আজঃ শনিবার ১১ মে ২০২৪
শিরোনাম

হিযবুত তাহরীরের শীর্ষ নেতা নাফিজ গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আদাবর ও মোহাম্মদপুর থানায় পুলিশের ওপর হামলা ও জঙ্গিবিরোধী মামলার দীর্ঘ আট বছর ধরে পলাতক আসামি ও নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীর শীর্ষ নেতা নাফিজ সালাম উদয়কে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। রোববার বিকেলে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার উদয় হিযবুত তাহরীর শীর্ষ নেতা ও দাওয়াতি, অর্থ শাখার সক্রিয় সদস্য বলে জানিয়েছে র‍্যাব। আজ সোমবার সকালে এ তথ্য জানান র‍্যাব-২ এর সিনিয়র সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা মো. ফজলুল হক।

ফজলুল জানান, গ্রেপ্তার নাফিস সালাম উদয় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরীরের শীর্ষ জঙ্গি নেতা। গ্রেপ্তার এড়াতে পরিচয় গোপর রাখার জন্য দাঁড়ি কেটে লেবাস পরিবর্তন করে কামরাঙ্গীরচরে ভাঙ্গারির ব্যবসা শুরু করেন তিনি। তিনি বিভিন্ন ছদ্মবেশে গত ৮ বছর আত্মগোপনে থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়িয়ে জঙ্গি সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছিলেন। উদয়ের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানায় মোট ৩টি জঙ্গি মামলা রয়েছে এবং মোহাম্মদপুর থানায় একটি পুলিশের ওপর হামলার মামলা রয়েছে।

র‍্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, এইচএসসি পাস করে ২০০১ সালে উচ্চ শিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যায় উদয়। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ওপর গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে ২০০৮ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসে। দেশে আসার পর সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১০ সালে মাস্টার্স শেষ করে।

 তাঁর বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বিরোধী ট্রাইব্যুনাল থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। তিনি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গিবাদী বই প্রচার ও নওযুবক তথা তরুণ প্রজন্মকে জঙ্গিবাদে উৎসাহিত করে আসছিলেন। তিনি হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশ শাখার আমিরের সঙ্গে ও হিযবুত তাহরীর গ্রুপ লিডারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন মসজিদে রাষ্ট্র ও সরকার বিরোধী লিফলেট বিতরণ ও দাওয়াতি কাজ করতেন।’

গ্রেপ্তার আসামির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান র‍্যাবের এ কর্মকর্তা।


আরও খবর



ফরিদপুরে বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ফরিদপুরের মধুখালীতে দুই সহোদর ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় জেলাজুড়ে উত্তপ্ত অবস্থা বিরাজ করছে। অভিযুক্তদের বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করেছে স্থানীয়রা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে চার প্লাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম জানান, ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে ফরিদপুর সদরসহ মধুখালী উপজেলার বালিয়াকান্দি পঞ্চপল্লীর নিকটে এবং বাঘাটে বাজার এলাকায় যৌথ বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয়ে টহল পরিচালনা করা হচ্ছে।

তিনি আরও জানান, বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ম্যাজিস্ট্রেটসহ যৌথ বাহিনীর সঙ্গে বিজিবির টহলের পাশাপাশি গ্রাম পুলিশ অবস্থান করছে।

এর আগে সকালে ফরিদপুর-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ জনতা। এর ফলে ওই এলাকায় তীব্র যানজট তৈরি হয়। পরে দুপুর দেড়টার দিকে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

জানা গেছে, পঞ্চপল্লীতে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা ও মন্দিরে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার প্রতিবাদে মধুখালী রেলগেটে মানববন্ধনের ডাক দেওয়া হয়। স্থানীয় সর্বসাধারণের ব্যানারে আয়োজিত এ কর্মসূচি পালনে সেখানে সমবেত হয় পাঁচ শতাধিক জনতা। আনুমানিক আধা ঘণ্টা স্থায়ী এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন শেষে বেলা ১১টার দিকে বিক্ষোভকারীরা মধুখালীর ঈদগাঁ ময়দানে প্রতিবাদ মিছিল বের করে। পরে মিছিলটি মহাসড়কে উঠে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক ধরে কামারখালী সেতুর দিকে এগোতে থাকে। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে বিক্ষোভকারীরা খণ্ড খণ্ড হয়ে মিছিল করতে থাকে। একাধিক ভাগে বিভক্ত বিক্ষোভকারী মালেকা চক্ষু হাসপাতালের সামনে, নওয়াপাড়ার মোড়, মাঝিবাড়ি ও বাগাটের ঘোষঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়।

বাগাটের ঘোষঘাটে বিক্ষোভকারীরা ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি এনে অবরোধ করে এবং সড়কের মাঝে গাছের গুঁড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। নওয়াপাড়ার মোড়ে একটি ইটভর্তি ট্রাক সড়কের মাঝখানে আড়াআড়িভাবে রেখে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ও শর্টগানের গুলি ছুড়ে। এতে জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে এবং একপর্যায়ে পুলিশের দিকে ইট ছুড়ে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই জায়গায় ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার গিয়ে বিক্ষোভকারীদের সব দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়ে বিক্ষোভ প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা তাদের ওপর পুলিশের গুলি ও হামলার প্রতিবাদ জানান। জেলা প্রশাসক এ ঘটনার তদন্ত হবে বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা জেলা প্রশাসকের আহ্বানে সাড়া দেয়নি। পরে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

বিক্ষোভকারীরা জানায়, পুলিশের হামলায় তাদের চারজন আহত হয়েছে। এর মধ্যে তিনজন মধুখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে এবং বাকি একজনকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

এদিকে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা ওই মহাসড়কে সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে ওই মহাসড়কের মালেকা চক্ষু হাসপাতাল থেকে ফরিদপুরের দিকে এবং বাগাটের ঘোষঘাট এলাকা থেকে কামারখালী সেতুর দিকে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে।

মধুখালী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিরাজ হোসেন বলেন, ডুমাইনের পঞ্চপল্লীর ঘটনাকে কেন্দ্র করে মধুখালী উপজেলার পাইলট স্কুল থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করে। কোথাও বুঝিয়ে আর কোথাও টিয়ারগ্যাস ও ফাঁকা গুলি নিক্ষেপ করে নিবৃত্ত করা হয়েছে।

ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোহাম্মদ এমদাদ হুসাইন বলেন, বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা পর মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়। তবে এ ঘটনায় হতাহত বা জানমালের ক্ষতিসাধনের ঘটনা ঘটেনি।

নিউজ ট্যাগ: বিজিবি মোতায়েন

আরও খবর



পাকিস্তানে বাস উল্টে নিহত ২০, আহত ২১

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাকিস্তানে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে তিনজন নারীসহ অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ২১ জন। শুক্রবার (৩ মে) ভোরে দেশটির গিলগিট-বালতিস্তানের দিয়ামার জেলার কারাকোরাম হাইওয়েতে এ ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন এক প্রতিবেদনে জানায়, বেসরকারি সংস্থার ওই বাসটি রাওয়ালপিন্ডি থেকে গিলগিটের দিকে যাচ্ছিল। বাসটি কারাকোরাম হাইওয়েতে বাক নেওয়ার সময় চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। পরে বাসটি উল্টে সিন্ধু নদীর তীরে পড়ে যায়।

ভয়াবহ এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এবং আহতদের সম্ভাব্য সকল চিকিৎসা’ প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন।


আরও খবর



মানিকগঞ্জে পৌঁছেছে পাইলট আসিম জাওয়াদের মৃতদেহ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আবুল হোসেন, মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের মৃতদেহ মানিকগঞ্জে পৌঁছেছে। নিহত ছেলের বহনকারী হেলিকপ্টার দেখেই কান্নায় ভেঙে পড়েন মা নিলুফা আক্তারসহ স্বজনরা।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুর ১২টার দিকে তাকে বহনকারী বিমানবাহিনীর-২১৯ হেলিকপ্টার মানিকগঞ্জের শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে অবতরণ করে।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে অসীম জাওয়াদের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর জেলা শহরের সেওতা কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন তিনি।

বিমানবাহিনীর উইং কমান্ডার আন্নু গণমাধ্যমকে বলেন, পাইলট আসিম জাওয়াদের মৃতদেহ মানিকগঞ্জে পৌঁছানোর পর গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। পরে তার মৃতদেহের কফিনটি একটি ফ্রিজিং গাড়িতে রাখা হয়েছে।

জানা গেছে, সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক শিক্ষক নিলুফা আক্তার খানম ও চিকিৎসক আমানুল্লাহর একমাত্র সন্তান ছিলেন আসিম জাওয়াদ রিফাত। একমাত্র সন্তানকে হারিয়ে কান্না করতে করতে মূর্ছা যাচ্ছেন মা নিলুফা।

নিহত জাওয়াদের বড় মামা সুরুজ খান জানান, অত্যন্ত মেধাবী ছিল জাওয়াদ। স্কুল ও কলেজজীবনে সব সময় প্রথম হয়েছে। ছোটবেলা থেকে জাওয়াদের স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হয়ে পাইলটও হয়েছিল। কিন্তু সেটি ছিল মাত্র অল্প সময়ের জন্য। শুক্রবার জাওয়াদের মৃতদেহ মানিকগঞ্জে আনা হবে বলে জানান তিনি।

জাওয়াদের খালাতো ভাই মশিউর রহমান শিমুল জানান, ২০০৮ সালে বাংলাদেশ এয়ারফোর্স অ্যাকাডেমিতে (বাফা) যোগদান করে ২০১১ সালে অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন জাওয়াদ। স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে আসিম চট্টগ্রাম বিমানবাহিনীর ঘাঁটি জহরুল হকের অফিসার্স আবাসিক এলাকার নীলিমাতে বসবাস করতেন।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় কর্ণফুলী নদীর মোহনায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান ইয়াক-১৩০ বিধ্বস্ত হয়। বেলা পৌনে ১১টার দিকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পর বিমানটিতে আগুন ধরে যায়।

বিমানের পাইলট উইং কমান্ডার মো. সোহান হাসান খাঁন এবং স্কোয়াড্রন লিডার ছিলেন মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ। এ সময় পাইলটরা বিমানটি অবতরণের চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে সক্ষম না হওয়ায় দুই পাইলট প্যারাস্যুটের মাধ্যমে অবতরণ করেন। বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে বোট ক্লাবের পাশে নদীতে পড়ে। এতে গুরুতর আহত হন বিমানের পাইলট স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।


আরও খবর



মুন্সিগঞ্জে লরিচাপায় এক পরিবারের ৩ জন নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরিচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও দুইজন।

শুক্রবার (৩ মে) দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে উপজেলার বাউশিয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আলমগীর (৫৫), জহির (৩০) ও রাহেলা বেগম (৫০)। তাদের সবার বাড়ি চাঁদপুরে। দুর্ঘটনায় আহত ২ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজীব খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



গাজীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা, নিহত ২

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

গাজীপুর মহানগরীর বাইমাইল ব্রিজের উপর সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (১০ মে) রাত সোয়া ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহতরা হলেন- কোনাবাড়ী এশরারনগর এলাকার মারফত আলীর ছেলে মঞ্জুর সরকার (৩৮) ও মহানগরীর হরিনচালা এলাকার এহসান হাসান (৪২)। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আব্দুল হামিদ (৪৫)।

কোনাবাড়ী মেট্রো থানার ওসি কেএম আশরাফ উদ্দিন বলেন, নিহত দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কাভার্ডভ্যান চালক পালিয়ে গেছেন।

পুলিশ জানায়, মোটরসাইকেল আরোহী ওই তিনজন গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। তারা ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের বাইমাইল ব্রিজের উপর পৌঁছালে পিছন থেকে অজ্ঞাতনামা কাভার্ডভ্যান মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মনজুর সরকার ও এহসান হাসান মারা যান।

আব্দুল হামিদকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।


আরও খবর