আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

গোসাইরহাটে ব্রিজের কাজ বন্ধ করে ঠিকাদার লাপাত্তা: দুর্ভোগে এলাকাবাসী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুর গোসাইরহাট উপজেলার এল'জিই.ডির নলমূড়ি ইউনিয়নের সড়কের চরভূয়াই কালাম দেওয়ান নামক বাজারে স্থানে নির্মাণাধীন পিএসসি গার্ডার ব্রিজের কাজ এক বছরে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ২ বছরেও শেষ হয়নি।

স্থানীয় এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল কালাম দেওয়ান বাজার স্থানে একটি টেকসই ব্রিজের। সেই দাবির প্রেক্ষিতে সরকারের শক্তিশালী করণ প্রকল্প উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের আওতায় ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ২ কোটি ৭৪ লাখ ৯৪ হাজার ৯২০ টাকা ব্যয়ে ১৬ মিটার দৈর্ঘ্য পিএসসি গার্ডার ব্রিজের কাজটি শরীয়তপুরের নোনা এন্টারপ্রাইজ নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পায়।

২০২১ সালের জুন মাসের ১৬ তারিখে কাজটি শুরু হয়ে ২০২২ সালের ১৭ মে মাসে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঠিকদারি প্রতিষ্ঠান মাত্র ৫-৬ মাস কাজটি শুরু করে অজ্ঞাত কারণে ফেলে রেখে উধাও হয়ে যায়। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) কাগজপত্রে ২৫ ভাগ কাজ সম্পন্ন দেখালেও উপজেলার নলমুড়ি ইউনিয়নের কালাম দেওয়ান বাজারের ভুয়াই নামক স্থানে নির্মাণাধীন ঢাকা ডিভিশনের আর. ডব্লিউ. এস. পি. কালভাট ব্রিজটির বাস্তবে মাত্র কয়েক অংশ পিলার, পাইলিং হয়েছে। কাজ ফেলে ঠিকাদার এখন লাপাত্তা। বারবার তাগাদা দিলেও ঠিকাদার এলাকায় আসছেন না। এতে প্রায় দুই বছরের অধিক সময় ধরে ব্রিজের দুই পাশে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন অন্তত ১৫-১৬টি গ্রামের মানুষ।

স্থানীয় বাসিন্দা মিলন মাঝী, মিজান চাপরাশিসহ অনেকেই জানান, ভুয়াই বাজারের ব্রিজটি নির্মাণ না হওয়ায় খুনেরচর, আবুপুর, স্কুলেরহাটা, চরপদ্মা মাদ্রাসাবাজার হাটুরিয়া, হিজলা, মুলাদী, ভেদররিয়াখেয়া ঘাট, সফিপুরসহ অন্তত পক্ষে ১৫-১৬টি গ্রামের মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। এই এলাকার মানুষ গোসাইরহাট শরীয়তপুরসহ বরিশাম শহরে বা অন্য এলাকায় যেতে চাইলে ২০-২৫ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এতে অর্থ ও সময় দুটোই বেশি ব্যয় হচ্ছে।

স্থানীয় বাজার ব্যবসায়ী মানিক ও মাসুদ বলেন, দুই পাশে পাকা সড়ক থাকলে ওই ব্রিজের কারণে যানবাহন চলতে না পারায় কোনো মালামাল পরিবহন করা যাচ্ছে না। হাটবাজারগুলোতে আসতে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই।

৩০নং চরমনপুরার সহকারী শিক্ষক মেহেদি হাসান সহ কয়েকজন শিক্ষক বলেন, ব্রিজটি সম্পন্ন না হওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় স্থানীয় স্কুল-কলেজ ও মাদরাসাগামী শিক্ষার্থীরা সময়মতো বিদ্যালয়ে যেতে পারেন না।

স্কুল ও মাদ্রাসার কয়েকজন শিক্ষার্থীরা বলেন, প্রতিদিন এই রাস্তা আমাদের যাতায়ত করি বর্ষায় অনেক সমস্যা হয় অতি দ্রত ব্রিজটি সম্পূর্ন হলে আমরা স্বাচ্ছন্দে বাড়িতে যেতে পারবো।

নলমূড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মিঞা বলেন, ব্রিজটি দুই বছর ধরে ফেলে রাখা হয়েছে যাতায়াতের জন্য বিকল্প রাস্তা বিপদজনকভাবে মাটিফেলে রাখা হয়েছে, আমি প্রায় সময় বিভিন্ন ওয়ার্ডে ইউনিয়নের উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করতে যেতে হয় ঐ ব্রিজটি না হওয়ায় পাশ্বের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে দুইবার দুর্ঘটনায় কবলে পড়তে হয়েছে। ব্রিজটির না হওয়ার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন তারা। ওই সড়ক ব্যবহার করে ইউনিয়ন পরিষদে উপকারভোগী, বিভিন্ন সেবাপ্রার্থীদের আসা-যাওয়া করতে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিকল্প সড়ক ঘুরে অনেক সময় লেগে যায়। বৃদ্ধ মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত ব্রিজটি নির্মাণের দাবি জানান।

এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স নোনা ট্রেডার্সের আবু সুফিয়ান বলেন. আমি আমার লাইসেন্সে কাজ পাওয়ার দুইমাস পরে ওয়ার্কাটার পেয়ে কাজ শুরু করি এরপরে ডিজাইন পরিবর্তনের কারণে কাজটি আর করতি পারিনি। ঢাকা ডিভিশন অফিসে ডিজাইন পরিবর্তন করে দিলে আমি আবার কাজ শুরু করতে পারবো।

ডিজাইনের জন্য স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ঢাকা অফিসে চিঠি দিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী গোসাইরইাট উপজেলা (এলজিইডি) প্রকৌশলী সজল কুমার দত্ত জানান, বক্স কালভাট ব্রিজটির ডিজাইন পরিবর্তনের জন্য সংশ্লিস্ট উর্দ্ধতম কর্তৃপক্ষ বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছে এখনও অনুমোদন হয়ে আসেনি। আসলে পুনরায় কাজ শুরু করা যাবে।

তিনি আরও জানান, বর্ষা মৌসুম ভোগান্তি লাঘবের স্বার্থে কাজটি চলমান রাখার জন্য বিভিন্ন সময়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেয়া হয়েছে।


আরও খবর



চট্টগ্রামের এয়াকুবনগর বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে, পুড়ল ২০০ ঘর

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানার ফিরিঙ্গিবাজার এলাকায় এয়াকুবনগর বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর সোয়া ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রায় দুইশ ঘর পুড়ে গেছে।

ফায়ার সার্ভিসের চট্টগ্রাম অঞ্চলের ডিএডি আব্দুর রাজ্জাক জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি স্টেশনের ১১টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে। পরে ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের দেড় ঘণ্টার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় বিকেল পৌনে ৩টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

ফিরিঙ্গি বাজারের মেরিনার্স রোড সংলগ্ন টেকপাড়া বস্তিতে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হল, তা জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। আগুন লাগার পর দূর থেকেও কালো ধোঁয়া উড়তে দেখা যাচ্ছিল।

ফিরিঙ্গি বাজার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ছুটে এসেছি। স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। টেকপাড়া বস্তি আর এয়াকুব নগরের পিছনের অংশ জুড়ে কিছু ঘর আছে, সেগুলোতেও আগুন লেগেছে।

তিনি আরো জানান, মেয়র মহোদয়, জেলা প্রশাসক ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে কথা হয়েছে। কত লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা তালিকা করে জানাতে বলেছেন উনারা। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য রাতে খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি দেখা হবে।

কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব জানান, এখনো পূর্ণাঙ্গ তথ্য না মিললেও প্রায় দুইশ ঘর পুড়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আগুনে বস্তির বেশ কয়েকটি কাঁচাঘর পুড়ে গেছে। এসব বাড়ির কোনোটির বাসিন্দারা এখনো ঈদ শেষে বাড়ি থেকে ফেরেননি। অর্থাৎ বন্ধ অবস্থায় মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে অনেকেন। আর যারা আছেন চোখের সামনে নিজের বসতি পুড়তে দেখে বিলাপ করছেন বাসিন্দারা।


আরও খবর



বাংলাদেশে ফের প্রবেশ করলো ৪০ বিজিপি সদস্য

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীসহ (বিজিপি) মিয়ানমারের ৪০ নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আজ শনিবার (৪ মে) ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে তারা প্রবেশ করেন। পরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর সদস্যরা তাদের নিরস্ত্র করে হেফাজতে নিয়ে নেয়।

সাবরাং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নূর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জানা যায়, টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন থেকে ১৫ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২৫ জন প্রবেশ করে।

এর আগে সর্বশেষ গত ২৫ এপ্রিল মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যকে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ। তার আগে প্রথম ধাপে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপির কর্নেল মিও থুরা নউংয়ের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ৩৩০ জনকে মিয়ানমার নিয়ে যান।


আরও খবর



যাত্রাবাড়ীতে পরিবহন চাঁদাবাজ চক্রের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ১১

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে চাঁদাবাজ চক্রের অন্যতম মূলহোতা মো. মারুফসহ ১১ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

গ্রেফতাররা হলেন- মূলহোতা মো. মারুফ (৩৮), মো. ইমরান হোসেন (৩৫), মো. জাকির হোসেন (২৩), মো. রায়হান (২২), মো. চয়ন (১৮), মো. আপন (১৮), মো. রুহুল আমিন (৪০), মো. আল আমিন (২৫), মো. তানজির (২৪), মো. এহসান আহম্মেদ সজীব (২৬) ও মো. আরিফুল হাসান শাওন (১৮)।

এসময় তাদের কাছ থেকে আদায় করা চাঁদার নগদ ১২ হাজার ৩২০ টাকা এবং ১১টি কাঠের লাঠি উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) র‌্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি এম. জে. সোহেল এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ২ মে ভোর সাড়ে ৪টা থেকে সকাল ৭টা ১০ মিনিট পর্যন্ত র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় একাধিক অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরি ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহন থেকে অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে পরিবহন চাঁদাবাজ চক্রের অন্যতম মূলহোতাসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

এএসপি সোহেল আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা বেশ কিছুদিন ধরে যাত্রাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরি ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনের ড্রাইভার ও হেলপারদের সঙ্গে অশোভন আচণের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে জোর করে চাঁদা আদায় করে আসছিল।

গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজুর পর সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান র‌্যাবের এ কর্মকর্তা।


আরও খবর



বাঙালির দুয়ারে কড়া নাড়ছে পহেলা বৈশাখ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্যাডেলে পা দিয়েছে বাঘ, রিকশা নিয়ে ছুটবে এবার শহর থেকে গ্রাম। কোথাও আবার সে রিকশায় সওয়ার হয়েছে চতুর শেয়াল পণ্ডিত। যেখানে খুব আদরে মুরগি বাঁধা, সেখানেই রিকশা নিয়ে ছুটে চলা। আয়োজকেরা বলছেন, রূপ কথার গল্প আছে, শিয়াল পণ্ডিতের পাঠশালা। সেটাকে কেন্দ্র করেই এই থিম।

অন্যদিকে তোড়জোড় বাঁশের বেণী বাঁধার। সেই বেণীতে আঁজলা হাতে আঙুলের আলতো চাপে আদল পাচ্ছে বিভিন্ন প্রতিকৃতি। প্রতিটিই বাঙারির চিরায়ত জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গ্রামে-বন্দরে, জলে জঙ্গলে। একজন জানান কবুতর, হাতি ও ট্যাপা পুতুল থাকছে তাদের থিমে। অপরজন জানান গ্রামীণ লোক শিল্প তুলে ধরার চেষ্টা করছি।

এবার পহেলা বৈশাখ আসছে ঈদের ছুটির সঙ্গে পিঠাপিঠি হয়ে। তাই ছুটির আমেজে কমেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থী সংখ্যা। তবু পিছিয়ে নেই আঁকিবুঁকি। বড় কিংবা ছোট মোটিফে আগের মতোই থাকছে হুতোম পেঁচা কিংবা বাঘ। সরায় কিংবা কাগজের ক্যানভাসে দৃশ্যপটের পসরাও বসেছে বিক্রির জন্য। এবার জীবনানন্দ দাশের তিমির-হননের গান কবিতা থেকে ঠিক করা হয়েছে প্রতিপাদ্য।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন নিসার হোসেন জানান, এই ছোটখাটো জিনিসগুলো যেগুলো তৈরি হয়, সবগুলোর মধ্যে লোক শিল্পের টাচ থাকে। অর্থাৎ আমাদের সংস্কৃতির যে ঐতিহ্য, সে ঘরে তা নিয়ে যাচ্ছে। এর ভাষা ও বিশিষ্টের সঙ্গে সে পরিচিত হচ্ছে। সুতরাং এটা দু-তিনটা পারপাস সার্ভ করছে।

নিউজ ট্যাগ: পহেলা বৈশাখ

আরও খবর
লিপি চক্রবর্তীর ‘আকণ্ঠ মরেছি’

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4




ঈদের দিনেও ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশব্যাপী উদযাপন হচ্ছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার থেকেই শুরু হয়েছে ছুটি। তবে ছুটির দিনেও আজ ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর। বেলা ১১টার দিকে বিশ্বের ১০০টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ছিল অষ্টম। আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে এ সময় ঢাকার স্কোর ছিল ১৫৭। বায়ুর এই মান অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়।

বিশ্বব্যাপী বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে।

এ সময়ে বিশ্বে বায়ুদূষণে প্রথম অবস্থানে ছিল ভারতের দিল্লি। আইকিউএয়ারের সূচকে শহরটির স্কোর ২৪৮। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে যথাক্রমে নেপালের কাঠমান্ডু ও ভারতের কলকাতা। শহর দুটির স্কোর যথাক্রমে ১৯৩ ও ১৯২।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর