আজঃ রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

কোথায় খেলবেন বলেন, প্রয়োজনে মহিলা আ.লীগকে পাঠাব : তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image
আজকে ভূ-রাজনীতিতে বিএনপি হচ্ছে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। সুতরাং এত লাফালাফি করে লাভ নেই।

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন,  বিএনপি আমাদের বলেছে ফাইনাল খেলা আগামী মাসে হবে। আমরা প্রস্তুত আছি ফাইনাল খেলার জন্য। আমরা প্রিপারেশন নিয়েছি ফাইনাল খেলার জন্য। কোথায় খেলবেন ফাইনাল খেলা বলেন। আমরা সেখানে যাব। আমরা আওয়ামী লীগ যাব না, যুবলীগকে সেখানে পাঠাব ফাইনাল খেলার জন্য। আমাদের ফাস্ট টিম পাঠাব না, সেকেন্ড টিম পাঠাব। প্রয়োজনে মহিলা আওয়ামী লীগকে পাঠাব। ওদের সাথে আগে খেলেন। তারপর আওয়ামী লীগ প্রয়োজনে আপনাদের সাথে খেলবে। যুব মহিলা লীগ যদি যেতে চায় যুবলীগ তাদের নিয়ে যেতে পারে। আমরা ফাইনাল খেলার জন্য প্রস্তুত আছি।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নগরীর পাঠানপাড়ার শিমুল তলা মোড়ে রাজশাহী মহানগর ও জেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি বলছে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করতে পারে না। ক্ষমতায় থাকতে দেব না। এতো সহজ নয়। আপনারা ভাবছেন এভাবে লাফালাফি করেই ক্ষমতায় যেতে পারবেন। আজকে ভূ-রাজনীতিতে বিএনপি হচ্ছে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। সুতরাং এত লাফালাফি করে লাভ নেই।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কাকে ভিসা দেবে না দেবে এটা তাদের ব্যাপার। এ নিয়ে আমরা মাথা ঘামাই না। এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। কারে (কাকে) ভিসা দেবে, কারে (কাকে) ভিসা দেবে না,  কারে (কাকে) ১০ বছর দেবে, কারে (কাকে) ১ বছর দেবে, বা কারে (কাকে) দেবে না এগুলো তাদের ব্যাপার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। দেখলেন না ভারতে কীভাবে সেলফি তুললো জো বাইডেন। ছবিই তো কথা বলবে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা বুকের রক্ত ঢেলে সমস্ত ষড়যন্ত্র, চক্ষু রাঙানিকে উপড়ে ফেলে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আজকেও কেউ কেউ চোখ রাঙায়। এটি শেখ হাসিনা, যার ধমনি-শিরায় বঙ্গবন্ধুর রক্ত প্রবাহমান। যে রক্ত আপস মানে না। যে রক্ত রক্তচক্ষুর সামনেই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যায়- সেটি হচ্ছে শেখ হাসিনা। ১৪ সালেও সড়যন্ত্র হয়েছিল। বলেছিল নির্বাচন করলে এক মাসও টিকবে না। আমরা পাঁচ বছর ক্ষমতায় ছিলাম। ১৮ সালেও ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন করার পর বিএনপি বলেছিল, টান দিয়ে ফেলে দেব। খালেদা জিয়া জেলে থাকলেও তার ও তাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আন্দোলন করেছিল। টান দিতে গিয়েই তারাই রশি ছিঁড়ে পড়ে গেছে।

হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপিকে অনুরোধ জানাব, ফাইনাল খেলার আগে আপনাদের খেলোয়াড়রা দলে থাকে নাকি দল বদল করে ফেলে সেই দিকে একটু খেয়াল রাখবেন। ফাইনাল খেলার আগে যদি আপনাদের খেলোয়াড়রা দল বদল করে ফেলে তাহলে ফাইনাল খেলতে পারবেন না।

সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী কামাল, আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকার, রাজশাহী-৪ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, রাজশাহী-৫ আসনের সংসদ সদস্য ডা. মনসুর রহমান, রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য  আয়েন উদ্দিন, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য আবিদা আনজুম মিতা, যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. হেলাল উদ্দিন,  রাজশাহী জেলা যুবলীগের সভাপতি মো. আবু সালেহ।

রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সভাপতি মো. রমজান আলীর সভাপতিত্বে ও জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলী আজম সেন্টুর সঞ্চালনায় সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, কার্যনির্বাহী সদস্য নূরুল ইসলাম ঠান্ডু ও সদস্য বেগম আখতার জাহান।


আরও খবর
আচরণবিধি লঙ্ঘনে শামীম ওসমানকে শোকজ

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩




টসে জিতে ব্যাটিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

বিশ্বকাপে দারুণ ধারাবাহিকতায় গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ছন্দে থাকা দল দুটি আজ বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) মুখোমুখি হয়েছে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে। কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

টস জিতে প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা বলেন, আমাদের বিশ্বকাপ যাত্রাটা এখন পর্যন্ত চমৎকার। আমাদের দলটা যথেষ্ট ভালো। আমরা যা করেছি, তাতে আমাদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। আজ নিজেদের শতভাগ দিয়েই খেলব আমরা।

অসি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স বলেন, আগে ব্যাট করতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু, টস কারও হাতে নেই। আমরা বল হাতে সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রোটিয়াদের যতটা সম্ভব অল্পতে আটকাতে চাইব।

২০১৫ সালের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হয়। এক আসর পর শিরোপা পুনরুদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে সেমিতে নামবে তারা। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার অপবাদ আছে বড় ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ার। যে কারণে তাদের ডাকা হয় চোকার্স নামে। তাদের সামনে সেই অপবাদ ঘুচিয়ে ফাইনালে ওঠার মিশন।

চলতি আসরে দুদলেরই বড় শক্তি তাদের ব্যাটিং লাইনআপ। আগে ব্যাট করলে প্রোটিয়ারা তাণ্ডব চালায় বিপক্ষ বোলারদের ওপর। বিশ্বকাপজুড়েই যা পরিলক্ষিত হয়েছে। অন্যদিকে, রান তাড়ায় অসিরাও কম যায় না। তাই, জমাটি এক লড়াইয়ের প্রত্যাশা করছে ক্রিকেটপ্রেমীরা

দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ : কুইন্টন ডি কক (উইকেটরক্ষক), টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), রাসি ফান ডার ডুসেন, এডেন মার্করাম, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, মার্কো জ্যানসেন, জেরাল্ড কোয়েটজি, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাডা ও তাবরেজ শামসি।

অস্ট্রেলিয়ার একাদশ : ডেভিড ওয়ার্নার, ট্র্যাভিস হেড, মিচেল মার্শ, স্টিভেন স্মিথ, মার্নাস লাবুশেন, জশ ইংলিশ (উইকেটরক্ষক), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), অ্যাডাম জাম্পা ও জশ হ্যাজেলউড।


আরও খবর
ইউরো ২০২৪ এর ড্র অনুষ্ঠিত

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩




দলীয় কাজে সরকারি সুবিধা নিচ্ছেন না শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ কার্যালয়ে শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১০টায় ব্যক্তিগত গাড়িতে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রির দলীয় কর্মসূচি উদ্বোধন করে প্রথম ফরমটি তিনিই কিনলেন। ফরম বিক্রির কর্মীরা জানান, আপাতত তিনি ফরম নিয়েছেন, গোপালগঞ্জ-৩ আসনের জন্যে। প্রধানমন্ত্রীর এর পরের কর্মসূচি ছিল রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত। এই কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গভবনে যান সরকারি গাড়িতে। তফসিল ঘোষণার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় কাজ ছাড়া কোন সরকারি সুবিধা নিচ্ছেন না।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকাল ৩টায় আওয়ামী লীগের তেজগাঁও কার্যালয়ে ছিল দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা। তফসিল ঘোষণার পর দলের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ এই সভায় সভাপতিত্ব করেন শেখ হাসিনা। এখানেও প্রধানমন্ত্রী আসেন ব্যক্তিগত গাড়িতে। নির্বাচনের খুটিঁনাটি নানা বিষয় নিয়ে তিনি টানা বক্তৃতা করেন কিন্ত সরকারি টেলিভিশন বিটিভি কোন লাইভ সম্প্রচার করেনি। বিটিভির প্রতিবেদক জিহাদুর রহমান জিহাদ জানান, তফসিল ঘোষণার পর প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সংগ্রহ নিয়ে বিটিভির কিছু পরিবর্তন এসেছে। প্রধানমন্ত্রীর যেকোন কার্যক্রম অন্য গণমাধ্যম যেমন কাভার করে, তারাও সেভাবে করবে। এখানে সরকার প্রধান হিসাবে আলাদা কোন কাভারেজ তিনি পাবেন না। এটা আসলে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা। 

আরও পড়ুন>> নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে পরিণতি ভালো হবে না: প্রধানমন্ত্রী

এর আগে গত ৩১ অক্টোবর গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আরপিও অনুযায়ী নির্বাচনের তফসিল হবে। তারপর থেকে কোনো মন্ত্রী ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারবেন না। সুযোগ-সুবিধাও পাবে না। কিন্তু সরকারি ওয়ার্ক চলবে। তিনি জানান, প্রার্থী হওয়ার পর, গণভবনে কোন কনফারেন্স তিনি করবেন না। তখন কোন সংবাদ সম্মেলন করতে হলে, আওয়ামী লীগের আলাদা কোন অফিসে করা হবে। তিনি আরও বলেন, তফসিলের পর থেকে ভোটের ফলাফলের সরকারি গেজেটে প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন-পূর্ব সময়। এই সময়ে যে সরকার থাকবে তাদের কার্যক্রমে বেশ কিছু পরিবর্তন আসবে এবং ক্ষমতাও অনেক কমে আসবে। নির্বাচন-পূর্ব সময়ে সরকার কোনো নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেবে না। একই সঙ্গে নতুন কোনো উন্নয়ন প্রকল্পও গ্রহণ করবে না। সরকারের যেসব মন্ত্রী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন, তাদের সুযোগ-সুবিধা কমে আসবে। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রচারের তারা কোনো প্রোটোকল পাবেন না। তিনি আরও বলেন, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও কানাডার মতো সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশে যেভাবে নির্বাচনকালীন সরকার থাকে, সেভাবে চলবে। অর্থাৎ নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে রুটিন ওয়ার্ক পালন করব, যেন সরকার অচল হয়ে না যায়।

এরই মধ্যে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যেহেতু তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এখন থেকে রুটিন কাজ করে যাবে। নির্বাচনকালীন যে সরকার থাকে তারা পলিসি ডিসিশন নেয় না, যেন একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকে। তারা এমন কিছু করবে না, যা জনগণ সরকারকে ভোট দিতে আকৃষ্ট করে। তিনি সংবিধানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২-এর ৫(২) অনুচ্ছেদে বলা আছে, নির্বাচন কমিশন যে কোনো ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় যে কোনো দায়িত্ব পালনে বা সহায়তা প্রদানের নির্দেশ দিতে পারবে। ৪৪(ঙ) অনুচ্ছেদ অনুসারে, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকে ফলাফল ঘোষণার পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি ছাড়া বিভাগীয় কমিশনার, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার, পুলিশ সুপার এবং তাদের অধস্তন কর্মকর্তাকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা ছাড়া বদলি করা যাবে না। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনবোধে যে কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলির ব্যবস্থা নিতে পারবে। নির্বাচন কমিশন এ সময় নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ প্রয়োগ করতে পারবে।


আরও খবর
ফার্মগেটে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ২

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3




বিয়ের পরদিনই পরমব্রতের স্ত্রীর অস্ত্রোপচার

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে গত সোমবার (২৭ নভেম্বর) রেজিস্ট্রি করে বিয়ে সেরেছেন সংগীতশিল্পী পিয়া চক্রবর্তী। বিয়ের রাত পার না হতেই কিডনিতে পাথর সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ছুটতে হয়েছে এ সংগীতশিল্পীকে।

দীর্ঘদিন ধরেই কিডনিতে পাথর সমস্যায় ভুগছিলেন পিয়া। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) চিকিৎসকের পরামর্শ মতে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই তার অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে তার অস্ত্রোপচার শুরু হয়। ঘণ্টাখানেক ধরে চলা অস্ত্রোপচার শেষ হয় রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ। অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে এবং পিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে বলে সূত্রের বরাতে এমন খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার। 

আরও পড়ুন>> বলিউডের রাখির নায়ক হিরো আলম, প্রযোজক আরাভ খান

সংবাদমাধ্যটি জানিয়েছে, হঠাৎ করেই পিয়ার কোমর ও পিঠে যন্ত্রণা শুরু হয়। পরে মঙ্গলবার দুপুরেই পশ্চিমবঙ্গের ঢাকুরিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় তাকে। দেরি না করে বিয়ের পর দিনই তাই অস্ত্রোপচার করানোর সিদ্ধান্ত নেন তার পরিবার।

তবে এ সংগীতশিল্পীর পুরোপুরি সুস্থ হতে ঠিক কত দিন লাগবে, তা এখনও জানা যায়নি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, আজ বুধবার চিকিৎসক এসে তার শারীরিক পরিস্থিতি দেখে ঠিক করবেন কবে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরবেন পিয়া।


আরও খবর



ডিসি-এসপিদের যে বার্তা দিলেন সিইসি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী ডিসি-এসপিদের উদ্দেশে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আমাদের কিন্তু আপনাদের সহায়তা নিয়ে কাজ করতে হবে। আগের নির্বাচনগুলোতে প্রত্যাশিত সহযোগিতা পুরোপুরি পেয়েছি। সেদিক থেকে আশ্বস্ত বোধ করছি, যদিও জাতীয় নির্বাচনের ডাইমেনশন অনেক বেশি।

রাজধানীর নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) শুক্রবার তিনি বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার, পুলিশ সুপার ও আঞ্চলিক নির্বাচনি কর্মকর্তাদের এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি উদ্বোধনের সময় এসব কথা বলেন।

ডিসি-এসপিদের উদ্দেশে সিইসি আরও বলেন, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের উদ্দেশে বলি- দায়িত্ববোধ থেকে নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করবেন। একই সঙ্গে সুশৃঙ্খল নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনে ক্ষমতা ও শক্তি প্রয়োগ করবেন।

এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমরা দেখতে চাই প্রজ্ঞা, শক্তি, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান দিয়ে আপনারা এমনভাবে দায়িত্ব পালন করবেন যেন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়। আমাদের বার্তা হচ্ছে, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল হতে হবে। সুশৃঙ্খল আমি করাতে পারবো না। আপনারা পারবেন।

ডিসি-এসপিরা কিন্তু ভোটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের কাজের মধ্যে সমন্বয় থাকতে হবে। দায়িত্ববোধ থেকে ক্ষমতা ও শক্তি প্রয়োগ নয়, ক্ষমতা ও শক্তি প্রয়োগ করবেন যদি প্রয়োজন হয়। তবে প্রথমে দায়িত্বটা অনুধাবন করার চেষ্টা করবেন, যদি গণতন্ত্র, প্রজাতন্ত্র বুঝে থাকেন। সেটাকে বাঁচিকে রাখতে হলে আক্ষরিক অর্থে যদি দায়িত্ব বাস্তবায়ন করতে না পারি তাহলে জাতি হিসেবে আমরা ব্যর্থ হব-যোগ করেন সিইসি।

তিনি আরও বলেন, ভোটের দিন পুরো জাতি, ভোটাররা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকবে, ভেতরে সিল মারার চেষ্টা হলে কেউ না কেউ কিন্তু সেটার ছবি তুলে ফেলবে, ভিডিও করে ফেলবে। সেগুলো যখন প্রচার হয়ে যাবে, তখন আমাদের নিরপেক্ষতাও প্রশ্নবিদ্ধ হবে। আমাদের ব্যর্থতা, অদক্ষতা প্রতিফলিত হবে।

কারচুপির বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে সিইসি আরও বলেন, যদি কোনো ধরনের কারচুপির প্রচেষ্টা চালানো হয় এবং তা গণমাধ্যমে আসে, তাহলে আমাদের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন উঠবে। সে ক্ষেত্রে আমাদের ব্যর্থতা ও দক্ষতার অভাব ফুটে উঠবে।

নির্বাচন কমিশন স্বচ্ছ ভোট করতে চায় জানিয়ে সিইসি বলেন, ইসির দায়িত্বের একটি বিষয় হচ্ছে নির্বাচনি প্রক্রিয়া দৃশ্যমান করে স্বচ্ছতা সৃষ্টি করা। স্বচ্ছতা নিশ্চিত হলে অপপ্রচার ঢাকা পড়ে যায়। স্বচ্ছতা বলতে অনাচার হলেও স্বচ্ছতা এবং সদাচার হলেও স্বচ্ছতা সৃষ্টি করতে হবে।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, গণতন্ত্রের চেয়ে নির্বাচনের গুরুত্ব বেশি। নির্বাচন হচ্ছে গণতন্ত্রের বাহন এবং প্রাণ। সেজন্য গুরুত্ব অনুধাবন করে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আমাদের মূল চাওয়াটা হচ্ছে ভোটাধিকার যেন ব্যাহত না হয়। ভোটাররা যেন ভোট দিতে পারেন। এই জিনিসটা আমরা দেখতে চাই।

দ্বাদশ নির্বাচনের দিকে দেশ-বিদেশ চেয়ে আছে জানিয়ে সিইসি বলেন, নির্বাচন নিয়ে পুরো দেশ মাতোয়ারা হয়ে আছে। প্রতিদিন পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য হচ্ছে। একটা ডাইমেনশনও পেয়ে গেছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা বাংলাদেশের আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন দেখতে আগ্রহী।

অনুষ্ঠানে অন্য চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইটিআই মহাপরিচালক উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ৩২ জেলার ডিসি, এসপি, পুলিশ কমিশনার, বিভাগীয় কমিশনারসহ মাঠ প্রশাসনের ১১৪ জন কর্মকর্তা দুদিনের এ আবাসিক প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন। এর আগে প্রথম ধাপের কর্মসূচিতে গত ১৪ ও ১৫ অক্টোবর অন্যান্য জেলার ডিসি, এসপি এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের পুলিশ কমিশনার ও বিভাগীয় কমিশনারদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়।


আরও খবর
ফার্মগেটে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ২

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3




চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু টানেলের পর বড় দুই প্রকল্প উদ্বোধন ১৪ নভেম্বর

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেল চালু হলো। এবার দুয়ার খুলছে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ চার হাজার কোটি টাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও দেড় হাজার কোটি টাকার পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল।

দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সৌদি প্রতিষ্ঠান রেড সি গেটওয়ে পরিচালনা করবে পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল। আগামী ১৪ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রকল্পটির উদ্বোধন করবেন।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম মহানগরীর লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত এই উড়াল সড়ক শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যাত্রাপথকে সুগম করবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)।

দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর নিয়ে গড়ে ওঠা বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামকে নিয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে পুরো দেশের অর্থনীতি ও বাণিজ্যিক ফলপ্রসূ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। চট্টগ্রামকে কার্যকর একটি বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার অনেকগুলো উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে।

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) প্রকল্প পরিচালক মাহফুজুর রহমান বলেন, ১৮টি র‌্যাম্পের কাজ আগামী বছরের ২৪ জুনের মধ্যে শেষ করবো। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে দ্রুত বিমান বন্দর থেকে আসতে পারবেন। পতেঙ্গা টানেলের মুখ থেকে টাইগারপাস পর্যন্ত গাড়ি চলাচলের জন্য প্রস্তুত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। টাইগারপাস থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত একটু সময় লাগবে। বাকি সব কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।

৪ হাজার ২৯৮ কোটি টাকায় লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের নভেম্বরে। তবে একনেকে অনুমোদন পেয়েছিল ২০১৭ সালের ১১ জুলাই। কিন্তু বন্দর অংশে বন্দর কর্তৃপক্ষের আপত্তি ও আগ্রাবাদ বক্স কালভার্ট এবং টাইগারপাসে রেলওয়ের মালিকানাধীন ভূমি জটিলতা ছিল, এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল নগরীর টাইগারপাস থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত পাহাড়ের সৌন্দর্য রক্ষার আন্দোলন। এই অংশে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হলে পাহাড়ের সৌন্দর্য বিনষ্ট হবে।

পরবর্তীতে ৮ জুন ২০২১ সালে সিটি কর্পোরেশন, মেট্রোপলিটন পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগের সাথে সমন্বয় করে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বাস্তবায়নকারী সংস্থা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) নতুন এই নকশা নির্ধারণ করে। চার লেনের পরিবর্তে দুই লেনে নামিয়ে আনা হয়। তবে তারপরও একটি অংশ কিছু পাহাড় কাটা হয়েছে। এজন্য পাহাড়কে আবার ট্রিটমেন্টও করে দেয়া হয়েছে উড়াল সড়কটি মাধ্যমে লালখান বাজার থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত যেতে সময় লাগবে মাত্র ২০ মিনিট। ফলে নগরীর ব্যস্ততম সড়কে কমবে যানজট। বর্তমানে দেওয়ানহাট থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত চলছে এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের শেষ সময়ের কাজ।  তবে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ১৪টি র‌্যাম্প নির্মাণ করা হবে এক্সপ্রেসওয়ে চালুর পর।

২০১৭ সালে একনেকে চট্টগ্রাম শহরের লালখান বাজার হতে শাহ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ নামে প্রকল্পটি অনুমোদন হয়। ২০১৮ সালে এর কাজ শুরু হয়। তবে ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। ২০২২ সালে নকশা সংশোধন করা হলে আরও এক হাজার ৪৮ কোটি টাকা ব্যয় বৃদ্ধি পায়।

বাস্তবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয় ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত কর্ণফুলীর তলদেশ দিয়ে টানেল উদ্বোধনের পর ১১ নভেম্বর উদ্বোধন হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলপথ। যাতায়াত ব্যবস্থায় দুই মেগা প্রকল্পের উদ্বোধনের পর এবার চট্টগ্রাম শহরের ভেতরে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (লালখান বাজার থেকে টানেল পর্যন্ত) প্রকল্পের উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এছাড়া গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ১২টি প্রকল্প আগামী ১৪ নভেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন। এতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ আরও দুটি প্রকল্প (বাকলিয়া এক্সেস রোড ও ডিটি-বায়েজীদ সংযোগ সড়ক), রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কিছু প্রকল্প, গণপূর্ত অধিদপ্তরের কয়েকটি প্রকল্প রয়েছে।

 পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার জন্য সৌদি প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষকে। প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা খরচ করে কর্ণফুলি ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় গড়ে তোলা হয় টার্মিনালটি। কিন্তু দেশি নাকি বিদেশি প্রতিষ্ঠান দিয়ে এ টার্মিনাল পরিচালনা করা হবে সেই জটিলতায় আটকে ছিলো এর অপারেশনাল কার্যক্রম।

চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল বলেন, এটি পুরোপুরি চালু হবার পর  বন্দরের সার্বিক সক্ষমতা অনেকগুণ বাড়বে।  আগামী ১৪ নভেম্বর টার্মিনালটির উদ্বোধন হচ্ছে।  পরে সৌদি প্রতিষ্ঠান রেড সি গেটওয়ের সাথে বন্দরের চুক্তি স্বাক্ষর হবে।

সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া কর্ণফুলি নদীর তলদেশের বঙ্গবন্ধু টানেলের সুফল পেতে প্রয়োজন ছিলো দ্রুত এ এলিভেটেড এক্সপ্রেস দিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।

উল্লেখ্য, শাহ আমানত সেতু থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত এলিভেটেডের আওতায় চলে আসবে। শাহ আমানত সেতু থেকে বহদ্দারহাট পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ ছয় লেনের একটি রোড নির্মাণ করেছে। এতে সড়কে বিরতিহীনভাবে গাড়ি চলাচল করতে পারে। বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার দিয়ে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারে দিয়ে সরাসরি চলে যাওয়া যাবে পতেঙ্গা সৈকত হয়ে টানেল দিয়ে নদীর ওপারে কিংবা ঢাকামুখী আউটার রিং রোডে যুক্ত হওয়া যাবে।


আরও খবর