আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ফিগার নিয়ে চরম হতাশায় ঋতাভরী!

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

টালিউড অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী। এ বছরের শেষে এনগেজমেন্ট এবং আগামী বছরের শেষ দিকে বিয়ে। ডাক্তার-বন্ধু তথাগত চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাত পাঁকে বাঁধা পড়তে চলেছেন তিনি। তবে এমন ভালো খবরের মাঝেও দুঃসংবাদ দিলেন নায়িকা। চরম হতাশায় ভুগছেন তিনি।

আট মাস আগে তার শরীরে দুটো অস্ত্রোপচার হয়েছে। অপারেশন ঠিকঠাক হলেও তার শরীর ও মনে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। যা থেকে পুরোপুরি সেরে উঠতে পারেননি ঋতাভরী। এসব কথা এতদিন লুকিয়ে রাখলেও বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট দিয়ে গোপন কথাগুলো জানিয়েছেন তিনি।

ঋতাভরী লিখেছেন, ফিগার ঠিক রাখার জন্য ২০১৩ সাল থেকেই কড়া ডায়েট-রুটিন অনুসরণ করতাম আমি। প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সেলফি নিতাম দেখার জন্য যে, আমি ঠিক আছি কিনা। ৩৬-২৬-৩৬; শরীরের এই গঠন নিয়ে আমি পাগল ছিলাম। কিন্ত ৮ মাসে আগে সব নিয়ম গুলিয়ে গেল যখন এক অস্ত্রোপচার হয় আমার। সারাক্ষণ বিছানায় শুয়ে থাকতাম। নড়াচড়া করতে পারতাম না। অপারেশন ঠিকঠাক হয় কিন্তু হতাশা ঘিরে ধরে। নিজেকে বললাম- সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্ত আমার কাজ-পাগল মনের ধৈর্য ছিল না।'

তিনি আরও লিখেছেন, 'সবাইকে বলতে চাই, আমি ভাল হচ্ছি। শারীরিক যন্ত্রণা আর নেই। কিন্তু হতাশা আমায় নিঃসঙ্গ করে দিয়েছে। পরে তোমাদের সব বলব।

প্রসঙ্গত, গত বছর পিরিয়েনাল অ্যাবসেস ধরা পড়ার পর সার্জারি করান ঋতাভরী। তখনকার মতো স্বস্তি মিললেও ডাক্তার বলেছিল এটা পরে ফিশচুলার দিকে টার্ন নিতে পারে। পরবর্তীতে হয়েছেও তাই। সমস্যা বাড়ার কারণে চলতি বছরের মার্চে ফিশচুলা অপারেশন করা হয় এই নায়িকার।



আরও খবর



জামালপু‌রের সরিষাবাড়ীতে ১৩ গ্রামে ঈদ উদযাপন

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ১৩ গ্রামের মানুষ ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। ব্যাপক উৎসাহ এবং উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ঈদের নামাজ পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও অংশগ্রহণ করেন। বুধবার (১০ এপ্রিল) সকালে পৌরসভার বলার দিয়ার মাস্টার বাড়ী জামে মসজিদ মাঠে এ ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

জানা গেছে, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে বুধবার (১০ এপ্রিল,) সকাল ৮টায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। বলার দিয়ার জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আজিম উদ্দিন মাস্টার ঈদুল ফিতরের নামাজে ইমাম হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

এছাড়াও উপজেলার বলারদিয়ার, মুলবাড়ী, সাতপোয়া, সাঞ্চারপাড়, পঞ্চপীর, পাখাডুবি, বনগ্রাম, বালিয়া, বাউসী,  হোসনাবাদ, পাটাবুগা, পুটিয়ারপাড়, ও বগারপাড় গ্রামের প্রায় তিন শতাধিক মানুষ এ নামাজে অংশগ্রহণ করেন।  নারীদের জামাতে নামাজ আদায় করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়। 

এ ব্যাপারে বলার দিয়ার জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আজিম উদ্দিন মাস্টার বলেন, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে রমজানের রোজা শুরু হয়। তাই তাদের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল ফিতরের নামাজ ও ঈদ আনন্দ উদযাপন করে থাকি আমরা।

সরিষাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুশফিকুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এ উপজেলায় একদিন আগে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।  তারই ধারাবাহিকতায় আজ বুধবার সকালেও সুষ্ঠু এবং সুশৃঙ্খলভাবে এ উপজেলায় দুইটি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।


আরও খবর
চাঁদপুর ১৮ কেজি গাঁজাসহ আটক এক

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বিজিপির আরও ৫ সদস্য বাংলাদেশে

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

মিয়ানমারে আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘাতের জেরে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আরও ৫ সদস্য বাংলাদেশে ঢুকে আশ্রয় নিয়েছেন।

রবিবার (১৫ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্তের খারাংখালি পয়েন্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশে প্রবেশ করে। পরে তাদেরকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়।

এ ব্যাপারে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের (২ বিজিবির) অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মির সঙ্গে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘাত চলছে। এ কারণে প্রায়ই টেকনাফ সীমান্তে মর্টারশেল ও গোলার শব্দ ভেসে আসে। এর মধ্যেই গতকাল রবিবার সকালে নতুন করে বিজিপির ৯ সদস্য টেকনাফের হোয়াইক্যং সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ে। পরে একই দিন রাত ১১টার দিকে খারাংখালি সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে আরও বিজিপির ৫ সদস্য বাংলাদেশে ঢুকে পড়ে। পরে তাদের বিজিবির সদস্যরা নিরস্ত্র করেন।

এর আগে উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে ৩৩০ জন এবং নাইকংছড়ির জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৮০ জন মিয়ানমারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য আশ্রয় নিয়েছিল। পরবর্তীতে ৩৩০ জনকে মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। এ ছাড়া নাইকংছড়ি বিজিবি হেফাজতে রয়েছে ১৮০ জন সদস্য।


আরও খবর
চাঁদপুর ১৮ কেজি গাঁজাসহ আটক এক

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




ছাত্ররাজনীতি নিয়ে আদালতের রায় মানতে হবে: বুয়েট উপাচার্য

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতি নিয়ে আদালতের রায় মানতে হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার। আজ সোমবার এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

উপাচার্য বলেন, আদালত যা বলবেন, তা আমাদের মানতে হবে। আদালতের আদেশ শিরোধার্য। না হলে তা আদালত অবমাননার শামিল হবে।

২০১৯ সালের ১১ অক্টোবর বুয়েট কর্তৃপক্ষের দেওয়া জরুরি বিজ্ঞপ্তি’র বৈধতা নিয়ে বুয়েট শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম আজ রিট আবেদনটি করেন। ইমতিয়াজ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এম হারুনুর রশীদ খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সমরেন্দ্র নাথ বিশ্বাস।

ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি পুরোপুরি বন্ধসহ ৬ দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো আজ সোমবারও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি পালন করছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস খোলা রয়েছে ও দাপ্তরিক কাজগুলো চলছে।

এদিন একেবারেই ফাঁকা ছিল বুয়েট ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নিরাপত্তা প্রহরী জানান, আজ সকাল থেকে ক্লাসে কোনো শিক্ষার্থী যাননি। ক্যাম্পাস একেবারেই ফাঁকা। গত তিনদিন ধরে এ অবস্থা।

গত ২৮ মার্চ রাতে বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের প্রবেশকে ঘিরে পরদিন ২৯ মার্চ দুপুর থেকে ৬ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে গত শনিবার থেকে এ কর্মসূচি পালন করছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।


আরও খবর



ঈদে পোশাক শ্রমিকদের জন্য থাকছে বিশেষ ট্রেন: রেলমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শাকিল মোল্লা, রাজবাড়ী

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো পোশাক শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম। আজ রবিবার দুপুর ২টায় রাজবাড়ীর পাংশায় জেলা পরিষদ ডাক বাংলোতে গার্ড অব অনার গ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের এ জানান রেলমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিকদের বাড়ি ফেরা নিয়ে আমরা খুব চিন্তিত। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ঈদযাত্রায় নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দের সঙ্গে যাতে তারা বাড়ি যেতে পারে, এ ব্যাপারে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। এবার গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য আগামী দুই দিন আমরা আলাদা বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।

মো. জিল্লুল হাকিম আরও বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিকদের দাঁড়িয়ে যাওয়ার জন্য স্ট্যান্ডিং টিকিটের ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং তাদের জন্য আলাদা বগি ও সকল প্রকার সুবিধার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পাংশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী, সহকারী পুলিশ সুপার (পাংশা সার্কেল) সুমন কুমার সাহা, পাংশা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ স্বপন কুমার মজুমদার।


আরও খবর
চাঁদপুর ১৮ কেজি গাঁজাসহ আটক এক

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




টিসিবি পণ্য বিক্রির জন্য স্থায়ী দোকান করা হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

টিসিবি পণ্য বিক্রির জটিলতা কাটাতে স্থায়ী দোকান করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির আয়োজনে মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, টিসিবির পণ্যগুলো এতদিন বিভিন্ন জায়গায় টেম্পোরারিভাবে বিক্রি হতো। আমরা চেষ্টা করছি আগামী দুই এক মাসের মধ্যে টিসিবির দোকানগুলোকে একটি স্থায়ী জায়গায় নিয়ে আসার। যাতে মানুষের একটি দিন নষ্ট না হয়। তারা যাতে সেখানে যেয়ে ন্যায্যমূল্যে তাদের পণ্য নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারে, সেটার একটা কার্যক্রম আমরা চলমান রেখেছি।

ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভ।

টিটু বলেন, টিসিবি সাধারণত একত্রে চার থেকে পাঁচটি পণ্য সরবরাহ করে। কিন্তু অনেক সময় এমন হয় যে একটি পণ্য পৌঁছাতে দেরি হলে ডিসি সাহেবরা বাকি পণ্যগুলোকেও আটকে রাখেন। সবগুলো পণ্য একত্রে দেবেন বলে। কিন্তু আমি যখন ফিক্সড দোকান করে দেব তখন যে মাল যখনই দোকানে চলে যাবে তখনই সেই মাল বিক্রি শুরু হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাফার স্টক না থাকায় আমাদের পণ্য কিনেই বিক্রি করতে হচ্ছে। বিভাগীয় পর্যায়েও আমাদের বাফার স্টক নেই। এছাড়া আমাদের যেসব ডিলার রয়েছে তাদেরও পণ্য এক মাস সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমাদের পর্যাপ্ত স্টোরেজ না থাকাটাই প্রধান সমস্যা হচ্ছে।

তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে পণ্য সরবরাহ ও সেবা নিশ্চিত করতে টিসিবি শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে এটাকে একটা কাঠামোতে নিয়ে আসতে আমরা কাজ করতেছি। আমাদের নিজস্ব কোনো গুদাম ছিল না। যেকোনো পণ্যের নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ রাখতে সেটার বাফার স্টক থাকা দরকার। বাফার স্টকের জন্য আমাদের গুদাম দরকার। চট্টগ্রামে আমরা ৪০ হাজার স্কয়ারফিটের একটি নতুন গুদাম করেছি। বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে গুদাম করছি। আমরা চেষ্টা করব অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে বাফার স্টক তৈরি করতে পারি।

সারা বছর টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা এক কোটি পরিবারকে টিসিবিব মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনী পণ্য দিয়েছি। সেটা ১২ মাসই দেওয়ার করব। এতদিন জরুরি ভিত্তিতে ট্রাক সেলের মাধ্যমে করেছি। টিসিবির পণ্য স্থায়ী দোকানে নিয়ে এসেছি।


আরও খবর
টানা ছয় দফা কমলো সোনার দাম

সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪