আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

জুনে চালু হচ্ছে চিলাহাটি-ঢাকা রুটে নতুন ট্রেন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাব্বি হাসান, চিলাহাটি (নীলফামারী) প্রতিনিধি

Image

নীলফামারী জেলার সীমান্তবর্তী রেলওয়ে স্টেশন চিলাহাটি থেকে ঢাকা পর্যন্ত আগামী জুনে দিবাকালীন একটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে বলে রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, ২০০৭ সালের ১ ডিসেম্বর রেলওয়ের শহর সৈয়দপুর থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে চলাচল শুরু করে আন্তঃনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি। ট্রেনটি উত্তর জনপদের মানুষের জন্য আর্থসামাজিক সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়। ইন্দোনেশিয়ার পিটি ইনকা রেলওয়ে কারখানায় তৈরি আধুনিক রেলকোচবহর দিয়ে নীলসাগর ট্রেনটি চালু করে। এরপর রেলপথ সংস্কার করে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন পর্যন্ত ডুয়েলগেজ রেলপথ সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে ওই ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে কমলাপুর পর্যন্ত গন্তব্য পুননির্ধারণ করে।

সূত্রটি আরও জানায়, নীলসাগর চালু হওয়ার বেশ কিছুদিন পর ঢাকা-রংপুর, ঢাকা-কুড়িগ্রাম, ঢাকা-লালমুনিরহাট ও ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে একাধিক ট্রেন চালু করা হয়েছে। অথচ ৩৮৩ কিলোমিটার দূরত্বের ঢাকা-চিলাহাটি রুটে একটিমাত্র নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করছে। এ রুটে যাত্রী সংখ্যা অনেক বেশি, যাত্রীদের চাপের কথা বিবেচনায় রেখে রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম নীলসাগরের দ্বিতীয় র‌্যাক চালু করতে রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। সে অনুযায়ী দিবা ও রাত্রীকালীন দুটি নীলসাগর ট্রেন চলবে এ রুটে।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী (সিএমই) মুহাম্মদ কুদরত ই খুদা বলেন, র‌্যাক প্রস্তুতের কাজ শেষ। আশা করছি, আমদানি করা নতুন রেলকোচ দিয়ে চিলাহাটি- ঢাকা দিবাকালীন আন্তঃনগর ট্রেন চালু করা হবে। এরই মধ্যে মন্ত্রী আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। ঈদের আগে বা পরে জনপ্রিয় এ ট্রেনটি চালু হবে। ৮০৫ নং ট্রেনটি ঢাকা ছাড়বে রাত সাড়ে ৮টায়, চিলাহাটী পৌছবে সকাল ০৬:১৫ মিনিটে। অপরদিকে ৮০৬ নং ট্রেনটি চিলাহাটী ছাড়বে সকাল ০৯:১৫ মিনিটে, ঢাকা পৌছবে সন্ধ্যা ০৭টায়। ট্রেনটি শুক্রবার ব্যতীত সপ্তাহে ৬দিন চলাচল করবে।

নিউজ ট্যাগ: নীলফামারী

আরও খবর



নকলা ইউএনও'র বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ অনুযায়ী তথ্য সরবারাহের সহযোগিতা না করে তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগকে বাধাগ্রস্ত করায় শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন-এর বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে তথ্য কমিশন।

এই সিদ্ধান্ত তথ্য কমিশন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। সুপারিশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের।

এর আগে, তথ্য চাইতে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড পাওয়া দেশ রূপান্তরের শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানাকে অসহযোগিতার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে তথ্য কমিশনের তলবে আজ মঙ্গলবার সকালে হাজির হন নকলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন।

আজ সকাল সোয়া ১০টায় তিনি তথ্য কমিশনের কার্যালয়ে হাজির হন। বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে তথ্য কমিশনের কার্যালয়ে ব্যাখ্যা দেন তিনি। ব্যাখ্যা দেওয়া শেষে বেলা পৌনে ১টার সময় বেরিয়ে আসেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকরা তার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান এবং তার হাতে থাকা ফাইল দিয়ে মুখ আড়াল করে দ্রুত হেঁটে বাইরে অপেক্ষারত সিএনজিতে গিয়ে ওঠেন।

সিএনজিতে উঠে ইউএনও বানিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, যা বলার আমি তথ্য কমিশনকে বলেছি। আমি কোনো ক্ষমতার অপব্যবহার করিনি। তিনি (রানা) অপরাধ করেছিলেন বলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ফাইল ধরে টানাটানি ও একজন নারীকে উত্ত্যক্ত করেছিলেন তিনি।

এসময় সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, সন্তান সাথে থাকা অবস্থায় অন্য কোনো নারীর সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করা যায় কি-না। এমন প্রশ্নের উত্তরে চুপ হয়ে যান ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন।


আরও খবর



নবীগঞ্জে বাস চাপায় প্রাণ গেল দু’জনের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার মডেলবাজার নামক স্থানে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বাস চাপায় দুইজন নিহত হয়েছেন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের মডেলবাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আউশকান্দি ইউনিয়নের মংলাপুর গ্রামের কনা মিয়ার ছেলে হাসান আহমদ (২০) ও একই গ্রামের ওয়ারিশ মিয়ার ছেলে মো. সাদিক মিয়া (৩৫)।

আউশকান্দি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সাহেল আহমদ বলেন, বুধবার রাতে নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের মডেল বাজার এলাকায় সিলেটগামী দ্রুতগতির আল মোবারাকা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস সাদিক ও হাসানকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই সাদিক মিয়া ও হাসান আহমদ নিহত হন।

খবর পেয়ে শেরপুর হাইওয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহায়তা লাশ উদ্ধার করে।

শেরপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পরিমল চন্দ্র দেব দুর্ঘটনায় নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



ড্রোন উড়িয়ে কেএনএফের সন্ত্রাসীদের খুঁজছে পুলিশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের কয়েকটি ব্যাংকসহ কয়েক জায়গায় হামলার পর গহিন পাহাড়ে আত্মগোপনে চলে গেছে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সন্ত্রাসীরা। তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে ড্রোন ব্যবহার করছে পুলিশ।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) থানচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, তিন দিন ধরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে কেএনএফ। বৃহস্পতিবার রাতে থানচি বাজার ও থানার তিন দিক থেকে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে তারা থানা দখলের চেষ্টা করে। এ সময় আমরা পাল্টা গুলি চালালে তারা পালিয়ে যায়। কেএনএফ সদস্যরা এখন থানার দেড় কিলোমিটারের মধ্যে আত্মগোপনে রয়েছে বলে গোয়েন্দা তথ্যে নিশ্চিত হয়েছি। তারা আবারও আক্রমণ করতে পারে। সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধে আমরাও প্রস্তুত রয়েছি।

গত ২ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে তারাবির নামাজ চলাকালে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের একটি সশস্ত্র গ্রুপ বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকের শাখায় ঢুকে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা লুটে করে। এ সময় তারা ব্যাংকের আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যদের অস্ত্রও লুট করে। একই সঙ্গে মসজিদ থেকে ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

পরদিন বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে থানচিতে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকের তিনটি শাখায় হামলা চালায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। এরপর থেকে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া তারা বাইরে বের হচ্ছেন না। একের পর এক সন্ত্রাসী হামলায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে থানচি এলাকায়।

পাহাড়ি এক ব্যবসায়ী বলেন, কুকি-চিন সন্ত্রাসীরা কী চায় আমরা বুঝতে পারছি না। জীবনে প্রথম ব্যবসা করতে গিয়ে চাঁদা দিতে হয়েছে। এভাবে চললে ব্যবসায় ধস নামবে।

এদিকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া সাতটার দিকে সোনালী ব্যাংকের অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকেকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব। এরপর শুক্রবার সকালে তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।


আরও খবর



গড়াই নদীতে গোসলে নেমে ভাই-বোনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের জয়নাবাদ বাসিন্দাপাড়া জামে মসজিদের পাশে গড়াই নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) বেলা ১২ টার দিকে মর্মান্তিক এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

নিহত দুই ভাই-বোন হলো- মোছা. সেফা (১৭) ও শাহাজাদা (১২)। সেফা উপজেলার জয়নাবাদ এলাকার শামিম হোসেনের মেয়ে ও শাহাজাদা কুমারখালী থানার আলমগীর হোসেনের ছেলে। তারা সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই-বোন।

জানা গেছে, নানা বাড়ি বেড়াতে এসে নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যায়। পরবর্তীতে পরিবারের লোকজন তাদের উদ্ধার করে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১২ টার দিকে দুজন গোসল করার জন্য নদীতে নামলে স্রোতের কারণে তারা নদীর তলে ডুবে গেলে পানি থেকে তুলে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, গড়াই নদীতে পরিবারের লোকজনদের সাথে গোসল করতে নেমে পানির প্রবল স্রোতের কারণে তলিয়ে যায় দুজনা। অনেক সময় ধরে পানির মধ্যে খোঁজাখুঁজি করে তাদেরকে উদ্ধার করলেও আর বাঁচাতে পারেনি পরিবারের লোকজন। একসাথে একই পরিবারের দুজনার মৃত্যুর কারণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে জয়নাবাদ এলাকায়।

এ বিষয়ে চাঁপড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এনামুল হক মন্জু বলেন, নদীতে ডুবে দুজনের মৃত্যুর ঘটনা শুনেছি। ঘটনা স্থান পরিদর্শন করেছি। মরদেহ দুটি এখন কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের মর্গে আছে।

এ বিষয়ে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, নদীতে ডুবে দুজনার মৃত্যুর খবর শুনেছি। ঘটনা স্থানে কুষ্টিয়া মডেল থানার পুলিশ কাজ করছে।


আরও খবর



প্রাথমিকে ২৫ ও মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীপ্রতি বছরে একটি পরিবারের ব্যয় হয় প্রায় ১৪ হাজার টাকা। যা পূর্বের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। আর মাধ্যমিকে ২৭ হাজার টাকার বেশি ব্যয় হচ্ছে। যা পূর্বের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি। শনিবার (৩০ মার্চ) বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা: মহামারী উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে গণসাক্ষরতা অভিযান এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীর জন্য বছরে গড়ে ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা খরচ হয়। তবে শহরের তুলনায় গ্রামে খরচ কম। গ্রামে বছরে গড়ে ১০ হাজার ৬৩৭ এবং শহরে ১৮ হাজার ১৩২ টাকা খরচ হয়। ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ ৮ হাজার ৬৪৭ টাকা বা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বছরে শিক্ষার্থীপ্রতি বছরে গড়ে খরচ হয় ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। এরমধ্যে গ্রামে ২২ হাজার ৯০৯ এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার ৬৬২ টাকা ব্যয় হয়।

গত বছরের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ অন্তত ২০ হাজার ৭১২ টাকা বা ৫১ শতাংশ বেড়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত তুলনামূলক হিসাব করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ খরচের বড় অংশই চলে যায় টিউশনি বা কোচিং সেন্টারে। এছাড়া বাকি খরচ হয় গাইড বইসহ সহায়ক বিভিন্ন সামগ্রী, যাতায়াত, খাবার, শিক্ষা উপকরণ (বই, খাতা, কলম), স্কুলের বিভিন্ন ফি এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজে।

এই গবেষণায় সহযোগিতা করেছে ক্লিয়ার ও এফসিডিও। গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক ও এডুকেশন ওয়াচের সদস্য সচিব রাশেদা কে. চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভাপ্রধান ছিলেন এডুকেশন ওয়াচের চেয়ারপাসন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ।

এডুকেশন ওয়াচ প্রতিবেদন-২০২৩ উপস্থাপন করেন গণসাক্ষরতা অভিযানের উপ-পরিচালক ও এডুকেশন ওয়াচের ফোকাল পয়েন্ট ড. মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এডুকেশন ওয়াচের আহ্বায়ক ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী।


আরও খবর