আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

‘জেলহত্যা মামলার পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৩ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন, জাতীয় চার নেতাকে হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত যেসব আসামি বিদেশে পলাতক রয়েছেন তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) সকালে নাজিমুদ্দিন রোডে অবস্থিত পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও মোনাজাত অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জেলহত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত যেসব আসামি বিদেশে আছে, তাদের আমরা দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় অনুযায়ী সাজা কার্যকর করা হবে।

অগ্রগতি জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তাদের সঙ্গে আমরা কথা বলছি। আশা করি তাদের ফিরিয়ে নিয়ে আসতো পারব।


আরও খবর



বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১২ জেলেকে জীবিত উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আবু বকর সিদ্দিক, মোংলা প্রতিনিধি

Image

ইঞ্জিন বিকল হয়ে ৪ দিন ধরে সাগরে ভাসতে থাকা ১২ জেলেকে জীবিত উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড। শনিবার (২৩ মার্চ) বিকাল সাড়ে ৪টার সময় জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন করে জেলেরা সহায়তা চাইলে রাতে কোস্টগার্ড জেলেদের উদ্ধার করে।

কোস্টগার্ড জানায়, পাথরঘাটা থেকে হানিফ মুন্সি নামক একটি ফিশিং বোট গত ১৫ মার্চ মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সমুদ্রে যাত্রা করে। এরপরে গত ১৯ মার্চ বোটের ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে থাকে। পরবর্তীতে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেওয়া বোটের মাঝি মাসুম মৌলভি এর মোবাইল নাম্বার ট্রাকিং করে তাদের অবস্থান নিশ্চিত করে কোস্ট গার্ড। এরপর আজ রাতে ওইসব জেলেদের জীবিত উদ্ধার করে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের দুবলা ও কচিখালী যৌথ অভিযানিক দল।

উদ্ধার হওয়া জেলেদের বাড়ি বরগুনা জেলার পাথরঘাটা এলাকায় বলে জানায় কোস্ট গার্ড।


আরও খবর



ডিসিদের আগে নিজের ঘর দুর্নীতিমুক্ত করতে বললেন দুদক চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নিজের ঘর দুর্নীতিমুক্ত করে তারপর অন্যদের দুর্নীতির খোঁজখবর রাখতে বলেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।

সোমবার (৪ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে দুদকের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা তুলে ধরেন দুদক চেয়ারম্যান।

তিনি বলেন, আমি জেলা প্রশাসকদের বলেছি, আপনি নিজে দুর্নীতিমুক্ত কি না, আপনার অফিস দুর্নীতি মুক্ত কি না, আগে নিজের কাছে প্রশ্ন করুন। তাদের বলেছি, যদি আপনার অফিস দুর্নীতিমুক্ত না হয়, নিজের অফিসকে দুর্নীতিমুক্ত করুন। জেলা-উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে আপনাদের অধীনে যেসব অফিস আছে সেগুলো দুর্নীতিমুক্ত করার চেষ্টা করেন। নিজের ঘর দুর্নীতি মুক্ত করুন, তারপর অন্যান্য দুর্নীতির খোঁজখবর রাখুন।

জেলা প্রশাসকদের সরকারের প্রতিনিধি উল্লেখ করে মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, তারা ৩০-৩৫টা কমিটির প্রধান। জেলার সমস্ত কার্যক্রম সম্পর্কে তারা অবহিত থাকেন। এজন্য অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্যগুলো তাদের কাছে আগে আসে। জেলা প্রশাসকদের আমরা এই বিষয়ে সচেতন থাকতে বলেছি। তাদের বলেছি, কোথায় দুর্নীতি-অনিয়ম হচ্ছে এইগুলো আপনাদের কাছে আগে আসে। কীভাবে সব তথ্য আসতে পারে সেই ম্যাকানিজম তৈরি করে, তথ্য সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। যেগুলো দুদকে পাঠানো দরকার ওইগুলো পাঠিয়ে দেবেন। কোন কারণে যদি সরাসরি পাঠাতে সমস্যা হয় তাহলে প্রতি ১৫ দিন পর পর একটা গোপন প্রতিবেদন দেন মন্ত্রিপরিষদে। সেখানে দিলে আমরাও জেনে যাব।

প্রতিকার ও প্রতিরোধ দুদকের প্রধান দুই কাজ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনুসন্ধান তদন্ত করে মামলার মাধ্যমে আদালতে সোপর্দ করি, এটা প্রতিকার। জেলা প্রশাসকের সাহায্য ছাড়া প্রতিরোধ আমরা সুচারুভাবে করতে পারি না। দুর্নীতি যেন না হয় সেজন্য আমাদের সাহায্য করতে তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি। জেলা ও বিভাগীয় অফিসে তারা যেন সার্বিক সহায়তা করেন। জেলা পর্যায়ে আমাদের লোকবল যথেষ্ট নয়, এজন্য প্রতিরোধমূলক কার্যক্রমে তাদের সহায়তা চেয়েছি।


আরও খবর



জিল্লুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী বুধবার (২০ মার্চ)। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, রাজনীতিবিদ, ভাষাসৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। অহিংস রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ, ভাষাসৈনিক ও মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক জিল্লুর রহমান দেশের ১৯তম রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ২০১৩ সালের ২০ মার্চ সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে মারা যান। ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন।

এ উপলক্ষে তার পরিবার, আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠনের পক্ষ থেকে আজ নানা কর্মসূচি পালিত হবে। এর মধ্যে রয়েছে- সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে মরহুমের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন, ফাতেহা পাঠ, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা প্রভৃতি।

জিল্লুর রহমান কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার ভৈরবপুর গ্রামে ১৯২৯ সালের ৯ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জিল্লুর রহমান বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, বাষট্টির সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ছেষট্টির ৬ দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের প্রতিটি গণআন্দোলনে অসামান্য ভূমিকা পালন করেন।

১৯৭২ সালে আওয়ামী লীগের কমিটিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি এবং জিল্লুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যার পর প্রায় চার বছর কারাবন্দি ছিলেন। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ছিলেন।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশে জরুরি আইন জারির মধ্যে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গ্রেপ্তার হলে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন জিল্লুর রহমান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ দলীয় সরকার গঠন হলে তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং সংসদের উপনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তার সহধর্মিনী বেগম আইভি রহমান ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় আহত হওয়ার তিন দিন পর মৃত্যুবরণ করেন।


আরও খবর



৭ মার্চের ভাষণ মুক্তিযুদ্ধে বিজয় এনে দিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুধু গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নয় মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ও এনে দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা ধাপে ধাপে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। তারই একটি পদক্ষেপ ৭ মার্চ। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্ত হয়ে, ৭০ এর নির্বাচনেই আগে লন্ডনে বসেই ভেবেছিলেন কিভাবে গেরিলা যুদ্ধ হবে, স্বাধীনতা আসবে। স্বাধীনতা হঠাৎ আসেনি, দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে এসেছে।

শেষ হাসিনা বলেন, সংগ্রামের পথ বেয়ে অনেক রক্তের অক্ষরে লেখা আছে আমাদের মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার ও স্বাধীনতার অধিকার। ৭ মার্চের ভাষণে কাউকে আনতে হয়নি। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দেয়। এই ভাষণের আগে অনেক জ্ঞানী-গুণী, একেকজন একেকরকম পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করে। মা জাতির পিতাকে বললেন- তোমার কারো কথা শোনার দরকার নেই। তুমি সারাজীবন দেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছো। কাজেই তোমার মনে যে কথা আসবে সেটাই বলবে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, জাতির পিতা মানুষকে আশার বাণী শোনানো আবার শত্রুপক্ষকে বিরত রাখা সবই করেছেন। যে কথা বলার সবই বলেছেন ৭ মার্চে। আজকে এই ভাষণ শুধু আমাদের ভাষণ নয়, আন্তর্জাতিক মর্যাদাও পেয়েছে। পাকিস্তানিদের ভাবতে ভাবতেই দিন গেছে- এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু কি বলে গেলেন। তারা দেখলো ভাষণের পর গেরিলা যুদ্ধও শুরু হয়ে গেলো। এই ভাষণ শুধু গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতিই নয় মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ও এনে দিয়েছে।

তিনি বলেন, ১৫ আগস্টের হত্যাকারীদের ধারণা ছিলো, জাতির পিতার পরিবারের কেউ আর কোনোদিন ক্ষমতায় আসতে পারবে না। তবে ইতিহাস মুছে ফেলা যায় না। সত্যকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না। আজকে ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃত ঐতিহাসিক প্রামাণ্য দলিল। জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান। ৭ মার্চের ভাষণ শুধু বাঙালির নয়, যে নেতারা ভাষণের মাধ্যমে জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেছেন সে ভাষণগুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে স্থান পেয়েছে ৭ মার্চের ভাষণ। দেশকে আমরা জাতির পিতার আদর্শের স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলবো, আজকের দিনে সেটিই প্রতিজ্ঞা।


আরও খবর



সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দোহা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ডিফেন্স এক্সিবিশন অ্যান্ড কনফারেন্সে যোগদানের উদ্দেশ্যে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

রোববার (৩ মার্চ) সরকারি সফরে কাতারের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

আইএসপিআর জানায়, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ রোববার সরকারি সফরে কাতারের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন। সফরকালে তিনি কাতারের রাজধানী দোহাতে অনুষ্ঠিতব্য ৪ মার্চ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত দোহা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ডিফেন্স এক্সিবিশন এন্ড কনফারেন্স (ডিআইএমডিএক্স-২০২৪) এ অংশগ্রহণ করবেন।

পাশাপাশি সেনাবাহিনী প্রধান কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ (সশস্ত্র বাহিনী প্রধান) এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আসা সেনাবাহিনী প্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাগণের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন।

এই সম্মেলনের মূল লক্ষ্য হলো স্ব-স্ব স্থল বাহিনীসমূহের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি, পেশাদারি সম্পর্কন্নোয়ন, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, সংঘাতপূর্ণ সমস্যাসমূহ মোকাবিলা, যৌথ প্রশিক্ষণ এবং স্থল বাহিনীসমূহের আধুনিকায়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা।

সম্মেলন শেষে সেনাবাহিনী প্রধান আগামী ৬ মার্চ দেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।


আরও খবর