা বিষয়ক আলোচনা শুরুর তাগিদ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদের নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনের মাধ্যমে দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন শেহবাজ শরীফ। গত কয়েক বছর ধরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নাজুক অবস্থায় রয়েছে। এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য শেহবাজ শরীফের ওপর চাপ রয়েছে।


আরও খবর



সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল গতকাল মঙ্গলবার। তাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে হুট করে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।

ছিলেন বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নবনির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুব, বাচসাসের সভাপতি রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু।

মানববন্ধনে অবিলম্বে এ ঘটনার বিচার দাবি করেন তারা। এর সঙ্গে জড়িত অভিনেতা জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বো-কে সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ অন্যান্য শাস্তির দাবিও জানান।

বক্তরা বলেন, সাংবাদিকরা নানা ক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদেরকে আমরা সম্মান করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন?

এদিকে ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচ জন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান।

১০ জনের তদন্ত কমিটিতে আছেন সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল ও রত্না।


আরও খবর



এখন সময় এসেছে নগ্ন পুরুষদের বাহবা পাওয়ার : বিদ্যা বালান

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রীদের একজন বিদ্যা বালান। ২০২২ সালে অভিনেতা রণবীর সিং যখন নগ্ন ফটোশুট করেছিলেন তখন একমাত্র নায়িকা হিসেবে প্রকাশ্যে প্রশংসা করেছিলেন তিনি।

সময় গড়িয়েছে, বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও থেমেছে। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আবারও রণবীর প্রসঙ্গে প্রশ্নের মুখে পড়েছিলেন বিদ্যা। যেখানে অভিনেতাদের নগ্ন ফটোশুট নিয়ে অকপটেই কথা বলেছেন অভিনেত্রী।

বিদ্যা বালান বলেন, এখনো একই কথা বলব। আপনি যেকোনো প্রাপ্তবয়স্কদের পাঠ্য পত্রিকা দেখুন, প্লেবয় বা ডেবোনেয়র-এ আমরা সবসময় নারীদের নগ্ন ছবি দেখি। সেটা কোনো পুরুষ বা সমকামীর ভালো লাগতে পারে। কিন্তু আমাদের মতো যারা, তারা কী করবেন? আমাদেরও শখ থাকতে পারে, ইচ্ছা থাকতে পারে। তাই যা বলেছিলাম, এখনো তাই বলছি। আমার ভালো লেগেছিল। নগ্ন নারীদের অনেক বাহবা দিয়েছি, এখনো হরহামেশাই দিয়ে থাকি। এবার মনে হয় সময় এসেছে, নগ্ন পুরুষদের বাহবা পাওয়ার।

সাধারণ মানুষের মতো বলিউডের অনেক তারকাকেই বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক জড়াতে দেখা যায়। এ বিষয়ে বিদ্যা বালানের অভিমত কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে বিদ্যা বালান বলেন, আমি এটা মানি যে, বিয়ের বাইরেও প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হতে পারে। আমি যদি এই বিষয়টিকে খাবারের সঙ্গে তুলনা করি, তা হলে বলব, রোজ রোজ ডাল-ভাত খেয়ে আমাদের একটা একঘেঁয়েমি চলে আসে। তাই আমরা নুডলস বা অন্য কিছুর দিকে ঝুঁকি। কিন্তু একটা সময় আসে, যখন আমরা খাঁটি ডাল-ভাতের মর্ম বুঝি।

বিদ্যার পরবর্তী সিনেমা দো আউর দো পেয়ার। যেখানে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের বিষয় উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বিদ্যা বালান বলেন, আমাদের সিনেমায় শুধু বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক দেখানো হয়নি। এর বাইরের বিষয়ও আছে। আমরা নিজেদের প্রেমিক-প্রেমিকার সঙ্গেও প্রতারণা করি।

নিউজ ট্যাগ: বিদ্যা বালান

আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




ব্যাংকের ভল্ট থেকে টাকা উধাও, ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে জনতা ব্যাংকের তামাই শাখার ভল্ট থেকে ৫ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। ওই ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) শাখা ব্যবস্থাপকসহ পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ৩-৪ জনকে আসামি করা হয়েছে।

সোমবার দুদকের পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মাহফুজ ইকবাল বাদী হয়ে ওই কার্যালয়েই মামলাটি দায়ের করেন।

বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. খায়রুল হক।

মামলার আসামিরা হলেন- জনতা ব্যাংক পিএলসির শাখা ব্যবস্থাপক মো. আল আমিন শেখ (৪২), সহকারী ব্যবস্থাপক মো. রেজাউল করিম (৩৪), সাবেক ক্যাশ অফিসার মো. খালেদ ইউনুছ (৩১), অফিসার মো. রাশেদুল হাসান (৩৪) ও বর্তমান ক্যাশ অফিসার শাহ মখদুম উদ্দৌলা (২৯)। এর মধ্যে জনতা ব্যাংক তামাই শাখার ব্যবস্থাপক আল আমিন শেখ, সহকারী শাখা ব্যবস্থাপক রেজাউল করিম ও ব্যাংক কর্মকর্তা রাশেদুল হাসান বর্তমানে এই ঘটনায় কারাগারে রয়েছেন।

মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা জনতা ব্যাংক পিএলসির সিরাজগঞ্জের বেলকুচির তামাই শাখার ভল্ট থেকে পাঁচ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করায় জনতা ব্যাংক পিএলসির সিরাজগঞ্জ এরিয়া অফিসের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. নজরুল ইসলাম গত ২৫ মার্চ বেলকুচি থানা পুলিশের ওসি বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন। উক্ত অভিযোগটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় (যার নম্বর- ১৩২০)।

উক্ত অভিযোগটি দুর্নীতি দমন কমিশনের তফসিলভুক্ত অপরাধ হওয়ায় বেলকুচি থানার একটি স্মারকমূলে দুদকের পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক বরাবর প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে প্রাপ্ত অভিযোগটি দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয় পাবনার একটি স্মারকমূলে দুদকের মহাপরিচালক (তদন্ত-২) ও অভিযোগ যাচাইবাছাই কমিটির আহ্বায়ক বরাবর প্রেরণ করা হয়। এরপর দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয় থেকে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা রুজুর অনুমোদন প্রদান করা হয়।

মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়- গত ২০ মার্চ জনতা ব্যাংক পিএলসি তামাই শাখায় পরীক্ষামূলক পরিদর্শন করে কর্তৃপক্ষ। পরিদর্শনকালে টিম দেখতে পায় যে, ১নং আসামি মো. আল আমিন শেখ ব্যবস্থাপক হিসেবে জনতা ব্যাংক পিএলসি, তামাই শাখায় গত ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি হতে অদ্যাবধি কর্মরত কিন্তু পরিদর্শনকালীন তাকে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত অফিসে অনুপস্থিত পাওয়া যায়। এ ছাড়া পরিদর্শনকালে ক্যাশ যাচাই/গণনা করে দেখা যায় যে, গত ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত সময়ে আসামিরা একে অপরের সহযোগিতায় তামাই শাখার ভল্টে রক্ষিত পাঁচ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন মর্মে পরিদর্শনকালে প্রতীয়মান হওয়ায় বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে বিভাগীয় কার্যালয়, রাজশাহী-এর মহাব্যবস্থাপকসহ প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়।

পরবর্তীতে ২৪ মার্চ ১নং আসামি আল আমিন শেখ উক্ত ব্যাংকে যোগদান করলে উক্ত আত্মসাৎকৃত টাকার বিষয়ে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট স্বীকারোক্তি প্রদান করেন এবং সঠিক হিসাব দিতে ব্যর্থ হন। এ সময় আসামি আল আমিন শেখ ওই দিনই আত্মসাৎকৃত টাকার দায় স্বীকার করেন এবং দায় পরিশোধের নিমিত্তে সানড্রি ডিপোজিট হিসাবে ২০ লাখ টাকা স্বেচ্ছায় ব্যাংকে জমা করেন। তবে অবশিষ্ট টাকা জমা করতে ব্যর্থ হন।

দুদক পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. খায়রুল হক বলেন, থানার অভিযোগের কপিটি আসার পর সেটি যাচাই-বাছাই করে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এরপর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এর আগে সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে জনতা ব্যাংকের তামাই শাখা থেকে শাখা ব্যবস্থাপকসহ কয়েক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষের সাধারণ ডায়েরির (জিডি) প্রেক্ষিত তিনজনকে (৫৪ ধারায়) আটক করে আদালতে পাঠায় পুলিশ। পরে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

নিউজ ট্যাগ: দুদক সিরাজগঞ্জ

আরও খবর



কত ভোটে হারলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনে মাহমুদ কলি-নিপুণ আক্তার প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছিলেন প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে জেল ফেরত হেলেনা জাহাঙ্গীর। তবে জয়ের স্বাদ পাননি তিনি।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সমালোচিত এ নারীর বাক্সে ভোট পড়েছে ১৭০ টি।

এদিকে হেলেনা জাহাঙ্গীর ছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্য পদে হেরেছেন সুজাতা আজিম, সঞ্জু জন, স্বপ্না, সাইফ, মো. সাইফুল, মো. ফিরোজ মিয়া, বাদল শেখ, পীরজাদা শহীদুল হারুন, নাদের চৌধুরী, নিরঞ্জন সরকার, নাসরিন, তানভীর তনু, জেসমিন আক্তার, সাদিয়ায় মির্জা, ইউসুফ খান।

নিপুণের হাত ধরে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। সেসময় অভিযোগ উঠেছিল নীতিমালা না মেনে এই তাকে শিল্পী সমিতির সদস্য পদ দিয়েছে সদ্য ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণের নেতৃত্বাধীন কমিটি।

সমিতির সদস্য হওয়ার জন্য একজন শিল্পীর যে যোগ্যতা লাগে (ন্যূনতম পাঁচটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অবিতর্কিত চরিত্রে অভিনয় করতে হয়) তা তার ছিল না। তারপরও হেলেনা জাহাঙ্গীরকে সমিতির সদস্য পদ দেয়া হয়।

নির্বাচনে অংশ নিয়েই হেলেনা জাহাঙ্গীর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আমার গার্মেন্টস কারখানা আছে। সংস্কৃতি অঙ্গনের যাদের চাকরি লাগবে, তাদের আমি চাকরি দিতে পারব। এ জন্য কলি-নিপুণ পরিষদের যে অফার ছিল তা লুফে নিয়েছি।

সেসময় তার এ মন্তব্যে চলচ্চিত্রাঙ্গণে সমালোচনা শুরু হয়। বিতর্কিত হেলেনা জাহাঙ্গীরের সদস্য হওয়ার খবরে নিন্দা জানান শিল্পীরা।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪