আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনায় নতুন আইন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ অক্টোবর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশে জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনায় নতুন আইনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনা আইন ২০২১ এর অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ কথা জানান।  তিনি বলেন, জাকাত তহবিল ব্যবস্থাপনা আইন ২০২১ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, জাকাত তহবিল গঠন করা হবে। তহবিলের অর্থ সরকারিভাবে সংগৃহীত হবে। প্রবাসী বাংলাদেশি, বিদেশি যেকোনো ব্যক্তি বা সংস্থা থেকে প্রাপ্ত অর্থ যেকোনো তফসিলি ব্যাংকের জাকাত ফান্ডে জমা দিয়ে জাকাত আদায় করতে পারবেন। আর একটি বোর্ড থাকবে। ধর্মমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী এই বোর্ডের চেয়ারম্যান হবেন। জাকাত বোর্ডে সদস্য থাকবে ১০ জন। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কমিটি করে দেওয়া হবে ইসলামি ফাউন্ডেশন বা ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে। কালেকশন ও ডিস্ট্রিবিউশনটা তারা করবেন। কাকে কাকে কীভাবে দেবে, এটা তারাই ঠিক করবে। তাদের একটি অ্যাকাউন্ট থাকবে, সেখান থেকে তারা অর্থ সংগ্রহ করবে।

মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদন পাওয়া আইনটিতে ১৪টি ধারা রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সরকারিভাবে জাকাত সংগ্রহ ও বিতরণ করা হবে এবং আধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারিভাবে জাকাতদানে উদ্বুদ্ধ করা হবে। জাকাত সংগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন, জাকাতদানে আগ্রহী ব্যক্তিদের যাকাতযোগ্য সম্পদের বিষয়টি খসড়া আইনে রয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সুরা তাওবায় প্রিসাইসলি সাতটি ক্যাটাগরি করে দেওয়া হয়েছে, প্রত্যেক ব্যক্তি যে জাকাতযোগ্য, সেই সাত ক্যাটাগরির যেকোনো একজনকে জাকাত দিতে পারবেন। বিভিন্ন ইসলামিক দেশগুলোতে বোর্ড আছে। অনেকেরই হয়ত ব্যক্তিগতভাবে দেওয়ার সুযোগ থাকে না, সে হয়তো জাকাতফান্ডে দিয়ে দিলেন। তখন জাকাত ফান্ড তার পক্ষে জাকাত আদায় করে দেবে।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




সাংবাদিক মিথুনের ক্যানসার চিকিৎসায় এগিয়ে এল বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট শোয়েব মিথুন সম্প্রতি কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন। তার এ দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসায় এগিয়ে এসেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন।

বুধবার (২০ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এবিজি টাওয়ারে শোয়েব মিথুনের মা-বাবার হাতে পাঁচ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা তুলে দেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সম্পাদক জুয়েল মাজহার, এবিজি বসুন্ধরার পরিচালক মোস্তফা আজাদ মহিউদ্দিন, বসুন্ধরা গ্রুপের প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব প্রমুখ।

আর্থিক সহায়তা পেয়ে শোয়েব মিথুনের বাবা মজিবুর রহমান বলেন, আমার ছেলের চিকিৎসা সহায়তায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর সাহেব যে সহায়তা করেছেন, এর জন্য শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। আমি সবার কাছে আমার ছেলের সুস্থতা কামনা করে দোয়া করার জন্য অনুরোধ করবো।

শোয়েব মিথুনের মা রোকেয়া আক্তার বলেন, অর্থ আসলে মানুষকে সুস্থ করতে পারে না। সুস্থতার জন্য সবার কাছে দোয়া চাইতে হয়। আমার ছেলের জন্য আপনারা সবাই দোয়া করবেন।

বসুন্ধরা গ্রুপের প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সিনিয়র ফটো করেসপন্ডেন্ট শোয়েব মিথুনকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মূলত ক্যানসার, হৃদরোগ এবং হতদরিদ্র শিশু-কিশোরদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে। বসুন্ধরা ফাউন্ডেশন মানবিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কয়েক যুগ ধরে এ কাজ করে আসছে।


আরও খবর



ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী টিটু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে নিম্নমানের খেজুর লেখা নিয়ে ক্ষমা চাইলেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি বলেছেন, তাড়াহুড়োর কারণে ভুল হয়ে গেছে। এ সময় ভুলের জন্য ক্ষমাও চান তিনি। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সচিবালয়ে বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, কয়েক দিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব ট্রলিং হচ্ছে। আমাদের ছোট একটা ভুল, ছোট না আমি বলব যে, বড়ই ভুল। আমাদের ভাষাটা ঠিক হওয়া দরকার ছিল। সাধারণ মানের জায়গায় শব্দটা একটুই হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে সেটি সংশোধন করে দিয়েছি, কিন্তু সেটি হাইলাইটেড হয়নি।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা সাধারণ মানের খেজুর এবং বহুল ব্যবহৃত জাইদি খেজুর দুটির নামে সংশোধন করে দিয়েছি। আমরা যখন দ্রুত কাজ করতে যাই তখন কিছুটা ভুলত্রুটি হয়ে যায়। আমরা চেয়েছিলাম প্রথম রমজানেই নোটিশটি দিয়ে দিতে। এক সপ্তাহ আগে তাদের বলেছিলাম স্ব-উদ্যোগী হয়ে দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার। যেহেতু তারা গড়িমসি করছিল, আর আমরা চাচ্ছিলাম প্রথম রমজান থেকে, তাই তাড়াহুড়োয় আমাদের ভুল হয়ে গেছে। সে জন্য আমি বিনীতভাবে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

এর আগে গত ১১ মার্চ খেজুরের দাম নির্ধারণ করে এফবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ ফ্রেস ফ্রুটস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির কাছে চিঠি পাঠায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। চিঠিতে প্রতি কেজি অতিসাধারণ/নিম্নমানের খেজুর এর দাম ১৫০-১৬৫ টাকা এবং বহুল ব্যবহৃত জাইদি খেজুর এর দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। পরে অতিসাধারণ/নিম্নমানের খেজুর নির্ধারণ করে দাম বেঁধে দেওয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। বলা হয়, তা হলে কি সরকারই নিম্নমানের খেজুর আমদানিকে উৎসাহিত করছে।


আরও খবর



রোজায় শেয়ারবাজারে লেনদেনে নতুন সূচি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১২ মার্চ থেকে দেশে রোজা শুরু হতে পারে। এ উপলক্ষ্যে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনের নতুন সূচি নির্ধারণ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।

বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিএসই জানায়, দাপ্তরিক কাজে অফিস খোলা থাকবে সকাল ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, রোজায় পুঁজিবাজারে লেনদেন এক ঘণ্টা কমিয়ে সাড়ে তিন ঘণ্টা করা হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা ২০ মিনিট পর্যন্ত লেনদেন চলবে। এরপর পোস্ট ক্লোজিং সময় থাকবে ১০ মিনিট (১টা ২১ মিনিট থেকে ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত)।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, রমজান মাস এবং ঈদুল ফিতরের ছুটির পর ডিএসই অফিস ও লেনদেন সূচি স্বাভাবিক সময়ে ফিরবে।

সাধারণ সময়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত। এরপর ১০ মিনিট পোস্ট ক্লোজিং সেশন। আর অফিস চলে সকাল ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।


আরও খবর



মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে ঠিকাদারের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মতিঝিলের ফকিরাপুলে নিউ ইস্টার্ন আবাসিক হোটেল থেকে রঞ্জিত (৪৫) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি পেশায় একজন ঠিকাদার ছিলেন।

গতকাল সোমবার (৪ মার্চ) দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) পঙ্কজ দাস।

তিনি বলেন, গতকাল সোমবার দুপুর ২টার দিকে ওই ব্যক্তি নিউ ইস্টার্ন আবাসিক হোটেলের ৬০৭/সি নম্বর রুমে ওঠেন। পরে হোটেল বয় এবং তার আশপাশের রুমের সহকর্মীরা ডাকাডাকি করলে কোনো সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। এরপর বিষয়টি পুলিশকে অবগত করে। পরে আমরা ঘটনাস্থলে এসে দরজা ভেঙে খাটের ওপর শোয়া অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে অচেতন অবস্থায় পাই। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে আমাদের ধারণা তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। রঞ্জিতের বাড়ি রাঙামাটির কোতোয়ালি থানার জিপতলী চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামে। তিনি মৃত হেমন্ত লাল চাকমার ছেলে ছিলেন। মরদেহটি ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।


আরও খবর



অবশেষে অভিশ্রুতির পরিচয় শনাক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবশেষে সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টির পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। বাবা সবুজ শেখ ওরফে শাবলুল আলম এবং মা বিউটি খাতুনের দেওয়া ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মিলেছে তার ডিএনএ। রবিবার (১০ মার্চ) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডির) ফরেনসিক বিভাগের ডিআইজি একেএম নাহিদুল ইসলাম।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মারা যান বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তার বন্ধু ও সহকর্মীদের কাছে অভিশ্রুতি নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি মূলত মুসলিম পরিবারের সন্তান। কিন্তু অভিশ্রুতি নামে নিজেকে পরিচয় দেওয়ার কারণে তার মৃতদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়।

মৃত্যুর পর রমনা মন্দিরের পুরোহিত বৃষ্টিকে সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন নিজের সন্তান বলে দাবি করেন। এরপর মৃতদেহ শনাক্ত করতে নেওয়া হয় ডিএনএ নমুনা। নমুনা নেওয়ার ১১ দিন পর বৃষ্টির ডিএনএ’র সঙ্গে তার বাবা-মায়ের ডিএনএ মিলেছে।

বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের পশ্চিমপাড়ায়। কলেজের সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর নাম বৃষ্টি খাতুন।

ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির পরিবারের সদস্যরা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছিলেন। শনিবার তাদের ডিএনএ শনাক্ত হয়েছে। বৃষ্টির পরিবারের সঙ্গে ডিএনএ মিলেছে। ডিএনএ শনাক্তের পর তদন্ত কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা তারাই নেবেন।

এ বিষয়ে বৃষ্টির বাবা শাবলুল আলম সবুজ ও নাজমুলের মামা আনোয়ার হোসেন জানান, মৃতদেহ নেওয়ার জন্য এখনো তাদের কিছু জানানো হয়নি। তারা অপেক্ষায় আছেন।


আরও খবর