আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

‘কেজিএফ’র রেকর্ড ভেঙে দিলো ‘কানতারা’!

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ভারতীয় সিনেমায় এক বিস্ময়ের নাম কেজিএফ’। এর দুটি পর্ব মুক্তি পেয়েছে ইতোপূর্বে। দুটোই পেয়েছে আকাশচুম্বী সাফল্য। কন্নড় ভাষায় নির্মিত সর্বকালের সর্বোচ্চ আয়কারী সিনেমা এই দুটি। এর মধ্যে কেজিএফ: চ্যাপ্টার ২’ একাই আয় করেছে ১২০০ কোটি রুপির বেশি! প্রশান্ত নীল পরিচালিত সিনেমা দুটিতে মূল চরিত্রে অভিনয় করেন যশ। এদিকে কন্নড় ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন ধামাকার আগমন ঘটেছে। এর নাম কানতারা’। গত ৩০ সেপ্টেম্বর মুক্তি পায় সিনেমাটি। প্রায় এক মাস হতে চলল, এর মধ্যে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির আরও অনেক সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু সব কিছু ছাপিয়ে দাপটের সঙ্গে এখনও চলছে অ্যাকশন-থ্রিলার ঘরানার সিনেমাটি। ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী এর আয় ছাড়িয়েছে ২১১ কোটি রুপি।

এর মধ্যে কেজিএফ’র রেকর্ডও ভেঙে দিয়েছে সিনেমাটি। তবে আয়ের নিরিখে নয়, সবচেয়ে বেশি টিকিট বিক্রির ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে এটি। কেবল কর্ণাটক রাজ্যে এ পর্যন্ত সিনেমাটির ৭৫ লাখ টিকিট বিক্রি হয়েছে। এর আগে এই রাজ্যে কোনও কন্নড় সিনেমার এত বেশি টিকিট বিক্রি হয়নি। এমনকি ইতিহাস সৃষ্টিকারী কেজিএফ: চ্যাপ্টার ২’ সিনেমারও না! কানতারা’ সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন ঋষভ শেঠি। এর কেন্দ্রীয় চরিত্রেও আছেন তিনি। এছাড়াও অভিনয় করেছেন সপ্তমী গৌড়া, কিশোর, অচ্যুত কুমার, প্রমোদ শেঠি প্রমুখ। চমকে দেওয়ার মতো তথ্য হলো, এই সিনেমার বাজেট মাত্র ১৬ কোটি রুপি! এই সিনেমা পুনরায় প্রমাণ করেছে, মোটা অংকের বাজেট নয়, গল্প আর নির্মাণের শক্তিতেই একটি সিনেমা বিস্ময় সৃষ্টি করতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: কানতারা

আরও খবর



পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় ৬ কিলোমিটার যানজট

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন দক্ষিণবঙ্গের মানুষ। ঘরমুখী যাত্রীর ভিড়ে আজ (১৪ জুন) শুক্রবার ভোর থেকে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় লম্বা যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মাওয়ার পদ্মা সেতু টোল প্লাজা থেকে শুরু করে শ্রীনগর উপজেলার ফেরিঘাট এলাকা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার রাস্তায় ছোট বড় যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা যাচ্ছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ঘরমুখী যাত্রীরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, ভোর থেকে পদ্মা সেতু মাওয়া টোল ঘর থেকে শ্রীনগর উপজেলার ফেরিঘাট পর্যন্ত ছোট বড় যানবাহনের দীর্ঘ সারি লেগে আছে।

পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ বলছেন, এবার ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সাতটি টোল বুথে যানবাহনের টোল আদায় করা হচ্ছে। এছাড়া ঈদে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে নজরদারি বাড়িয়েছেন সেতু নিরাপত্তাকর্মীরা। তবে রাজধানী থেকে যানবাহনের তীব্র চাপে দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হয়েছে।

তবে ঈদে ঘরে ফেরা মানুষজনের অভিযোগ, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে যানবাহনের টোল আদায় কার্যক্রম ধীর গতিতে চলায় দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে গাড়িচালক ও যাত্রীদের। তাদের দাবি দ্রুত টোল আদায় ও বুথ সংখ্যা বাড়ালে যাত্রী ভোগান্তি কমবে।

এদিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনায় এড়াতে ও ওভারটেকিং বন্ধে স্পিড গানের মাধ্যমে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছেন হাইওয়ে পুলিশ।

তবে এখন পর্যন্ত কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন পদ্মা সেতু উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান।


আরও খবর



টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন সিলেট নগরী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

সিলেট নগরীতে ফের বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়েছে বেশ কিছু এলাকা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের টানা বৃষ্টিতে এ জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে।

জানা গেছে- নগরের জালালাবাদ আবাসিক এলাকা, উপশহর, সোবহানীঘাট, তেরোরতন, মাছিমপুরসহ শহরের নিম্নাঞ্চলের এলাকায় বৃষ্টির পানি জমেছে। এসব এলাকার কোথাও কোথাও হাঁটুসমান পানি। গত সপ্তাহের পানি একটু নামার পরেই আজকের এই টানা বৃষ্টি আবারো নগরবাসীকে দুর্ভোগে ফেলে দিয়েছে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, সিলেটে আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল থেকে যে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। এছাড়াও সিলেটে বর্তমানে বজ্রমেঘের অবস্থান রয়েছে। তাই সবাইকে বজ্রপাত থেকে সাবধান থাকতে হবে।

এসময় তিনি আরও জানান, আজ সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত সিলেটে ১০৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

এছাড়া গত ২৪ ঘন্টার চেরাপুঞ্জির (৯টা থেকে ৯টা পর্যন্ত) বৃষ্টিপাতের পরিমান ৩৪৯ মিলিমিটার বলে জানা গেছে।

এদিকে আগামী তিনদিন সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। গতকাল বুধবার এমন পূর্বাভাস দেয় আবহাওয়া অফিস।


আরও খবর



যুক্তরাজ্যে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসেই ‘তাপপ্রবাহের’ সতর্কতা!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মঙ্গলবার (১৮ জুন) সকালে এই প্রতিবেদন লেখার সময় ঢাকার তাপমাত্রা দেখাচ্ছিল ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি নিঃসন্দেহে উষ্ণ আবহাওয়া হলেও গত এপ্রিল-মে মাসের তাপপ্রবাহের তুলনায় যেন কিছুই না। ওই সময় দেশের বিভিন্ন অংশ নিয়মিত ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল। খোদ রাজধানীতেও ৩৭-৩৮ ডিগ্রি ছিল রোজকার তাপমাত্রা।

সেই অভাবনীয় তাপ সহ্য করা মানুষদের সামনে যদি বলা হয়, ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস মানে ভয়ানক গরম, তাহলে হাসি তো আসতেই পারে! কারণ এ দেশে অনেকের এয়ারকন্ডিশনের (এসি) তাপমাত্রাই থাকে ২৪-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অথচ, যুক্তরাজ্যে তার থেকে মাত্র এক ডিগ্রি বেশি তাপমাত্রাকে বলা হচ্ছে ভয়ংকর তাপপ্রবাহ!

গত সপ্তাহে আবহাওয়া সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য মিররের শিরোনাম ছিল, ইউকে ওয়েদার: ফোরটি এইট আওয়ার টোয়েন্টি সিক্স ডিগ্রি সেলসিয়াস হিটওয়েভ টু হিট অ্যান্ড ফাইভ ইংলিশ সিটিস উইল বি দ্য হটেস্ট। অর্থাৎ যুক্তরাজ্যে ৪৮ ঘণ্টাব্যাপী ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের তাপপ্রবাহ আঘাত হানবে এবং ইংল্যান্ডের পাঁচটি শহর থাকবে সবচেয়ে উষ্ণ।

খবরে বলা হয়, জুন মাসের শেষের দিকে যুক্তরাজ্যে একটি তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ওই সময় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের দিকে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

যুক্তরাজ্যের আবহাওয়ার এই পূর্বাভাস সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন অনেকেই, বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষজন। সেখানে উঠে এসেছে মজার মজার সব মন্তব্য।

একজন লিখেছেন, ভারতে এটি (২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এসির তাপমাত্রা। আরেকজন বলেছেন, আমার এসির তাপমাত্রা এখন যুক্তরাজ্যের তাপপ্রবাহের স্তরে রয়েছে। তৃতীয় এক ব্যক্তি লিখেছেন, কারও তাপপ্রবাহ, কারও ঘরের তাপমাত্রা।

দুই অঞ্চলের আবহাওয়ার এমন পার্থক্যের কারণও ব্যাখ্যা করেছেন কেউ কেউ। যুক্তরাজ্যের শীতপ্রধান আবহাওয়ার কথা উল্লেখ করে এক ব্যক্তি লিখেছেন, সেখানে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আরামদায়ক উষ্ণতা অনুভূত হবে, কিন্তু ভারতে প্রচণ্ড ঠান্ডা মনে হতে পারে। একইভাবে, ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ভারতে যেমন আনন্দদায়ক, তা যুক্তরাজ্যে একেবারেই অসহনীয়।


আরও খবর



চট্টগ্রামে নারী পাচার চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার সাম্প্রতিক সময়ের চাঞ্চল্যকর মানবপাচার মামলার সাথে সম্পৃক্ত দুইজন আসামিকে চট্টগ্রামের হাটহাজারী থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৭। গ্রেপ্তারকৃত ঝুমু (৩০) চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার জালিয়া পাড়া গ্রামের মো. তারেকের স্ত্রী। আর পারভিন আক্তার (২৫) বায়েজিদ বোস্তামীর বালুচড়া এলাকায় থাকেন।

শুক্রবার (২৮ জুন) সকালে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান সংস্থাটির সিনিয়র সহকারী পরিচালক শরীফ-উল আলম।

র‍্যাব জানায়, ভারতের পতিতালয়ে বিক্রি হওয়ার পর একজন ভুক্তভোগী নারী পালিয়ে আসে নিজ দেশে। তার লোমহর্ষক বর্ণনায় বেরিয়ে আসে নারী পাচার চক্রের ভয়াবহ কথা। এই চক্রে সক্রিয় দুইজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আসামি ঝুমু এবং পারভিন আক্তার বায়েজিদ বোস্তামী থেকে পালিয়ে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানাধীন বালুচড়া এলাকার নতুনপাড়া সিএনজি স্টেশনে অবস্থান করছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সাড়ে ৩টার দিকে তাদের আটক করেন।

গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন গার্মেন্টস কারখানার নারী শ্রমিকদের সঙ্গে সখ্যতা মাধ্যমে বেশি বেতনে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচার করে আসছিল। মানবপাচার মামলার প্রধান আসামি মো. তারেককে গত ২৪ জুন বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আসামীদের বায়েজিদ বোস্তামী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



এবার অপুকে ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চা বললেন বুবলী

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঈদ মৌসুমের সিনেমা উন্মাদনায় ভাটা পড়তেই জোয়ার এসেছে অপু-বুবলীর বাকবিতন্ডায়। ফের বাজতে চলেছে এই দুই নায়িকার মধ্যে যুদ্ধের দামামা। এবার শুরুটা করেছেন অপু। শাকিবকে ঘিরে বীরের মা যাই বলছেন তাই নিয়ে চলছে জয়ের মায়ের কটাক্ষ। এতদিন চুপ থাকলেও এবার সরব হলেন। অপুকে ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চা বললেন বুবলী।

অপু মনে করেন শাকিবের নাম নিতে নিতে ক্লান্ত হয়ে গেছেন বুবলী। বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে বুবলী বলেন, যে মহিলা (অপু) এসব বলছে সে কে? যিনি ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত সবসময় আমাদের মাঝখানে তিড়িং বিড়িং করে। নিজের মত বানানো নানান মিথ্যা রচনা বলে সারাক্ষণ। সবচেয়ে হাস্যকর কথা হল-উনি তার নিঃশ্বাসের থেকেও বুবলী নামটা বেশি নেয়। তার সব জায়গায় শুধু বুবলী বুবলী। উনি ভাইরাল হওয়ার জন্য এমন কিছু নেই যা করছেন না। বুবলী নাম নিতে নিতে এমনই মানসিক রোগী হয়ে গিয়েছেন। সেটা আড্ডা, সহকর্মী, টেলিভিশন, ইউটিউব, যেখানেই হোক তার মুখে শুধু বুবলী আর বুবলী। কোথাও গেলে তাদের শিখিয়ে দেয় আমার নাম নিয়ে প্রশ্ন করতে যেনো উনি একটু ভাইরাল হয়। আমি আর আমার ছেলে এখন তার একমাত্র ক্যারিয়ার আলোচনায় থাকার। এমনকি জাতীয় টেলিভিশন পর্দায় কী সব উদাহরণ দিচ্ছে যার কোনও মানেই নেই! তার সঙ্গে কি কি নোংরা আপত্তিকর শব্দ ব্যবহার করছে, যেটা খুব লজ্জাজনক। সব সময় তার মুখে দুর্গন্ধজনক শব্দগুলো থাকে তার কারণ তার ভেতর টাও এরকম।

অপুকে হুশিয়ারি দিয়ে বুবলী বলেন, সে ভেবেছে সবসময় আমাকে আর আমার ছেলেকে নিয়ে মিথ্যাচার করবে আর আমি বরাবরের মতোই চুপ থাকব, কখনোই না। কারণ, তাকে নিয়ে কথা বলার কখনোই আমার রুচি হয়না কিন্তু যখন দেখছি সে তার নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছে শেহজাদকে তার বাবার থেকে আলাদা করার জন্য তখন আমি চুপ থাকবো না। এসব নিয়ে সে সারাক্ষণ বাজে গেম প্ল্যান করে বলেই তার মুখে এই গেম প্ল্যান কথাটা এসেছে।


আরও খবর