আজঃ বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

‘কিছু পত্রিকা এক দিন ভালো লিখলে পরের সাত দিন লিখবে খারাপ’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ মে ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পত্রিকা পড়ে না ঘাবড়ানোর আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কিছু পত্রিকা আছে তারা এক দিন ভালো লিখলে পরের সাত দিন লিখবে খারাপ

মঙ্গলবার (১৭ মে) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভার (ভার্চ্যুয়াল) সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি বোধহয় দেশের প্রবীণ রাজনীতিবিদদের মধ্যে একজন। হাইস্কুল থেকে তো রাজনীতি করি। সবাইকে আমার চেনাই আছে। সব পরিবারকেও চেনা আছে। কাজেই এটা তাদের চরিত্র। কাজেই ওই পত্রিকা দেখে ঘাবড়ানোর কোনো দরকার নেই। আর পত্রিকা পড়েও সিদ্ধান্ত নেওয়ার দরকার নেই।

টানা তিনবারের সরকারপ্রধান বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নেব দেশের মানুষের মুখের দিকে তাকিয়ে, দেশের কথা চিন্তা করে, দেশের উন্নয়নের কথা চিন্তা করে। এই কথাটা সব সময় মনে রাখতে হবে। কারণ আমি সেই ভাবেই চলি। আর সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে চলছি বলেই আজকে দেশটা এগিয়ে যাচ্ছে। আমি যদি ভয়ে ভয়ে থাকতাম ও কী লিখলো, ও কী বললো, ও কী করলো, তাহলে কোনো কাজ করতে পারতাম না। নিজের বিশ্বাস হারাতাম।

কর্মকর্তাদের আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলার পরামর্শ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, কাজেই সেখানে আমি বলবো, অনেক সময় আপনাদের অনেকের মুখেই শুনিএই পত্রিকা লিখেছে। ওটা নিয়ে কখনো ঘাবড়ানোর কিছু নেই। ওটা নিয়ে চিন্তাও করবেন না। নিজের আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলবেন। সেটাই আমি চাই। তাহলে আমাদের দেশ এগিয়ে যাবে।

কারো নাম উল্লেখ না করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারাই বেশি কথা বলেন, তারাই সমালোচনা বেশি করেন, যারা ইমার্জেন্সি সরকারের পদলেহন করেছেন, চাটুকারি করেছেন, তারাই সমালোচনা বেশি করেন। এটা হচ্ছে বাস্তবতা। যাই হোক কে কী বললো, সেটা নিয়ে আমি কখনো ঘাবড়াইও না, চিন্তাও করি না। দেশকে ভালোবেসে দেশের মানুষের জন্য যেটা করা ন্যায়সঙ্গত সেটাই করি।


আরও খবর
ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর স্থগিত

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ৫০ হাজারের বেশি সদস্য নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। বুধবার (১৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই মৃত সেনাদের তথ্য সংগ্রহ করে আসছে বিবিসি’র প্রতিবেদকরা। তাদের সংগ্রহ করা এসব তথ্যের ওপর ভিত্তিতে করে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়েছে। ওই সমীক্ষায় এমন দাবি করেছে বিবিসি। তাদের দাবি, নিহত সেনার প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, তাদের পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, যুদ্ধক্ষেত্রের সম্মুখভাগে প্রথম বছরের তুলনায় পরবর্তী ১২ মাসে মৃত রুশ সেনাদের সংখ্যা প্রায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রুশ সেনাদের মৃত্যুর সংখ্যা গণনা করে আসছে বিবিসির রুশ স্বাধীন মিডিয়া গ্রুপ মিডিয়াজোনা এবং স্বেচ্ছাসেবীরা। তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে বিবিসি বলছে, কবরস্থানে পাওয়া নতুন কবর থেকেও অনেক সেনার নাম সংগ্রহ করেছেন তারা।

এছাড়া, সরকারি প্রতিবেদন, সংবাদপত্র এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো উন্মুক্ত উৎস থেকেও তথ্য সংগ্রহ করছে দায়িত্বরত দলগুলো।

বিবিসির তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, যুদ্ধের দ্বিতীয় বছরে ২৭ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি রুশ সেনা নিহত হন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ।

বিবিসি দাবি করছে, তাদের সমীক্ষায় পাওয়া নিহত রুশ সেনার সংখ্যা ৫০ হাজারেরও বেশি যা ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে রাশিয়ার সরকারের প্রকাশ করা মৃত্যুর সংখ্যার আট গুণ।

এমন ভাবনার কারণ হিসেবে বিবিসি জানিয়েছে, তাদের বিশ্লেষণে পূর্ব ইউক্রেনে রুশ-অধিকৃতে ডোনেস্ক এবং লুহানস্কে নিহত হওয়া মিলিশিয়া বা যোদ্ধাদের সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এগুলো যুক্ত করা হলে মৃত রুশ সেনার সংখ্যা আরও বেশি হবে।

এদিকে, যুদ্ধক্ষেত্রের প্রাণহানির সংখ্যা নিয়ে খুব কমই মন্তব্য করে থাকে ইউক্রেন। ফেব্রুয়ারিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, যুদ্ধে ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত হয়েছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দাদের তথ্যানুযায়ী এই সংখ্যা আরও অনেক বেশির ইঙ্গিত দেয়।


আরও খবর
মিঠুনকে বিশ্বাসঘাতক বললেন মমতা

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




রাজধানীতে মশার ঘনত্ব বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে মশার ঘনত্ব গত ৪ মাসে বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে। এখানকার প্রতিটি ড্রেনে ভাসছে লার্ভা, পচা আর নোংরা পানির প্রতিটি জলাধার যেন একেকটি মশার খামার। স্থানীয়রা জানান, অগণিত মশা। কয়েল জ্বালালেও যায় না। সারাদিন বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে মশারির ভেতর বসে থাকো এমন একটা অবস্থা।

গত নভেম্বর থেকে চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত রাজধানী ও আশপাশের ৬টি স্থানে ফাঁদ পেতে মশা ধরে চালানো হয়, গবেষণা। যাতে দেখা যায়, ফাঁদপ্রতি নভেম্বরে ২শ', জানুয়ারিতে ৩শ', ফেব্রুয়ারিতে ৩৮৮, আর মার্চের মাত্র এক সপ্তাহে ৪২০টি মশা ধরা পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ ও অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার জানান, মার্চে মশার বংশবিস্তার চরম পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, এ বিষয়টি আগেই সতর্ক করেছিলেন তিনি। আমরা জানুয়ারি মাসেই সতর্ক করে বলেছিলাম মার্চ মাসে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে। এই মশাগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই কিউলেক্স মশা। তবে এরা কোন রোগ ছড়ায় না। তবে দেশের কিছু কিছু জায়গায় এই মশার কামড়ে ফাইলেরিয়া রোগ হতে পারে।

সতর্কবার্তা যে সিটি করপোরেশন আমলে নেয়নি, সেটি স্পষ্ট স্থানীয়দের কথাতেও। তারা জানায়, জায়গায় জায়গায় শুনি মশা মারে, কিন্তু একটা মেশিনও এখনে বসা না। সিটি করপোরেশনেরও দেখা পাই না। মশার অত্যাচারে আমরা ঘরে বসতেও পারি না। আপনারা আসলে ওদের একটু খোজ পরে, তখন পয়ঃপরিষ্কার করে, তারপরে তাদের আর কোন খবর থাকে না।

এ জন্য সংস্থাগুলোর মাঝে সমন্বয়হীনতার ওপর দায় চাপালেন ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা কাউকে দোষ দিচ্ছি না। দয়া করে আসুন একসঙ্গে কাজ করি। চেষ্টা করবো এর থেকে ভালো করার জন্যে।

ফাঁদে ধরা পড়া মশার মধ্যে ৯৯ শতাংশই কিউলেক্স। যার কামড়ে হতে পারে গোদ ও বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ। ময়লা পানিতে বংশ বিস্তার করে এটি। এই কিউলেক্স মৌসুম শেষ হলে আবার ডেঙ্গু মৌসুম শুরু হবে। গত বছর সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ২১ হাজার। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার। গত বছর ডেঙ্গুতে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৫ জন, যার মধ্যে ৯৮০ জনই ঢাকায় মারা গেছেন।


আরও খবর
ঢাকার বাতাসের মান আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে হিজবুল্লাহর দুই শীর্ষ কমান্ডার নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের সরাসরি হামলার পর পাল্টা ব্যবস্থা নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে ইসরায়েল। দেশটি এখনো সরাসরি ইরানে হামলা চালায়নি। তবে ইরানকে কাবু করতে ভিন্ন পথে হাঁটছে তেল আবিব। হঠাৎ করেই লেবাননের প্রতিরোধ গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর ওপর হামলা জোরদার করেছে তারা।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) লেবাননে হামলা চালিয়ে তারা হিজবুল্লাহর দুই শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করেছে। যাদের মধ্যে রয়েছেন ইসমাইল ইউসুফ বাজ নামের এক শীর্ষ হিজবুল্লাহ কমান্ডার। ইসরায়েলের দাবি মতে, যিনি দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে চালানো রকেট ও অ্যান্টি ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিকল্পনা করতেন। হিজবুল্লাহও ইউসুফ বাজের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে বিস্তারিত কোনো তথ্য সরবরাহ করেনি।

একই দিন আরেকটি পৃথক হামলায় লেবাননের চেহাবিয়েহ শহরে হিজবুল্লাহর দুই সদস্যকে হত্যা করা হয়। এদের মধ্যে ছিলেন মুহম্মদ শাহৌরি রাদওয়ান। যিনি পশ্চিম জেলা রকেট ইউনিটের কমান্ডার ছিলেন।

গত বছর গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলে যেসব রকেট ছোড়া হচ্ছে তা নিয়ন্ত্রণ করছিলেন রাদওয়ান। এ কমান্ডার খুব দক্ষ ও চতুর ছিলেন।


আরও খবর
মিঠুনকে বিশ্বাসঘাতক বললেন মমতা

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়, শীর্ষে দিল্লি

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৮টার দিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৯৩ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর হয়ে পড়েছে।

ভারতের দিল্লি বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৯৬ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে। এ ছাড়া তৃতীয় অবস্থানে থাকা চীনের বেইজিং শহরের স্কোর ১৮৭, চতুর্থ অবস্থানে থাকা নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু শহরের স্কোর ১৭৪ আর ১৬৮ স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর শহর।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর



ঝালকাঠিতে ট্রাক-প্রাইভেটকার-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ১১

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঝালকাঠি প্রতিনিধি

Image

ঝালকাঠিতে ট্রাক-প্রাইভেটকার ও অটোরিকশার সংঘর্ষে ১১ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে ঝালকাঠির গাবখান সেতুর ঢালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ঝালকাঠির পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুল গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সিমেন্টবাহী একটি ট্রাকের চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে সেটি কয়েকটি গাড়িকে ধাক্কা দিয়ে রাস্তার পাশে চলে যায়। এতে ইজিবাইকের ৭ আরোহী ঘটনাস্থলেই মারা যান। এছাড়া ওই ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে একটি প্রাইভেট কার। যাতে শিশুসহ ৬ জন আরোহী ছিলেন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করছেন।

এ ঘটনায় হাসপাতালে নেওয়ার পর আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরওএমও) ডা. মেহেদী হাসান সানি জানিয়েছেন, সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ৬ জনের মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, টোল প্লাজায় টাকা দেওয়ার অপেক্ষায় ছিল ইজিবাইক, প্রাইভেট কারসহ একাধিক গাড়ি। সিমেন্টবাহী ট্রাকটি সামনে থাকা সব গাড়িকে ধাক্কা দিয়ে প্রতিবন্ধক ভেঙে রাস্তার পাশে চলে যায়।


আরও খবর