আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

কক্সবাজারে ৫০০ বেডের হাসপাতাল করা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রী জাহিদ মালেক এমপি বলেছেন, কক্সবাজারে দেশ বিদেশ থেকে প্রতি বছরই লাখ লাখ পর্যটক আসেন। এর সাথে কক্সবাজারে ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বাস করছে। এখানে প্রায় ২৮ লাখ স্থানীয় বাসিন্দা আছেন। প্রতিদিনই এখানকার সরকারি হাসপাতালের ধারন ক্ষমতার বাইরে গিয়ে অনেক রোগীর চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। এসব কারনে, কক্সবাজারে চিকিৎসা সেবা আরো বৃদ্ধি করা জরুরি। কক্সবাজারের বর্তমানে আড়াইশ বেডের জেলা সদর সরকারি হাসপাতাল থাকলেও সেখানে ছয় থেকে সাতশ রোগী প্রতিদিনই চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে। এত রোগীর চাপে হাসপাতালের ফ্লোরেও রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। এজন্য এই হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা আরো বৃদ্ধি করা জরুরি। তাই, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কক্সবাজারের হাসপাতালে অচিরেই আড়াইশ বেড থেকে বাড়িয়ে পাঁচশ বেডের হাসপাতাল করা হবে। এর পাশাপাশি এই হাস্পাতালে ডায়ালাইসিস সেবা দেবারও ব্যাবস্থা করা হবে।

আজ ১২ জানুয়ারি, সকালে কক্সবাজার জেলা সদর হাস্পাতালে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও ইউএনএইচসিআর-এর যৌথ উদ্যোগে কক্সবাজার জেলা সদর ২৫০ বেড হাসপাতালে নবনির্মিত ডা. আব্দুর নুর বুলবুল ভবন এর শুভ উদবোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

কক্সবাজারের বর্তমানের আড়াইশ বেড হাসপাতালটি এখন ৩ তলা বিল্ডিং হিসেবে এখানকার প্রায় ২৮ লাখ স্থানীয় বাসিন্দাসহ অন্যদেরও সেবা দিয়ে যাচ্ছে। কক্সবাজারে নতুন করে পরিত্যক্ত জায়গা পাওয়া অনেক কঠিন। তাই এই তিন তলা বিশিষ্ট হাসপাতালটিকে ১০ তলা বিশিষ্ট হাসপাতালে পরিণত করতে পারলে এখানকার পর্যটক সহ স্থানীয় ২৮ লাখ মানুষের সেবার মান বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে সভায় জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এক্ষেত্রে বিদেশী সাহায্য না পাওয়া গেলে সরকারিভাবেই এই উন্নয়ন কাজটি করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।

মায়ানমার থেকে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের কারনে স্থানীয় বাসিন্দাদের নানারকম সমস্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল ১০ লাখ, এখন সেটি আরো কয়েক লাখ বেড়ে গেছে। প্রতিদিনই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের কারনে এদেশের মুল্যবান বন বিভাগের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা আরো বেড়ে গেলে তা দেশের জন্য স্বস্তির হবেনা বলে জানান মন্ত্রী। স্বাস্থ্যমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে হবেই বলে সভায় উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার জেলা সদর ২৫০ বেড সরকারি হাসপাতালের ব্যাবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও কক্সবাজারের উখিয়া, রামু অঞ্চলের সাংসদ সাইমুম সরওয়ার কমল এমপির সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, ইউএনএইচসিআর কক্সবাজারের হেড অব অপারেশন ইউকো আকাসাকা, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নাজমুল হাসান, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার জেলা সদর ২৫০ বেড সরকারি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মোমিনুর রহমান, কক্সবাজারের সিভিল সার্জন ড. মাহাবুবুর রহমান সহ অন্যান্য উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বৃন্দ।


আরও খবর



পহেলা বৈশাখে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান জানিয়েছেন, আগামীকাল রোববার (১৪ এপ্রিল) রাজধানীর রমনায় পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টায় রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এতথ্য জানান তিনি।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির অসম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ। সেজন্য এটার ওপর বারবার আঘাত এসেছে। সহিংস হামলা হয়েছে, জঙ্গি হামলা হয়েছে। সেজন্য সবকিছু মাথায় রেখেই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা পরিকল্পনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট হামলার শঙ্কা আমার কাছে নেই।

তিনি বলেন, রমনা বটমূলে আগামীকাল বিকেল ৫টার পর্যন্ত প্রবেশ করা যাবে। এরপর আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। এছাড়াও সন্ধ্যার আগে সবাইকে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে হবে।

হাবিবুর রহমান বলেন, রমনায় টুরিস্টদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য টুরিস্ট পুলিশ বুথ রয়েছে। লেক এলাকা নিরাপত্তা দিতে নৌপুলিশের টহল রয়েছে। এছাড়া ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে সাময়িক মেডিকেল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। রক্তদানের ব্যবস্থার পাশাপাশি বিনামূল্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কন্ট্রোল রুম থেকে সুপেয় পানি বিতরণের ব্যবস্থা রয়েছে।

দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ডিএমপি যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বলেও জানান ডিএমপি কমিশনার।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো। কিন্তু অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে যারা বারবার ক্ষমতায় এসেছে, তারা কেউ এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, এটাই দুর্ভাগ্য।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আমি যখন সরকার গঠন করলাম, তখন দেখলাম ৪০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। এই অবস্থায় আমরা যাত্রা শুরু করেছি। তখন রিজার্ভও তেমন ছিল না। এশিয়াতে তখন খাদ্য মন্দা। আমাদের লক্ষ্য ছিল, আমরা কারো কাছে হাত পেতে চলব না। নিজের ফসল নিজে উৎপাদন করব।’

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সবসময় বলতেন- আমরা কারো কাছে ভিক্ষা চাইব না, কারণ ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। আমরা মান-সম্মান নিয়েই বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলতে চাই। সেই আদর্শে আমরা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছি।’

এর আগে সকাল ১০টায় শেরে বাংলা নগরে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।

১৮ ও ১৯ এপ্রিল ঢাকার আগারগাঁও এর পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে মোট ৬ টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেমিনারের মূল বিষয় থাকবে- প্রাণিসম্পদের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যৎ ভাবনা এবং করণীয়, ক্লাইমেট স্মার্ট ডেইরি সেক্টর, এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স ও খাদ্য নিরাপত্তা, পশুপাখির রোগ-বালাই নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বিষয়।

প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর পুরষ্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ১৯ এপ্রিল। আর প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান আগামী ২২ এপ্রিল রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



ভিপি নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চট্টগ্রামে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতার দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (১৫ এপ্রিল) চট্টগ্রামের সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জহিরুল কবীর এই আদেশ দেন।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তেব্যর অভিযোগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক আইন সম্পাদক এডভোকেট শাহরিয়ার ইয়াছির আরাফাত তানিম এ মামলা দায়ের করেন।

ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, শিক্ষামন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ট্রাইব্যুনালে গত ৬ ফেব্রুয়ারি অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। সোমবার মামলার ধার্য তারিখে অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

সাইবার ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১ জুন বাংলাদেশ ছাত্র যুব অধিকার পরিষদের সমাবেশ ডেকে সরকারসহ বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগর বিরুদ্ধে আসামি ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে গুণ্ডালীগ বলে আখ্যায়িত করেছেন। এ সময় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বিরুদ্ধেও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন।

শিক্ষামন্ত্রী, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগে ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯ ও ৩১ ধারায় মামলা করা হয়েছিল। আদালত মামলাটি শুনানি শেষে গ্রহণ করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) চট্টগ্রাম মেট্রো ও জেলাকে তদন্তের জন্য নির্দেশ দেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডি চট্টগ্রাম মেট্রো ও জেলার উপরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুল করিম ২০২৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনালে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।


আরও খবর



বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। দিবসটি উপলক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করে এমন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত প্রতিপাদ্যের আলোকে বাংলাদেশও এবছর দিবসটি উদযাপন করছে। এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে স্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিতে : কাজ করি একসাথে

দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

এ বছর দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সেমিনার আয়োজন, স্যুভেনির প্রকাশ, স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদর্শনী, জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ, সড়কদ্বীপ সজ্জিতকরণ, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য কার্যক্রম।

১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘ অর্থনীতি ও সমাজ পরিষদ আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের সম্মেলন ডাকার সিদ্ধান্ত নেয়। একই বছরের জুন ও জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাংগঠনিক আইন গৃহীত হয়, ১৯৪৮ সালের ৭ এপ্রিল এই সংগঠন আইন আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয়। এইদিন বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস বলে নির্ধারিত হয়। প্রতিবছর সংস্থাটি এমন একটি স্বাস্থ্য ইস্যু বেছে নেয়, যা বিশেষ করে সারা পৃথিবীর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এদিন স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয় এ দিবসটি।


আরও খবর



টিসিবি পণ্য বিক্রির জন্য স্থায়ী দোকান করা হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

টিসিবি পণ্য বিক্রির জটিলতা কাটাতে স্থায়ী দোকান করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির আয়োজনে মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, টিসিবির পণ্যগুলো এতদিন বিভিন্ন জায়গায় টেম্পোরারিভাবে বিক্রি হতো। আমরা চেষ্টা করছি আগামী দুই এক মাসের মধ্যে টিসিবির দোকানগুলোকে একটি স্থায়ী জায়গায় নিয়ে আসার। যাতে মানুষের একটি দিন নষ্ট না হয়। তারা যাতে সেখানে যেয়ে ন্যায্যমূল্যে তাদের পণ্য নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারে, সেটার একটা কার্যক্রম আমরা চলমান রেখেছি।

ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভ।

টিটু বলেন, টিসিবি সাধারণত একত্রে চার থেকে পাঁচটি পণ্য সরবরাহ করে। কিন্তু অনেক সময় এমন হয় যে একটি পণ্য পৌঁছাতে দেরি হলে ডিসি সাহেবরা বাকি পণ্যগুলোকেও আটকে রাখেন। সবগুলো পণ্য একত্রে দেবেন বলে। কিন্তু আমি যখন ফিক্সড দোকান করে দেব তখন যে মাল যখনই দোকানে চলে যাবে তখনই সেই মাল বিক্রি শুরু হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাফার স্টক না থাকায় আমাদের পণ্য কিনেই বিক্রি করতে হচ্ছে। বিভাগীয় পর্যায়েও আমাদের বাফার স্টক নেই। এছাড়া আমাদের যেসব ডিলার রয়েছে তাদেরও পণ্য এক মাস সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমাদের পর্যাপ্ত স্টোরেজ না থাকাটাই প্রধান সমস্যা হচ্ছে।

তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে পণ্য সরবরাহ ও সেবা নিশ্চিত করতে টিসিবি শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে এটাকে একটা কাঠামোতে নিয়ে আসতে আমরা কাজ করতেছি। আমাদের নিজস্ব কোনো গুদাম ছিল না। যেকোনো পণ্যের নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ রাখতে সেটার বাফার স্টক থাকা দরকার। বাফার স্টকের জন্য আমাদের গুদাম দরকার। চট্টগ্রামে আমরা ৪০ হাজার স্কয়ারফিটের একটি নতুন গুদাম করেছি। বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে গুদাম করছি। আমরা চেষ্টা করব অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে বাফার স্টক তৈরি করতে পারি।

সারা বছর টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা এক কোটি পরিবারকে টিসিবিব মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনী পণ্য দিয়েছি। সেটা ১২ মাসই দেওয়ার করব। এতদিন জরুরি ভিত্তিতে ট্রাক সেলের মাধ্যমে করেছি। টিসিবির পণ্য স্থায়ী দোকানে নিয়ে এসেছি।


আরও খবর