হিমেল হাওয়া আর
ঘন কুয়াশায় কাঁপছে উত্তরের জেলা লালমনিরহাটের মানুষ। গত কয়েকদিনের শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত
হয়ে পড়েছে জনজীবন। গত ৫ দিন এই জেলায় সূর্যের দেখা মিলেনি। শীতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে
খেটে খাওয়া মানুষ। শীতে লালমনিরহাটে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে রয়েছে ১৩টি নদ-নদী তীরবর্তী
৬৮টি চরের প্রায় লক্ষাধিক মানুষসহ নিম্ন আয়ের শ্রমজীবীরা। গবাদিপশুও রেহাই পাচ্ছে না
শীতের প্রকোপ থেকে।
শিশু, বয়স্ক ও
অ্যাজমা রোগীরা পড়েছেন দুর্ভোগে। পাশাপাশি গবাদিপশুও শীতে কষ্ট পাচ্ছে। সড়কে গাড়িগুলো
হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। তিস্তাপারের বেশির ভাগ মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের
চেষ্টা করছে। হঠাৎ করেই শীতের তীব্রতা বাড়ায় গরম কাপড়ের দোকানে ভিড় করছেন শীতার্তরা।
তারা বেশি ভিড় করছেন ফুটপাতের পুরোনো কাপড়ের দোকানগুলোতে।
গত ৫ দিন থাকি
যে শীত বাহে ঘরত (ঘর) থাকি বেরের পাংনা (পারি না)। হামার তিস্তা পারত খুব ঠাণ্ডা। গত
৫ দিন থাকি কাজ কাম নাই বাহে ছোয়াপোয়া (ছেলে-মেয়ে) নিয়া কষ্টোত আচুং।
পৌষের মাঝামাঝি
সময়ে উত্তরের জেলা লালমনিরহাটে জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে
তিস্তা-ধরলাসহ গোটা জেলার মানুষ। গত ৫ দিনে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। ঘন কুয়াশার সঙ্গে
পাল্লা দিয়ে বইছে হিমেল হাওয়া। বৃষ্টির মতো শিশির ঝড়ছে। এতে তিস্তার চরাঞ্চলের লোকজন
কাজে বের হতে না পেরে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে।
শিশু, বয়স্ক ও
অ্যাজমা রোগীরা পড়েছেন দুর্ভোগে। পাশাপাশি গবাদিপশুও শীতে কষ্ট পাচ্ছে। সড়কে গাড়িগুলো
হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। তিস্তাপারের বেশির ভাগ মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের
চেষ্টা করছে। হঠাৎ করেই শীতের তীব্রতা বাড়ায় গরম কাপড়ের দোকানে ভিড় করছেন শীতার্তরা।
তারা বেশি ভিড় করছেন ফুটপাতের পুরোনো কাপড়ের দোকানে। নিজেদের সাধ্যমতো শীতের কাপড় কিনছেন
শীতার্তরা।