আজঃ বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

জুনে প্রকাশ করা হবে ওয়ানডে বিশ্বকাপের সূচি

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

আগামী অক্টোবর মাসে ১০ দল নিয়ে ভারতের মাটিতে শুরু হতে যাচ্ছে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। কয়েক মাস বাকি থাকলেও এখনো প্রকাশিত হয়নি এ টুর্নামেন্টের সূচি। তবে ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী জানা গেল কবে নাগাদ প্রকাশিত হতে পারে এ সূচি।

আরও পড়ুন<< কেন দলে জায়গা পাননি লাউতারো মার্তিনেজ

জানা গেছে, আগামী ৭ থেকে ১১ জুন ওভালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। এ ম্যাচ চলাকালেই বিশ্বকাপের সূচি প্রকাশ করবে আইসিসি ও বিসিসিআই। গত শনিবার (২৭ মে) অনুষ্ঠিত হওয়া বিসিসিআইয়ের মিটিংয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে ওয়ান ডে বিশ্বকাপের ভেন্যু হওয়ার জন্য বিসিসিআইকে চিঠি দিয়েছে বেশ কয়েকটি রাজ্য। তবে বিশ্বকাপের জন্য নাকি এক ডজন ভেন্যু বাছাইও করে রেখেছে বিসিসিআই। ১২ ভেন্যু থেকে আরো সংক্ষিপ্ত তালিকাও করা হচ্ছে। শিগিগরই সূচি ঠিক করে সেটা আইসিসির কাছে পাঠাবে বিসিসিআই। তারপর সূচি দেখে সেটা প্রকাশ করে দেবে আইসিসি।

আরও পড়ুন<< এশিয়া কাপের সিদ্ধান্ত নেবে এসিসি

ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু হতে পারে ৫ অক্টোবর। আর ফাইনাল হতে পারে ১৯ নভেম্বর। ১০ দলের এই টুর্নামেন্টে প্রতিটি দল একে অপরের বিপক্ষে একটি করে ম্যাচ খেলবে। তারপর সেরা চার দলকে নিয়ে হবে সেমিফাইনাল। সেমিফাইনালে বিজয়ী দুটি দল খেলবে ফাইনাল। সব মিলয়ে মোট ৪৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এবারের বিশ্বকাপে। আসরের ফাইনাল ও উদ্বোধনী ম্যাচ হতে পারে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। এছাড়াও ১০টি শহরে বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হতে পারে।


আরও খবর



বিশেষ সুবিধায় নয়, আইনি প্রক্রিয়ায় মুক্ত হতে চান তারেক রহমান

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশেষ সুবিধায় নয়, আইনি প্রক্রিয়ায় মামলা থেকে মুক্ত হতে চান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যথাসময়ে ফিরতে চান দেশে। এমনটাই জানিয়েছেন তার আইনজীবীরা।

আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মামলা থেকে মুক্ত হতে দেশে ফিরে আদালতের দ্বারস্থ হতে হবে তারেক রহমানকে। তবে ন্যায় বিচারের স্বার্থে আদালতও এ বিষয়ে ভূমিকা রাখতে পারে বলেও মনে করেন তারা।

৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন মুক্তি দেয়া হয় তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে। এরপর একে একে জামিনে জেল থেকে বের হন কারাবন্দি বিএনপির নেতারা। তবে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলা নিয়ে নেই তেমন কোনো অগ্রগতি।

১৬ বছর ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন তারেক রহমান। ওয়ান ইলেভেন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তার বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা হয়। এরমধ্যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ ৫টি মামলায় দেয়া হয় সাজা। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন এ প্রশ্ন উঠেছে।

আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলছেন, বিশেষ কোনো সুবিধায় নয়, আইনি প্রক্রিয়ায় নির্দোষ প্রমাণ করে মামলা থেকে মুক্ত হয়ে দেশে ফিরতে চান তারেক রহমান।

তিনি বলেন, তারেক রহমানের পাসপোর্ট নবায়ন করতে দেয়নি শেখ হাসিনা। তারেক রহমান আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তিনি সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যে কারণে ওনার বিরুদ্ধে যেসব মামলার রায় হয়েছে সেগুলো তিনি আইনগতভাবে মোকাবিলা করবেন। আর যেগুলোর রায় হয়নি সেগুলোর বিষয়ে আইনগতভাবে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।

সিনিয়র আইনজীবী এসএম শাজাহান বলেন, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যেসব মামলার রায় হয়েছে সেগুলোতে তিনি আপিল করতে পারেননি। কারণ তার আগে থেকেই তিনি লন্ডনে। এখন কোর্টের কাছে মুক্তি চাইতে হলে আগে আত্মসমর্পণ করতে হবে। ফলে তাকে আগে দেশে আসতে হবে।

২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান তারেক রহমান। সেখান থেকেই দলকে সংগঠিত করে আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন তিনি।

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা রয়েছে। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এসব মামলা হয়েছে। এরমধ্যে ২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত তিনি। এছাড়া আরও ৫টি মামলার বিচার শেষে সাজা ঘোষণা করা হয়েছে। আর কিছু মামলা স্থগিত রয়েছে। তবে কোনো মামলাতেই তিনি সাজা ভোগ করেননি। তাকে পলাতক দেখিয়ে বিচার হয়েছে এসব মামলার।


আরও খবর



তেলাপিয়া নিধনে হঠাৎ কেন উঠেপড়ে লেগেছে থাইল্যান্ড?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মাছ-প্রিয় বাঙালির পাতে তেলাপিয়া মাছ প্রথম পছন্দগুলোর একটি। দামে মোটামুটি আয়ত্তের মধ্যে, আবার সুস্বাদুও। কিন্তু এই তেলাপিয়াই নাকি সম্প্রতি থাইল্যান্ডে সবচেয়ে আক্রমণাত্মক প্রজাতি হিসেবে পুরোদস্তুর ভিলেন হয়ে উঠেছে।

থাইল্যান্ড সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে যত পারেন তেলাপিয়া ধরে খান। কেউ কিছু বলবে না। উল্টো যেন খুনের সুপারি দেওয়ার বার্তা দিয়েছে দেশটি। বাজারে কেজি প্রতি তেলাপিয়ার যা দাম, তার দ্বিগুণ দেবে সরকার। শর্ত একটাই যত বেশি সম্ভব তেলাপিয়া ধরে নির্মূল করতে হবে।

কারণটা কী?

সরকারিভাবে বলা হয়েছে, ব্ল্যাকচিন নামের এই বিশেষ তেলাপিয়া ভয়ঙ্করভাবে ছড়িয়ে পড়েছে থাইল্যান্ডের অন্তত ১৭টি প্রদেশে। এই মাছ অন্য সব ছোট মাছ, লার্ভা, কুচো চিংড়ি ও শামুক ইত্যাদি খেয়ে ফেলছে। মানে, তেলাপিয়ার জ্বালায় বাণিজ্যিকভাবে আর কোনও মাছই চাষ করা যাচ্ছে না।

এমনকি, যে রঙিন মাছ চাষের ওপর থাইল্যান্ডের রপ্তানির একটা বড় অংশ নির্ভরশীল, তাও ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই মাছ মেরে শেষ করার পাশাপাশি প্রজননগতভাবে কীভাবে তেলাপিয়া নিধন করা যায়, তাও ভাবা হচ্ছে।

নিউজ ট্যাগ: তেলাপিয়া

আরও খবর



সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপটি এখন সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। ফলে দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এদিকে লঘুচাপের কারণে দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আর নদীবন্দরগুলোতে দেওয়া হয়েছে ১ নম্বর সংকেত।

শুক্রবার লঘুচাপের প্রভাবে রাজধানীতেও বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

তারা বলেছে, আজ রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

গতকাল থেকেই বিশেষ করে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকায় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৭৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারে। আজ থেকে বৃষ্টির পরিধি আরও বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, সাগরের লঘুচাপটি গতকাল রাতে সৃস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আজ রাতে নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। এতে বিশেষ করে আগামীকাল থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। আর তাতে তাপমাত্রা খানিকটা কমতে পারে।

লঘুচাপের কারণে চট্টগ্রাম, মোংলা, পায়রা ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। উত্তর বঙ্গোপসাগরে থাকা মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



ভারি বর্ষণে বাগেরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভোগান্তিতে শহরবাসী

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

ভারি বর্ষণে বাগেরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক তলিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অনেক এলাকা। জলাবদ্ধতায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শহরবাসী। শনিবার রাত থেকে রবিবার (২৫ আগস্ট) দুপুর পর্যন্ত মুশলধারায় বৃষ্টিতে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। শহরের পাশাপাশি জেলার নিম্নাঞ্চল পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। সঠিকভাবে বৃষ্টির পানি নামতে না পারায় ভোগান্তিতে পানিবন্ধি হয়ে পড়েছেন অনেক মানুষ।

খোঁজ নিয়ে জানাযায়, বৃষ্টির পানিতে বাগেরহাট সদর, রামপাল, মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা, কচুয়ার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিতে অনেকের পুকুর  ও মাছের ঘের তলিয়ে গেছে।

দুপুর ১টার দিকে শহর ঘুরে দেখা যায়, বাগেরহাট শহরের খানজাহান আলী রোড, রেল রোড, সাধনার মোড়, শালতলা, পিটিআই মোড়, খারদার স্কুল রোড, জেলা হাসপাতাল মোড়,  সরকারি স্কুল, জেলা ডাকঘরের সামনে, বাসাবাটি, মিঠাপুকুরপাড় মোড়, জাহানাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় সড়ক, মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের পেছনসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। একফুটের বেশি পানি রয়েছে পৌরসভা কম্পাউন্ডের মধ্যে। পৌরভবনের সামনের রাস্তায় অনেক পানি দেখা যায়। অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাসাবাড়িতে পানি উঠে গেছে। সড়কে পানি জমে থাকায় ভোগান্তি বেড়েছে কয়েকগুণ। পানিবন্দি পরিবারগুলো এখন দুর্বিসহ জীবনযাপন করছে।

এদিকে টানা বৃষ্টির ফলে পেটের টানে রাস্তায় বের হওয়া রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক চালকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। যাত্রী না থাকায় যেমন আয় নেই, তেমনি পানিতে নিমজ্জিত রাস্তায় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন অনেকে।

রিক্সা চালক খান আরিফুল ইসলাম বলেন, ৪ জনের সংসার চলে আমার পায়ের ওপর। তাইতো সকালে বৃষ্টি মাথায় রিকশা নিয়ে বের হয়েছি। কিন্তু লোকজন নেই। কি আর করা, একেতো বৃষ্টি তার উপর রাস্তাগুলো পানিতে ডুবে গেছে, মানুষ বের হয়ে কোথায় যাবে?

অটো চালাক জিহাদ হোসেন বলেন, শহরের রাস্তাগুলো ভাঙা, এরইমধ্যে লাগাতার বৃষ্টি। বৃষ্টি হলেই শহরের অধিকাংশ রাস্তায় জমে থাকে। যাত্রী পাওয়া যায় না। ইনকাম করতে কষ্ট  হয়। তে আমাদের দুর্ভোগের শেষ নেই।

পুরাতন বাজারের বাসিন্দা রাবেয়া বেগম বলেন, সামান্য বৃষ্টি হলেই ঘরের মেঝেতে পানি উঠে যায় । আমাদের এখানকার ৬টি পরিবাবের একই অবস্থা। পানি নিষ্কাশন না হওয়া পর্যন্ত আমরা দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাব না।

পথচারী  হাবিবা খাতুন  বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ড্রেন পরিষ্কার না করায় বৃষ্টির জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। হাঁটু সমান ময়লা পানির মধ্যেই চলাচল করতে হচ্ছে। আমরা দ্রুতই এ সমস্যার সমাধান চাই।

তবে জলাবদ্ধতার বিষয়ে কথা বলার জন্য পৌরসভার মেয়রসহ দায়িত্বশীল কাউকে পাওয়া যায় নি। মাস খানেক আগে পৌরসভার সহকারি প্রকৌশলী রেজাউল করিম রিজভি বলেছিলেন, শহরে ৫ কিলোমিটার ড্রেনের কাজ চলমান রয়েছে। ড্রেনের কাজ শেষে ৫টি খাল খনন কাজ শুরু করা হবে। খালের কাজ শেষ হলে পৌরবাসী জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাবে।

এদিকে গেল তিনদিন ধরে জোয়ারের পানিতে দিনে দুইবার প্লাবিত হচ্ছে বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন। তবে এতে বন্য প্রাণিদের কোন ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির।

নিউজ ট্যাগ: বাগেরহাট

আরও খবর



বন্যার পানি নামার পর পুনর্বাসন কার্যক্রম: ফারুক ই আজম

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মনীষা আচার্য, চট্টগ্রাম

Image

বন্যার পানি নামার পর পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর প্রতীক।

শনিবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে জেলার সাম্প্রতিক বন্যা পরিস্থিতি সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা স্ব স্ব অভিজ্ঞতা আমাদের কাছে শেয়ার করেছেন। এর আলোকে যে পুনর্বাসন কর্মসূচি হবে, তার একটা ধারণা পেলাম। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করা হবে। ত্রাণ কার্যক্রম চলমান আছে।

পরে হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের নতুন ব্রিজ সংলগ্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন ও কয়েকটি পরিবারের সাথে কথা বলেন তিনি।

 মুক্তিযুদ্ধ, দুর্যোগ ও ত্রাণ বিষয়ক উপদেষ্টা বীর প্রতীক ফারুক ই আজম বলেছেন, চট্টগ্রামের হাটহাজারীর হালদা নদীর পাড়ে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বসতঘর নির্মাণ করে দেয়া হবে। যারা বন্যায় বসতঘর হারিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আপনারা চিন্তা করবেন না, সরকার আপনাদের পাশে আছে।

এ সময় বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, হাটহাজারী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোয়েব আহমদ, চট্টগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শওকত ইবনে সাহীদ, রাঙামাটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তয়ন কুমার ত্রিপুরা, হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম মশিউজ্জামান, সহকারী কমিশনার ভূমি মেহনাজ শারবীন প্রমুখ।


আরও খবর