আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
অবৈধ সম্পদ অর্জন মামলায়

হাজী সেলিমের ১০ বছরের কারাদণ্ড বহাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে লালবাগ থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল তাকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত

দুর্নীতির মামলায় আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ১০ বছরের সাজা বহাল রেখেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার (৯ মার্চ) বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিচারিক আদালতের দেওয়া ১৩ বছরের দণ্ডের মামলার আপিলের ওপর শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য ৯ মার্চ দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।

মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। হাজী সেলিমের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার ও আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল তামান্না ফেরদৌস।

২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে লালবাগ থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল তাকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে ২০ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়। ২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজী সেলিম। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট তার সাজা বাতিল করেন। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। দুর্নীতির এ মামলায় এমপি হাজী সেলিম এখন জামিনে আছেন।

ওই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টের রায় বাতিল করেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্টে ওই আপিল (হাজী সেলিমের) পুনরায় শুনানি করতে বলা হয়। এরপর প্রায় পাঁচ বছর ওই আপিলের শুনানি হয়নি। তবে সম্প্রতি আপিলটি শুনানির উদ্যোগ নেয় দুদক। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১১ নভেম্বর হাইকোর্ট বিচারিক আদালতে থাকা মামলার যাবতীয় নথি (এলসিআর) তলব করেন। এরপর কয়েক দিবস শুনানি শেষে ২৪ ফেব্রুয়ারি আপিলটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়।


আরও খবর



সদরঘাটে লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে নিহত ৩, আহত ৫

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে বার্দিং করার সময় তাসরিফ লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে তার আঘাতে ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

নৌপুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ঢাকা থেকে ভোলাগামী তাশরিফ-৪ লঞ্চের ধাক্কায় ৩ জন যাত্রী নিহত ও ৫ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। লঞ্চটি ঘাটে বেঁধে রাখা ছিল, হঠাৎ রশি ছিঁড়ে যাত্রীদের ধাক্কা দিলে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধার করে মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



স্বাস্থ্যখাতের করুণ চিত্র : দেশে কমেছে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহার

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপ অনুযায়ী দেশে মানুষের গড় আয়ুর পাশাপাশি নারীর প্রজনন হার এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহার কমেছে, আর পাশাপাশি বেড়েছে বাল্য বিয়ে এবং শিশু মৃত্যুর হার। একই সঙ্গে এই জরিপে উঠে এসেছে দেশে প্রাপ্তবয়স্ক হয়েও বিয়ে না করা পুরুষের সংখ্যা প্রায় ৩৬ শতাংশ। গত দশ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের হার ক্রমান্বয়ে কমেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পপুলেশন সায়েন্সেসের অধ্যাপক ড. মো. মঈনুল ইসলাম বলছেন, সরকারি এই রিপোর্টে যা উঠে এসেছে তাতে মূলত দেশের স্বাস্থ্য খাতের করুণ চিত্রই প্রতিফলিত হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ যে ট্রিপল জিরো কমিটমেন্ট, অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে পরিবার পরিকল্পনার অপূর্ণ চাহিদা (শতভাগ দম্পতিকে পরিবার পরিকল্পনার আওতায় আসা), মাতৃমৃত্যু ও বাল্য বিবাহ-সহ জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা শূন্যতে নামিয়ে আনার যে অঙ্গীকার করেছিল, তার অর্জন দুরূহ হয়ে উঠতে পারে।

প্রসঙ্গত, কেনিয়ার নাইরোবিতে ২০১৯ সালে জনসংখ্যা ও উন্নয়ন সম্মেলনের পঁচিশ বছর পূর্তিতে এই ট্রিপল জিরো অঙ্গীকার করেছিলো বাংলাদেশ। বিবিএস যে জরিপের ফল প্রকাশ করেছে, সেই জরিপটি পরিচালিত হয়েছে ২০২৩ সালে। একই সঙ্গে তারা এই জরিপের সঙ্গে তার আগের বছরের তথ্যও প্রকাশ করেছে। জরিপটি দেশ জুড়ে তিন লাখ আট হাজারেরও বেশি পরিবার ও বিবাহিত নারীদের ওপর পরিচালনা করা হয়েছে।

বিবাহিত দম্পতিদের মধ্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের পরিমাণ কমার তথ্য উঠে এসেছে এবারের এই জরিপে। ২০১৫ সালে দেশের দম্পতিদের মধ্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের টার্গেট ছিলো ৭২ শতাংশ। এবার বিবিএসের জরিপে এ সংখ্যা হলো ৬২ দশমিক ১ শতাংশ। গত বারের চেয়ে বেশ খানিকটা কমেছে।

ড. মঈনুল ইসলাম বলছেন, তৃণমূল পর্যায়ে এ সেবা পৌঁছানো ও সেবা নেয়া উভয় ক্ষেত্রেই ব্যাপক দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে। লোকবলের সংকট, পদ্ধতিগুলো সহজে না পাওয়াসহ নানা কারণে এ বিষয়ে আগের চেয়ে পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।

এছাড়া বিবিএসের তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, দেশে আঠার বছর বয়সের আগে ২০২০ সালে বিয়ের সংখ্যা ছিল ৩১ দশমিক ৩ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৪১ দশমিক ৬ শতাংশ। পনের বছরের আগে বিয়ের সংখ্যা ২০২৩ সালে ছিল ৮ দশমিক ২ শতাংশ, যা চার বছর আগে অর্থাৎ ২০২০ সালে ছিল ৪ দশমিক ৯ শতাংশ।


আরও খবর



ঈদের দিনেও ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশব্যাপী উদযাপন হচ্ছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার থেকেই শুরু হয়েছে ছুটি। তবে ছুটির দিনেও আজ ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর। বেলা ১১টার দিকে বিশ্বের ১০০টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ছিল অষ্টম। আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে এ সময় ঢাকার স্কোর ছিল ১৫৭। বায়ুর এই মান অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়।

বিশ্বব্যাপী বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে।

এ সময়ে বিশ্বে বায়ুদূষণে প্রথম অবস্থানে ছিল ভারতের দিল্লি। আইকিউএয়ারের সূচকে শহরটির স্কোর ২৪৮। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে যথাক্রমে নেপালের কাঠমান্ডু ও ভারতের কলকাতা। শহর দুটির স্কোর যথাক্রমে ১৯৩ ও ১৯২।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর



ব্যর্থ হয়ে বিএনপি আবোল-তাবোল বলছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির নেতাকর্মীদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তারা ইতিহাস বিকৃত করে সফল হয়নি। তাই এখন তারা আবোল-তাবোল বলা শুরু করেছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে আয়োজিত মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে 'স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু' শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের দোসর হিসেবে কাজ করেছে। জিয়াউর রহমান রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে আর বেগম জিয়া এবং তার পুত্রসহ পাকিস্তানে ক্যান্টনমেন্টে আরাম-আয়েশে থাকে। এর মাধ্যমে পরিষ্কার হয়ে গেছে জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের দোসর। এটি যখন আজকে পরিষ্কার হয়ে গেছে এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। ইতিহাস বিকৃত করে সফল হয়নি বিধায় তারা এখন আবোল-তাবোল বলা শুরু করেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, জিয়াউর রহমান আসলে পাকিস্তানিদের চর হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে। জিয়াউর রহমানের মতো খলনায়ককে আজকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তারা (বিএনপি) বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে ২১ বছর মিথ্যাচার করেছে। ৭৫-এর পরের প্রজন্মকে তারা (বিএনপি) স্বাধীনতার আসল ইতিহাস জানতে দেয়নি। গত ১৫ বছরে দেশের মানুষ নতুন ইতিহাস জানতে পেরেছে।

জিয়াউর রহমান যে প্রকৃতপক্ষে একজন খলনায়ক ছিল সেটিও মানুষ জানতে পেরেছে।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের প্রসঙ্গ এনে তিনি আরও বলেন, সারা দেশে প্রতিদিন চোর, ডাকাত, পকেটমার, হাইজাকারসহ তিন-চার হাজার আসামি ধরা পড়ে। ওসব আসামিকে বিএনপির মহাসচিব বিএনপিকর্মী হিসেবে পরিচয় দিতে চান কিনা, সেই প্রশ্ন উঠেছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, তিনি এখন অনেক লম্বা লম্বা কথা বলেন অথচ তার পিতা মুমিন খান '৭৪ সালে খাদ্য সচিব ছিলেন; তিনি (মুমিন খান) চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খাদ্যভর্তি জাহাজ ফিরিয়ে দিয়ে দেশে দুর্ভিক্ষ লাগাতে সহায়তা করেছেন। পরবর্তীতে তাকে জিয়াউর রহমান উপদেষ্টা নিযুক্ত করে সেই পুরস্কার দিয়েছিল।

সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে এবং বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানার পরিচালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকারী সভাপতি কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম, সহ-সভাপতি শিক্ষাবিদ ও চিকিৎসক ডা. অরূপ রতন চৌধুরী, সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক মাহমুদ কলি, সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।


আরও খবর
বিএনপির ৭৫ নেতাকে বহিষ্কার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




ভারতে লোকসভা নির্বাচন ঘিরে বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সংঘর্ষ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারের চাঁদমারি এলাকায় বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। উভয় পক্ষ থেকে ইট-পাটকেল ছোড়ার ঘটনা ঘটে। এতে একজন আহত হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

এদিকে মুজাফফরনগরের তান্ডেরার গ্রামবাসীদের কেউই ভোটকেন্দ্রে যাননি। সকাল ৮টা পর্যন্ত একটি ভোটও পড়েনি সেখানে। রাস্তা নির্মাণে বিলম্বের বিরুদ্ধে তাদের এই প্রতিবাদ বলে জানা গেছে।

উত্তর প্রদেশের নাগিনা থেকে এক স্বতন্ত্র প্রার্থী অভিযোগ করেছেন যে, সেখানে সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে না। বিজেপি নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করছে এবং ভোটারদের তার পক্ষে ভোট দিতে দিচ্ছে না। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ১০টিরও বেশি ইভিএম সঠিকভাবে কাজ করছে না এবং ভোটকেন্দ্রের ভেতরে থাকা ক্যামেরাও ত্রুটিপূর্ণ।

তিন কেন্দ্র মিলিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের কাছে মোট ৩৭টি অভিযোগ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।

স্থানীয় সময় সকাল সাতটায় শুরু হয়েছে ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফা। সাত দফার এই নির্বাচনে আজ প্রথম দফায় ২১টি রাজ্য এবং‌ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে দেশের ১০২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে। সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।

নির্বাচন কমিশন ১ লাখ ৮৭ হাজার ভোটকেন্দ্র জুড়ে ১৮ লাখেরও বেশি ভোটকর্মী মোতায়েন করেছে। নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৬ কোটি ৬৩ লাখ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে ৮ কোটি ৪০ লাখ পুরুষ, ৮ কোটি ২৩ লাখ নারী এবং ১১ হাজার ৩৭১ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন।

২০ থেকে ২৯ বছর বয়সী ৩ কোটি ৫১ লাখ তরুণ ভোটার ছাড়াও প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন ৩৫ লাখ ৬৭ হাজার ভোটার।


আরও খবর
বন্যায় কেনিয়াতে ৭০ জনের মৃত্যু

শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪