আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

জেতা ম্যাচ হাতছাড়ায় বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ অক্টোবর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
ক্যারিবীয়দের হয়ে একটি করে উইকেট নেন রবি রামপল, জেসন হোল্ডার, আন্দ্রে রাসেল, আকিল হোসেন ও ডোয়াইন ব্রাভো

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আগের কোনও আসরেই মূল পর্বে জয় নেই বাংলাদেশের। সুপার টুয়েলভে আজ সুযোগ ছিল সেমিফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখার। কিন্তু তীরে এসে তরী ডোবার চিরচেনা নজিরই স্থাপন করলো মাহমুদউল্লাহর দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরেছে ৩ রানে! তাতে পরবর্তী রাউন্ডের আশা কার্যত শেষ মাহমুদউল্লাহদের। বাংলাদেশ ১৪৩ রানের লক্ষ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে করতে পেরেছে ১৩৯ রান।

অথচ শুরুতে ভালো কিছুর বার্তা দেওয়ার চেষ্টায় ছিল বাংলাদেশ। ভাগ্য ফেরাতে ওপেনিংয়ে নামেন সাকিব আল হাসানও। তাও আবার ক্যারিয়ারের প্রথমবার! কিন্তু সুপার টুয়েলভে অভিষেক ওপেনিংয়ে ইনিংস লম্বা করতে পারেননি। ফেরেন মাত্র ৯ রানে।

সাকিব-নাঈম অবশ্য শুরুতে দেখে শুনেই খেলছিলেন। রান তুলছিলেন স্কোরবোর্ডে নজর রেখে। ৪ ওভারে তোলেন ২০ রান। বিপদ ঘটে পঞ্চম ওভারে। আন্দ্রে রাসেলের বোলিংয়ে দ্বিতীয় বলে ক্যাচ দিয়েছিলেন নাঈম, কিন্তু মিডউইকেটে তার ক্যাচ নিতে পারেননি হেইডেন ওয়ালশ। তবে পরের বলে ঠিকই তুলে নিয়েছেন সাকিবের উইকেট। মেরে খেলতে গিয়েছিলেন। ফলাফল স্লো পিচে বল ঠিকমতো ব্যাটে না আসায় লিডিং এজ হয়ে তিনি ৯ রানে জমা পড়েন হোল্ডারের হাতে।

পরের ওভারে জেসন হোল্ডারের বল টেনে খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন নাঈম। এই ওপেনার ফেরেন ১৯ বলে ১৭ রানে। তাদের বিদায়ে রানের গতি যায় কমে। পাওয়ার প্লেতে আসে ২৯ রান। কিন্তু রানের চাহিদা মেটাতে জুটি গড়ে খেলতে থাকেন লিটন ও সৌম্য সরকার। মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ানো এই জুটি ভাঙেন বামহাতি স্পিনার আকিল হোসেন। ১৩ বলে ১৭ রান করা সৌম্যকে গেইলের ক্যাচ বানিয়েছেন।

লিটন তখনও একপ্রান্ত আগলে ছিলেন। মূলত তার দায়িত্বশীল ইনিংসেই জয়ের স্বপ্ন বেঁচে থাকে শেষ পর্যন্ত। এই সময়ে মুশফিকুর রহিম ট্রেড মার্ক স্কুপে বোল্ড না হলে ম্যাচের পরিস্থিতি ভিন্ন হলেও হতে পারতো! কারণ, তার বিদায়েই চাপটা বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যায় দলে। তার পরেও জয়ের সম্ভাবনায় শেষ ওভারে ম্যাচ টিকে থাকে লিটন-মাহমুদউল্লাহর কল্যাণেই। লিটন ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফিরলে ম্যাচ গিয়ে দাঁড়ায় টান টান উত্তেজনায়। শেষ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ১৩ রান। কিন্তু টান টান সেই মুহূর্ত সামাল দিতে ব্যর্থ হন মাহমুদউল্লাহ। এই ওভারে আসে ৯ রান। তাতেই ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায় মাহমুদউল্লাহদের। ফলাফল ৫ উইকেটে ১৩৯ রানে থামে বাংলাদেশ! মাহমুদউল্লাহ ২৪ বলে ৩১ রানে অপরাজিত ছিলেন। সঙ্গে ছিলেন আফিফ (২*)।

ক্যারিবীয়দের হয়ে একটি করে উইকেট নেন রবি রামপল, জেসন হোল্ডার, আন্দ্রে রাসেল, আকিল হোসেন ও ডোয়াইন ব্রাভো।   

এর আগে টস হেরে শেষের ঝড়ে ৭ উইকেটে ১৪২ রান করেছে ক্যারিবিয়ানরা। শেষ ৫ ওভারে আসে ৫৮ রান! মাত্র ৬২ রানে ৪ উইকেট হারিয়েও তারা সমৃদ্ধ স্কোরবোর্ড পায় নিকোলাস পুরানের কারণে। ২২ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ৪০ রানের ইনিংসের খেলেছেন। ম্যাচসেরাও হন তিনি। শেষ দিকে জেসন হোল্ডারের ৫ বলে ২ ছক্কায় খেলা হার না মানা ১৫ রানেরও ভূমিকা ছিল। সঙ্গে কৃতিত্ব পাবেন রোস্টন চেজ। আক্রমণাত্মক নয় বরং ধৈর্যশীল ইনিংস খেলেছেন। পরিস্থিতির দাবি মিটিয়ে ৪৬ বলে মাত্র ২ বাউন্ডারিতে ৩৯ রানের কার্যকর ইনিংস খেলেছেন তিনি।

কাইরন পোলার্ড স্বেচ্ছায় মাঠ ছেড়ে গিয়েছিলেন। পরে ফিরে এসে ইনিংসের শেষ বলে মেরেছেন ছক্কা। ওই ছক্কায় ক্যারিবিয়ান অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ১৮ বলে অপরাজিত ১৪ রান। তাতেই ক্যারিবীয়দের সংগ্রহ শেষ দিকে বেড়েছে।

বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার শরিফুল ইসলাম। বাঁহাতি পেসার ৪ ওভারে মাত্র ২০ রানে নেন ২ উইকেট। শেখ মেহেদী হাসানও দুর্দান্ত। ৪ ‍ওভারে ২৭ রান খরচায় তার শিকারও ২ উইকেট। তাদের মতো ২ উইকেট পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান, তবে ৪ ওভারে তার খরচ ৪৩ রান।


আরও খবর



জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ এর নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপ- উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে টুঙ্গিপাড়া পৌঁছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধের বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।

পরে তিনি বেদীর পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধুর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

এরপর তিনি পবিত্র ফাতেহাপাঠ করে বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের নিহত সদস‌্য ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। 

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধের প্রশাসনিক ভবনে যান। সেখানে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে তিনি মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন।

এরপর তিনি টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর আদি পৈতৃকবাড়ি ও স্মৃতি বিজড়িত স্থানগুলো পরিদর্শন করেন।

এ সময় অধ্যাপক ডা. একেএম খুরশিদুল আলম, ডা. আরিফুল ইসলাম জোয়াদ্দার টিটো, ডা. জাকির সুমন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন, পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ন্যাশনাল ব্যাংকের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা সংকল্পবদ্ধ

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব খলিলুর রহমান বলেন, ব্যাংকের নতুন পর্ষদের পক্ষ হতে কর্মীদের নতুন উদ্যমে কাজ করার আহবান জানান এবং শ্রেনীকৃত ঋণ আদায় এবং আমানত সংগ্রহের জন্য গ্রাহকদের ব্যাংকের নতুন পর্ষদ সম্পর্কে অবহিত করার জন্য পুনব্যক্ত করেন। ঋণ আদায়ের ব্যাপারে তিনি সর্বশক্তি নিয়োগের জন্য কর্মীদের প্রতি আহবান জানান।

তিনি বলেন, খেলাপী ঋণ আদায়ের ব্যাপারে গ্রাহকদের কোন প্রকার ছাড় দেয়া হবে না। ২০২৪ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, ব্যবসা সম্প্রসারণ, গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধি, শ্রেণীকৃত ঋণ আদায় সহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে ব্যাংকের উত্তরোত্তর উন্নতি করে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য সংকল্পবদ্ধ হওয়ার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।

শনিবার দুপুরে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের চট্টগ্রাম অঞ্চলের শাখা প্রধানদের নিয়ে মত বিনিময় সভা ব্যাংকের চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব খলিলুর রহমান।

এসময় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. হেলাল উদ্দিন নিজামীসহ পরিচালকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. রিয়াজুল করিম, এরশাদ মাহমুদ, প্রফেসর এ কে এম তফাজ্জল হক ও ড. রত্না দত্ত, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল আলম খান, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আকতার উদ্দিন আহমেদ ও মো. আব্দুল মতিন।

এতে ব্যাংকের ব্যবসায়িক কার্যক্রম এবং কৌশলগত কর্মপন্থা প্রণয়ন সহ সার্বিক প্রবৃদ্ধির বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।


আরও খবর



মানবপাচার মামলায় ফের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা মানবপাচার আইনের এক মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে চার দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। রবিবার (৫ মে) বিকালে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালত এই আদেশ দেন।

এদিন ভুয়া মৃত্যু সনদ প্রদানের অভিযোগে করা মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। তখন এ মামলায় তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের উপপরিদর্শক মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

এ ছাড়া মানবপাচার আইনের আরেক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে ডিবি পুলিশ। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুবের আদালত এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখান।

এর আগে রাজধানীর মিরপুর থেকে গত বুধবার রাতে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিম। তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে মিরপুর মডেল থানায় ৩টি মামলা করা হয়। আরও কয়েকটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।

গত বৃহস্পতিবার মিল্টনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমে জাল মৃত্যুসনদ দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিকে মিল্টন সমাদ্দারের গ্রেপ্তার হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে মিরপুরের পাইকপাড়া এবং বরিশালের উজিরপুরের সাধারণ মানুষজন। এ ছাড়া বুধবার রাতেই রাজধানীতে আনন্দ মিছিল করে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ নামের একটি সংগঠন। গ্রেপ্তারের পর থেকেই ভুক্তভোগীদের অনেকে মিল্টনের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।

প্রসঙ্গত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক কোটি ষাট লাখের বেশি অনুসারী রয়েছে মিল্টন সমাদ্দারের। অভিযোগ রয়েছে এ বিশাল অনুসারীদের কাজে লাগিয়ে তার মূল টার্গেট ছিল বিভিন্ন মানবিক কাজ প্রচার করে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করা।


আরও খবর



মোংলা বন্দরে এ মাসে ভিড়ল ৮টি কন্টেইনারবাহী জাহাজ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আবু বকর সিদ্দিক, মোংলা প্রতিনিধি

Image

মার্কস লাইনের ১৮৬ মিটারের লাইবেরিয়ান পতাকাবাহী মার্কস হাই পং কন্টেইনারবাহী জাহাজ মোংলা বন্দরের ৯ নং জেটিতে আগমনের মধ্য দিয়ে করোনা মহামারি পরবর্তী মোংলা বন্দরের জেটিতে এক মাসে সর্বোচ্চ ৮ টি কন্টেইনারবাহী বাণিজ্য জাহাজ আগমনের রেকর্ড করে।

এ সময়ে জাহাজে ১৮৭৫ টিইইউজ কন্টেইনারজাত মালামাল আমদানি-রপ্তানি করা হয়।

এ সকল বাণিজ্যিক জাহাজের মাধ্যমে ফেবরিকস, মেশিনারি, আপেল, ট্রাই সাইকেলপার্টস, ইলেকট্রিক্যাল গুডস, হোয়াইট ক্লিংকার, ফার্টিলাইজার, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, কপার ক্যাথোডস ইত্যাদি আমদানি এবং জুট, জুট গুডস, সিরিমপস, কার্বস, হোয়াইট ফিস, ক্লে টাইলস, ড্রাইড ফিস, মেশিনারি, গার্মেন্টস প্রোডাক্টস, কটন ইয়ার্ন ইত্যাদি রপ্তানি করা হয়।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) মোংলা বন্দরের পি.পি জেটি নং-৭ এ সিংগাপুর পতাকাবাহী কোটা টেনেগা এবং এমভি কোটা রানচাক, এমভি মার্কস ভিলাডিভসটক, এমভি মার্কস কুইনজু, এমভি মার্কস চট্টগ্রাম, এমভি মার্কস ঢাকা বন্দরের বিভিন্ন জেটিতে নোঙর করে। বর্তমানে বন্দর জেটিতে গড়ে প্রতি সপ্তাহে ২ টি করে কন্টেইনার জাহাজ আগমন করছে।

শিপিং এজেন্ট, মোংলা কাস্টমস এজেন্ট এ্যাসোসিয়েশন, চেম্বার অব কমার্স খুলনা ও বাগেরহাট, আমদানি-রপ্তানিকারক ও বন্দর ব্যবহারকারীদের সাথে ধারাবাহিকভাবে মিটিং ও সমন্বয়সহ বন্দরে আধুনিক কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ইকুইপমেন্ট সংযোজনের ফলে জেটি থেকে দ্রুততার সাথে স্বল্প সময়ের মধ্যে কন্টেইনার খালাস বোঝাই সম্ভব হচ্ছে।

একই সাথে গিয়ারলেস জাহাজ হ্যান্ডলিং এর সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় কন্টেইনারবাহী সমুদ্রগামী জাহাজের আগমন বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলশ্রুতিতে বন্দর ব্যবহারকারীদের মোংলা বন্দরের প্রতি আস্থা বাড়ার পাশাপাশি তাদের সময় এবং অর্থের সাশ্রয় হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুত স্মার্ট বাংলাদেশ ও ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে মোংলা বন্দর বদ্ধ পরিকর। বন্দরকে আধুনিক ও বিশ্বমানের স্মার্ট বন্দর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা, চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

চুয়াডাঙ্গায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপদাহ। এতে ওষ্ঠাগত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষের জনজীবন। গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েক গুণ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছাঁয়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। তীব্র গরমে হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় ব্যহত হচ্ছে সেচ কার্যক্রম। নষ্ট হচ্ছে ধান, আম, লিচু ও কলাসহ মাঠের অন্যান্য ফসল।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, গতকাল থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। আগামী তিন দিন এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে। এ সময় তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।


আরও খবর