আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

হবিগঞ্জে ১৬ বছরে দেড় লাখ মামলা নিস্পত্তি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

গত ১৬ বছরে দেড় লাখ মামলা নিষ্পত্তি করেছেন হবিগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। এর ফলে হবিগঞ্জ আদালতে মামলাজট অনেকটাই কমে এসেছে। বুধবার (১ নভেম্বর) বিকেলে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ দিবস উপলক্ষে হবিগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এক আলোচনা সভায় এ তথ্য জানানো হয়।

সভায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হারুন অর-রশীদ জানান, ২০০৭ সালের পৃথক জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির যাত্রাকালে ১৩ হাজার ২৩৭টি মামলা নিয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট মামলা দায়ের হয় ১ লাখ ৫০ হাজার ২৯৯টি এবং মোট নিষ্পত্তি হয় ১ লাখ ৫১ হাজার ৫৭২টি। এই সময়ে মোট সাক্ষ্য গৃহীত হয় ১ লাখ ৩০ হাজার ৪৮০ জনের।

পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০, ২০১২, ২০২২ সালে যথাক্রমে মোট মামলা হয় ১১ হাজার ৮৪২টি, ১১ হাজার ১৪২টি, ১০ হাজার ২৮৫টি, ১০ হাজার ৮৭৩টি ও ১২ হাজার ৮৭৬টি। অধিক পরিমাণে মামলা নিষ্পত্তি হয় ২০০৮, ২০০৯, ২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২১ ও ২০২২ সালে যথাক্রমে ১১ হাজার, ১০ হাজার ৪০৩টি, ১০ হাজার ১৫৮টি, ১০ হাজার ৯৬টি, ১১ হাজার ৩১২টি, ১০ হাজার ৯০২টি ও ১৭ হাজার ২৩টি মামলা।

এই সময়ের মধ্যে ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত করোনা মহামারির কারণে নিয়মিত আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়নি। এ ছাড়া ম্যাজিস্ট্রেসি পৃথক হওয়ার পর প্রয়োজনীয় কর্মচারী ও অবকাঠামো এবং পৃথক অফিস ভবন না থাকায় নিয়মিত বিচার কার্যে বিঘ্ন ঘটে।

মামলার পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২০ সালে মামলা নিষ্পত্তি হয় ১০৩ দশমিক ৩২ শতাংশ, ২০২১ সালে ১১৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ ও ২০২২ সালে ১৩২ দশমিক ২১ শতাংশ। বর্তমান ২০২৩ সালে সেপ্টেম্বর মাস শেষে মোট মামলার বিচারাধীন আছে ১০ হাজার ৪৯৩টি, যা ২০১৯ সালে ছিল ১৯ হাজার ৬৭১টি, ২০২০ সালে ১৭ হাজার ৭৬৮টি, ২০২১ সালে ১৭ হাজার ৫৬৪টি, ২০২২ সালে ১৬ হাজার ১১১টি এবং ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে মোট মামলা ছিল ১১ হাজার ৯৬৪টি।

বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন পরিসংখ্যান মোতাবেক, মামলার নিষ্পত্তির দিক থেকে হবিগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি সারা দেশের মধ্যে ১-৪নং নম্বর অবস্থানে ছিল গত ২০২১ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত।

নিউজ ট্যাগ: হবিগঞ্জ

আরও খবর
পিরোজপুর মুক্ত দিবস আজ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

পিরোজপুর মুক্ত দিবস আজ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেছেন

জলবায়ু উপযোগী প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করছে সরকার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image
দেশের উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ খাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশের প্রাণিসম্পদ খাতে বৈপ্লবিক উন্নয়ন হয়েছে।

দেশের জলবায়ু উপযোগী প্রাণিসম্পদ উৎপাদনের লক্ষ্যে সরকার গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সকালে সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই)-এর পরিচালনা বোর্ডের ৪৭ তম সভায় মন্ত্রী একথা জানান। বিএলআরআই পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে সভায় সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রী।

এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। তাই দেশের জলবায়ু উপযোগী প্রাণিসম্পদের উৎপাদনে বর্তমান সরকার অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছে। এজন্য বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই)-এর আওতায় জলবায়ুসহিষ্ণু প্রাণিসম্পদ উৎপাদন গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বিএলআরআই এরঅ পরিচালনা বোর্ডের সভায় এ সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, দেশের বিভিন্ন জাতীয় পরিকল্পনায় আবহাওয়া উপযোগী প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে পরিবেশের সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি পরিবর্তিত আবহাওয়ায় প্রাণিসম্পদের উৎপাদন দক্ষতা বাড়িয়ে মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনের বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্রাণিসম্পদের উৎপাদন থেকে গ্রীন হাউজ গ্যাস নির্গমন কিভাবে কমানো যায় তার উপর সময়োপযোগী গবেষণা করা দরকার। পাশাপাশি পরিবর্তিত জলবায়ুর সাথে প্রাণিসম্পদকে কিভাবে খাপ খাওয়ানো যায় এবং উৎপাদন দক্ষতা ধরে রাখা যায় সেটি নিয়েও এখন গবেষণা প্রয়োজন। এ জন্য জলবায়ুসহিষ্ণু প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি।

মন্ত্রী আরও বলেন, দেশের উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ খাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশের প্রাণিসম্পদ খাতে বৈপ্লবিক উন্নয়ন হয়েছে। এ খাতে গবেষণার পরিধি বেড়েছে। গবেষণার আরও উন্নয়নের মাধ্যমে এ ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখতে হবে।

বিএলআরআই পরিচালনা বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, বোর্ড সদস্য ও বিএলআরআই-এর প্রাক্তন মহাপরিচালক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম খান, বোর্ড সদস্য ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, বোর্ড সদস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো. এমদাদুল হক তালুকদার, বোর্ড সদস্য সচিব ও বিএলআরআই-এর মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, বোর্ড সদস্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ আজাদ ছাল্লাল, বোর্ড সদস্য ও বিএলআরআই-এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. শাকিলা ফারুক, বোর্ড সদস্য ও বিএলআরআই-এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান সভায় উপস্থিত ছিলেন।

নিউজ ট্যাগ: শ ম রেজাউল করিম

আরও খবর
তৃতীয় দিনে ১৫৫ প্রার্থীর আপিল ইসিতে

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




দার্জিলিং ভ্রমণে গেলে এবার থেকে দিতে হবে পর্যটক কর

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ভারতে বেড়াতে যাওয়া বাংলাদেশিদের অন্যতম প্রিয় গন্তব্য দার্জিলিং। মধুচন্দ্রিমা কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে হুল্লোড় করে বেড়ানোপশ্চিমবঙ্গের এই শৈলশহর যেন আমাদেরও আপন এক গন্তব্য। এবার এই শহর ভ্রমণে বসতে চলেছে পর্যটক কর। ২৭ নভেম্বর নতুন এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে দার্জিলিং পৌরসভা।

দার্জিলিং পৌরসভার চেয়ারম্যান দীপেন্দ্র ঠাকুরি হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেছেন, পর্যটক কর সংগ্রহের কার্যক্রম দ্রুতই চালু করা হবে। ইতিমধ্যে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে কর সংগ্রহের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে।

পৌরসভার পক্ষ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা প্রতিটি হোটেল থেকে এই টাকা সংগ্রহ করবে। হোটেলগুলোতে এই নতুন করের কুপন পাঠানো হচ্ছে।

পৌরসভার তরফ থেকে জানানো হয়েছে, শহর পরিচ্ছন্ন রাখতে ময়লা-আবর্জনা সরানোর জন্য এই টাকা নেওয়া হচ্ছে। দার্জিলিংয়ে প্রচুর পর্যটক আসছেন। যে কারণে সেখানে নোংরাও খুব হচ্ছে। এই আবর্জনা পরিষ্কার করতে গিয়ে পৌরসভার প্রচুর টাকা খরচ হচ্ছে। সেই খরচের বোঝা কমাতেই এই টাকা নেওয়া হবে।

এই পর্যটক কর নতুন নয়। এর আগে ২০০৮ সালে পৌরসভার পক্ষ থেকে এই কর নেওয়া শুরু হয়। শুরুতে নেওয়া হতো জনপ্রতি ৩ রুপি, তারপর বেড়ে হয় ১০ রুপি। কিন্তু হোটেল কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতা ও কর সংগ্রহ প্রক্রিয়া জটিল হওয়ার কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। মধ্যে কয়েক বছর বন্ধ থাকার পর আবার তা শুরু করা হচ্ছে।

ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা গিয়েছে, পাঁচ বছরের ঊর্ধ্বে পর্যটকদের থেকে মাথাপিছু ২০ রুপি এই কর নেওয়া হবে। তবে হোটেল কর্তৃপক্ষ দাবি জানিয়েছে, দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন প্রবেশমুখে কর সংগ্রহের কাজটি করতে। কিন্তু পৌরসভা বলছে, প্রবেশমুখে অর্থ সংগ্রহ করতে গেলে দীর্ঘ যানজটের আশঙ্কা আছে।

প্রতিবছর ১০ লাখের বেশি পর্যটক দার্জিলিংয়ে ঘুরতে যান। সেখানে প্রায় ৪০০ হোটেল রয়েছে।


আরও খবর
রোববার থেকে দেশে আসতে পারে বৃষ্টি

শনিবার ২১ অক্টোবর ২০২৩




নিউমোনিয়ার ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

শীতে তাপমাত্রার ওঠানামা অনেক বেশি। কোন কোন দিন আবার সারাদিন বৃষ্টি থাকছে। এই রকম আবহাওয়ায় সুস্থ থাকাটা চ্যালেঞ্জর। শীতে অন্য রোগের থেকে নিউমোনিয়া হওয়ার ঝুঁকির পরিমাণটা বেশি। দেখা যায়, বাচ্চাদের নিউমোনিয়া বেশি হয়ে থাকে। এ সময় সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই যতটা সম্ভব সর্তক থাকার চেষ্টা করতে হবে।

নিউমোনিয়া ফুসফুসের সংক্রমণের কারণে হতে পারে। এ রোগ ফুসফুসে পানি জমেও হতে পারে। শুরুতে গুরুত্ব না দিলে পরর্বতীতে বড় ধরণের ক্ষতি হতে পারে। কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে নিউমোনিয়া থেকে নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখা যায়।

বার বার হাত ধোঁয়া

যতটা সম্ভব চেষ্টা করতে হবে হাত পরিষ্কার রাখা। বার বার হাত ধোঁয়ার অভ্যাস করুন। হাত ধুতে না পারলেও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা। এছাড়াও, হাত না ধুয়ে কোন কিছু না খাওয়া। খেতে বসার আগে সাবান দিয়ে ভালো ভাবে হাত ধুয়ে নিন।

গরম পোশাক পরুন

যাদের ঠাণ্ডার সমস্যা আছে তারা শীতে সবসময় গরম পোশাক পরে থাকার চেষ্টা করুন। শিশুরা অনেক সময় শরীরে গরম কাপড় বেশিক্ষণ পড়ে থাকতে চাই না তাই তাদের দিকে বিশেষ নজর রাখা উচিত। রাতে বাইরে বের হলেও মাথা ও কান মাফলারে মুড়িয়ে রাখতে চেষ্টা করুন।

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া

বাজার ভরা শীতকালের নানান শাকসবজি। ফাইবার, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ খাবার শীতে অন্য রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি জোগায়। এছাড়াও, ভিটামিন সি আছে এমন খাবার যেমন জলপাই, কমলা, লেবু ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে। এগুলো একপ্রকার প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।

 


আরও খবর
মোজা দিবস আজ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

আজকের রাশিফল: শুক্রবার ৮ ডিসেম্বর ২০২৩

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের মোট জনসংখ্যা কত সেটি জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থাটির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের চূড়ান্ত জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।

আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সংস্থাটির কার্যালয়ে আয়োজিত প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, গ্রামে বসবাস করেন দেশের মোট জনসংখ্যার ১১ কোটি ৬০ লাখ। অন্যদিকে শহরে বাস করেন ৫ কোটি ৩৭ লাখ।

আরও বলা হয়, ২০১১ সালে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৭৬ জন করে বসবাস করলেও ২০২২ সালে এসে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১ হাজার ১১৯ জন করে বসবাস করছেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন।

এর আগে প্রাথমিক প্রতিবেদন দেয় সংস্থাটি। পরবর্তীতে তৃতীয় পক্ষ হিসাবে যাচাই-বাছাই করে আরও একটি প্রতিবেদন দেয় বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১। চলতি বছর জুলাইয়ে বিবিএস প্রকাশিত পরিসংখ্যানে যা দেখানো হয়েছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬।

২০০১ সালে দেশে জনসংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার ২৬৩ জন। ১৯৯১ সালে ছিল ১০ কোটি ৬৩ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২ জন। ১৯৮১ সালে ছিল ৮ কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জন ও ১৯৭৪ সালে দেশে জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৭১ জন।


আরও খবর
তৃতীয় দিনে ১৫৫ প্রার্থীর আপিল ইসিতে

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




এবার ডিবি কার্যালয়ে ভাত খেলেন শাহজাহান ওমর

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এবার ভাত খেলেন বিএনপির বহিষ্কৃত ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর। বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে তিনি রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে যান।

শাহজাহান ওমরের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, আমাদের এখানে সব শ্রেণিপেশার মানুষ আসেন। খেটে খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পেশার মানুষ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসেন। তেমনি একটি সমস্যা নিয়ে একজন এসেছেন।

তিনি সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ দিতে এসেছেন। তিনি আমাদের কাছে যে নামগুলো দিবেন, সে অনুযায়ী তদন্ত করে আমরা ব্যবস্থা নিব।

উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা যায় অনেককেই ডিবি কার্যালয়ে ভাত খাইয়ে আপ্যায়ন করা হয়। ইতোমধ্যে ভাত খাওয়ানোর কিছু ছবি ভাইরালও হয়েছে। ছবি ভাইরালের পর ডিবি কার্যালয়কে ডিবির ভাতের হোটেল বলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে মন্তব্য করেছেন। তবে এসব মন্তব্যকে ডিবি ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছে। ডিবি বলছে, ডিবির ভাতের হোটেলের বিষয়টি মানুষ রসবোধ থেকে বলছে।

ডিবির ভাতের হোটেল নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, এটা রসবোধের প্রশ্ন। বাঙালি একটা রসবোধসম্পন্ন জাতি। সাহিত্যে রসবোধের প্রয়োগ আমাদের মনের খোরাক জোগায়। আমি মনে করি, এটা রসবোধপ্রবণ একটি বিষয় যে ডিবি ভাত খাওয়ায়। আমরা তো আসলে কাউকে ডেকে এনে খাওয়াই না। কেউ যদি কাজের জন্য আমাদের কাছে আসে, তার কাজটা করে দেওয়ার চেষ্টা করি। এর পাশাপাশি লাঞ্চ টাইম হলে লাঞ্চের অফার করি। সে যদি অফার গ্রহণ করেন তাহলে খেয়ে যান। আর আমরা তো ব্রিটিশ পুলিশ না। আমরা এখন স্বাধীন দেশের পুলিশ। একটা সময় থানায় যেতে মানুষ ভয় পেতো। আর এখন আমি একজন ডিআইজি, আমার এখানেই শত শত লোক কোনও না কোনও কাজে আসছে। সাইবার বুলিংসহ বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে মানুষ আমাদের কাছে আসছে।

নিউজ ট্যাগ: শাহজাহান ওমর

আরও খবর
তৃতীয় দিনে ১৫৫ প্রার্থীর আপিল ইসিতে

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩