আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ফুফুর বাড়ির পাশে মিলল শিশুর গলাকাটা মরদেহ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কুষ্টিয়ার মিরপুরে জান্নাতুল ফেরদৌস নামের পাঁচ বছরের এক কন্যাশিশুর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মশান শাহপাড়ার বাইপাস ক্যানেল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। 

পারিবারিক বিরোধের জেরে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় নিহতের ফুপু জহুরা খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ।

জান্নাতুল ফেরদৌস মিরপুর উপজেলার মশান শাহপাড়া এলাকার জাহিদুল ইসলামের মেয়ে। জাহিদুল কুষ্টিয়া সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসে চাকরি করেন।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার বিকালে নিজ বাড়ি থেকে শিশু জান্নাতুল ফেরদৌস নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর রাত সাড়ে ৯টার দিকে মশান শাহপাড়ার বাইপাস ক্যানেল থেকে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়।

মিরপুর থানার ওসি গোলাম মোস্তফা জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের ফুপুকে আটক করা হয়েছে।


আরও খবর



ডিইউজের নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উৎসবমুখর পরিবেশে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের ভোটগ্রহণ চলছে। সোমবার (১১ মার্চ) সকাল ৯টায় এই ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলবে। এ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ফরিদ হোসেন।

নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে। ফলে সকাল থেকে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।

নির্বাচনে সভাপতি পদের জন্য লড়ছেন-আবদুল মজিদ, সাজ্জাদ আলম খান তপু ও সোহেল হায়দার চৌধুরী। সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন-আকতার হোসেন, উম্মুল ওয়ারা সুইটি, এ জিহাদুর রহমান জিহাদ ও খায়রুল আলম।

সিনিয়র সহ-সভাপতি পদের জন্য লড়ছেন-আশরাফুল ইসলাম, আসলাম সানী, নজরুল ইসলাম মিঠু ও হামিদ মোহাম্মদ জসিম। সহ-সভাপতি পদের জন্য লড়ছেন- ইব্রাহিম খলিল খোকন, বাঁধন কুমার সরকার, মো. রেজাউর রহিম, রফিকুল ইসলাম সুজন ও সিদ্ধার্থ শঙ্কর ধর।

যুগ্ম সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন-আছাদুজ্জামান, এস এম সাইফ আলী, জাকির হোসেন ইমন, ফজলুল হক বাবু, ফরিদ উদ্দিন সিদ্দিকী ও মো. শাহজাহান মিঞা। কোষাধ্যক্ষ পদের জন্য লড়ছেন-মীর আফরোজ জামান, রেজাউল কারীম, সাকিলা পারভীন ও সোহেলী চৌধুরী।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন গোলাম মুজতবা ধ্রুব, জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও রাজু হামিদ। আইন বিষয়ক সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন আসাদুর রহমান, মাসুম আহাম্মদ ও রবিউল হক। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন আমানউল্লাহ আমান, এম শাহজাহান সাজু ও মুহাম্মদ মামুন শেখ।

দপ্তর সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন আইরিন নিয়াজি মান্না, এ কে এম ওবায়দুর রহমান ও জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী। কল্যাণ সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন- আনোয়ার হোসেন, রেহানা পারভীন ও শাহজাহান স্বপন। ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন- ইস্রাফিল হাওলাদার, এস এম বাবুল হোসেন, দুলাল খান ও মো. আসাদুজ্জামান (লিমন আহমেদ)। নারী বিষয়ক সম্পাদক পদে লড়ছেন দীপা ঘোষ রীতা, সুমি খান ও সুরাইয়া অনু।

নির্বাহী পরিষদ সদস্য হিসেবে ৮টি পদের জন্য লড়ছেন-অনজন রহমান, আতাউর রহমান জুয়েল, আনোয়ার সাদাত সবুজ, আনোয়ার হোসেন আকাশ, আহমেদ মুশফিকা নাজনীন, এ এম শাহজাহান মিয়া, এম এ রহিম রনো, এম জহিরুল ইসলাম, এস এম মোশাররফ হোসেন, জি এম মাসুদ ঢালী, নাঈম মাশরেকী, নাসরিন বেগম গীতি, মহিউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী হিমেল, মো. কিরণ মোস্তফা, মো. মেহেদী জামান, মো. শাহীন আলম, মো. সাজেদুল ইসলাম রাজু, মোহাম্মদ খসরু নোমান, রাগেবুল রেজা, রারজানা সুলতানা, শহিদুল ইসলাম স্বপন, শাহিদুর রহমান শাহিদ, সাজেদা হক, সাজ্জাদ হোসেন চিশতী এবং সালাম মাহমুদ।

নিউজ ট্যাগ: ডিইউজে

আরও খবর



নিষিদ্ধ জাল উৎপাদন বন্ধের আহ্বান করে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উদ্বোধন

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কারেন্ট জালসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত অন্যান্য জাল উৎপাদন বন্ধ করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান।

সোমবার (১১ মার্চ) চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলার মোলহেড এ জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ ২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোহাং সেলিম উদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ দিপু মনি, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মোঃ আলমগীর, চাঁদপুর জেলার জেলা প্রশাসক জনাব কামরুল হাসান এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় তিনি বলেন, দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সকলের। অথচ অবৈধভাবে জাটকা আহরণের নেপথ্যে কিছু মানুষ কাজ করে থাকে। জাটকা ধরার সাথে জড়িতরা যতই প্রভাবশালী হোক না কেন জাটকা ধরলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। যারা কারেন্ট জালসহ অবৈধ জাল ব্যবহার করে জাটকাসহ রেনুপোনা ধরে ফেলে তারা সমাজ ও দেশের শত্রু। দেশের মৎস্য সম্পদের যারা শত্রু তাদের ব্যাপারে কোন তদবীর শোনা হবে না এবং এ ব্যাপারে কঠোরতা অবলম্বন করা হবে বলে তিনি এ সময় জানান।

মন্ত্রী বলেন, জাটকা ইলিশ সংরক্ষণ এবং ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বিগত বছরের ন্যায় এ বছরও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে মৎস্য অধিদপ্তর ১১ মার্চ হতে ১৭ মার্চ পর্যন্ত জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ-২০২৪ উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ইলিশ হলো মাছের রাজা, জাটকা ধরলে হবে সাজা

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধিতে জাটকা রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সর্বসাধারণকে বিশেষ করে জেলে, মৎস্যজীবী সম্প্রদায় ও ইলিশের সাথে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ী, আড়তদারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধ করা এবং ব্যাপক প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়টিকে সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে হবে বলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে তাঁর সুযোগ্য উত্তরসূরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর ইলিশসহ সকল মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মৎস্য সম্পদের সাথে জড়িত মৎস্য চাষী, জেলে/মৎস্যজীবী জীবনমান উন্নয়নে বাস্তবভিত্তিক ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে। যার ফলে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ইলিশের উৎপাদন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৭১ লক্ষ মেট্রিকটনে যা ২০০২-০৩ অর্থবছরে ছিল মাত্র ১.৯৯ লক্ষ মে.টন।

দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনের ১২ ভাগ ইলিশ থেকে আসে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এ মৎস্য প্রজাতির উৎপাদন বৃদ্ধি ও এ সম্পদের টেকসই উন্নয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধিই নয়, জনবান্ধব এ সরকার জেলে ও মৎস্যজীবীদের উন্নয়নেও বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে মৎস্য অধিদপ্তরসহ মাঠ প্রশাসন, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ, নৌপুলিশ, র‌্যাব এবং বিজিবি জাটকা সংরক্ষণ অভিযান সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে। প্রয়োজনীয় লোকবল, নৌযানসহ প্রয়োজনীয় রশদের স্বল্পতা এবং অভিযানে নানাবিধ প্রতিকূলতা সত্ত্বেও প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে জাটকা ও মা ইলিশ রক্ষায় অভিযান সফলভাবে বাস্তবায়ন করছেন।

মন্ত্রী বলেন, জাটকা ও মা ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধকালে জেলেদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের মাধ্যমে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য উপকরণ হিসেবে বকনা বাছুর(গরু), ছাগল, ভ্যান বিতরণসহ ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে। প্রকল্প মেয়াদে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও উপকূল-মোহনা তীরবর্তী ৩১৭০০টি সুফলভোগী জেলে পরিবারকে বিকল্প কর্মসংস্থানে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণসহ উপকরণ বিতরণ করা হচ্ছে।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হলে জাটকা নিবিড়ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। জাটকা আহরণ বন্ধে অভিযান জোরদারকরণের পাশাপাশি দেশের সকলকে জাটকা রক্ষার গুরুত্ব বোঝাতে প্রচার প্রচারণা অব্যাহত রাখতে হবে। মা ইলিশ সংরক্ষণ ও জাটকা রক্ষার মাধ্যমে ইলিশের উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে এবং ইলিশ সাধারণ মানুষের জন্য আরো সহজলভ্য হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

মন্ত্রী বলেন, ইলিশ আমাদের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ, আর এই সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সকলের। দেশের সকল মানুষের হাতের নাগালে ইলিশ মাছ যেমন পৌছে দিতে চাই তেমনি দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে রপ্তানি করে বৈদাশিক মুদ্রা অর্জন করতে চাই।

এ লক্ষ্যে মা ইলিশ রক্ষা ও জাটকা সংরক্ষণে আপামর জনগণকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধকরণের জন্য প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া যে বলিষ্ট ভূমিকা পালন করছেন তার জন্য তিনি গণমাধ্যমকর্মী দের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।


আরও খবর



হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা সব্যসাচী

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী। এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা।

এদিকে, টলিপাড়ায় এ খবর জানার সাথে সাথেই চিন্তা পরে গেছেন সবাই।

সব্যসাচীর কী হয়েছে তা জানতে সব্যসাচীর স্ত্রী মিঠু চক্রবর্তীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, এ বিষয়ে খুব বেশি কথা বলতে রাজি হননি। তবে সব্যসাচী যে হাসপাতালে ভর্তি সেই বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।

সম্প্রতি পুত্র গৌরব ও পুত্রবধূ ঋদ্ধিমা ঘোষের সন্তান ধীরের অন্নপ্রশনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সব্যসাচী। নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সব কিছুর তদারকি করেছেন। নাতির সঙ্গে সময় কাটাতে যে পছন্দ করেন সব্যসাচী, সে কথাও এর আগে আনন্দবাজার অনলাইনকে জানিয়েছিলেন গৌরব। আপাতত সব্যসাচীর শারীরিক অসুস্থতার খবরে চিন্তিত অনুরাগীদের একাংশ।

গত বছর শোনা গিয়েছিল, সব্যসাচী নাকি আর অভিনয় করবেন না। বাংলাদেশের একটি সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানিয়েছিলেন অবসর নেয়ার কথা। তবে, পরে তিনি আনন্দবাজার অনলাইনকে জানান, তার বক্তব্যের অন্য মানে বার করা হয়েছে। অভিনয় কম করলেও তিনি যে অবসর গ্রহণ করেননি, সে কথাও স্পষ্ট করেছিলেন অভিনেতা। সম্প্রতি জানা গিয়েছে, তিনি শুভ্রজিৎ মিত্র পরিচালিত দেবী চৌধুরাণী ছবিতে অভিনয় করছেন।


আরও খবর



সম্পর্কে যেসব বিষয় সহ্য করা ঠিক নয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

সঙ্গীর সঙ্গে আপনি কতটা আন্তরিক তার উপর সম্পর্কের ভিত নির্ভর করে। সম্পর্কে শুধু প্রেম থাকাই যথেষ্ট নয়। আরও কিছু বিষয় জরুরি। এমন কিছু ব্যাপার আছে যা সম্পর্ক নষ্ট করে। এ কারণে এসব কোনোভাবে সহ্য করা ঠিক নয়। যেমন-

শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন : মানসিক এবং শারীরিক নির্যাতন সম্পর্ক বিষাক্ত করে তোলে। সঙ্গীর যে কোনো ধরনের সহিংস আচরণ এবং মানসিক নির্যাতন যেমন- সঙ্গীকে নিয়ে তীব্র সমালোচনা, তিরস্কারমূলক মন্তব্য ধীরে ধীরে সম্পর্ক বিষাক্ত করে তোলে। যৌন নিপীড়ন কখনও সহ্য করা উচিত নয়।

অসম্মান : সঙ্গীর প্রতি অসম্মানজনক আচরণ এবং তার আত্মসম্মান নষ্ট করার চেষ্টা সম্পর্কে তিক্ততা তৈরি করে। সঙ্গী যদি আপনার আবেগকে প্রাধান্য না দেন এবং বারবার নেতিবাচক আচরণ দেখান তাহলে বুঝবেন আপনার প্রতি তার সম্মানের অভাব আছে। যে সম্পর্কে সম্মান নেই তার কোনো ভবিষ্যৎ নেই।

প্রতারণা : সম্পর্কের মধ্যে অসততা এবং সব কিছু গোপন করার প্রবণতা প্রতারণার সামিল। যেকোন ধরনের প্রতারণা সম্পর্ক নষ্ট করে। এই ধরনের কিছু হলে সম্পর্ক না রাখাই ভালো।

শারীরিক কাঠামো নিয়ে তীর্যক মন্তব্য: সঙ্গী যদি আপনার শারীরিক কাঠামো এবং চেহারা নিয়ে অসম্মানজনক মন্তব্য করে তাহলে বুঝতে হবে তার কাছে আপনি কতটা মূল্যহীন। সে যদি ক্রমাগত আপনার সাজসজ্জা বা চেহারার দোষত্রুটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করে তাহলে তার মানে হলো আপনাকে অসম্মান করা।

প্রিয়জনের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা : সঙ্গী যদি আপনাকে আপনার প্রিয়জনদের থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করে এবং আপনার ঘনিষ্ঠদের সম্পর্কে অনিরাপদ বোধ করে তাহলে তা সহ্য করা ঠিক নয়। এর অর্থই হলো সে আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় এবং একটা বৃত্তের মধ্যে রাখতে চায়। এমন আচরণ মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। 


আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন আপেল

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মজিদ আপেল। ঠাকুরগাঁও জেলা রিটার্নিং অফিস কর্তৃক এক গণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

জেলা রিটার্নিং অফিসারের অফিস সূত্রে জানা যায়, ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে তিনজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে একজন প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সন্তোষ কুমার আগরওয়ালা প্রত্যাহার করলে দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বী থাকেন। জেলা রিটার্নিং অফিসার যাচাই-বাছাইয়ে তিনজনের মধ্যে ব্যাংকে ঋণ খেলাপির দায়ে  জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এসএমএ মঈনের মনোনয়ন বাতিল করেন। অপর প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মজিদ আপেলকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত করে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

পরে এসএমএ মঈন প্রার্থিতা ফিরে পেতে উচ্চ আদালতে রিট করেন। আদালত তার প্রার্থিতা বহাল রেখে তাকে প্রতীক বরাদ্দের আদেশ দেন। পরে গত ৫ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এসএমএ মঈনের আবেদন খারিজ করে ঠাকুরগাঁও জেলা রিটার্নিং অফিসারের গণবিজ্ঞপ্তি সঠিক বলে রায় দেন। এ অবস্থায় জেলা রিটার্নিং অফিসার আর কোনো প্রার্থী না থাকায় আব্দুল মজিদ আপেলকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে গত ৭ মার্চ আবারও গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন।

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় শনিবার (৯ মার্চ) বিকেলে আব্দুল মজিদ আপেল জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় অফিসে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।

নবনির্বাচিত জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ আপেল বলেন, আমি সব সময় সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে গেছি এবং সততার  সঙ্গে কাজ করে যাব। আমার বড় ভাই মরহুম মুহাম্মদ সাদেক কুরাইশীর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করব। সকলকে সঙ্গে নিয়ে একটি মডেল জেলা পরিষদ গড়ে তুলবো।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ অক্টোবর ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুহ. সাদেক কুরাইশী মৃত্যুবরণ করলে পদটি শূন্য হয়। ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৭৫৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫৭৮ জন ও নারী ভোটার ১৮০ জন।


আরও খবর