আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

গাজার স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নতি প্রায় অসম্ভব: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

প্রকাশিত:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় ভেঙে পড়েছে গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। বিপর্যয়কর এই স্বাস্থ্য পরিস্থিতির উন্নতি প্রায় অসম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় আরও চিকিৎসা সুবিধা পাঠানোর জন্য বোর্ড সর্বসম্মতিক্রমে একটি জরুরি প্রস্তাব পাস করেছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও বর্তমান পরিস্থিতির উন্নতি করা অসম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস।

ইসরায়েলি আক্রমণে গাজার বেশিরভাগ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছে। ভূখণ্ডটিতে এখন সামান্যই বিদ্যুৎ, খাদ্য বা বিশুদ্ধ পানি আছে এবং সেখানকার চিকিৎসা ব্যবস্থাও ভেঙে পড়েছে। জরুরি পদক্ষেপে চিকিৎসা কর্মীদের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম গাজায় সরবরাহের জন্য নিরাপদ পথ উন্মুক্ত করার দাবি করা হয়েছে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যসেবা কর্মী এবং রোগীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ঘটনা নথিভুক্ত করতে এবং হাসপাতাল পুনর্নির্মাণের জন্য তহবিল জোগাড় করতেও বলা হয়েছে।

টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ধরনের কাজ করা প্রায় অসম্ভব।

জেনেভায় ৩৪ সদস্যের বোর্ডকে টেড্রোস বলেন, গাজায় চিকিৎসার চাহিদা বেড়েছে। একইসঙ্গে রোগের ঝুঁকিও বেড়েছে। সংঘাতে গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সক্ষমতা এক-তৃতীয়াংশে হ্রাস পেয়েছে। 

আরও পড়ুন>> নিরাপত্তা পরিষদ অকার্যকর হয়ে পড়েছে: গুতেরেস

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই মহাপরিচালক বলেন, গাজা এবং পশ্চিম তীরে গত ৭ অক্টোবর থেকে স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলোতে ৪৪৯ টিরও বেশি হামলা হয়েছে। আর এই কারণে এখন সেখানে স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজ করা অসম্ভব।

এদিকে ইসরায়েলি হামলায় রোববার (১০ ডিসেম্বর) পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৮ হাজারে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া ৫০ হাজারের মতো মানুষ আহত হয়েছেন।


আরও খবর



জিআই সনদ পেল দেশের ১৪ পণ্য

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্যের ভৌগলিক নির্দেশক বা জিআই সনদ দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির মাল্টিপারপাস হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে সনদ তুলে দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) আয়োজিত অনুষ্ঠানে টাঙ্গাইল শাড়ি, গোপালগঞ্জের রসগোল্লা, নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আম, মৌলভীবাজারের আগর, মৌলভীবাজারের আগর আতর, মুক্তাগাছার মণ্ডা, যশোরের খেজুরের গুড়, রাজশাহীর মিষ্টি পান এবং জামালপুরের নকশীকাঁথার জিআই সনদ তুলে দেওয়া হয়।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, এ দেশের মেহনতি মানুষ শৈল্পিক কারুকার্যের মাধ্যমে অনন্য সাধারণ সামগ্রী প্রস্তুত করে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের সুনাম ও খ্যাতি বৃদ্ধি করেছে। মাটি, বায়ু, পানি, পরিবেশ, কারিগরদের দক্ষতা প্রভৃতি স্বতন্ত্র ও অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে ছোট এ ভূখণ্ডের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব পণ্যকে জিআই হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের পাশাপাশি এর গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে।

ভারতের শিল্প মন্ত্রণালয় কিছুদিন আগে বাংলার টাঙ্গাইল শাড়ি বা টাঙ্গাইল শাড়ি অব বেঙ্গল নামে একটি শাড়িকে জিআই স্বীকৃতি দেয়। ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি অর্গানাইজেশন (ডব্লিউআইপিও) এর কাছ থেকে অনুমোদনও পেয়ে যায় তারা। বিষয়টি বাংলাদেশে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়। টাঙ্গাইল বাংলাদেশের এলাকা এবং টাঙ্গাইল শাড়ি বাংলাদেশের নিজস্ব পণ্য হওয়ার পরও ভারত কীভাবে তা নিজেদের পণ্য হিসেবে জিআই স্বীকৃতি পায়, সেট প্রশ্ন তোলেন শাড়ির ব্যবসায়ী, আইনজ্ঞ ও অধিকার কর্মীরা।

এরপর বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো উদ্যোগী হয়। টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসন ৬ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বীকৃতির আবেদন করে। পরে তা অনুমোদন করে গেজেট প্রকাশ করে পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর। এরপর ১১ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল শাড়ি, নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা ও গোপালগঞ্জের রসগোল্লার ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির সনদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন শিল্পমন্ত্রী।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় ভোগান্তি নেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঈদযাত্রা শুরু হলেও পাটুরিয়া দৌলতদিয়া নৌপথে যাত্রী ও যানবাহনের তেমন চাপ নেই। লঞ্চঘাটেও ভিড় নেই যাত্রীদের। ঘাটে আসার পরপরই যাত্রী ও যানবাহনগুলো ফেরিতে উঠে নদী পারাপার হচ্ছে।

তবে রোববার (৭ এপ্রিল) বিকেল থেকে এ ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর আগে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার ছিল দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ। ২১ জেলার লাখ লাখ মানুষের যাতায়াতের এ পথে ফেরি পারাপারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থেকে ভোগান্তির শিকার হতেন। ঈদের সময় সেই দুর্ভোগ বেড়ে যেতো কয়েকগুণ। পদ্মা সেতু চালুর পর কমেছে ভোগান্তি; স্বস্তি ফিরেছে ঘাট দিয়ে যাতায়াতকারীদের।

এখন বেশিরভাগ যানবাহন পদ্মা সেতু ব্যবহার করলেও কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ফরিদপুর ও রাজবাড়ীর বেশ কিছু পরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাক এ নৌপথে চলাচল করছে। সাধারণ সময়ে দেড় থেকে দুই হাজার যানবাহন পারাপার হলেও ঈদ ঘিরে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এবার ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছেন যাত্রীরা।

বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের ডিজিএম খালেদ নেওয়াজ বলেন, ঈদে যাত্রী ও যানবাহন নির্বিঘ্নে পারাপারের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তিনটি ঘাট প্রস্তুত আছে। পাশাপাশি ১৫টি ফেরি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যানবাহনের বাড়তি চাপ কমাতে ঈদের তিনদিন আগে ও পরে বন্ধ থাকবে পণ্যবাহী ট্রাক পারাপার।

তিনি আরও বলেন, ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতে পারাপার হচ্ছেন। কারও কোনো ধরনের সমস্যা হচ্ছে না।


আরও খবর



প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহার করেন? জেনে নিন কী হয়

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

প্রায় সব নারীরই সাজের অন্যতম অংশ হলো লিপস্টিক। পোশাক, অন্যান্য অনুষঙ্গ, ব্যক্তিত্ব আর রুচি অনুযায়ী নারীরা লিপস্টিকের রং নির্বাচন করেন। যারা লিপস্টিক পছন্দ করেন তাদের একটি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। তা হলো, নিয়মিত লিপস্টিক ব্যবহারের অভ্যাস আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে? লিপস্টিকে বেশ কিছু বিপজ্জনক উপাদান রয়েছে যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং বেশ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

আপনি কি জানেন যে খাবার খাওয়ার সময় লিপস্টিক শরীরে প্রবেশ করে? কেউ লিপস্টিক ব্যবহার করে ভুলবশত তা গিলে ফেললে অ্যালুমিনিয়াম, ক্রোমিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো বিপজ্জনক পদার্থও পেটে চলে যায়। তাই আপনার লিপস্টিকটি এই ধরনের বিপজ্জনক উপাদান মুক্ত কি না তা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত লিপস্টিক ব্যবহারের ৩টি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নিন-

শুষ্ক এবং ফাটা ঠোঁট : লিপস্টিক ঠোঁট শুকিয়ে ফেলতে পারে এবং ঠোঁট ফাটার কারণ হতে পারে। এটি উদ্বেগের বিষয়। এক্সফোলিয়েশন এবং ময়েশ্চারাইজেশনের মতো নিয়মিত ঠোঁটের যত্ন নেওয়া জরুরি। এগুলো লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে তৈরি শুষ্কতা রোধ করতে সাহায্য করে।

অ্যালার্জি : কোনো কোনো লিপস্টিক হতে পারে ব্যবহারকারীর অ্যালার্জির কারণ। বিশেষ করে সস্তা এবং নন ব্র্যান্ডেড লিপস্টিক ব্যবহার করলে এ ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। স্বনামধন্য প্রসাধনী সংস্থাগুলি কঠোর নিরাপত্তা অনুসরণ করে তাদের পণ্যগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষার পর বাজারে আনে। তাই সেগুলো ব্যবহারে অ্যালার্জির ভয় কম।

পিগমেন্টেশন : লিপস্টিক পরলে কারও কারও ঠোঁটের প্রাকৃতিক রঙ পরিবর্তন হতে পারে। তবে জেনেটিক্স এবং ইউভি এক্সপোজার ঠোঁটের পিগমেন্টেশন নির্ধারণে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে। লিপস্টিক ব্যবহার করার পাশাপাশি ভালো মানের সানস্ক্রিন ঠোঁটের প্রাকৃতিক রঙ ধরে রাখতে সাহায্য করতে পারে।


আরও খবর
হিট স্ট্রোক হলে কী করবেন?

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




২ মে পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের নির্দেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর ১৮ জনের মৃত্যুর ঘটনায় প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আজ সোমবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।

এদিন আদালতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার নিউজ উপস্থাপন করেন আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন। তিনি আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে শনিবার (২০ এপ্রিল) দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার। সে সময় বলা হয়, সারাদেশে চলমান তাপপ্রবাহ ও আবহাওয়া অধিদফতরের সতর্কতা জারির প্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের আওতাধীন সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পূর্বনির্ধারিত ছুটি শেষে ২১ এপ্রিল খোলার পরিবর্তে আগামী ২৮ এপ্রিল যথারীতি খুলবে। শিগগিরই এ বিষয়ে অফিস আদেশ জারি করা হবে।

এরপর শনিবার (২৭ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব আক্তারুন্নাহার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলোর শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, রোববার থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি কার্যক্রম চলমান থাকবে। এক শিফটে বিদ্যালয় প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। আর দুই শিফটের বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম শিফট সকাল ৮টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা এবং দ্বিতীয় শিফট পৌনে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব পর্যায়ে অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।


আরও খবর



নাটোরে আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাটোর প্রতিনিধি

Image

নাটোরের লালপুর উপজেলায় মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার আজিমনগর রেলস্টেশন এলাকার একটি দোকানের সামনে তাকে হত্যা করা হয়।

নিহত মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু উপজেলার বাহাদিপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।

লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছিম আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়দের বরাতে তিনি জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে আজিমনগর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে বসেছিলেন মঞ্জু। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে চার থেকে পাঁচজন এসে মাথায় এবং পেটে গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মঞ্জুর মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি বলেন, কয়েকজন মুখোশধারী এই হামলা চালিয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের কয়েকটি দল মাঠে কাজ শুরু করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে মঞ্জুর প্রতিপক্ষরা তাকে হত্যা করতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।


আরও খবর